খুব ব্যস্ত আমি, তাই বলে আমার কি দোষ? নির্ঘুম কাটিয়ে আমি ২৪ ঘন্টায় দিন বানাতে যে পারিনা। ঘুমের কাছেও আমার কিছু অঙ্গীকার রয়েছে, নাকি স্বপ্নের কাছে?
ভূমিকার সাথে এই লেখার কোন মিল খুঁজতে যাবেন না। লেখার ভূমিকা লেখকের মতোই ত্যাড়াবাঁকা।
আমি আলসে তাহা বলিয়া নিজেকে পরিশ্রমী প্রমান করিবার চেস্টা করিবো না কেন?
আজকের পোস্টের বিষয় মন্তব্য।
রেডিমেড মন্তব্য দেবার কুমন্ত্রনা দেয়া সজীব বাহিনীর এন্টি পোস্ট বলতে পারেন।
আমরা সবাই এখানে লিখছি, লেখাই এখানে কথা, জানা, ভালোবাসা বা কাছাকাছি হবার মন্ত্র। পোস্ট গুলো সবাই পড়ছি, তবে আড়ালে থেকে যাচ্ছে কিছু লেখা, সেটা হচ্ছে মন্তব্য। মন্তব্যে কিছু ভেবে লিখবার অবকাশ নেই। লেখা পড়ে মন থেকে যে ভাষা উচ্চারিত হয়ে আসে, সেটাই মন্তব্য। কোন কৃত্তিমতা নেই সে লেখায়। মন্তব্য বা সমালোচনা একজন লেখক তৈরির ক্ষমতা রাখে, আবার কারো লেখার ইচ্ছেও ভেঙ্গে ফেলতে পারে বলে আমি মনে করি। তো পড়েই ফেলি চলুন কিছু মন্তব্য……………
১। অনেক ধরনের অসুখের নামই তো শুনেছেন, তবে মেহজাবীন নামের অসুখের আবিষ্কারক আমাদের গুরু জিসান ভাই, আর এই অসুখের ভাইরাস বহনকারী, আবার কে? বিভিন্ন ভাইরাস নিয়ে বরাবর আসেন যিনি, আমাদের ছাইরাছ হেলাল ভাইয়া..
মেহজাবিন নামের সুখের অসুখে আক্রান্ত
চিকিৎসা লাগবে মনে হয়.. প্রমাথিনী মেঘ
২। মানুষ এভাবে আরেকজনের খারাপ চাইতে পারে!! খেয়ালী আপু এত্তগুলা খারাপ…
এই গল্পের শেষ যেখানেই হোক
সবাই আমরা সুখি হতে চাই———– (y)
গীটারের সাথে গানটা ভালো লেগেছে–তাই চাওয়া উন্মাদ যেভাবে জন্ম থেকে জ্বলছে সেভাবেই জ্বলতে থাকুক 🙂 … হৃদ পোক…
৩। বয়স, সময়ের উপর মন্তব্য করার পারদর্শিতা নির্ভর করে। আমি মিছা বলিনা, জিসান ভাইয়ের এই মন্তব্য সহ হাতেনাতে প্রমাণ …
কেউ মেনে নেয়, কেউ ইচ্ছে করে মেনে নেয়,কেউ মেনে নিতে বাধ্য হয়।
আসলে বয়স,সময়,অবস্থান এসবের উপর রিলেশন এর গভীরত্ব,স্থায়ীত্ব নির্ভর করে।
ভালো ভাবেই বাস্তব কাহিনী গুলো তুলে এনেছ। অদ্ভূত যতো প্রেম-৩
৪। নাম বোকা মানুষ বলে মন্তব্য বোকা হবে এমন কোন কথা নয়…
