রাজকন্যার জন্ম বছরে ভারত বিশ্বকাপ নিলো। অথচ তা নেবার কথা নয়! এমন সময় মেয়ে, রাজার মনে ভীষন আনন্দ।
এদিকে রাজ্যের বিস্ময় নিয়ে রাজকন্যা বড় হতে থাকে। সে যেমনটা ভাবে আদতে দ্যাখে সব উল্টো। ক্যাকটাস, ম্যানগ্রোভের মতো চারপাশের কাঁটাযুক্ত ছোবল। রাজকন্যা অল্পদিনেই ম্যানগ্রোভ পথে ক্ষতবিক্ষত!
একদিন রাজকন্যা অন্যরাজ্যে চলে গেলো। নাহ্ সেখানেও শান্তি, স্বস্তি কোনটাই নেই। তাঁর ভাললাগে মুক্ত আকাশ, উড়ন্ত পাখি, গোধুলী সন্ধ্যা, সিক্ত শিশির সকাল। কোনটাই হয় না, হতে দেয় না।
তবুও সে রাজ্যের মালিক। সে ভাবে তাঁকে ঠিক মালিক বলা যায় না, সে আসলে পোষ্যমালিক। তাহলে তাঁর নিজের কি?
খুঁজতেই থাকে,,,,,
একদিন দেখা—-
সেও রাজকন্যার মতোই। দীর্ঘ পথ হেঁটে ক্ষতবিক্ষত, এবরো- থেবরো।
-তোমাকে বড্ড চেনা লাগে গো?
-আমারও।
-তোমার কি অনেক কষ্ট?
-কষ্ট নয় ব্যাথা!
তাহলে ব্যাথাদের কলমের ডগায় নাও। জন্ম দাও অজস্র ব্যাথার। তাদের নামকরন হোক ‘কবিতা’। আর তুমি হও তাদের মালিক। পোষ্য নয় কিন্তু?
সেই থেকে রাজকন্যা কবি। আর তাঁর বন্ধু ব্যাথা পাঠক। দুজনে কতোও কথা! যেখানে অবশেষ বলে কিছু নেই,,,,
ব্যথা পাঠকের বন্ধুর আজ জন্মদিন! তাঁর আজ ১৮ বছর পূর্ণ হলো।
”জীবন নিজের যদি চাও কুঁড়িয়ে নাও, যদি চাও ফেলে দাও”!!
আজ আকাশ ঝলমল করছে রোদে। বন্ধু পথ যতো দুর হোক না কেন সাহস রেখো! সাথেই আছি, থাকবো!!
সত্যি বন্ধু দিনটাকে আমার বানিয়ে ছাড়লে। জন্মদিন নিয়ে কোন বিশেষ অনুভব করিনি কখন ও। কেন এলাম ধূলির ধরায় এ প্রশ্নে জর্জরিত হয়েই তো কূল পাইনা।
কিন্তু আজ মনে হচ্ছে জন্মদিন বস্তুটা অতটাও খারাপ না। অন্তত প্রিয় বন্ধুর মন উজাড় করা ভালোবাসা তো পাওয়া যায়।
ভালোবাসা প্রকাশেই সুন্দর ফুটন্ত পাপড়ির মত। আমি ও আপ্লূত ক্যাকটাস ভালোবাসা পেয়ে।
তোমাকে ও খুব ভালোবাসি।
ভালো থেকো মনে রেখো সবসময়
-তোমাকে বড্ড চেনা লাগে গো?
-আমারও।
-তোমার কি অনেক কষ্ট?
-কষ্ট নয় ব্যথা!
তাহলে ব্যথাদের কলমের ডগায় নাও। জন্ম দাও অজস্র ব্যথার। তাদের নামকরন হোক ‘কবিতা’। আর তুমি হও তাদের মালিক। পোষ্য নয় কিন্তু?
সেই থেকে রাজকন্যা কবি।
এমন কবির কবিতা পড়ে আমরা মুগ্ধ হই আসলে এমন সব চমৎকার কবিতা সে লিখে কী করে!!
