
বাস স্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে আছে মেয়েটি। ডাইনে বায়ে, এদিকে ওদিকে খুঁজছে একজনকে। আবার অত্যাধিক মানষিক অস্থিরতায় বিন্দু বিন্দু ঘাম জমে উঠেছে কপালে। যত না গরম, তারও বেশি টেনশনে। বেলা প্রায় এগারোটা বাজে। এখনই খুব গরম আর রোঁদ। অন্য সময় হলে আজ সে কিছুতেই বাইরে বের হতো না।
অনেকক্ষন হয়ে গেছে, যার জন্যে অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে থাকা, তার কোনো খোঁজ-খবর নেই। কি করবে? চলে যাবে? নাকি আরেকটু অপেক্ষা করবে, মনস্থির করতে পারছে না। পরিচয়, কথাবার্তা এতদিন অনলাইনে হয়েছে। বন্ধুত্বটা বেশ পাকাপোক্তই বলা যায়। শুধু সরাসরি দেখা হওয়ার ব্যাপারটা বাকি ছিলো।
আজই প্রথম দেখা হবে তার সাথে, দেখা না করেই ফিরে যাবে? যদি আর কোনোদিন দেখা না হয়? যদি কোনো কারনে যোগাযোগ করা না যায়, তাহলে? এতকিছু ভাবতে ভাবতে সে ভুলেই গিয়েছিলো তার কাছে একটা মোবাইল ফোন আছে! আর তাতে কাঙ্ক্ষিত মানুষটার ফোন নাম্বারও সেভ করা আছে!
তুই মরবি, নিজেকে নিজেই রেগে একটা বকা দিলো মেয়েটি। ব্যাগ থেকে মোবাইলটা বের করে নাম্বারটা আনলো স্ক্রিনে। কিন্তু কল করতে পারছে না। হাত কাঁপছে। আচ্ছা, সে কি এসেছে? আসছে? যদি বলে স্যরি আজ আসতে পারছি না। দেখাটা কাল করি, তাহলে কি উত্তর দিবে ও?
উফফফ আবার! ধুর, তুই কিছুই পারবিনা। মনে একরত্তি জোর নেই, আবার এসেছিস অচেনা একজনের সাথে দেখা করতে। তুই একটা গবেট। এবার তার মনটা তার উপর যেনো বেশিই ক্ষেপে গেলো।
– হ্যালো। আমি এসেছি অনেকক্ষন হলো। আপনি কোথায়? আসতে কি দেরি হবে?
= আমিতো প্রায় একঘন্টা হলো এসে দাঁড়িয়ে আছি তোমার জন্যে। তুমি কতদূর এসেছো?
– আমি বিশ মিনিট হলো এসেছি। ওভার ব্রিজের নীচে আছি।
= মানে! আমিওতো ওভার ব্রিজের নীচে!!
– বুঝলাম না। ওভার ব্রিজের চারটা সাইড। কে কোনটার নীচে আছি?
= তুমি যেখানে আছো, সেখানেই থাকো। আমি তোমাকে খুঁজে নিচ্ছি।
– আচ্ছা, আমার পরনে আছে…
= বলতে হবে না। আমার চোখ বেধে রাখলেও আমি তোমায় চিনবো। তোমার নিঃশ্বাসের শব্দটাও আমার পরিচিত।
আশ্চর্য ! আমাকে সে কখনো দেখেনি। আমিও না। তাহলে বলে না দিলে সে আমাকে চিনবে কেমন করে! আসলেই কি সে আমায় চিনবে!!
কিছুক্ষণ পরে..
রেস্টুরেন্টে পাশাপাশি বসেছে দুজনে। সামনে অনেক খাবার-দাবার। মেয়েটি খেতে পছন্দ করে, আগেই জেনেছিলো শ্রাবণ। তাই অনেক কিছু অর্ডার করেছে। খেতে খেতে গল্প করবে এমনটাই তার ইচ্ছে। কিন্তু মেয়েটির খাওয়ার প্রতি মনোযোগ নেই। সে ব্যাস্ত সুঁই-সুতো নিয়ে। এই নিয়ে ছয়বার ট্রাই করেছে, কিন্তু সুঁইয়ে সুতো ভরতে পারছে না। হাত কাঁপছে, অথচ সেলাই মেশিনে না তাকিয়েই সে অনবরত এসব কাজ করে ফেলে!