দারুন লেখা! অনেকের জীবনের প্রতিদিনকার বেদনার গল্প! সবকিছুর মূলে মনে হয় বিয়ের আগের মানুষটাকে বদলে ফেলার চেষ্টা! মানুষকে বদলাতে চাইলে সংঘাত অনিবার্য! তারচেয়ে বুঝতে চাওয়া অনেক ভাল বিকল্প! উপলব্ধি: নিজেকে কখনই কারো কাছে সহজলভ্য করতে নেই… সংসার আর পুতুলখেলা
৫। তার মন্তব্য তার লেখার মতোই আলাদা, ছাইরাছ হেলাল ভাইয়ার স্বসুন্দর মন্তব্য …
একান্ত ই আপন শুভ্র নীড়ের ডাক আমরাও শুনতে পাই এই দূরে থেকেও।
এখানে বিছানারা কাঁদলেই স্বাভাবিক।
যেতে হবে সেখানেই কোন এক দিন । সত্যি কথন… ছেঁড়া পাতা এবং অস্পষ্ট অক্ষর
৬। নীলাঞ্জনা আপু শুধু আপনার এই লেখাটিই পোস্ট আকারে আনবো বলে আমার এত কস্ট, ধন্যবাদ দিন জলদি …
লেখাটা যখন পড়ি, বুকের ভেতর একধরণের যন্ত্রণা।
প্রতিটি মেয়েই এমন সময়ের মধ্যে দিয়ে যায়। নন্দিনী দিদি খুব বাস্তব একটি লেখা, আমি পারছি না মন্তব্য করতে। তাই পুরোনো লেখাটা দিচ্ছি সিপি করে। ফেসবুকে লিখেছিলাম ২০১০ সালে।
নারীর পরিবর্তন : পুতুল খেলা ………….নীলাঞ্জনা নীলাবরিশালের মা শৈলবালা (দিদিমা / নানী )
কবে কোন কালে বালিকা বেলায়
আধ হাত ঘোমটা দিয়ে , পাল্কী চড়ে
শৈলবালার বরণ হলো
হাতে একটা পুতুল নিয়ে
সংসার ।
আহ্ , সঙ সেজে শূণ্য (সার )
বলেছিলো কোমায় যাবার আগে।
ঠাকুরমা প্রমোদিনী (দাদী )
প্রমোদিনী উঠোন জুড়ে খেলছিলো
বয়স তখন কতো ? পাঁচ নয়তো ছয়
একদিন ঢাকের শব্দ বাড়ীর উঠোনে
হঠাৎ শেকড় উপড়ে যাওয়া
সাথে কাপড়ের বাক্সে পুতুল সামগ্রী —–
“মানাইতে হয় রে শিল্পী এইটাই নিয়ম।”
আমার মামনি মীরা (মা )
একাত্তর , ব্ল্যাকআউট
লুটপাট
কলাগাছ সাজিয়ে মৌনতা
ফিসফাস আনন্দ
শান্ত – নীরব মীরার পা চললো
অন্যদেশে
মানিয়ে নিতে নিতে পুতুল খেলে নিজেরই সাথে
আমার শ্বাশুড়ী মাতা কমলা ( মা )
খুব কেঁদেছিলো সেদিন
অবুঝ কান্না
বাবার আদর খুঁজছিলো চোখ
কমলা রানী
আহ্ , কে বলে মেয়েরা রানী !
পুতুলটাকে এখনও খোঁজে ছেলের কাছে
মেয়ের কাছে
সুস্মিত হাসি দিয়ে বলে :
“ওরে পাগলী রে ভালো আছি”
আদৌ কি ?
আমার আমি নীলাঞ্জনা
সময় নাকি পাল্টে গেছে
কোথায় ?
এখনও সেই পুতুল খেলি পুতুল সেজে
বয়সটাই যা বেড়ে গেছে
একটু – আধটু লিখতে পারি
এ-ই তো ?
তা নইলে ,
নারীর আবার বদল কি ?
