কোন্ সে রূপ যেখানে তুমি তোমাকে পাও,
তোমাকে তুমি পাও?
শত পাওয়া না পাওয়ার হিসেব হীনতার মাঝে,
বন্ধু আমার, বন্ধু তোমার।
হে বন্ধু,
অজানার সিঁড়ি বেয়ে কতো খুঁজেছি তোমায়,
যন্ত্রণার দুঃখ-জ্বালায়, তিমির-মগ্ন ডেরায়
প্রণয়-দীর্ণ ম্রিয়মাণ সন্ধ্যায়, ভেজা মেঘ-বর্ষায়, নীরবে সরব
জল-জ্যোৎস্নায়, ব্যথা-বিচ্ছেদের ভীষণ আলোকিত-অন্ধকারে;
রাই,
বন্ধু তুমি আমার,বন্ধু আমি তোমার
নীরবে চোখ তোলো,
তাকাও……………
৪৯টি মন্তব্য
অরুনি মায়া
আমি দেখেছি একজন কে এমনি এক বন্ধুর খোঁজে কাটিয়ে দিতে সারাটি জীবন। তার অস্থিরতা তার ব্যাকুলতা তার উন্মাদনা আজও আমার স্মৃতিতে স্পষ্ট। হয়ত সে তাকে খুঁজে পায়নি। হয়ত খুঁজে পেয়েছে। নয়তো পেয়ে হারিয়েছে।
বন্ধুর জন্য জীবন উৎসর্গ করা এ এক অদ্ভুত রহস্য। আপনার বন্ধু আপনার পাশে থাক সেই কামনাই রইল,,,,,,,,
ছাইরাছ হেলাল
এটি কিন্তু একটি লেখা মাত্র, এটি লেখকের অনুভুতি, বাস্তবতা নয়।
ভাবনায় হারানো বন্ধুর পুন উপস্থিতির আকাঙ্খা প্রকাশ।
প্রথম মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
অরুনি মায়া
জি বুঝেছি ভাইয়া 🙂
ছাইরাছ হেলাল
কিছু কি ভাবছেন নুতন লেখা নিয়ে!
শুরু করুণ।
অরুনি মায়া
জি লিখব। তবে জিসান ভাইয়ার কাছ থেকে একটু জেনে নিতে হবে লেখার সাথে ছবি এড করে কিভাবে,,,, তারপর,,,,
ইমন
আকূল হয়ে হেলাল ভাই আপনাকে দাকিতেছে রাই আপু :p আপনি কই ;(
ছাইরাছ হেলাল
হা হা, ভাই ভাগছে মনে হয়।
আপনার সাথে দেখা হলে জানাবেন যে গরু খোঁজা চলছে।
রিমি রুম্মান
বন্ধু নিয়ে সুন্দর লেখা। ভালোলাগা রইলো। -{@
ছাইরাছ হেলাল
আমার লেখায় অনেক দিন পর আপনাকে দেখলাম।
ভালো থাকবেন আপনি।
আবু খায়ের আনিছ
আমি ছিলাম তোমার,আছি তোমার, থাকবও তোমার। হারিয়ে খুজোনাকো আমায়, যদি কাছে আসিতে না পার তবে কর, দেখা হবে শেষ রাস্তার মোড়ে কোনদিন তোমার আমার।
ছাইরাছ হেলাল
গান দিয়ে মন্তব্য দিলেন!! রাস্তার মোড়ে দেখা হলেও সমস্যা নেই।
দেখা হলেই হয়।
আবু খায়ের আনিছ
কার গান এটা জানিনা, আর শুনিও নি। মনে হয়েছিল তাই লিখেছিলাম।
ছাইরাছ হেলাল
আমিও শুনিনি, মনে হল তাই বললাম।
নীলাঞ্জনা নীলা
এবারে রাই? আর কতো?
আমার ভাইয়ের মেয়ের নাম রাই। কি যে পটর পটর করে। পরিচিত-অপরিচিত কেউ বাকী নেই যে ওর রেডিও শোনেনা।
আপনি ওর সাথে বন্ধুত্ত্ব করলে বিরক্ত হবেন না।
যাক আসি কবিতায়। রাই বন্ধুকে খুঁজছেন? তারপর আবার কে আসবে সিরিয়ালে? :p
আপনার চরিত্র দেখছি——-থাক আর বললাম না।
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা পুচ্চির সাথে বন্ধুত্ব করে নেব।
আমার চরিত্র নিয়ে আমিই সন্দেহ পোষণ করি।
তা নাহলে এত আকুল হয়ে তাকে খুঁজব কেন!! আপনাদের এ সব বোঝার কথা না।
নীলাঞ্জনা নীলা
আপনি কি জানেন কবিতাটা কেমন হয়েছে?
