আমি কবি বা সে’রকম কোন পদবী নিতে আসিনি
আমি আসিনি জনপ্রিয়তার ভাঁজে নিজেকে মিশিয়ে দিতে,
আমি বহুল চর্চিত ‘প্রচারে প্রসার’ বাণী অনুসরণ করে
নিজেকে পণ্য করতে পারিনি
আমি করিনি বা পারিনি এমন আরো অনেক কিছুই…
আমি তোমাদের মাঝে এসেছি ধ্যানের খোঁজে; জ্ঞানের খোঁজে।
গাঙচিলের মত ধ্যান মগ্ন হয়ে শব্দ শিকারে ব্যস্ত,
বাড়তি পাওনা হয়ে উঠলো তোমাদের হতে পাওয়া
ছন্দ, তাল, মাত্রা আর প্রয়োগ জ্ঞান…
আমাকে অহংকারী ভেবে ভুল বুঝোনা।
আমি আদতে এমনই গোবেচারা আর নির্বোধ যে;
নীরব অপমানের অবহেলায় ছেড়ে যাওয়ার
ধন্যবাদ জানানোর কায়দাটুকু পর্যন্ত
এখনো আয়ত্ত্বে আনতে পারিনি…
শব্দে শাণিত ছুরির দাঁত বা প্রতিবাদ,
জানাতে পারিনি তোমাদের মতো।
পারিনি সেভাবে ভালোবাসার জয় গান গেয়ে যেতে;
আমি আমার আর আমাদের বলা কথাকে
লিখে যেতে পারি মাত্র…
এমনই আরো অনেক কিছুর সাথে আমি;
এমনই আরো অনেক কিছুর মাঝেই আমি,
তবুও খুঁজতে যেয়োনা আমাকে,
আমার সবই যে শুভঙ্করের ফাঁকি…
আমি সাধারণ একজন হয়ে
আমাদের কথা বলতে এসেছি…
৪৩টি মন্তব্য
নীলাঞ্জনা নীলা
নীতেশদা এমন লেখা লিখে বলছেন আপনি সাদাসিধে? অহঙ্কারী আপনাকে ভাববো কিভাবে? তবে আমাদের সোনেলার অহঙ্কার আপনি একজন কিন্তু। আমাদের হাসি-আনন্দের নাম নীতেশ বড়ুয়া।
খুব যে বললেন লিখতে পারেন না? এসব কি? অ-লেখা? আপনাকে ধরে আচ্ছাসে ধুনা দেয়া দরকার। \|/ :@ 😀 :D) -{@ (3 \|/
নীতেশ বড়ুয়া
শেষ দিয়ে শুরু করি-
এটা বছর দুয়েকের আগের লেখা… :p কবিতা লেখার মতো মানসিকতায় সত্যিই নেই, তাই কবিতা পড়াও হয় না মন দিয়ে।
এইটি লিখেছিলাম মনে হয় ২০১২ তে বা ২০১৩ এর একেবারে শুরুতে। ২০০৯-২০১০ থেকে ফেসবুকে বিশেষ করে কবিতা চর্চার জোয়ার শুরু হয় নানান কবিতার গ্রুপ দিয়ে। যাদের চর্চা ছিলো; আছে, অল্প চর্চা ছিলোবা ছিলোই না সবাইই তখন এই কবিতার জোয়ারে মেতে উঠেছিলাম সুন্দর মন নিয়ে। তখন খুবই চমৎকার করে কবিতা নিয়ে আলোচনা চলতো, যে লিখতে জানেন না তিনিও বলতেন পাঠক হিসেবে। তখন সবাই লিখতো আর সবাই পাঠক ছিল। ধীরে ধীরে সব পালতে যায়। পাঠক কমে যায়, জনপ্রিয়তা বেড়ে যায়, বাড়ানো শুরু হয় কিন্তু পাঠক কমে যায় আর বেড়ে যায় কবিতার চাইতে কবির সংখ্যা।
যে কোন এক জায়গায় সে নিয়ে দারুণ আলাপ-তর্ক হচ্ছিল বিতর্ক ছাড়াই, মূলত আমি যেখানে আমার কবিতার চর্চা শুরু করি সেখানেই সস্তা জনপ্রিয়তার কবি বেড়ে ওঠা আর পাঠক কমে যাওয়া এবং কবিতা চর্চাকারীদের সহনশীলতা কমে যাওয়া নিয়ে আমাদের অনেকেই এক রকম সিদ্ধান্তে আসে যে ‘কবি’ হতে তো কবিতা চর্চায় আসিনি।
