বিজনেস ক্লাসের যাত্রীরা আগে উঠবেন এটাই নিয়ম, ভিতরে বাইরে বসেন ও আলাদা, অপেক্ষা করছি ঢাকা এয়ারপোর্টে, ড্রাগন এয়ারে উঠে যাব এবার হংকং এর উদ্দেশ্যে।
লিখছি নিজের মত করে, এটি নিয়ম মেনে কোন ভ্রমণ কাহিনী নয়, কোন ভাবেই, অতএব বুঝতে হবে ধানে শুধু চাল ই থাকে না, থাকে অনেক কিছু। ধান-চাল বাদ দিচ্ছি, কোন্ কথায় কী কথা এসে যাবে লাগামহীন ভাঙ্গা কলমে।
ফোনের চার্জ শেষ, অহেতুক ভয়ে পাওয়ার ব্যাঙ্ক লাগেজে, পরে জেনেছি সাথে রাখা যেত, দেখেছি ফোনের দ্বিগুণ আকৃতির ব্যাঙ্ক, তরাসে যা হয়। বিমানে ওঠার আগে ‘ইয়ে’ বেড়ে যায় বহুগুণ, তড়পানো দেখে মজা নেই নি, খারাপ লেগেছে। রকেট গতিতে মেসেজ টাইপ, ফিস-ফাঁস আরও কত কী দেখলাম(সব বলা ঠিক না, যাবেও না)। ইয়া মাবুদ, জাতিকে রক্ষা কর বিপদের দিনে। চার্জ দেয়ার কোন সকেট নেই, ছিল কোন এককালে, তুলে নিয়ে গেছে কোন তস্কর, অবশেষে একটি পাওয়া গেল ঝুলে পড়া অবস্থায়। প্রায় শুয়ে পড়ে চার্জার ফোনে লাগিয়ে কাজ শেষ করার কি তুমুল পাঁয়তারা। অথচ বিমানে উঠেও চার্জ-ফার্জ করা যেত। আর ওয়াই ফাই!!!
বোর্ডিং ব্রিজের সামনের ছোট্ট পরিসরে বেরসিক চামচিকা ঢুকে পড়ে মহা বিড়ম্বনা, নানামুখী প্রচেষ্টায় চামচিকা বিতরণ শেষে বিমানে আরোহণ। বিমানের ভেতরের গল্প পরে হবে সে এক টালমাটাল গপ্পো।
হংকং অবতরণ, কঠিন চেক, রিচেক, গোপনে একটা খবর জানাই, বুইড়া হওনের মহা সুবিধা, হাতায় না প্রায়, আরও আরও মহা মহা সুবিধা আছে, শিখিয়ে দেব, কী করে বুড়ো না হয়েও এ সব এস্তেমাল করা যায় সহি ভাবে। চার ঘণ্টার ট্রানজিট। বোস্কা-বুস্কি জড় করলাম, সব থেকে সুবিধা জনক স্থানে। এটাই ঘাঁটি আপাতত। সাথেই ওয়াশরূম, বিড়ি রুম, ফ্রি খাওয়ার পানি ঠাণ্ডা ও নরমাল(পানির দাম হাত- পা ধরে মাফ চাইতে হবে) এবং গোটা কুড়িক চার্জিং পয়েন্ট সহ ল্যাপ টপ আর প্যাডের সংখ্যা আট থেকে দশ সব চালু, ফ্রি ওয়াই ফাই। তবে সেগুলো কেউ ব্যাবহার করে না খুব একটা, চার্জ দেয় সবাই। নিজ নিজ ডিভাইজ সবাই ব্যাবহার করে। যথারীতি আমারাও ল্যাপু ও ফোন নিয়ে দেশ-জাতি উদ্ধারে নেমে গেলাম। নন্দলালের দ্যাসে দ্যাসে ভেরোমন!!