** মানুষ হয়ে কবে জন্মাবে নারী ?
ল্যুভেন – লা – ন্যুউভ , বেলজিয়াম
৩১ – ০১ – ১০ ইং… সংসার আর পুতুলখেলা
৭। ভূ-ভূ-ভূতেও কমেন্ট করতে পারে..এই দেখেন, ব্লগ সঞ্চালকের মন্তব্য। তারে আমি চোখে দেখিনা, যা দেখিনা, তা ভূত…
ঐটা কোন কমেন্ট না,ঐটা একটা বাগ।তাই জবাবের অপশন নেই।বাঘ বনে চলে গিয়েছে,নেই আর… সংসার আর পুতুলখেলা
৮। নামে উন্মাদ (সীমান্ত উন্মাদ) তালে ঠিক…
অসাম সজীব ভাই। শুন্য শুন্যালয়ের নানী লীলাবতী আপু দাদী সই ছিল। হা হা সেটা বুঝলাম কিন্তু আপনে এই যুগে জানলেন কেমনে??!! আপনার দাদা কি শুন্যের নানী আর লীলাবতী আপুর দাদির ফলোয়ার আছিল? হা হা, বেপক বিনোদন পাইলাম।
অনেক অনেক শুভকামনা নিরন্তর জানিবেন… নেমকহারাম
৯। এখন ভূত, শাকচুন্নীর মৌসুম চলছে সোনেলায়। কে ভূত, কে শাঁকচুন্নি নানা-নাত্নী বুঝে নিক…
নানা হাসির উপরে চন্দ্রবিন্দু কেন? তুমি দেখি নাঁকি সুরে কথা বলা শুরু করেছো ভূতের গল্প লিখতে লিখতে।
স্বপ্ন তো বাস্তব। আমার বুড়া(রবীন্দ্রনাথ) আর হাসি দুটোই আছে। থাকবেও। 😀 সেনসোডাইন টুথপেষ্ট এবং ওরাল-বি টুথব্রাশ ব্যবহার করি যে! :D)… সুন্দরী একটি রাত্রি এবং …সত্যি কথন
১০। ভত্তাবতীর বুদ্ধিমতি লীলাবতীর মাথায় প্রশ্ন ভাইরাস কারা বানায়…
আচ্ছা ভাইরাস কারা বানায়?এদের কি খেয়ে দেয়ে কোন কাজ নেই?মানুষের ক্ষতি করার জন্য সময় মেধা নষ্ট করে। এদেরকে হাতের কাছে পেলে নখ দিয়ে খামছে ছেঁড়া বেড়া করে দিতাম।
ছোট ভাইকে দেখাবো আপনার পোষ্ট। ও সব কিছু করে দেয় ল্যাপটপের।আমি তো অনেক বুঝি,তাই আমি এসব ছোট খাট কাজ করিনা … প্রযুক্তি কথনঃ Sheila USB Shield রিভিউ
১১। নীলাঞ্জনা আপুর থেকে সাবধান,. মেহজাবীন কে পটিয়ে ফেলেছে …
ঘটনা কি!!! ;?
মেহজাবিনকে দেখলাম আমার জানলায়, তারপর টোকা দিয়ে বলতে লাগলো,
“সাবধানে মন্তব্য করো কিন্তু! নইলে… :@ ”
বললাম নইলে কি করবেন আপনি?
“কত্তো বড়ো সাহস মুখের উপর কথা!”
শুনুন মেহজাবিন এতো সুন্দর মুখখানি, কি আহ্লাদী! জানেন ছাইরাছ হেলাল ভাই কতো মিষ্টি মিষ্টি গল্প করেন আপনার?
“ওহ তাই নাকি? আসলে আমি স্যরি। বেশী রাগ দেখিয়ে ফেলেছি। কিছু মনে করবেন না।”
অবশ্যই না। আপনাকে দেখলে আমার যে রাগগুলো আছে না, সেসবকে চার্জ দিতে আর হয়না।
“মানে কি? বুঝিনি।”
সুন্দরী আপনি এতো কি হবে বুঝে, বলুন!
“এবার কিন্তু বেশী বলছেন। আচ্ছা মনে যা আসবে সেটাই লিখবেন। আমি কিচ্ছু মনে করবো না।”
সত্যি তো? প্রমিজ!
“সত্যি সত্যি সত্যি, তিন সত্যি এবং প্রমিজ।”
এখন সত্যি কি বলবো হেলাল ভাই? যেখানে আপনিই ভয়ে আছেন, আমি তো কোন ছাড়! :p
তবে লেখার জন্যে -{@ … প্রেমের বন্ধুত্ব, বন্ধুত্বের প্রেম–(৩)
১২। আগেই বলেছি তার থেকে সাবধান। সি ইজ ডেঞ্জারাজ..
