সময়ের প্রয়োজনে আমরা নতুন নতুন অনেক কিছু সংযোজন করি, সাথে পুরনো অনেক কিছুই হারিয়ে ফেলি। ছোটবেলা থেকে আমি একটা বাংলা শব্দের সাথে পরিচিত। কিন্তু শব্দটার বাস্তব রূপ আমাদের অধিকাংশ কেন বর্তমান কালের অনেকেরই অচেনা, অদেখা ও অজানা। অনেকটা প্রায় মসলিন শিল্পের মতই বিলুপ্ত ঐতিহ্য। সে শব্দটা হচ্ছে বাঁশডলা! আগেকার সমৃদ্ধ বাংলায় অপরাধীদের শাস্তি দেয়ার এটা ছিল একটা মোক্ষম ব্যবস্থা। বিশেষত: নৈতিক স্খলনের ক্ষেত্রে। সেজন্যই হয়তো তখনকার অপরাধের হার এখনকার চাইতে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কম ছিল!
এই ব্যাপারে আমার একটা সুস্পষ্ট প্রস্তাবনা আছে –
শয়তানোধিক কিছু মানুষকে প্রকাশ্য কোন সুপ্রশস্ত ও সুউচ্চ স্থানে দর্শনীর বিনিময়ে বাঁশডলা দেয়ার ব্যবস্থা চালু করা?
পাইলট প্রোগ্রাম হিসাবে ব্যাংক ডাকাত দিয়ে শুরু করা যেতে পারে। এরপর একে একে ধর্ষক মর্ষক থেকে অন্য সব যোগ করা যেতে পারে। এতে জনগণ ও জাতি নুন্যতম তিনদিক থেকে লাভবান হবে।
ক) জাতির সাথে বাঁশডলার মত জনহিতকর ঐতিহ্যের পুনর্পরিচয় ঘটবে ।
খ) দর্শনীর অর্থমূল্য রাজস্বখাতে জমা হবে ।
গ) সর্বোপরি, কিছু ঘাগু অপরাধীর সমুচিত শাস্তি দেয়া যাবে যাতে জাতির আর কেউ ওদের মত অনৈতিক অপরাধে লিপ্ত না হয়। জাতি ও দেশ পাপমুক্ত হওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হবে।
এখন বিবেচনা আপনাদের —————হে হে !
৪৬টি মন্তব্য
ছাইরাছ হেলাল
মোক্ষম যন্ত্রের সময়োচিত প্রয়োগ, এক্ষুনি দরকার!!
নাসির সারওয়ার
আসুন, আওয়াজ তুলি একসাথে।
আমার বিশ্বাস, কাজে দেবে।
জিসান শা ইকরাম
এই জিনিসটা আমি চাক্ষুষ দেখিনি এখন পর্যন্ত
তয় বাঁশ দিয়া পিডান দেখছি 🙂
আপনার প্রস্তাবটা আসলেই অপরাধ দমনে কার্যকরী হইবে
কিন্তু প্রস্তাব সংসদে উডাইবে কেডা? ^:^
ফেইসবুকে শেয়ার মাস্ট (y)
নাসির সারওয়ার
আপনার জীবনটাই বৃথা।
নৈতিক স্খলনের শাস্তির প্রয়োগ যা ছিলো আমাদের ঐতিহ্য। ফিরিয়ে আনুন।
আমাদের সংসদ (!), অতএব আমাদেরই তুলতে হবে!!
জিসান শা ইকরাম
১৬ আনা জীবনের সারে ষোল আনাই বৃথা,
এই বাশডলা আমাদের বাঙ্গালীদের ইতিহ্য
গ্রামের স্থানীয় বিচার ব্যবস্থায় অন্তত এটি চালু করা যায়
দেখা যাক,দু একজন পরিচিত জন জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হলে, এটি চালু করা যায় কিনা।
নাসির সারওয়ার
নিজের ইতিহ্য ফিরিয়ে আনতে আমার বাক্সে আপনার ভোট গুনিয়া ফালাইলাম।
ছাইরাছ হেলাল
শূলে চড়ানোর প্রতি আমার সামান্য বেশি পক্ষপাত।
রাজাকার দিয়ে সেটা শুরু করা যেতেই পারে।
নাসির সারওয়ার
“শূলে চড়ানো”, হুম! এই শব্দেরও পুনর্পরিচয় প্রয়োজন বোধ করছি। এ প্রজন্মের এসব জানা বেশ জরুরী !