তাহলে এই তার রহস্য।।
শুভ জন্মদিন কবি।
ভাল থাকুন
সুস্থ থাকুন
নিরাপদে থাকুন।।
১৪টি মন্তব্য
আলমগীর সরকার লিটন
কবি কুবরা আপুকে অনেক অনেক শুভ জন্মদিন জানাচ্ছি বেঁচে থাকুন অনেক দিন
রোকসানা খন্দকার রুকু
ধন্যবাদ ভাই।
দীপার ডায়েরি
রাজকন্যার জন্ম দিনের অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইলো
সমস্ত বাঁধা বিপত্তি অতিক্রম করে রাজকন্যা এগিয়ে চলুক আপন গন্তব্যে
রোকসানা খন্দকার রুকু
অনেক ধন্যবাদ।
খাদিজাতুল কুবরা
সত্যি বন্ধু দিনটাকে আমার বানিয়ে ছাড়লে। জন্মদিন নিয়ে কোন বিশেষ অনুভব করিনি কখন ও। কেন এলাম ধূলির ধরায় এ প্রশ্নে জর্জরিত হয়েই তো কূল পাইনা।
কিন্তু আজ মনে হচ্ছে জন্মদিন বস্তুটা অতটাও খারাপ না। অন্তত প্রিয় বন্ধুর মন উজাড় করা ভালোবাসা তো পাওয়া যায়।
ভালোবাসা প্রকাশেই সুন্দর ফুটন্ত পাপড়ির মত। আমি ও আপ্লূত ক্যাকটাস ভালোবাসা পেয়ে।
তোমাকে ও খুব ভালোবাসি।
ভালো থেকো মনে রেখো সবসময়
রোকসানা খন্দকার রুকু
পাশেই আছি থাকবো। অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইলো।
মনির হোসেন মমি
-তোমাকে বড্ড চেনা লাগে গো?
-আমারও।
-তোমার কি অনেক কষ্ট?
-কষ্ট নয় ব্যথা!
তাহলে ব্যথাদের কলমের ডগায় নাও। জন্ম দাও অজস্র ব্যথার। তাদের নামকরন হোক ‘কবিতা’। আর তুমি হও তাদের মালিক। পোষ্য নয় কিন্তু?
সেই থেকে রাজকন্যা কবি।
এমন কবির কবিতা পড়ে আমরা মুগ্ধ হই আসলে এমন সব চমৎকার কবিতা সে লিখে কী করে!!
তাহলে এই তার রহস্য।।
শুভ জন্মদিন কবি।
ভাল থাকুন
সুস্থ থাকুন
নিরাপদে থাকুন।।
লেখায় ১০০+
রোকসানা খন্দকার রুকু
হঠাৎ এলো লিখে ফেললাম। ধন্যবাদ ভালো লাগার জন্য।।ভালো থাকুন।।
ছাইরাছ হেলাল
এমন সুন্দর করে জন্মদিনের শুভেচ্ছা, অনেক দিন পড়ি-নি।
ধন্যবাদ আপনাকে।
সোনেলার প্রিয় কবিকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা, অবিরাম শুভেচ্ছা।
রোকসানা খন্দকার রুকু
আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় ভাইয়া। ভালো থাকুন সবসময়।।।
মোঃ মজিবর রহমান
দেরিতে দিলাম শুভেচ্ছা জন্মদিনের। ভালো থাকুন। সুস্থ ভালো নিরন্তর।
রোকসানা খন্দকার রুকু
ধন্যবাদ ভাই।
হালিমা আক্তার
জন্মদিনের এমন শুভেচ্ছা। লেখক এবং রাজকন্যা দুজনের জন্যই রইলো শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা। যদিও অনেক দেরি হয়ে গেল। শুভ কামনা অবিরাম।
রোকসানা খন্দকার রুকু
অনেক অনেক ভালোবাসা আপা। ভালো থাকবেন।