এই শব্দটা নিয়ে ভাবিনা। যেদিন আসার আসবে।
জীবনের শেষ পরিক্রমা…(প্রিয় এক দাদুর যাকে আমি কলকাতার দাদু ডাকতাম, তার চলে যাবার খবর শোনার পর)
মৃত্যু : তোমার দেহ অদৃশ্য
বিচ্ছেদ : আর তোমায় ফিরে না পাওয়া
প্রিয় মুখ , প্রিয়তর কথা
ক্যামেরা থেকে ফ্রেমবন্দী
সে কখনো বলেনা :
“কতোদিন পরে দেখা হলো ।”
আদর – স্পর্শ , কোমল অনুভূতি স্মৃতির পিঠে
যাত্রা : তারপর শ্মশান কিংবা কবরে
গন্তব্য : না – ফেরার দেশে
হায় , নির্ভেজাল ভালোবাসা কেবল হারিয়ে যায় !
ল্যুভেন – লা – ন্যুউভ , বেলজিয়াম
২৪ জানুয়ারী, ২০১০ ইং… শুধু মৃত্যুই সত্য
১৩। আমরা ছুটি, আমাদের ছোটায়। ছাইরাছ ভাইয়ার মতো আমরাও চাই নিশ্চিন্তপুরের ঠিকানায় চিঠি লিখতে…
টুকটুকে ছুটিপুরের স্বপ্ন স্বপ্ন হয়েই ঝুল বারান্দায় লুকোচুরি খেলে। ধরা দেয় না।
আমরা ছুটি, আমাদের ছোটায়। নিশিন্তপুরের ঠিকানায় চিঠি লেখা আর হয়ে উঠে না।
আর একটি কাউন্ট ডাউনের অপেক্ষা অপেক্ষা হয়েই থেকে যায়।যাক লিখলেন! দেরি পুষিয়ে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ দিচ্ছি।
দারুণ।… ছুটিপুর-১
১৪। উদার হস্ত অরণ্য ভাইয়ার সব মন্তব্যই বেশ হয়, আলাদা করে এটা দিলাম..
“শুধু মৃত্যুই সত্য।” ইহাকে আমি মানিয়া লইয়া ব্রত লইয়াছি “রানিং টুয়ার্ডস আ সাকসেসফুল ডেথ”।
জন্মিলে মরিতে হবে – ইহার ব্যত্যয় কেহ দেখিবে না; কিন্তু কিছু মৃত্যুকে আমরা “অস্বাভাবিক মৃত্যু”ও বলিয়া থাকি। মৃত্যুর সহিত আলিঙ্গনের পূর্ব পর্যন্তও আমরা কিছু করিয়া চলিব; তাহাও সত্য বলিয়া ভাবিতে হইবে। অন্যথায় মৃত্যুর লাগিয়া আমাদিগকে আলস্যে প্রতীক্ষার প্রহর গুনিতে হইবে। তাহা আরও ভয়ানক হইবে।
খেয়ালী মেয়ে, মৃত্যুকে সত্য জেনেও মুখে হাসি রাখতেই হবে। জীবনেরও কিছু মানে আছে যদি তা আমরা করতে পারি। হয়তো তা এমন হতে পারে যেন অন্য কাউকে আর এভাবে না দেখতে হয় জীবন এবং মৃত্যুকে।
ভালো থাকবেন… শুধু মৃত্যুই সত্য
১৫। অনিকেত নন্দিনী আপু, এ যে বড়ই সত্য বলেছেন।
ন্যাপথালিনের মতো শুভ্র ভালোবাসার বল দিলে সব গন্ধ দূর হয়?
স্বপ্নগুলো আজীবন ডায়েরিবন্দী হয়ে থাকাই হয়তো ভালো। একজনের স্বপ্নের মর্ম অন্যেরা কী বুঝবে?