খসড়া
বাঁশডলা, ভয়াবহ শাস্তি। একবার গ্রামে চোর ধরা পরলে আমার চাচা শ্বশুরসহ অন্যরা বাঁশডলার কথা বলছিল। আমাদের বাড়ির লোকজন পুলিশে দিতে বলছে।
বাঁশডলা শব্দটি কৃষ্ণ চন্দ্রের বইতে পড়েছিলাম। খুব আগ্রহ নিয়ে দেখতে চাইলাম জিনিস্টা কি। চোরের পায়ে যেই দড়ি বাঁধা হয়েছে তাই দেখে আমি বিচলিত হয়ে পরি। আমাকে শ্বশুরবাড়ির সবাই মানা করছে ওদিকে যেও না। আমার দেবর এটা সহ্য করা যাচ্ছে না।
আমি কাউকে কিছু না বলে দৌড়ে মসজিদের সামনে চলে গেলাম। তখনও বাধা শেষ হয় নাই। সবাইকে হাত দিয়ে সরিয়ে চোরের পাশে বসে চিৎকার করে উঠেছিলাম — স্টপ ইট। যারা বাঁধছিল তাদের চিৎকার করে আদেশ দিলাম— খোল, খোল, এই মুহুর্তে খোল। আমার শ্বাশুরী মা আমার পিছনে এসে চোরকে জড়িয়ে ধরল। খবরদার আর একটা কথা বলিস না জমির। (চাচা শ্বশুর)।
আমার চিৎকারে সব্বাই হতভম্ব। বাড়ির বউ এমন হতে পারে ওদের ধারনার বাইরে। আমি কিন্তু খুব জনপ্রিয় বউ। মৃত্যুর সময় সেই চাচা শ্বশুর মাপ চেয়ে গেছেন, এছাড়া আর কোনদিন কথা দূরে থাক সালামের উত্তরও দেন নি।
নাসির সারওয়ার
কোথায় আমরা দেশের ঘাটতি পুরনের চেষ্টা করছি, আর উনি এসেছেন তা পণ্ড করতে!!
বর্বরতা কারোরই কাম্যের নয় বা করা উচিৎ নয়। তবে ৭১ এ অনেকেই যা করেছে, তা যেনো আর কোনদিন কাউকে না দেখতে হয়।
অনেক দেশে চুরির অপরাধে হাত কাঁটা হয় যাকে আমি অবশ্যই বর্বরতা বলবো। তবে মজার ব্যপার, সে দেশগুলোতে চুরি হয়না বললেই চলে।
আপনার এই মনটাই থাকুক যা দেখে অন্যরাও শিখে নিক। ভা্লো থাকুন।
খসড়া
আহা চটলেন কেন? আমি আর কি বলব। লেখা নিয়ে কোন মন্তব্য করার আগেই তো জমা পরে গেছে। আরও দুটা পোস্টে তাই হয়েছে। এটা ব্লগের মডুদের দোষ। যাই হোক এবারে আসল কথা অপরাধ দমনে আমরা আর একটা অপরাধ করতে পারি না। এটা কাম্য নয়। তবে অপরাধী কঠোর শাস্তি পাক তা চাই। সবচেয়ে বড় দন্ড অর্থ দন্ড যা আমাদের গরিব দেশে দিয়ে লাভ নেই।
এখানে পুলিশ যে মাইর দেয় তা পুলিশি মাইর বলে প্রচলিত তাও বর্বরতা।
অঙ্গছ্বেদনের চল ছিল তাও বর্বরতা।
নাসির সারওয়ার
এখানের মডুরা বেজায় দুষ্ট!
আরে নাহ। সংসদে আইন পাস করে আদালতের রায় দিয়েইতো হবে!!!
