চেয়ে দ্যাখো’ ওই বিস্তৃত শাখাগুলোয়,
ফুঁটে উঠেছে পত্রপল্লব-ফুল ও ফসল।
কেউ ভালবাসে স্ববর্গীয় ছায়া,
কেউ বা ধার করা আলো।
এভাবেই চারাগুলো বৃক্ষ হয় একদিন।
অতপর বিস্তৃতি অন্ধকার থেকে আলোয়,
আলো থেকে অন্ধকার,
রাজপথ থেকে গলিপথ,
গলি থেকে নিষিদ্ধ নগর।
ঘাসের ছায়াগুলো বড় হতে হতে–
পৃথিবীতে নামায় অন্ধকার।
গেঁয়ো প্রদীপটাও কখনো কখনো–
হয়ে ওঠে দীর্ঘমেয়াদী সূর্য।
এভাবেই ওরা একদিন——
ভুলে যায় শেঁকড়ের নাম-গোত্র।
———————0 0——————-
১৮টি মন্তব্য
ফয়জুল মহী
বাহ! দারুণ বলেছেন।
হালিম নজরুল
ধন্যবাদ ভাই।
জাহাঙ্গীর আলম অপূর্ব
চমৎকার লিখেছেন কবিতা খানি
শুভকামনা রইল প্রিয়
হালিম নজরুল
শুভেচ্ছা রইল ভাই।
প্রদীপ চক্রবর্তী
কবিতার নামটা অনেক ভাবার্থ, দাদা।
চারা গুলে বৃক্ষ হয় একদিন।
হালিম নজরুল
ধন্যবাদ ভাই।
ছাইরাছ হেলাল
বিস্মৃতি যখন জয়ী হয় শেকড়ের আর ভাগ্য কী!!
নিষিদ্ধ নগরের ডাক এড়ানো খুব কঠিন।
হালিম নজরুল
ঠিক বলেছেন ভাই। ভালবাসা রইল।
আরজু মুক্তা
শেকড়ের পরিচয় ভুলে গিয়েই তো যতো বিপত্তি।
আমরা আমাদের ভিত্তি ভুলে যাই।
কবিতা চমৎকার
হালিম নজরুল
ধন্যবাদ আপা।
জিসান শা ইকরাম
শেকড়কে ভুলে যাওয়া উচিৎ নয়,
তারপরেও অধিকাংশ মানুষই শেকড়কে ভুলে যায়।
শুভ কামনা।
হালিম নজরুল
ঠিক বলেছেন ভাই। শুভকামনা রইল।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
শিকড়কে ভুলে সবাই শুধু উপরের দিকে ছুটতে চাই, পিছনের দিকে তাকানোর সময় নেই। চমৎকার ভাবনার বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। নিরন্তর শুভেচ্ছা ও শুভকামনা
হালিম নজরুল
ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইল কবি।
আলমগীর সরকার লিটন
কাব্যপাঠে বেশ ভাবনাপূর্ণ অনুভব করলাম কবি দা
হালিম নজরুল
ধন্যবাদ ভাই।
তৌহিদ
আমরা আসলেও বড্ড অকৃতজ্ঞ। মানুষ হিসেবে ভুলে যাই শেকরের কথা।
ভাল থাকুন ভাই।
হালিম নজরুল
একদম তাই ভাই