আমাদের সব স্বপ্নেই ঘুণপোকাদের বসবাস।
লেখা অনেক ভালো হয়েছে। কান্না পাচ্ছে… ভ্রষ্টা নারী
১৬। শ্রদ্ধেয় আজিম ভাইয়া, আক্ষরিক অর্থেই চমৎকার একটি মন্তব্য করেছেন…
জনাবা লীলাবতী দি, আপনার লেখায় আমি মন্তব্য না করলেও আপনার প্রায় প্রতিটি লেখাই পড়ি। ভাল লাগে আর আপনার বিষয়ের চাকচিক্য ও উপস্থাপনা ভাল লাগে। আপনার মধ্যে জিনিয়াসনেসের অনেক কিছু আছে।
সমাজের যাঁরা কল্যান করে গেছেন অতীতে, ছোট থেকে বড় পর্যায়ে, অনেক ছিলেন তাঁরা। সকলেরই তাঁর নিজস্ব প্রতিভা দেশ ও সমাজের কাজে লাগাবেন, সেটাই কাম্য। আপনি অসহায় নারীদের, যেমন গার্মেন্টস্ শ্রমিকদের সার্বিক জীবনযাত্রার চিত্র ধারন করে সেগুলি প্রচার করে মালিক আর সরকারকে তাদের (শ্রমিক) বেতনভাতা বাড়ানোর বিষয়ে যদি কিছু করা যায়, তবে সেটা আমাদের মানবসম্পদ বৃদ্ধিতে অনেক প্রভাব বিস্তার করবে।
এখনি করতে হবে বা না করতে পারার জন্য মানসিকভাবে চাপে থাকবেন, তা নয়। কমপক্ষে চিন্তাটা লালন করে গেলেন। এরকম লোকও আমাদের কম… সন্ত্রাসী অনিকেত নন্দিনী হতে সাবধান সাবধান
প্রশ্ন করতে পারেন, এর চাইতে কত সুন্দর মন্তব্য আছে, এইগুলা কিসের ভিত্তিতে। না প্রশ্ন করতে পারেননা। বিচারকের রায়ই এইখানে চূড়ান্ত। আমার পোস্ট আমি দেব, যেমন খুশি তেমন দেব। তবে ঘুষ গ্রহণের সিস্টেম আছে (এইটা আমি ফিসফিস করে বললাম কিন্তু)। পরবর্তিতে এই সুযোগ গ্রহণকারীদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। সুন্দর অনুপ্রেরণা সুন্দর কিছুর জন্ম দেয়। কেউ লেখে, কেউ লিখিয়ে নেয়। শুভকামনা সবার জন্য।
৪১টি মন্তব্য
মিথুন
লেখার শুরুতে জিহ্বা দেখায় কেনো? মডুরা জবাব দিন।
জিসান শা ইকরাম
আমি তো কিছুই দেখতে পাইনা,মডুরা দেখবেন কেমনে?
মিথুন
আপনি এবং মডু সক্কলেরই চশমার প্রয়োজন। বিস্তারিত তে ক্লিক না করলে থাম্বনেইলে দেখুন লেখার আগে জিহ্বার সিম্বল আসে। এই এরকম :p
জিসান শা ইকরাম
হুম দেখলাম। আপনি যেমন দুষ্ট তেমনই একটা ইমো অটো চলে এসেছে 🙂
মিথুন
আপনি আমাকে দুস্ট বললেন? আমি কতো ভালো একটা মেয়ে 🙁
জিসান শা ইকরাম
মন্তব্যও তাহলে এখন হতে সুন্দর ভাবে করতে হবে।
অনেক পরিশ্রম করেছেন পোষ্ট লিখতে গিয়ে
তার চেয়েও বড় কথা,সব পোষ্ট এবং মন্তব্য যে আপনি পড়েন,এই পোষ্ট দিয়ে তা বুঝিয়ে দিলেন–
শুভ কামনা।
মিথুন
কেন ভাইয়া সবসময় কি আপনার নামই লিস্টে ধরে রাখতে চান? পরের বার সুন্দর মন্তব্য নয়, ঘুষকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে :)আমি আরো প্রশংসা শুনতে চাই। হি হি, দুস্টুমি করলাম ভাইয়া, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে………
অরণ্য
তিরি-অহমের ওখানে আড্ডার পরে আমি অনেককেই মনে হয় চিনে ফেলেছে। ব্যাপারটা এমন যেন দেখতে পাচ্ছি। একি অর্জিত শক্তি নাকি কিছুটা অসুস্থতা বুঝতে পারছি না। আপনারা তো মায়ায় বেঁধে ফেলছেন দেখি! কিন্তু মায়া তো ভাল না রে ভাই। মায়া মানুষকে কখনও কখনও পিছিয়ে দেয়। লেখাটি পড়া শেষ করার সাথে সাথেই একটা গান বেজে উঠল ভিতরে। হয়তো আগেও শুনিয়েছি গানটি। সে ব্যাপার না; এখন না হয় আবার শুনুন। …
…
আমার জীবন আমার ব্যাপার
বেঁচে থাকা বা মরে যাবার।
তুমি থাক খুশি মত
হেসে না’ই পার যত
নাইবা জানলে আমি ক্যামন আছি!