বিশ্বাস করবে না নীলা’দি, তখন কবিতা নিয়ে কি করতাম সবাই মিলে। ছন্দ জানি না, মাত্রা জানি না, তাল বুঝি না বলে যারা জানতো বা ধারণা রাখতো তাঁরা সবাই শিখিয়েছেন মন্তব্যে, কবিতায় ছন্দ, তাল ও মাত্রা দেখিয়ে, এমন কেউ কেউ আছেন যাকে বলার পরে ফোনেই ঘণ্টা তিনেক বুঝিয়েছিলেন কিভাবে কবিতার এইসব নিয়ে চর্চা করা যায়। এমন সিনিয়রও ছিলেন যাদের বইমেলায় দেখতে পেয়েই কবিতা নিয়ে জানতে চাওয়ায় অকপটে চায়ের সাথে কবিতার আড্ডা বসিয়ে দিয়েছিলেন আমার অনুরোধে।
সে একটা সময় ছিল, কবিতার আসর হতো নানান জায়গা হতে একটি জায়গায় একসাথে কবিতা নিয়েই আড্ডা দিয়ে। এমন একটা সময় ছিল যখন সামাজিক মাধ্যমে পরনিন্দা, পরচর্চা আর ব্যক্তিগত বিনোদনের চাইতে কবিতার জন্য আলাদা করে সময় দিতো।
কবিতা হতে দূরে সরে আসার কারণও মনে হয় তাই। এখন আর পাঠক পাই না যার কাছ থেকে শিখতে পারবো। কেউ তর্ক হবে এই সতর্কতায় কবিতায় কবিতা নিয়ে চর্চা করতে চান না আবার কেউ ‘আমি কবি হনু’রে’ ভাবে দূরে থাকেন তো কেউ ‘কি দরকার বলার’ মন নিয়েই কবিতায় গড়পড়তা মন্তব্য জানিয়ে দেওয়া শুরু করেন। এখন কেউ শেখায় না, বেশীরভাগ পাঠক হতে চায় না যাদের কবিতার। কিন্তু সবাই কবি হতে চান। ফেবু’তে কবিতা লিখেই কবি উপাধি নিজেই নিয়ে নেন বা যে কোন উপায়ে প্রচারের মাধ্যমে নিয়ে নেন অনেকেই আবার নিজেকেই নিজে কবি ডাকা শুরু করেন!
তাই সোজা কথায় বলে দিয়েছিলামঃ
‘আমি কবি বা সে’রকম কোন পদবী নিতে আসিনি
আমি আসিনি জনপ্রিয়তার ভাঁজে নিজেকে মিশিয়ে দিতে,
আমি বহুল চর্চিত ‘প্রচারে প্রসার’ বাণী অনুসরণ করে
নিজেকে পণ্য করতে পারিনি’
সাধাসিধেই আমি। যা মনে আসে বলি, যা মনে তা মুখেই বের করি। অনেকে বলেন প্যাঁচাই তো কেউ বলেন ঝগড়ুটে। তাঁদের জবাব দিয়েছিলাম এইভাবেই শিরোনাম দিয়ে ‘সাদাসিধে’।
আমি, আমরা এমনই 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
যদি আমি কবি হতাম
যদি আমি কবিতা লিখতে পারতাম
তুষার বৃষ্টির মতো অজস্র শব্দ ,
এক আজলা উপমা রোদ্দুরের মতো সোনালী – রক্তিম হতো
ঝিম্ ধরা মননে বিপ্লবী প্রেম
শহীদ মিনারে ঠোঁট ছোঁয়াতো প্রতিটি দিন
নূর হোসেন , ডাঃ মিলনের আর কষ্ট ঝরতো না
আদিবাসী এবং সংখ্যালঘু শব্দ দুটো বাজেয়াপ্ত করতাম
যদি আমি সত্যিই কবি হতাম
রাজাকার গোলাম আজম আজকে থাকতো না বাংলার মাটিতে
ধর্মের দোহাই দিয়ে কোনো নারীর ফতোয়া জারী হতোনা
ভালোবাসার রঙে শুধু একটি শব্দের জন্ম হতো :
“বাংলাদেশী।”