“পুলিশি মাইর” – খেয়েছিতো। বলে দেবো একদিন। মাঝে মাঝে এখনো শিউরে উঠি।
আরবের কিছু দেশে কিন্তু এখনো অঙ্গছ্বেদন করে চলছে যা অবশ্যই বর্বরতাই স্বাক্ষর।
অনিকেত নন্দিনী
বাবার কাছে শুনেছি তাঁর এলাকায় উপরে নিচে তক্তা দিয়ে ডলা দেয়ার একটা শাস্তি ছিলো। বাঁশ ডলা শুনেছি, পড়েছি কিন্তু চাক্ষুষ করিনি কখনোই।
মানিকগঞ্জে ছিলাম সময়ে চোরডাকাত ধরে এনে থানার বটগাছে উলটো করে ঝুলিয়ে পিটাতে দেখেছি, নৈতিক অধঃপতনের কারণে ইট চিকিৎসা দিতে দেখেছি। :p
নাসির সারওয়ার
তক্তা ডলার চাইতে বাঁশডলায় একটা ভাব আছে। ঐযে, আমাদের ঐতিহ্য।
সোনেলার মিলন মেলায় আপনার উদ্যোগে এটা হতে পারে। এই যেমন দরুন, যারা কিসব আবোল তাবোল লেখেন, যাহা প্রায়শই মাথার উপরে দিয়ে চলে যায়, তাহাদের …।।
“ইট চিকিৎসা” মনে হয় সবার জন্য প্রযোজ্য নয়। বেশী মার্কেট পাবেনা। হে হে হে …
অনিকেত নন্দিনী
দয়া করে একটা তালিকা দিবেন যাদের আবোলতাবোল লেখা মাথার উপ্রে দিয়া যায়? ;?
মার্কেট না পাইলে আর কী করা? তবে চিকিৎসা কইলাম খুপ কার্যকরী। 😀
হে হে হে। 😀
নাসির সারওয়ার
লিস্টের মধ্যেতো অনেকেই পরে যাবে যাদেরকে আবার আমি বেশ সন্মান করি! আচ্ছা, এখন থেকে মন্তব্যে যারা লিখবেন, তাদের কথা বলেই শুরু করে দেবো।
না না, ইট চিকিৎসা চলবেনা। আইন সবার জন্যই প্রযোজ্য হতে হবে!!!
আবু খায়ের আনিছ
বাশঁ ডলা মানেই ত পাবলিকের নিজের হাতে আইন তুলে নেওয়া। তবে কিছু আছে যাদেরকে সত্যিই এই থেরাপি দিতে মন চাই।
নাসির সারওয়ার
না না, কয়টা বাঁশডলা, কোথায়, কখন তা আদালতের রায়ের উপরেই হবে।
আবু খায়ের আনিছ
আমরাও অপেক্ষায় আছি, বাংলা ছাড়ুক এরা।
নাসির সারওয়ার
ওরা নিজেরাতো ছাড়বেনা। আমাদেরই বের করে দিতে হবে।
স্বপ্ন
বাঁশডলা শাস্তির কথা কখনো শুনিনি ভাইয়া। কিভাবে এটা প্রয়োগ করা হয়? এটি এখন আর নেই কেনো?
নাসির সারওয়ার
এতো বড় একটা ইতিহ্য, যা গ্রামের স্থানীয় বিচার ব্যবস্থায় চালু ছিলো আর তা আপনি শোনেননি কখোনো!!! আপনার জীবনটাও দেখছি বৃথা।
চিন্তা নাই। সোনেলার মিলন মেলায় আসলেই নিজ চক্ষু দিয়েই দেখে নেবেন। আপনার বাড়ি্র বাঁশঝাড় থেকে দুটো বাঁশ নিয়ে আসতে হবে কিন্তু। বাঁশ চেনেনতো !! আবার ধান গাছ এনে বলে দেবেননা “এই যে, বাঁশ এনেছি” !!!