আর যারা চেনা
অচেনা যেমন
আমার আছে এক ছোট্ট জীবন।
চারটি দিনের মত ছোট্ট জীবন তাই
ইচ্ছে মত হাসতে চাই ভাল বাসতে চাই
হাসতে চাই কাঁদতে চাই
এইতো জীবন, এইতো জীবন
নিভবে আলো যখন তখন
এইতো জীবন, এইতো জীবন।
এইতো জীবন!
নিভে আলো যখন তখন
এইতো জীবন, এইতো জীবন !
নিভে আলো যখন তখন
এইতো জীবন, এইতো জীবন !
…
মায়া আমি এড়িয়ে চলতে চাই। 🙂
মিথুন
মায়ার ফাঁদ পাতা রয়েছে চারিদিকে ভাইয়া। যে এই মায়াকে কাটিয়ে যেতে পারে, সেই-ই শুধু সামনে এগিয়ে যেতে পারবে। তবে এও জানি, শুধু সামনে এগিয়ে যাওয়ার নামই জীবন নয়। আপনি পারলে অভিনন্দন জানবেন।
সুন্দর গানটির জন্য ধন্যবাদ। কার গান এটি? খুঁজে পাচ্ছিনা।
অরণ্য
গানটা আমিও অনেক খুঁজেছি। ১৯৯৪/৯৫ এরকম সময়ে শুনেছি। সুমন ও জোজোর র্যাপ গানের ক্যাসেট ছিল। গানটি গাইতে গাইতে এখানে চলে এসেছে। ক্যাসেট যুগ ইজ ওভার।
মিথুন
সাম সং’স অলসো ওভার 🙁
অরণ্য
;? বেশ ভাবনা।
ইমন
🙂
মিথুন
শুধুমাত্র হাসিতে মন্তব্য বুঝে নেবার মত পারদর্শিতা আমার এখনো হয়নি ভাইয়া। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য………
সীমান্ত উন্মাদ
বাহ দারুনতো! তবে এক জায়গায় বেশি না একটু কথা আছে। সীমান্ত উন্মাদ, উন্মাদের দুনিয়ায় তালে ঠিক থাকে, এইটা সত্য কথা। কিন্তু মানুষের দুনিয়ায় সে বড়ই বেমানান সেখানে তালে তো দূরের কথা বেতালেও থাকেনা। আপনার পোষ্টে আমাকে ঠাই দেওয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা।
শুভকামনা জানিবেন নিরন্তর।
মিথুন
তাল আর বেতাল ছাড়া আর কি কিছু আছে ভাইয়া? 🙂 একটু কথার জন্য একটু ধন্যবাদ আর নিরন্তর শুভেচ্ছা জানবেন……
সীমান্ত উন্মাদ
আছে ত্রিতাল, সেটা শুধু পাবনা মেন্টাল হসপিটালেই পাওয়া যায়। হা হা।
শুভকামনা নিরন্তর আবারো।
তানজির খান
কোথাও নেই!!