নীতেশদা পুরোনো একটা লেখা থেকে মন্তব্যটা করলাম। যদিও এই লেখাটি লিখেছিলাম নতূন করে লেখা শুরুর পর। কারণ আমি ১০ বছর আগে লেখা ছেড়ে দিয়েছিলাম। ২০০০ থেকে ২০০৯ আমি লেখা লিখিনি। ১৯৯৯ ছিলো লেখালেখির শেষ বছর। এটি লিখেছিলাম ২০১০ সালে। পুরো লেখাটা অনেক বড়ো। একটু দিলাম।
নীতেশ বড়ুয়া
আপনার এই মন্তব্যটির শিরোনাম দিতে চাইঃ
‘কবি যদি কবি হতেন’
বাকি যা অলেছেন তা নিয়ে বলতে চাই-
বাংলার অভিধানে যতদিন সংখ্যালঘু/সংখ্যাগুরু শব্দ রয়ে যাবে ততোদিন বাংলার বুকে সাম্প্রদায়িকতা বেঁচে থাকবে জন্ম হতে জন্মান্তরে,
বাংলার বুকে আদিবাসী ততোদিন নিপীড়িত হবে যতদিন ‘ব-দ্বীপ’য়ের এই সমুদ্র পলির বুকে নাবিকের বীজে জন্মানো বংশধরেরা নিজেদের অধিবাসী ভেবে যাবে,
বাংলা বুকে নূর হোসেন, ডাঃ মিলনেরা শুধুই স্মৃতফলক আর দিবস হয়েই বেঁচে থাকবে; মরবে সেদিনই যেদিন বাংলার শেষ নবাবের সেনাপতি মীরজাফরের লোভ আমাদের ছেড়ে যাবে,
রাজার শাসন গিয়েছে মুছে তবু ‘রাজা কার; আমার’ বলার মনের শাসন ছাড়েনি বলেই রাজাকারেরা স্বাধীন বাংলার বুকে বিশ্বাসের লেবাসে মিশে আছে।
বিপ্লবী মন আজ ঘরে বসে দ্রোহের শব্দে অন্তর্জালের বিদ্রোহ,
পছন্দের জোয়ারের ঢেউ বাড়াতে মানব বন্ধনের শেকলে শৃংখলিত,
আর ধর্মের দোহাই? সে তো ‘দূর্গম গিরি কান্তার মরু’ নারীর মনে নিজেই দুরুদুরু,
‘বাংলাদেশ’ সদা জাগ্রত এক স্বপ্নের পরশ মাত্র যা আজও জেগে আছে দিবাস্বপ্নে!
মেহেরী তাজ
আমি আপাতত কবিতা থেকে দূরে আছি।
cl(ocl)ocl+ H2O, ca(OH)2, H2SO4,
এগুলা পড়তে ব্যস্ত আছি।
নীতেশ বড়ুয়া
আরে তাজাপু ফ্রেঞ্চ ভাষা শিখছেন কেন হঠাৎ!, আপনার এই ইংলিশ ফন্টে লেখা ফ্রেঞ্চ মন্তব্য বুঝি নাই ;(
শুন্য শুন্যালয়
তোর কবিতার সুর, টান, লয় কিন্তু আমার সুবিধার মনে হচ্ছেনা, পালাবার মতলব করলে ঠ্যাং ভেঙ্গে ফেলবো। এরপর গান গাইবো তোর-ই দেয়া গান, “খেয়ে যে লাথি ল্যাং, ভেঙ্গে অই গেলো ঠ্যাং, ভাংলো মাথায় তোমার বেল” দাদাভাই আমি যে ক্যান এখানে আসছিলাম, তাই-ই তো ভুলে গেছি। ও মনে পড়ছে, এক বদ লোকের পাল্লায় পড়ে এসেছি, মধুর মধুর কথা শুনিয়ে আমাকে সোনেলায় ধরে নিয়ে এসেছিল। এরপর এইখানে আল্লাই জানে কি মিশাইছে, একশোবার ছেড়ে গেলেও তার লিমিট থাকে দুইদিন 🙁
তুই কি পারিস, তার নমুনা আমরা দেখতে পাচ্ছি। হেসে হেসে নেঁচে নেঁচে দু একটা লেখা টুপ করে ঝেড়ে দিচ্ছিস, তখন অচেনা নীতেশ কে দেখতে পাচ্ছি, আড়ালের নীতেশ। শুভংকর ফাঁকি দেয় দিক, তুই শুভঙ্কর না। তাই খুঁজতে বের হবোনা, এই নিশ্চয়তা নেই। সাদা-সিধে আমাদের কথা জানতে চাই, তাহাদের কথা আর কতো!!!