এয়ারপোর্ট ভাঁজা ভাঁজা করতে চাইলাম তুমুল উৎসাহে, হায় কপাল!! নেতিয়ে গেল অল্পতেই, ফুল কোর্স সম্ভব না, সহজে ছেড়ে ও দেইনি, পিঁপড়ের সারিতে বিশাল সব বিমান ওঠা ও নামা সহ দোকানপাট জিনিসপত্রের দরদাম, রেস্টুরেন্ট দেখালাম সাধ্যানুযায়ী। খেলাম, খাবার তৈরির প্রক্রিয়া দেখলাম, যা আমি আগে দেখিনি।
সময়ের লাগাম হাতে নেই, কেমতে কী!!! ভাবতে ভাবতেই এবারে ক্যাথে প্যাসিফিকে উঠে গেলাম।
কর কী? রেস্ট নাও,খেয়েছো?………চালু ছিল আছে।
কে শোনে কার কথা সিস্টেম ও চালু ছিল।
গন্তব্য ম্যানিলা, বারশ’ কিলোমিটার প্রায়, পুরোটাই সমুদ্র।
চলিপে………………
৪৬টি মন্তব্য
অরুনি মায়া
আপনার এত চার্য অব্যবহৃত অবস্থায় থাকা সত্ত্বেও ফোন চার্য এর জন্য নাজেহাল হতে হল ভাবতেই কিরাম লাগছে :p
ভ্রমণ কাহীনি ভালই চলছে ,তবে আমি কোনদিন বিমানে চড়িনি তাই কিছুই জানিনা |
কি করব কেউ আমারে সাথে নেয়না!
নন্দলাল ভালই কপাল পেয়েছে কত্ত কি দেখে এসেছে ,,, -{@
ছাইরাছ হেলাল
নন্দলালেরা বিঘৎ কপাল নিয়ে জন্মায়, কত্ত কী দেখে দেখায়। ভাগ্যই ভাগ্য।
আমার চার্য অশেষ, আশেপাশে দু’নয়নে যা দেখি তাই বললাম। ইহা আমার নিজের কথা নয়।
বিমানে চড়া কোন ব্যাপার না এখন আর। আপনাকে সাথে নেয় না বলেন কী?
সালিশ বসাতে হবে দেখছি।
অরুনি মায়া
না আমারে কেউ সাথে নেয়না | সালিশ বসিয়ে কি লাভ | ক্ষুদ্র কপালে বেশি কিছু আটেনা |
থাক আমি রিক্সা তেই ভাল আছি
ছাইরাছ হেলাল
একালে সাথাসাথি না করাই ভাল। কার কপাল যে কোথায় লৌড়ায় কে বলতে পারে,
রিক্সা খুব ভাল, দুজনে দুজনার জন্য উত্তম বাহন।
অরুনি মায়া
জি তাতো ভাল হবেই | গায়ে গা লেগে যায়, মাথায় মাথায় ঠোকাঠুকি হয় , কানে কানে কানাকানি হয় | চলুন রিক্সায় দেশ ভ্রমণ করি দুজনায় :p
ছাইরাছ হেলাল
তা মন্দ হয় না, রিক্সায় শুধু দেশ কেন বৈদেশ ও ভ্রমণ করি চলুন।
অরুনি মায়া
চলুন না ঘুরে আসি অজানা তে
যেখানে নৌকো এসে থেমে গেছে :p
ছাইরাছ হেলাল
নৌকা কখনো থেমে থাকে না। ঘোরাঘুরিও চালু থাকবে।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
ইসসি রে! দ্যাসে দ্যাসে বেড়ায়ে কিরাম আনন্দ কইরতেসে! খালি শুইনবার মন চায়। কি আর করবাম, হামাগের তো সেইরাম কপাল নাই; শুইনবার প্যাইরাই আনন্দে ভাসি। যেনো চৌক্ষে চৌক্ষে সব দেইখবার পারতাসি।
বিমানের ভেতরের গল্পখানাও শুইনবার চাই।
ছাইরাছ হেলাল