মিথুন
আমার দোষ না, নেটের দোষ।
খেয়ালী মেয়ে
মন্তব্য যখন পোস্ট!!!দারুন পোস্ট (y)
সবগুলো পোস্ট ই আগে পড়েছি 🙂
এখন কথা হলো আমি যে এত্তগুলা খারাপ 🙁 আমার এখন কি হবে ;?
মিথুন
এমনই থাকতে হবে, বদলানো যাবেনা। পরের পোস্টে আবার চিন্তাভাবনা করবো 😀
স্বপ্ন
আপনার তো দেখি বিশাল প্রতিভা।এত ধৈর্য আপনার জানতাম না।কতদিন বসে এই পোষ্ট বানালেন?আমাকে কিছু পোষ্ট লিখে দিলে তো পারেন :p সবার পোষ্ট ঘেটে সেরা মন্তব্য গুলো বেঁছে আনলেন।ধন্য মেয়ে বলাই যায় আপনাকে -{@
মিথুন
আপনিও যদি আমাকে এতদিনে না চিনতে পারেন, তাইলে কই যাইমু আমি? দুদিনে বানিয়েছি পোস্ট, তবে এখন খেয়াল করলাম আপনি নেই পোস্টে। ফাঁকি দিয়ে মন্তব্য করা চলবেনা বুঝলেন? ঘুষের ব্যাপারটা মাথায় রেখেন। আমার পোস্ট আপনাকে দিয়ে কি নিজেই নিজের বিপদ আনবো? এমনিতেই আপনার অনেক পপুলারিটি লক্ষ্য করেছি। ধন্যবাদ আপনাকে ড্রিম -{@
শুন্য শুন্যালয়
বাহ্ বেশ আইডিয়া তো!! এত বড় পোস্ট পড়ার ধৈর্য্য কিন্তু আমাদের কম :p যাই হোক আপনাকে কম দেখি সোনেলায়। ঘাপটি মেরে থাকেন বুঝতে পারলাম। ধন্যবাদ মিথুন।
মিথুন
আপনার নাম বাদ পরে গেছে। ^:^ কপি করে রেখেছিলাম, পরে আর খুঁজে পাইনি। দুঃখিত। এটা আমার নিজের আনন্দের জন্যই করেছি। কেউ না পড়লেও খুশি আমি 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
মন্তব্য কি করবো? এবার তো ভয়ে আছি। পোষ্ট ভরে তো আমি-ই। এরপর সবাই না মিলে আমাকে প্যাঁদানি দেয়। ^:^ গালাগালি নয় কান বন্ধ করে থাকলাম -:- কিন্তু মাইর ;(
তবে ফিসফিসিয়ে বলছি অনেক মজা পেয়েছি। এত্তো মেধা নিয়ে লাপাত্তা থাকতে নেই। অনেক অনেক ভালোবাসা -{@ (3
মিথুন
আসলেই নীলাঞ্জনা আপু আপনি কেমন করে এলেন এত? আমি নিজেও তো বুঝতে পারছিনা। কেউ মারবেনা, সব্বাইকে বলে দিচ্ছি। আমাদের কোনই গুপন শলা নেই। গুপন ভালোবাসা থাকতে পারে 🙂
আপনাকেও অনেক ভালোবাসা আপু (3
নীলাঞ্জনা নীলা
🙂 -{@ (3
ছাইরাছ হেলাল
পাঠক আকালে অন্যের লেখার মন্তব্য এত মন দিয়ে আপনি পড়েন তা আগে সামান্য প্রামাণ পেলেও এবারে আপনি আপনার ক্লাস দেখিয়ে দিয়েছেন। শিক্ষা নেয়ার আছে আমার কিন্তু পণ করে আছি যে মোটেই পড়ব না বাঁ সামান্য ইমোতেই বা ‘সেট মন্তব্যে’ কাজ সেরে নেব। এ ধনুর্ভঙ্গ পণ নষ্ট করার প্ররোচনায় পড়তে পারব না। তবে ভাবছি কত পরিশ্রমের ফল এ লেখাটি। সামান্য প্রশংসা সেখানে অপ্রতুল।