– আপনি একটু অন্যদিকে তাকাবেন? আমি পারছি না।
= আচ্ছা।
ব্যাস, হয়ে গেছে। বোতাম ছিড়েছে একটা। লুজ হয়ে আছে আরো দুটোর। সবই বুক বরাবর! আল্লাহ ভরসা, মনে মনে পাঠ করে শুরু করলো শার্টে বোতাম লাগানো। সুন্দর করে লাগাতে পেরে সস্থির নিঃশ্বাস ফেললো। এবার নিঃশ্চিন্তে খাওয়া শুরু করা যায়।
রেস্টুরেন্ট টা বেশ বড়ো। লাঞ্চ আওয়ার, তাই কাস্টমার মন্দ না। দেয়ালে বড় একটা টিভি আটকানো। তাতে দুপুরের খবর পরিবেশন করা হচ্ছে। কোথায় যেনো আগুন লেগেছে, সেই খবরটাই বারবার দেখাচ্ছে।
– ধারা, কিছু বলবে না?
= কি বলবো কিছু বুঝতে পারছি না। সব স্বপ্নের মতো লাগছে।
– তাই? এসো তোমার স্বপ্ন বাড়িয়ে দেই,….
= আপনি! এত মানুষের সামনে! লজ্জা শরম নেই?
– একটু আগেও ছিলো। তুমি যখন আমার শার্টের বোতাম লাগাচ্ছিলে, তখনই সব পালিয়ে গেছে। আমি মনের গহীনে তোমার চুলের সুরভী আগেই পেয়েছি। আজ বাস্তবে তা আরো তীব্রভাবে পেলাম। এই হাত দুটো আমি ধরেছি। ফেরত নিও না।
বাইরের রোঁদ ততোক্ষনে আরও প্রকট। তাপের দহনে রাজপথের পিচ-পাথর অঙ্গার হয়ে আছে। তারা হাটছে পাশাপাশি। দুজনের মুখে মৃদু হাসি। এ হাসি প্রাপ্তির। পূর্ণতার। হাত আর ফেরত নেয়া হয়নি।
আশেপাশে চলাচল করা মানুষ গুলো তাদের দিকে কেউ তাকাচ্ছে, কেউ চলে যাচ্ছে পাশ ঘেষে। খুব অল্প, কাছে আসা কিছু মানুষের নজরে পরেছিলো, ছেলেটির গায়ে খুব দামী একটা শার্ট। যার একটা বোতাম উল্টো করে লাগানো হয়েছে।…
***********************************
– আপনি লিখছেন না কেন?
= কি লিখবো ভেবে পাইনা।
– গল্প লিখুন।
= গল্প! আমিতো বানিয়ে বানিয়ে গল্প লিখতে পারিনা। আমার কল্পনা শক্তি খুবই দুর্বল।
– আপনি চেষ্টা করুন। আমার বিশ্বাস আপনি পারবেন।
এক বছর আগে কথা গুলো বলেছিলেন আমাদের ব্লগের প্রতিষ্ঠাতা, সিনিয়র ব্লগার শ্রদ্ধেয় জিসান শা ইকরাম সাহেব। তারপর থেকে আজ পর্যন্ত চেষ্টা করেছি, করছি। কতটুকু পেরেছি জানিনা, তবে চেষ্টা অব্যাহত থাকবে। আজ তার জন্মদিনে আমার গল্পটি তাকে উৎসর্গ করলাম।
শুভ জন্মদিন প্রিয়মুখ জিসান শা ইকরাম
জীবনের প্রতিদিন, প্রতিক্ষণ, প্রতিটি ক্ষেত্রে সফলতা আসুক। ভালো থাকুন, সুস্থ সুন্দর থাকুন। আনন্দে থাকুন। দোয়া ও শুভ কামনা নিরন্তর 🌹🌹🌹🌹🌹
৩৬টি মন্তব্য
তৌহিদ
আজ প্রথম হইছি। এইবার লেখা পড়ি।
সাবিনা ইয়াসমিন
প্রথম কমেন্ট এর জন্যে গোলাপের শুভেচ্ছা নিন তৌহিদ ভাই 🌹🌹🌹🌹🌹
সুপর্ণা ফাল্গুনী
সুন্দর হয়েছে আপু। চালিয়ে যান
সাবিনা ইয়াসমিন
অনেক ধন্যবাদ প্রিয় সুপর্ণা দিদি।
ভালোবাসা অবিরাম ❤❤
তৌহিদ
জিসান ভাইয়ের জন্মদিনে তাকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা। তিনি সুস্থ্য থাকুন, দীর্ঘায়ু লাভ করুন এই কামনাই করি।
শ্রাবণ নামটিকে নিয়ে এসেছেন গল্পটিতে, পছন্দ হয়েছে নামটি। কিন্তু ছেলেটি কি করে পারলো প্রথম দেখাতেই শার্টের বোতাম সেলাই করে নিতে? বড্ড ফাজিল ছোড়া তো!!