নীতেশ বড়ুয়া
আমার মন যদি মনোযোগের সাথে থাকতে না পারে তবে আমি আড়ালে থাকি নিজেকে ফিরে পেতে, এরই মধ্যে বাস্তব জীবনে সেইটেই করছি আড়ালে থেকে। পালিয়ে যাই না কোথাও। যাওয়ার আগে বলে যাই সরাসরি ‘আমি আর নেই’।
সোনেলায় য’বে এসেছিলাম তারও পরে এখানে নিয়মিত হয়েছি শুধু মাত্র আপনাদের ছোঁয়া পেয়েই আর অনিয়মিত ছিলাম ব্লগের ব্যাপারটা আমার কাছে একেবারেই নতুন আর অভ্যস্ত নই বলে।
এখন অভ্যাসে নিয়ে এসে দেখি তোমরাই নেই আগের মতো -{@
শুন্য শুন্যালয়
নিজেকে এই ফিরে পাবার ব্যাপারটা হয়তো সবার মধ্যেই কিছুটা কাজ করে দাদাভাই।
সরাসরি কিংবা অসরাসরি, যদি সম্ভব হয়, থেকে যাস।
আমি আগের মতই আছি, থাকবো। এখান থেকে যাব কই, এটা মনে হয় নিজেও বুঝে গেছি। যত্তসব রাগ ও করতে পারিনা 🙁
নীতেশ বড়ুয়া
আমি আমার জীবনের থেকে যাওয়া অধ্যায়টা চালু করে দিতে পারলেই মনে হয় আবার কবিতার পথে চলা শুরু করতে পারবো 😀
চলে যাওয়ার কথা আসছে কেন!! আমি তো আগেই বলেছি যে যেই জায়গায় আমি আমার চেনা মানুষের হাত ধরে এসেছে সেইখানের চেনা মানুষগুলো যখন আমাকে চিনতে অস্বীকার করে তখন আমি শুধু ভালটুকু মনে রেখে চলে আসি আরো ভাল থাকার জন্য। 😀
দেশে আসছো কবে? ;?
শুন্য শুন্যালয়
জানিনা, কাছে কেউ আসলেই আমার প্রথম ভয় এইটাই, বোধ হয় চলে যেতে এসেছে। 🙁
জানিনা কবে আসবো, তবে জানবি অবশ্যই। কোন গিফট টিফট আনতে পারবোনা আগেই বলে দিচ্ছি 🙁
নীতেশ বড়ুয়া
চক্ষু চর্মে সাক্ষাৎ পাওয়াটাই তো অনেক বড় গিফট! 😀 (3
সবাই তো চলেই যাবে একদিন ;?
শুন্য শুন্যালয়
ধুর তুই আজ উলটাপালটা মন্তব্য করছিস। মন খারাপ হইলে ক, ব্যাটা ডেভিড ধাওয়ান রে নিয়া আসি। মুভি দেখলেই কয়টা মাইর ধইর দিয়া চাংগা হইয়া যাবি, অনন্ত জলিল রেও আনতে পারি কইলে 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
চোখে ঘুম কিন্তু ঘুমাইলাম মাত্র ৪০ মিনিট :p
রাত জেগে কমেডি মুভি আর টিভি শো’ই দেখি তো
ছাইরাছ হেলাল
ফাঁকতাল না তালের ফাঁক বুঝেও না বোঝার মত্ অবস্থায় আছি।
খুব ব্যস্ত মনে হচ্ছে, তা মন্তব্যেও।
মনের উপর কোন কথা নেই,
চলবে এটা চাই, আগেও চেয়েছি।
নীতেশ বড়ুয়া
মন বসাতে পারছি না কিছু’তেই কিছুতেই 🙁
জিসান শা ইকরাম
আচ্ছা সাদাসিধে মানুষের তকমা লাগিয়ে দেব ভাবছি তোমাকে
হোয়াইট ষ্ট্রেইট কইলে কেমন হয়? সরল ইংলিশ 🙂
সাদাসিধে কেউ হতে পারেনা
জগতের সবচেয়ে কঠিন কাজ হচ্ছে এইটা……।
তা নীতেশ সাহেব, আমার ভাবনা গুলো আপনি কিভাবে জানেন বলুন তো
কি দিন কাল আইলো, মনের কথাও পরীক্ষার প্রশ্নের মত আউট হইয়া যায় -{@
নীতেশ বড়ুয়া
ইংরেজীটা ভালই হয়েছে জিসান ভাইয়া :D)
সবাই হতে পারে সাদাসিধে অন্তত যদি সাধারণ কিছু মেনে চলে 😀
আমরা আমরাই তো, তাই ভাবনাগুলো জেনে ফেলি :p
অরুণিমা
সাদাসিধের মত কবিতা আমি কিন্তু লিখতে পারিনা দাদা।এমন লেখা কঠিন।ভালো লেগেছে।
নীতেশ বড়ুয়া
ধন্যবাদ অরুণিমা। আপনি যা লিখেন তা আমিও লিখতে পারি না, খুব সহজেই কত কঠিন, গভীরের কথা বলে ফেলেন আপনি!