‘মেহজাবিন’ অসুখ আপাতত আপনাদের চাপা পড়ে গেলেও একেবারে সেরে যাবে, এ না সারা অসুখ এ নিশ্চয়তা
দিচ্ছি না।
মিথুন
কত শত প্ররোচনা আসবে ভাইয়া, ধনুর্ভংগ পণ কিছুতেই নষ্ট হতে দেয়া যাবেনা। আমি নিজের আনন্দেই পড়ি। স্বার্থপরের মত পোস্ট লিখি, সেটাও নিজের আনন্দের জন্যই। এ প্রশংসাটুকু আমার জন্য অনেক বেশি ভাইয়া।
মেহজাবিন অসুখ আমাদের জন্য পরম চাওয়ার। যেমন মাঝে মাঝে মনে হয় জ্বর হলে মন্দ হয়না।
আপাতত, এ অসুখে আচ্ছন্ন থাকতেই আমরা বেশি পছন্দ করবো।
ছাইরাছ হেলাল
বদ্দোয়া দেয়া ঠিক না।
মিথুন
চিকিৎসক ক্লিনিক বাঁচাতে যেমন রোগী খোঁজে, আমিও আমার নিজের আনন্দের জন্য একটু বদদোয়া দিতেই পারি। অসুখ না হলে ঔষধ কি করে আবিষ্কার হবে? 🙂
মিথুন
সবাই শুধু নিজের মন্তব্যই খুঁজবে জানি, এজন্যই তো এই জাতীর কোন উন্নতি নাই :p
ব্লগার সজীব
আমার মন্তব্য নেই, তবে পোষ্ট তো আছে ম্যাডাম 🙂 এত পরিশ্রমী একটি পোষ্ট দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।এমন মনযোগী পাঠক আপনি আগে বুঝতে পারিনি।
মিথুন
এইতো এইবার ঠিক আছে। এমনি করে জাতী একদিন উন্নতির স্বর্ন শিখরে উঠে যাবে 🙂 ধন্যবাদ আপনাকে। নেক্সট টাইম ঘুষ রেডি রাখতে হবে……
ব্লগার সজীব
নাউজুবিল্লাহ ! ঘুষ দেয়া ও নেয়া খুবই খ্রাফ :p
মিথুন
কথাটা খুব পরিচিত পরিচিত লাগছে, মনে হয় অনেকদিন আগে শুনেছিলাম…
মেহেরী তাজ
সব,সব দোষ লীলা আপুর। আমি উনার কথাতেই ব্লগ ছেড়ে চলে গেছিলাম। মানে লেখা হরতাল দিয়েছিলাম। সেই সাথে পড়া হরতাল ও।
কিন্তু উনি!? আমাকে ভাগেয়ে দিয়ে ঠিক ব্লগেই ঘর বাড়ি বানায়ে ফেলছেন।
আমার চারপাশে যারা মন খারাপের বাণী প্রচার করেছে তাদের দেখে মুখ ভেংচি দেওয়ার সবচেয়ে ভাল উপাই হলো ব্লগ।
আপনার এই লেখা আমি পড়ছি এতো পরে।
সব দোষ লীলা আপুর। আমি ব্লগে পোষ্ট দিয়ে সেটা সবাই কে জানায়ে দেবো। ^:^
যাক ফিসফাস করে বলা ঘুসের ব্যাপার টা আমার মাথায় থাকলো। :p :p
মিথুন
পোস্ট দিয়ে দিন আপু। ফাঁস হয়ে যাক সব ষড়যন্ত্র। লীলা আপুর ঘরবাড়ি এই ব্লগ, সে বুঝি তাহলে আজ নিজের ঘরের পরবাসী হয়েছে, দেখিনা তাকে আগের মতো।
ঘুষ ব্যাপারটা চুপিচুপি সেরে নেবেন, আমার আর আপনার একটা প্রেস্টিজ আছেনা? 🙂
অরুনি মায়া
হুম পোস্ট এর বিষয় বস্তুর উপর ই মন্তব্য হওয়া উচিত
মিথুন
ব্লগে কিন্তু আমরা সবাই আড্ডা দেই আপু। 🙂
আপনাকে নতুন দেখছি, যদিও আমি খুব অনিয়মিত। স্বাগতম আপু।