বন্ধুত্ত্বকে আমি শ্রদ্ধা করি। আমার সব বন্ধুরা জানে পৃথিবীর সবকিছুর বিনিময়েও বন্ধুত্ত্ব বিসর্জন দেয়া সম্ভব না। কিন্তু এ সমাজ ছেলে-মেয়ের বন্ধুত্ত্বকে এখনও বাঁকা চোখে দেখে। যতোই বড়ো বড়ো কথা বলুক না কেন। আপনার এই কবিতাটা পড়ে খুব ভালো লেগেছে। (y)
আপনি আমার বন্ধু হবেন? -{@
https://www.youtube.com/watch?v=csIiGZmT4oc
আমার খুব প্রিয় একটি গান। শুনুন।
ছাইরাছ হেলাল
আমার লেখা নিয়ে আমি নিশ্চিত থাকি যে আবর্জনায় নূতন কিছু যোগ হল।
আপনার এটি ভাল লেগেছে তাতে আনন্দিত হচ্ছি।
আনার সাথে বন্ধুত্ব করা ঠিক হবে না, অসুবিধায় পড়ে যাবেন।
স্থগিত থাকুক।
গানটি সুন্দর, এই প্রথম শুনলাম।
নীলাঞ্জনা নীলা
এভাবে অপমান!!!
এর প্রতিশোধ নেবোই নেবো। :@
ছাইরাছ হেলাল
আজকাল আসলে ভালো বুদ্ধি দিতে নেই।
নীলাঞ্জনা নীলা
আমার বন্ধুত্ত্ব ফিরিয়ে দিলেন আর এটা ভালো বুদ্ধি?
ছাইরাছ হেলাল
আপনি এই পরিবারের মানুষ, আপনার ক্ষতি কামনা
করা ঠিক না আমাদের।
নীলাঞ্জনা নীলা
কি ক্ষতি হবে শুনি! যদিও আর হাজার বললেও বন্ধুত্ত্ব তো দূর শত্রুও বানাবো না আপনাকে। :@
ছাইরাছ হেলাল
যাক, ঠাকুর সহায়, একদম ঠিক কাজের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
জ্ঞানী হোন সিদ্ধান্তে অটল থাকুন।
নীলাঞ্জনা নীলা
তা তো বলবেনই। বিরক্ত হয়ে গেছেন সেটা বোঝা যায়।
আপনার কপালে ঝড় আছে :p
ছাইরাছ হেলাল
আমি খুব ভীতু মানুষ, আমাকে হেনস্থা করা ঠিক না।
নীলাঞ্জনা নীলা
আপনি ভীতু!!! 😮
ভীতুদের এতো সাহস যে অনেক নাম পার হয়ে লাইনে এখন রাই। ;?
ছাইরাছ হেলাল
ভীতু না হলে কি জালি বেতের গয়ে পালিয়ে যেতে হয়!!
দেখছে না খালি ভেগে যায়, অগত্যা আবার আবার নূতন পানে ধাই
দিশেহারা হয়ে।
নীলাঞ্জনা নীলা
চরিত্র সুবিধের নয়। ;?
ছাইরাছ হেলাল
চরিত্র নাই ই, সবাই মিলে ভাগ করে খেয়েছে।
নীলাঞ্জনা নীলা
দুটি প্রশ্ন—-
১)সবাই বলতে?
২)কিভাবে খেলো?
ছাইরাছ হেলাল
খুপ কঠিন প্রেশ্ন।
উত্তর দেয়া যাচ্ছে না। এ্যান এক্সপার্ট হেড মাস্টার লাগবে।
নীলাঞ্জনা নীলা
শুধু পালানোর অভ্যেস।
ছাইরাছ হেলাল
ইশশ, বমাল ধরা।
জিসান শা ইকরাম
এমন করে ডাকলে রাই তো ভালো,রাই এর মাও চলে আসবে 🙂
আমন্ত্রনটা বেশ ভালো হয়েছে ………
ছাইরাছ হেলাল
আপাতত তাঁর মাকে লাগবে না, রাইকে পেলেই হবে।
প্রাণ আমার যায় যায় অবস্থা।
জিসান শা ইকরাম
চলে আসুক রাই এসে তাকাক চোখের একদম ভিতরে
যেখানে জীবন দেখা যায়
ছাইরাছ হেলাল
অপেক্ষা করতেই আছি।
ব্লগার সজীব
চোখ তুলে তাকাবে,তাকাবেই কথা হয়েছে আমার সাথে :)আপাতত এই গানটি শুনতে বলেছেন আপনাকে ভাইয়া ( http://doridro.net/download/Folk,Lalon%20and%20BauL%20Songs/Baul%20song/Best%20of%20KaLa%20Miah/Binodini%20rai.mp3.html )
ছাইরাছ হেলাল
এরই মধ্যে ওদিকেও লাইন করে ফেলেছেন!!