কবে যে ল্যাখক হইয়া ভ্রমণ কাহিনী লিখতে পারব কে জানে। গপ করা আর ল্যাখা এক না।
সে তো আপনি বুঝতেই পারছেন।
গল্প চলিবে তবে সব তো বলা যাবে না।
আপনি অবশেষে আমাদের সাথে থাকছেন এটা ভেবে আনন্দিত।
ওদিক পুরো বন্ধ থাকলে আরও ভালো। ফেবু নিপাত যাক।
অরুণিমা
ভ্রমণ কাহিনী আরম্ভ হলো নাকি?ছবি দেখবো দাদা।কবে যে অন্য দেশ ভ্রমন করবো।
ছাইরাছ হেলাল
আপনি চাইলেই তা করতে পারেন, দেশ ভ্রমণ কোন কঠিন কিছু না।
ধুর, এটা কোন কাহিনী হলো!! কিছু ছবি অবশ্যই আপনারা দেখতে পাবেন।
জিসান শা ইকরাম
ভ্রমন কাহিনীর বর্ণনা দেইখ্যা টাস্কি খাইছি
কোথায় কেমন করে গেলেন, কি কি দেখলেন এই সবের ছবি সহ বর্ণনা থাকবে ভ্রমন কাহিনীতে
আর আপনি এইডা কি লিখলেন?
আমিও লেখুম, দেইখ্যেন মাঠের মধ্যে চিত কাইত হইয়া শুইয়া থাকা ছবি দিয়া পোষ্ট দিয়া বুঝামু, ভ্রমন কাহিনী কাহাকে বলে 🙂
লেহা পছন্দ হইছে
শুভ কামনা।
আবু খায়ের আনিছ
😀 😀 😀 :D)
দুই বন্ধুর লেখা পাব। ডাবল বোনাস।
ছাইরাছ হেলাল
অপেক্ষা চালু রাখুন।
ছাইরাছ হেলাল
কোথায় গেলাম কী কী দেখলাম তার বর্ণনাই তো দেয়ার চেষ্টা করলাম।
শুধু ছবি দেইনি।
এটা ভ্রমণ বৃত্তান্তের অতি আধুনিক রূপ ভাবতেই পারেন।
ঘোড়ায় চড়িয়া মর্দ গোসল করিতে গেল এর দিন শেষ।
চিৎ কাতের অপেক্ষা করিতে থাকলাম।
আবু খায়ের আনিছ
বুইড়া ব্যাডার ছবি তোলার হাত চমৎতকার হুনছি,দেখছি। এহন হেইডার লাইগ্গা আকঁ কইরাই বইয়য়া রইলাম। লগে ব্যাডার ঘুরাঘুরির কতা ত হুনবার পাইব এইডাই কতা।
ছাইরাছ হেলাল
গুজবে কান না দেওয়াই ভাল, ছবি-ছুবি তোলা খুব কঠিন কাজ।
ছবিরা খুব দুষ্টু ক্যামেরায় ধরা দিতেই চায় না,
মুখে মশা-মাছি লেগে যাবে, হা বন্ধ করুন এবার।
আবু খায়ের আনিছ
😀 😀
ছবি ধরা না দিতে চাইলে জোর করে ধইরায়ালাইন, এক্কেবারে ক্যামেরার ভিত্তে বন্ধ কইরালাইবান পরে আমাদের দেহাইয়ালবাইন।
যদিও আমি ময়মনসিংহ এর আঞ্চলিক ভাষা পারি না তবু চেষ্টা করলাম আপনার সাথে বলার।
ছাইরাছ হেলাল
এর পর থেকে আপনার কথা মত ছবি আটকানোর চেষ্টা করব।
ও আপনি ময়মনসিংহে্র লুক, অসুবিধা নেই।
আবু খায়ের আনিছ
হ, ভাইজান
নীতেশ বড়ুয়া
দ্যাস ছাইড়া বৈ-দ্যাস যাইতেও এমুন লেহা লেহন লাগে! তাইলে এমুন লেহা পইড়া আমরাও বৈ-দ্যাস ভরমন করি। ডেইলি ডেইলি দেওন লাগবো কইলাম! 😀
ছাইরাছ হেলাল
না ল্যাখাতে পারার যন্ত্রণা সবাই বুঝতে চায় না। ডেইলি ডেইলি!! কয় কি!!