অরুনি মায়া
এই ডলা সাংঘাতিক ডলা। আঘাতের শব্দ ছাড়াই মরণ চিৎকার।আমি কেন যেন মানুষের প্রতি নিষ্ঠুর আচরণ করতে পারিনা।তাতে আমার অনেক ক্ষতি হয়ে গেলেও। হয়তো এটা আমার একটা বড় দোষ।
নাসির সারওয়ার
নিঃশব্দ রাগের সাথে এই শব্দবিহীন মরন চিৎকারের কোথায় যেনো মিল আছে।
এগুলো এমন ভাবে দেখেন বলেইতো আপনি ঘুমাতে পারেননা। জীবন হবে শুধু ধরধর, মারমার, কাটকাট।
অরুনি মায়া
তাইনাকি, বলতে বলছেন, মার মার কাট কাট 😮
তাহলে আজ থেকেই কলার ধরে বলব, আজ তোর একদিন কি আমার একদিন।
হবেতো ভাইজান?????
নাসির সারওয়ার
এইবার ঠিক আছে। প্রাকটিস লাগলে জানাবেন, ভলানটিয়ার রেডি।।।
অরুনি মায়া
যদি কলার ছেড়ে চুল টেনে ধরতে মন চায় তখন কি হবে? ;?
নাসির সারওয়ার
এইরে, এটাতো মাথায় আসেনি! আপনি বরং কলার পর্যন্তই থাকুন এখন (বিকল্প না আসা অব্দি)।
হয়ে যাবে, সামান্য সময়ের ব্যাপার। চাষ করতে যা সময় আরকি!
মৌনতা রিতু
বাঁশডলা আমাদের গ্রামে বোলত,বাঁশমোড়ল।তাই সচক্ষে দেখেছি।গ্রামের মাতব্বর টাইপের লোক এই কাজ করত।দুই পা বেঁধে দিত প্রথমে পরে বাঁশের মাঝখানে পা বেঁধে রেখে বাঁশের উপর দু তিনজন দাঁড়ায়ে দিত ডলা।
যা অসহনীয়।
সুন্দর একটা লেখা।যক পুরানো স্মৃতি মনে করিয়ে দিল।
নাসির সারওয়ার
যাক, অন্তত একজন পাওয়া গেলে যে এর ব্যবহার দেখেছেন। খুবই কাজের তা যতই অসহনীয় হোকনা কেনো।
শুভেচ্ছা রইলো আপনার জন্য।
ইলিয়াস মাসুদ
ভাবতাছি বাঁশ ডলার একটা ছবি আকুম
বাঁশ ডলাটা আধুনিক ভাবে প্রয়গ করতে পারলে মন্দ হয় না
তই এতো রাগলেম ক্যান বুজবার পারতাছিনা
নাসির সারওয়ার
আঁকেন আঁকেন। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের ছবির সাথে না মিলালেই হোল। বোঝেনতো, বড় সাহেবের গায়ে লাগতে পারে। আর ৮০০ কোটি ডলারতো সামান্য কয়টা টাকা!!
ইলিয়াস মাসুদ
হাহাহা ৫১ ধারা মাথায় আছে ভাই……….. দেশে তো কখনো যাওন লাগবো তাই না? এই তাকা টুকির কথা চাইপা গেলেই ভাল 😀
নাসির সারওয়ার
একদম ঠিক। এসব নিয়ে কথা বলা আর ইচ্ছে করে ঘানী টানা – একই রুপ।
নীলাঞ্জনা নীলা
বহু বছর আগে শুনেছিলাম এই শব্দটি।
ভাইয়ূ আমিও চাই এর প্রয়োগ হোক।
নাসির সারওয়ার
সোনেলার মিলন মেলাতে এর প্রয়োগ হবার কথা শুনেছি। যাহারা আবোল তাবোল লেখেন, বিশেষ করে যাহাদের লেখা আমাদের মাথার মধ্যে প্রবেশ করেনা, তাহাদের সতর্ক থাকার জন্য অনুরোধ করা হইলো।
নীলাঞ্জনা নীলা
আমি যা লিখি উহা সকলেরই মাথায় যায়, যাক রক্ষা। 😀 \|/
নাসির সারওয়ার
মনে হয়না। কিছু নোট আছে আমাদের!! সাবধান!!!