আর মেয়েটি তাকে নিশ্চিতভাবে অনেক ভালোবাসে। তা না হলে এত উৎকণ্ঠা নিয়েও সে দেখা করতে এসেছে। প্রথম দেখাতেই এত কিছু!
আপনার কল্পনাশক্তির তারিফ না করে পারছিনা। জিসান ভাইকে ধন্যবাদ আপনাকে সে সময় এই উপদেশ দিয়েছিলেন বলে। না হলে কি আর এত সুন্দর রোমান্টিক গল্প আমরা পড়তে পারতাম?
ধন্যবাদ আপনার প্রাপ্য। ভালো থাকবেন আপু।
জিসান শা ইকরাম
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা তৌহিদ ভাই 🌹 🌹
সাবিনা ম্যাডাম শুধু গল্প না, সব কিছুতেই তিনি মাষ্টার 🙂
সাবিনা ইয়াসমিন
@তৌহিদ ভাই, ব্লগে আসার পর থেকে যেকজন ব্লগার অকৃপণ হস্তে কমেন্ট দিয়ে তার সহ-ব্লগারদের আন্তরিক উৎসাহ দেন, তাদের মাঝে আপনি অন্যতম একজন। অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ভাই।
আরজু মুক্তা
শ্রদ্ধেয় জিসান ভাইয়ের জন্মদিন শুভ হোক। তাঁর দীর্ঘায়ু ও সুস্বাস্থ্য কামনা করছি। আর আপনার মতো একখান মগজও কামনা করছি।🎂🎁🍟🍷🌹
জিসান শা ইকরাম
শুভেচ্ছা নিও মুক্তা 🌹 🌹
মগজ দিয়া কি করবা? রেঁধে খাবা নাকি?
সাবিনা ইয়াসমিন
@ আরজু মুক্তা, তার জন্যে শুভ কামনা।
আমি আপনার মগজের প্রশংসা না করায় এমন পঁচানি দিলেন! বুঝতে পেরেছি। তবে সময় আমারও আসবে।
অবিরত শুভ কামনা আপনার জন্যে 🌹🌹
কামাল উদ্দিন
আজকাল মেয়েরা রেষ্টুরেন্টে খেতে গেলে বা প্রিয়জনদের সাথে দেখা করতে গেলেও সুই সুতা সাথে রাখে সেটা এই প্রথম জানলাম 😉
ইকরাম ভাইয়ের জন্মদিনে শুভ কামনা।
জিসান শা ইকরাম
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা আপনার জন্য 🌹 🌹
সাবিনা ইয়াসমিন
@কামাল ভাই, মেয়েদের ব্যাগে অনেক অনেক কিছু থাকে। সুঁই সুতো তো থাকবেই 😀😀
ধন্যবাদ ভাই। শুভ কামনা সব সময়ের জন্যে 🌹🌹
কামাল উদ্দিন
হুমম, জানা হলো 😀
সুরাইয়া পারভীন
শুভ জন্মদিন প্রিয় ভাইয়া
জীবনের প্রতিদিন, প্রতিক্ষণ, প্রতিটি ক্ষেত্রে সফলতা আসুক। ভালো থাকুন, সুস্থ সুন্দর থাকুন। আনন্দে থাকুন।
গল্পটি কিন্তু দারুণ আপু। সুঁই সুতো আর রেস্টুরেন্ট এ বসে কারো গায়ের জামায় বোতাম আটকে দেওয়া,,,,😱😱
দারুণ দারুণ 👏👏
জিসান শা ইকরাম
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা আপনার জন্যও সুরাইয়া 🌹 🌹
সাবিনা ইয়াসমিন
অশেষ ধন্যবাদ আপনাকেও।
আপনার মতো ভালো গল্প লিখতে পারিনা, এটাই আফসোস 😊😊
শুভ কামনা 🌹🌹
ছাইরাছ হেলাল
গল্প-বাঁধন ইট্টু কঠিন কঠিন লাগে ক্যা!