হবে হবে, চর্চায় থাকুন।
গান শুনবো।
মেহেরী তাজ
ভাইয়ায়ায়ায়ায়ায়ায়া
আমি বুঝতে পারি। 🙂
বন্ধু খুজতে হয় না সে একা একাই চলে আসে। খুজে নেওয়া বন্ধুত্ব বেশিদিন টেকে না।
আচ্ছা আপনি কি ডিসিশন নিয়েছেন প্রত্যেক টা কবিতাকেও একান্ত অনুভুতী বলে প্রকাশ করবেন?? ;?
যাক এটা আমার জন্য ভালো। 😀
ছাইরাছ হেলাল
ভাইয়া একা একাই চলে আসে তবে আবার একা ফেলে
চলেও যায়, তখন আমার মত লেজেগোবরে অবস্থা হয়।
আপনি এখন অবশ্যই বুঝতে পারেন। পারার ই কথা।
আপনি ঠিক ধরে ফেলেছে, ধরা পড়েও গেছি।
চুপেচাপে একটি কথা বলে, এগুলো কবিতা না, কবিতার নামে একটু ভাব ধরা আরকি।
তাই একান্ত অনুভূতিতে চালিয়ে দিচ্ছি।
আমার হাঁড়ির দিকে নজর রাখবেন।
মেহেরী তাজ
কথা টা কিন্তু আপনি ঠিক বলছেন ফেলে চলেও যায়। ;?
আপনি ধরা দিলেন বলেই তো আমি ধরতে পারলাম। 🙂
ভব ধরা হোক আর যাই হোক কবিতা তো কবিতা আর আমি কবিতা বুঝি না। একান্ত অনুভুতীই ভালো। তা না হলে আর একটা কাজ করা যেতে পারে,আপনি যাই লেখেন আমি “একান্ত অনুভুতী
ভেবে পড়ে নেবো”। 🙂
ছাইরাছ হেলাল
আমিও কিন্তু কবিতা বুঝি না লিখিও না,
শুধু একান্ত অনুভুতি বিভাগটি ই আমার জন্য উন্মুক্ত।
অন্য বিভাগে যাওয়ার নিষেধ আছে।
আপনি পড়লেই হবে।
অনিকেত নন্দিনী
চিন্তার কিছু নাই। রাই এলো বলে! এসে ঘরের চৌকাঠে হেলান দিয়ে ঘোলা চোখে তাকিয়ে বলবে,
“তুমি আমার প্রত্যেকটা নিশ্বাসের দখল নিয়ে নিয়েছো।
তোমাকে মনে হয় প্রতিটি নিশ্বাসে
অথচ তোমাকে দেয়ার মত তেমন কিছু আমার দখলে নাই, এ আমার আফসোস।”
ছাইরাছ হেলাল
এমন রাই এর প্রত্যাশা না করাই উত্তম।
কিন্তু মন যে মানে না মানা।
আপনাকে তো এখানে পাচ্ছিই না।
শুন্য শুন্যালয়
লেখকের জন্য লেখার চাইতে বড় বন্ধু আর কে আছে!! আর যদি তাকে ফিরে পাওয়া হয় সেই সেভাবে যেভাবে খুঁজে বেড়ায় কেউ। না, না আমি লেখার কথা বলছি না। জানি জানি আপনি রাই ভুতনীকেই খুঁজে পেয়েছেন। একজন কে খুঁজতেই তো লাইফ বরবাদ করে ফেললেন দেখছি। বাকিগুলোর কি হবে? কয় জীবনের জীবন আপনার?
লেখায় ডিফারেন্ট টাচ, চলুক।
ছাইরাছ হেলাল
রাই কে খুঁজতে যেয়েই লেখার সাথে দেখা। খুঁজেই যদি পেতাম তাহলে আপনাদের
এহেন টিকা-টিপ্পনী দাঁতে দাঁত চেপে বা নড়নড়ে দাঁত কেলিয়ে সহ্য করতে হোত না।
লেখা যে লেখকের বন্ধুই না শত্রুও হয় তার প্রমাণ এখানেই আছে।
সবাইকেই খুঁজি অনন্ত জীবন নিয়ে, আমার আবার মায়াময় প্রাণ কাউকেই ভুলে যেতে পারি না।
টাচ আর করতে পারলাম কৈ, সবাই পর পর ভাবে। এড়াতে চায়।
নীতেশ বড়ুয়া
“বন্ধু তুমি আমার,বন্ধু আমি তোমার
নীরবে চোখ তোলো” (3
ছাইরাছ হেলাল
এ ভাবে লাপাত্তা হওয়ার সিস্টেম নেই, বলে কয়ে ছুটি-ছাটা নেয়ার নিয়ম।
এই যে খালি খালি লাগছে তার কী হবে?
ও সব ভোকাস কথা।