আপনি ভরমনে বের হলে সে লেখা হবে এক বিরাট কিছু, অপেক্ষা করতেই আছি।
নীতেশ বড়ুয়া
আগে আপনের দ্যাস দেয়া শ্যাস অউক… বাদে হইবোনি… :p
ছাইরাছ হেলাল
শেষ তো হচ্ছে না, আবার ও ঝুলে আছে সামনে।
নীতেশ বড়ুয়া
তাহলে আমরাও ঝুলি আপনার লেখায় প্রতিদিন 😀
ছাইরাছ হেলাল
প্রতিদিন!! কয় কী !!
নীতেশ বড়ুয়া
প্রতিদিন মানে নিয়ম মেনে এই কয়দি।শুধুই ভ্রমণ করতে চাই আপনার লেখায় 😀
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা অবশ্যই আরও কিছু লিখব।
নীতেশ বড়ুয়া
ইয়েসসসসসসসসসসসসসস \|/ \|/ 😀 \|/ \|/
শুন্য শুন্যালয়
চলিপে দেখে অবশেষে শান্ত হইলাম, নইলে আমিও তড়পাইতেই ছিলাম এতক্ষন ধরে। আর ভাবতেছিলাম সে বোজা চৌক্ষে দ্যাস দেখে ফেললো অথচ আমি চক্ষু খুইলাও এয়ারপোর্ট ছাড়া কিছু দেখিনা ক্যান? ইয়ে টিয়ে বেশি দেখে আমি অবশ্য এইটাকে অন্য কাহিনী ভাবছিলাম। থাক সব বলা যাবেনা, বলা ঠিকও না। :p
সুবিধা গুলোর তরিকা কি কি ভাউ, বুড়ো হইয়া উঠবার আগেই যদি একটু বাতলিয়ে দিতেন, যদিও গুনিতের থেকে অগুনিতর দিকে ধাবিত হইতেছে শুভ্র শুভ্র কেশরাশি।
কি সব প্রেম ট্রেমের কবিতা লিখলেন এত্তদিন ধরে, আমিতো বলি এমনই লিখুন। অনেক দেশই ভ্রমন করেছেন, তবে এই ম্যানিলা নিয়ে জানবার আগ্রহ কিঞ্চিত বেশি, এই দেশে নাকি কিসব ছায়া যাদুমন্ত্র ছড়ানো আছে? রোমিও খুঁজে পায় তার জুলিয়েট, আর জল তার মুগ্ধতা। গাট্টি বোঁচকা বাঁন্ধুম নাকি জিরাফ ম্যানিলার উদ্দেশ্যে? টিপস টুপস একটু দিয়েন তো।
পেয়ারা বাগানের লেখা আর এই ভ্রমণের লেখাগুলো পড়ে আপনাকে কিন্তু এই পথের বাসিন্দাই মনে হচ্ছে, অবশ্য ভাঙ্গা কলমের গুন কে অস্বীকার করার উপায় নেই।
ইয়াপ, অপেক্ষা করছি ৩.০৬ অপরাহ্ন।
ছাইরাছ হেলাল
চলিপে অবশ্যই, কী চলিপে তাহা বলা হয়নি, অতএব বুঝতেই পারছেন ব্যাপার খানা, তবে আপনাকে
আশাহত করার সাহসের সাহস হাতের কাছে নেই, তাই আবার বলছি চলিপেই চলিপে।
এখানে দুটি এয়ার পোর্টের দৃশ্যমান বিষয়টুকু তুলে ধরার প্রচেষ্টা করেছি, দেশী ও বিদেশীদের তড়পানো দেখছি