তবে হ্যা, আমিও আপনার মতই অব্যাহত চেষ্টা করে যাচ্ছি, কিন্তু আমার কোন কল্পনা শক্তি-ই নাই। চেষ্টা চালু আছে।
অবশ্যই তাঁর জন্য নিরন্তর শুভকামনা এমন দিনে।
জিসান শা ইকরাম
গল্প আমার কাছেও কঠিন লেগেছে ইট্টু 🙂
শুভেচ্ছা আপনার জন্যও 🌹 🌹
সাবিনা ইয়াসমিন
@মহারাজ, এটা একদম পানি-ভাতের মতো সহজ সরল নির্মল গল্প। তবু্ও কঠিন লাগলো ক্যান? বুঝেছি এই শীতে আপনি পান্তা ভাত খাওয়ার মুডে নেই 😀😀
সুপায়ন বড়ুয়া
গল্পের ছলে জানা হলো
পরিচয় পর্ব কেমন ছিল !
শুভ কামনা !
সাবিনা ইয়াসমিন
অনেক ধন্যবাদ দাদা।
প্রথম প্রেমের প্রথম পরিচয় এর গল্পটি আপনার ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম 😊😊
অফুরন্ত শুভ কামনা 🌹🌹
আসিফ ইকবাল
শ্রাবণ-ধারা বাহ! ভালো মিলিয়েছো। এইবার হাত ধরাধরি করে ঝরঝর ঝরবে প্রেমের শ্রাবণ ধারা। এক টানেই পড়ে ফেললাম। মিষ্টি প্রেমের গল্প। সত্যি সত্যি কেন এমন হয় না? বাস্তব প্রেমে কেন দুনিয়ার কষ্ট, জটিলতা এসে ভর করে? এই রকম আরো গল্প চাই। লিখতে থাকো।
সাবিনা ইয়াসমিন
এমনও প্রেম হয়। সব প্রেম চোখের জলের কথা কয় না, কিছু প্রেম মিষ্টি ঝরায় শ্রাবন-ধারায়। 😊😊
আরও লিখবো।
অনেক ধন্যবাদ ও শুভ কামনা আপনাকে 🌹🌹
আসিফ ইকবাল
হুম, এমন-ও প্রেম হয়! নতুন লেখার অপেক্ষায় থাকলাম।
জিসান শা ইকরাম
গল্প যে আপনি কত ভালো লেখেন তা এই গল্পেও প্রমাণ পাওয়া যায়,
আমিও তো একই গল্প লিখেছিলাম, আপনার গল্পের ধারে কাছেও নেই আমার গল্প গুন বিচারে।
ভাগ্যিস আপনি কথা রেখে গল্প লেখা আরম্ভ করেছিলেন, নইলে এত সুন্দর শ্রাবণ ধারার মিষ্টি প্রেমের গল্প হতে পাঠকরা বঞ্চিত হতো।
” বলতে হবে না। আমার চোখ বেধে রাখলেও আমি তোমায় চিনবো। তোমার নিঃশ্বাসের শব্দটাও আমার পরিচিত।”
উরে প্রেম, আসলেই কি এভাবে না দেখা কাউকে খুঁজে নেয়া যায়?!
সুঁইয়ের মধ্যে সুতা ঢুকাতে পারছিল না, কত আবেগ দিয়ে লিখলেন। একটা বুতাম লাগালো উল্টো! দারুণ দারুণ, এই না হলে প্রথম দেখা? 🙂
এত সুন্দর গল্পটি আমার জন্মদিনে আমাকেই উৎসর্গ করলেন, জন্মদিনের প্রথম প্রহরে সেরা গিফটই আমার জন্য।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা আপনার প্রতি প্রিয় সাবিনা ইয়াসমিন ।
শুভ কামনা 🌹 🌹
প্রদীপ চক্রবর্তী
শুভ জন্মদিন শ্রদ্ধেয় দাদা।
শুভ জন্মদিনে অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা।
.