অরুনি মায়া
নিতেশ দা অভিমান করেছেন কি? 🙁
নীতেশ বড়ুয়া
No… 🙂
অরুনি মায়া
Yes… 🙁
নীতেশ বড়ুয়া
noooo ;(
অরুনি মায়া
-{@ 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
:@
ফুলে কষ্ট, ফুলে না বলে আবার এখন ফুল দেওয়া হচ্ছে!
:@
অরুনি মায়া
ভুল সবি ভুল,,,
নীতেশ বড়ুয়া
হয় তো বা (y)
রিমি রুম্মান
আমি সাধারন একজন হয়ে,
আমাদের কথা বলতে এসেছি__ ভীষণ ছুঁয়ে গেলো লাইন দু’টি -{@
নীতেশ বড়ুয়া
😀 রিমিপু -{@
লীলাবতী
সাদাসিধে লেখায় কালোবাকা মন্তব্য দিলে কেমন হয়? 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
রঙিন দেখাবে তবে, খুবই খুশী হবো 😀
লীলাবতী
জানলাম আমাদের প্রিয় নীতেশ ভাইয়াকে।লেখা খুবই ভালো হয়েছে।
নীতেশ বড়ুয়া
😀 (3 -{@ লীলাপু -{@
মোঃ মজিবর রহমান
সব বলার নিজেই বললেন
আমারে বলতে দিবেন ব্যঝেছি।
নীতেশ বড়ুয়া
সমমনাদের একই কথা মজিবর ভাইয়া 😀
ব্লগার সজীব
লেখায় মনের প্রতিফলন হয়।আপনি একজন ভালো মানুষ 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
না, আমি হামলাকারী :D)
আবু খায়ের আনিছ
আমি তোমাদের মাঝে এসেছি ধ্যানের খোঁজে; জ্ঞানের খোঁজে।
গাঙচিলের মত ধ্যান মগ্ন হয়ে শব্দ শিকারে ব্যস্ত,
বাড়তি পাওনা হয়ে উঠলো তোমাদের হতে পাওয়া
ছন্দ, তাল, মাত্রা আর প্রয়োগ জ্ঞান…
আপনার এই কথাটা যদি আমি আপনাকেই বলি তাহলে কি বলবেন?
নীতেশ বড়ুয়া
বলেন আনিছ ভাই… উত্তর তো দিয়েই রেখেছি
‘শব্দে শাণিত ছুরির দাঁত বা প্রতিবাদ,
জানাতে পারিনি তোমাদের মতো।
পারিনি সেভাবে ভালোবাসার জয় গান গেয়ে যেতে;
আমি আমার আর আমাদের বলা কথাকে
লিখে যেতে পারি মাত্র…’
:D)
আবু খায়ের আনিছ
না প্রশ্নটা এভাবে নয়, আপনি যেমন আমাদের কাছে বলেছেন “আমি তোমাদের মাঝে এসেছি ধ্যানের খোঁজে; জ্ঞানের খোঁজে।” আমি যদি আপনার কাছে বলি তাহলে?
নাসির সারওয়ার
তকমা আমরা (সোনেলা) পরাবোই পরাবো দাদাভাই। সবগুলো ক্যামন যেন মিল মিল দেখি। অনেক দিন আগে আমার কিছু মনের কথা চুরি হয়েছিলো। এখানেও তাই হোল!!!
“আমি আদতে এমনই গোবেচারা আর নির্বোধ যে;” এইটা আমার বেশি বেশি পছন্দ হয়েছে কারন আমিও যে তাই।
অনেক ভালো লেগেছে।
নীতেশ বড়ুয়া
তকমা লাগিয়ে পার পাবেন না। তকমা লাগালেই নতুন করে শুরু হবে 😀
মনের ভাব একই হলে সমমনাদের মনের ভেতরেই মনের ভাবের আদান প্রদান চলে নীরবে -{@ 😀