পর্যবেক্ষকের অনুসন্ধিত্সা নিয়ে, অসম্ভব দৃষ্টিকাড়া বিদেশিনীকে দেখেছি মাটিতে পা গুটিয়ে বসে গভীরতম মনযোগে
চ্যাট করছে, ইশারায় জিজ্ঞেস করেছিলাম হেপি কিনা। চোখ তুলে চোখ দেখিয়েছিল সম্মতির ভাষায়।
পৃথিবীময় ভালোবাসা ও বন্ধুত্বের একই রূপ আবার ও দেখলাম। আক্ষেপ কেন যে ছবি তোলার কথা মনে হয়নি।
আসলে পেয়ারা বাগানের লেখাটি অনন্য আমার কাছে, আপনি ও জানেন, ইচ্ছে হলেই ওটা লেখা যায় না।
প্রেম-ট্রেম এসেই যাই, এড়ানোর উপায় থাকে না। মন যখন যেমন তাই লিখে ফেলি।
ম্যানিলায় জাদুর মায়া ছিল তা রাখ-ডাখ ছাড়াই প্রকাশিত।
বেশি করে পাকিয়ে ফেলুন চুল, পাকা চুল নির্ভরতার প্রতীক, অন্য টিপস আপনি অবশ্যই পাবেন, চোখ গোল করে
এখানেই চোখ রাখুন।
ইস, ভাঙ্গা কলমের গুন টুকু দেখলেন!!
লিখতে যে পারলাম না সেটুকু ও দেখুন ভাউ।
শুন্য শুন্যালয়
অন্ধ ভক্তের কাছে ভালো সমালোচনা আসেনা জানেনই তো। তবে আমার মন্তব্যও আপনি ঠিক ঠিক বুঝতে পারেন, যেমন আপনার লেখা বুঝি। তাই আলাদা করে ভালো-মন্দে যেতে হয়না আপনার কাছে।
অসম্ভব দৃষ্টিকাড়া বিদেশিনী, উড়ে বাপ্রে। যে দৃষ্টি কেড়েছে, সে ক্যামেরার কথা ভুলিয়ে দেবে, এমনটাই স্বাভাবিক 🙂 পৃথিবীময় ভালোবাসা ও বন্ধুত্বের রূপ একই, সুন্দর একটি কথা বলেছেন। এখন ভ্রমণ কাহিনী পড়ছি, প্রেম-ট্রেমে একটু নাঁক তো সিটকাবেই। লেখার ট্র্যাক চেঞ্জ হলেই আমিও ভোল পাল্টাবো। বলার উদ্দেশ্য একটাই, যা লেখেন তাতেই ষোলআনা পরিশুদ্ধতা।
চলিপেই চলিপে, কি চলিপে? বলেই তো দিয়েছেন, সাহসের সাহস হাতের কাছে নাই 🙂
অতএব, আজ দিন আরেকটা।
ছাইরাছ হেলাল
আপনি অন্ধ? অন্ধেরা জহুরী হয় বুঝি? তা আপনার কৃপায় আপনাকে কিছুটা
অবশ্যই বুঝতে পারি, সে আপনিও ভালই জানেন।
সত্যি বলছি, শ’য়ে শ’য়ে বিদেশিনীর ভিড়ে সে অনন্যা। হ্যাংলামো হবে ভেবে চোখে গিলে খাইনি উহ্ টনটনে হৃদয়!!!!!!!
প্রেম-ট্রেম পড়ে পাওয়া খোলামকুচি নয়, দামী মহা দামী। সবাই পায় না। কেউ কেউ পায়।
আপনি এ সব বুঝবেন না!!!