দারুণ শুভেচ্ছা বার্তা দিদি।
জিসান শা ইকরাম
অনেক অনেক শুভেচ্ছা, ভালোবাসা ও ধন্যবাদ তোমাকে প্রদীপ 🌹 🌹
প্রদীপ চক্রবর্তী
সাক্ষাৎ খুব অল্প সময়ের,তবু এমনভাবে গেঁথেছে অন্তরে..
যেমন করে সাজানো প্রতিটা শব্দ ‘সোনেলার জলসিঁড়ি দিগন্তের তীরে।
রক্ত ও প্রেমের সম্পর্ক ছাড়া আরও এক সম্পর্ক রয়েছে যেটাকে আত্মার সম্পর্ক বলে।
আর এই টানটা কখনোই কমে না যা বাড়তে থাকে।
স্বল্প পরিধির অভিজ্ঞতায় তারমধ্য সোনেলায় যেটুকু পেয়েছি এখনো অবধি,
অসংখ্য লেখকের অনুভূতি দিয়ে গাঁথা অক্ষরমালা এ যেন আমার ব্যথা সারানোর দারুণ মহৌষধি।
কলমের জন্মদাতা বহুজন হয়,যারা হারিয়ে গিয়েছে ব্যর্থতায়,
সোনেলার জলসিঁড়ি দিগন্ত তাদের নতুন করে পথ দেখায়।
চলে আসি প্রাসঙ্গিকে একটা নিদারুণ অনুভব আর শুভেচ্ছা বার্তা নিয়ে,
যার হাত ধরে আমার অগ্রযাত্রা সোনেলার পথে।
.
সেই প্রিয় শ্রদ্ধেয় জিসান দাদার আজ শুভ জন্মতিথি।
যাঁর রয়েছে মহৎ গুণ,ধৈর্য,সৃজনশীল প্রতিভার দিকপাল যা আমাকে অনুপ্রেরণা জাগিয়েছে।
আমি নিজেকে ভাগ্যবান মনে করি সোনেলায় এসে এমন একজন মানুষ পেয়েছি যাঁর কথা লিখলেও ফুরাবে না।
শুভ জন্মদিনে সৃষ্টিকর্তার নিকট একটাই প্রার্থনা করি প্রিয় দাদা যেন সবসময় হাসিখুশি আর আনন্দে থাকেন।
.
কৃতজ্ঞতা জানাই প্রিয় দিদিকে যাঁর অনুপ্রেরণায় আসা সোনেলা ব্লগে।
ভালো লাগলো শুভেচ্ছা বার্তা।
জিসান শা ইকরাম
এমন মন্তব্যের জবাব কিভাবে দেবো জানিনা,
যে ভালোবাসা, শ্রদ্ধা এবং আস্থা রেখেছো আমার প্রতি, তার তুলনা হয় না।
ভালোবাসি তোমাকে, তোমাদের সবাইকে।
তোমাদের প্রেরণা, ভালোবাসার মাঝে আমি বিলীন হয়ে যাই প্রদীপ।
শুভ কামনা তোমার জন্য।
সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন লেখা দাও প্রদীপ।
অপেক্ষা করছি।
শুভ কামনা 🌹🌹
ইসিয়াক
ভাইয়ার জন্মদিন শুভ হোক।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইলো্।
জিসান শা ইকরাম
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই আপনাকে। শুভেচ্ছা জানবেন।
মাহবুবুল আলম
গল্পটি ভাল লাগার পাশাপাশি জিসান ভাইকে উপজিব্য দেখে আরো বেশি ভাল লেগেছে। জিসান ভাইয়ের জন্য জন্মদিনের শুভেচ্ছা ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
জিসান শা ইকরাম
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা মাহবুবুল আলম ভাই 🌹 🌹
সাবিনা ইয়াসমিন
@ মাহবুবুল আলম, আপনাকেও অশেষ ধন্যবাদ প্রফেসর সাহেব। আপনার মত গল্প-লেখকদের কাছ হতে ” ভালো লেগেছে ” শুনে আমারও ভালো লাগছে। 😊😊
ভালো থাকুন, আনন্দে থাকুন,
শুভ কামনা 🌹🌹