শুন্য শুন্যালয়
এই পোস্ট একান্ত অনুভূতিতে ক্যাম্নে আসলো? এইটা হবে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগে, এরপরে হাতে কলমে ছবি দিয়া প্র্যাক্টিকেলি দেখায় দিতে হবে 🙂
নাসির সারওয়ার
তাইতো। এটা এখন কি করে পাল্টানো যায়! ও মডুরা, এট্টু হেল্প দেন।
ছবি লাগবেনা। সোনেলার মিলন মেলাতে সচক্ষে দেখিতে পারিবেন। হাজির হয়ে যান আর চক্ষুরে সার্থক করে দেন।
শুন্য শুন্যালয়
সোনেলার মিলন মেলায় বাঁশডলা? 😮
অচিরেই আপনাকে মডু বানিয়ে দেয়া হোক, তাইলে আর ভুলেও কেউ মিলনমেলার নাম নেবেনা, পয়সা বাঁচবে :p
এই কমেন্ট দেইখ্যাই আমার চক্ষু স্বার্থক হইছে ভাইয়ু, আমি আর দ্যাশেই যামুনা 🙁
নাসির সারওয়ার
আমিতো তাই শুনেছি। যাহারা আবোল তাবোল লেখেন, যাহা আমাদের মস্তিষ্কের ধারে কাছেও যায়না, তাহাদের জন্য আমার টিচার এই ব্যবস্থা নেবেন। আমিতো দেখেই ধন্য হবো, আমার কি দোষ!
কতো মানুষের লেখায় আমাদের মাথা টসটস করে, আর আমার সামন্য এই সাদামাটা নির্দোষ মন্তব্য নিয়ে আপনি এই বললেন!!!
আসুন, আসুন। দেখুন কতো দিন দেশে আসেননি আপনি! আপনি না থাকলে অনেক কিছুই পূর্ণ হবেনা!
ব্লগার সজীব
আমার দুটো শাস্তি খুব পছন্দের, একটি বাঁশডলা অন্যটি শুলে চড়ানো। কত কিছু ভাবি আমরা, লিখে প্রকাশ করতে পারিনা। আপনি লিখে প্রকাশ করে দিলেন বাংলার ঐতিহ্যবাহী একটি শাস্তির কথা। ধন্যবাদ আপনাকে।
নাসির সারওয়ার
এ দুটোই আমাদের গ্রামের স্থানীয় বিচার ব্যবস্থায় বেশ কার্যকরী ভুমিকা রেখেছিলো। আমাদের এখন দায়িত্ব এগুলোকে নতুন প্রজম্নের কাছে পরিচয় করিয়ে দেয়া।
সেই ব্যবস্থা হবে সোনেলার মিলন মেলাতে!! বিচারক আমার টিচার “অনিকেত নন্দিনী”
ব্লগার সজীব
বিচারক আমার টিচার “অনিকেত নন্দিনী” আপু? মিলন মেলায় বাঁশডলা দেয়া হবে? কে যাবে বাঁশডলা খেতে? আগেই তাহলে নাম দিয়ে দিবেন ভাইয়া, কেকে বাঁশডলা খাবে, আর কে কে দিবে 🙂
নাসির সারওয়ার
জী, “অনিকেত নন্দিনী” যিনি আমার টিচার এবং এই বিশেষ বিচার প্রক্রিয়ার একজনই বিচারক (ওনার কোন সহকারীও নাই এবং আমার কোনই দায় ভার নাই)।
কেউ কি যেনে শুনে যাবে! তবে লিস্টে দুএকজনের নাম এসেছে বলে শুনেছি যা এখনই প্রকাশ করা যাচ্ছেনা। বিজ্ঞ আদালাত মনে করেন, তাহারা টের পেলেই পলায়ন করিবেন অথবা বিদেশে থাকলে দেশে নাও আসতে পারেন। তাই আমি বিশেষ ভাবে দুক্কু প্রকাশ করিলাম নাম না দিতে পারায়।
আপনার উপস্থিতি এই বাঁশডলা ইতিহ্যকে আরেক ধাপ উপরে নিয়ে যেতে বাধ্য করিবে।