চেঞ্জ দিলাম, এবার পাল্টান আবার,
নীলাঞ্জনা নীলা
এমন ভ্রমণ কাহিনী পড়ে বেশ মজা পাচ্ছি। নন্দলাল প্লেনে, ভাবছি কি করে সম্ভব!!! ;? 😀
ছাইরাছ হেলাল
ধন্যবাদ, পড়তে থাকুন ও আরও মজা নিন।
নীলাঞ্জনা নীলা
আপনাকেও ধন্যবাদ প্রতি মন্তব্যের জন্যে।
ছাইরাছ হেলাল
ধন্যবাদ আপনাকেও।
নাসির সারওয়ার
ইসরে, কি মজার গপ্পো। বৈদেশ বইলা কতা। আচ্ছা, ঐ হই কই না হন কনে কি রানী রাজা আছে? হ্যাঁগোর কি রাজকইন্না আছে? কত যে জানতে মন চায়! ১২ শ কিলো সমুদ্রর! বাপ্রে বাপ, কতত বড়! আমি যদি এট্টূ ডেকতে পারতাম, জীবনডা ধইন্নো অইতো।
গপ্পো কন, চলিপে তে চলিপেনা। আমার আর ওয়েট করার মন চাইছে না। একবার যদি বৈদেশ যাইতাম পারি, আমিও লিহুম, এক্কে বারে ক হুইতে ক্ষ
ছাইরাছ হেলাল
হ্যাগোর রাজকৈন্যার খোঁজ রাখি না, আমাদের রাজবাড়ী আছে, রাজ কৈন্যা আছে।
সব কিছু দ্যাখা ঠিক না,
ল্যাক্তে কিন্তু বৈদ্যাশ যাইতে হয় না। লেইখ্যা ফ্যালান কিছু একটা, ম্যালা দিন তো হইল।
দিলাম একখান, কৈবেন তো মাথার উপ্রে দিয়া গেছে, কিচ্ছুটি করার নেই।
চলিপে।
নাসির সারওয়ার
আচ্ছা, দেহুম না। না দেখলে কি হয়!
আরে না, বৈদ্যাশের ব্যাপার স্যাপারই আলাদা। একটা ভাব আছে ভাবের মতোই। লিখেন লিখেন, তর সইতে পারিনাতো।
বাবুই সুখ, সেতো পানির মত পরিস্কার, জলের মত স্বচ্ছ।
ছাইরাছ হেলাল
সব দ্যাখা ও ঠিক না, কম কম দ্যাখেন’
সব সময় তর সওয়াও যায় না।
স্বচ্ছ জল ও স্বচ্ছ নয়।
লীলাবতী
প্রায় শুয়ে পড়ে চার্জ দেয়ার পায়তারা! ইশ এর একটি ফটো তুলে দিতেন ভাইয়া।তা চার্জ কি উঠেছিল? চার্জ দেয়ার উদ্দেশ্য কি সফল হয়েছিল?ঝাতি জানতে চায় :p
ভ্রমন কাহিনীর ভিন্ন ধরনের উপস্থাপনায় মুগ্ধ হয়েছি ভাইয়া।
ছাইরাছ হেলাল
খালি কী চার্য!!! আরও কত কী এই পোড়া চৌক্ষে দেখতে হয়েছে তা আর না বলি।
তবে সন্দেহ হয়েছিল, এত ভালো ভাল নাও হতে পারে, আপডেট পেলে আপনাকে জানিয়ে দেব।
এ উপস্থাপনা চলিপে।
ফটোক তুলে জাতির ইজ্জত হানী করতে চাইনি, তবে ভবিষ্যতে আর ভুল করিব না।
উহ, মোবাইল ফোন আর জাতি দুজনে দুজনার।
দীপংকর চন্দ
হা হা হা হা
ভালো লাগা থাকছে। লেখায়। মন্তব্যে।
অনেক অনেক শুভকামনা জানবেন।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
ছাইরাছ হেলাল
ধন্যবাদ পড়ার জন্য।