সন্মান, শ্রদ্ধা, ভালোবাসা, স্নেহ কী নেই যা আমি প্রিয় প্রাঙ্গণ তথা প্রিয় সোনেলা থেকে পাইনি! সোনেলা থেকে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি লেখক স্বীকৃতি। সোনেলা আমাকে লেখক হিসেবে বিশ্বের সমস্ত বাংলাভাষীদের দোরে দোরে পৌঁছে দিয়েছে। এই প্রাপ্তি আর কোথাও পাওয়া যেতো কি না জানি না? লেখালেখির জগতে আমি একদমই নতুন। আর এই নতুন আমিকে সবার কাছে পৌঁছে দিয়েছে সোনেলা ব্লগ।
সোনেলাতে আসার পর যখন দেখলাম আমার কাঁচা হাতের লেখা গুলো অনেক জ্ঞানী সিনিয়র ব্লগারগণ:
(জিসান ভাইয়া, হেলাল ভাইয়া, ইঞ্জা ভাইয়া, তৌহিদ ভাইয়া,মমি ভাইয়া, সাবিনা আপু,বন্যা আপু সুপায়ন দাদা, নিতাই বাবু দাদা, হালিম নজরুল ভাইয়া, শামসুজ্জোহা বাবু ভাইয়া, পাখি ভাই ওরফে শামীম দাদাভাই, সুপর্ণা দিদিভাই আরো অনেকেই…)বেশ খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়ছেন সাথে সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্য জানাচ্ছেন দেখে আমি সত্যিই মুগ্ধ হলাম। টুকটাক ভুল ভ্রান্তি হলে উনারা আন্তরিকতার সাথে ধরিয়ে দিচ্ছেন। দেখে আমি লেখার প্রতি আরো বেশি ঝুঁকে পড়লাম। আমি লেখালেখি করতাম নিজের জন্য। নিজের মনের তৃপ্তির জন্য, শান্তির জন্য। ইচ্ছে হলে লিখতাম না হলে লিখতাম না। আমি যাই লিখতাম তাতেই আমার খুব ভালো লাগতো। এক দু লাইন লিখতে পারলেও অদ্ভুত তৃপ্তি পেতাম। এতে কে কী বলতো গুরুত্ব না দিয়েই লিখতাম?
যখন দেখলাম ব্লগে আমার লেখা পড়ে সবাই এতো উৎসাহ প্রদান করছেন, চমৎকার সব মন্তব্য করছেন তখন আর খেয়াল খুশি নয় বেশ আগ্রহ নিয়েই লেখার প্রতি মনোযোগী হলাম। আর এতে সবচেয়ে বেশি উৎসাহিত করেছেন হেলাল ভাইয়া যাঁকে সবাই কবি’র রাজা মহারাজ/মহারাজা বলে আখ্যায়িত করেছেন! যাঁর শব্দ ভাণ্ডার এক পৃথিবী সমান। অপরিচিত দাঁতভাঙা শব্দের সমাহারে যিনি কবিতা লিখেন! উনার লেখা শব্দের মানে জেনে নিয়ে তারপর কবিতা বুঝতে পারি। এভাবে অনেক নতুন নতুন শব্দ শেখাও হয়েছে আমার। এভাবেই আমি মহারাজ কবিরাজ ভাইয়ার দুর্দান্ত সব কবিতার ভক্ত হয়ে গেলাম।
যাঁর মন্তব্য দেখে সবচেয়ে বেশি অবাক আর বিস্ময়ে অভিভূত হয়েছিলাম তিনি সাবিনা ইয়াসমিন আপু। তাঁর মন্তব্য দেখতাম আর ভাবতাম সৃষ্টিকর্তা কী অদ্ভুত ক্ষমতা দিয়েছেন এই মিষ্টি সুদর্শিনী মার্জিত ভদ্রমহিলাকে! কীভাবে উনি এতো সুন্দর করে সবার লেখা বোঝেন আর এতো সুন্দর সুন্দর কথার পিঠে কথা জুড়ে মন্তব্য লেখেন যেনো প্রাণ ভরিয়ে যায়। তিনি পাঠক হিসেবে যেমন দুর্দান্ত পাঠ উদ্ধারের ক্ষমতা রাখেন লেখক হিসেবেও দুর্দান্ত ক্ষমতার অধিকারী। মন্তব্যদান, লেখা মিষ্টি ব্যবহার সহ প্রিয়ভাষিনী এই আপুটির প্রেমে পড়ে গেলাম। ভালোবেসে মিষ্টি আপু ডাকতে শুরু করলাম। আর মনে মনে সব সময় চাই আর কিছু না হোক এই আপুর মতো কবিতা বোঝার ক্ষমতা যদি সৃষ্টিকর্তা আমায় দিতেন!
যাঁর লেখা প্রথম পড়েই মনে হয়েছিল এই মানুষটা প্রায় আমার মতন! মন্তব্যে জানিয়েছিলাম সে কথা। উনি বলেছিলেন আপনাকে তো ঠিক চিনি না। উনি বন্যা আপু। তারপর আমরা একে অপরের লেখা পড়তাম একে অপরকে জানতে শুরু করলাম। আমাদের এই চেনা জানার পূর্ণ সুযোগ করে দিলেন সোনেলার মিলন মেলা। সেখানে প্রথম দেখা হলেও মনে হয়নি আজ প্রথম। আমি পেয়ে গেলাম বড় আপু। এটাও সোনেলা থেকে পাওয়া বিশাল উপহার আমার। আমার আজীবন বড় আপু না থাকার শূন্যতা আমাকে ভালোবেসে কাছে টেনে পূরণ করলেন বন্যা আপু।
তৌহিদ ভাইয়া সবসময় মোটিভেশন মন্তব্য করে আমাকে অনেক ডিপ্রেশনের হাত থেকে মুক্তি দিয়েছেন। আর সবার মতো ভাইয়া চেয়েছেন আমি লেখার মনোযোগী হয়ে সুন্দর সুন্দর লেখা উপহার দিই। সবসময় অনুপ্রেরণা যোগানোই যেনো উনার কাজ।
সুপায়ন দাদার ছন্দে ছন্দে মন্তব্য দারুণ উপভোগ করি আমি।
নিতাই বাবু দাদা যখন শ্রদ্ধেয়া দিদি বলে মন্তব্য করেন বিশ্বাস করুন তখন মনে হয় এই সোনেলায় না এলে এমন সন্মান কোনোদিন ই অর্জন করতে পারতাম না।
সুর্পণা দিদির আন্তরিক ভালোবাসা মিশানো মন্তব্যে প্রাণ জুড়িয়ে যায়।
সোনেলা যেমন তার উঠানে বিচরণ করা সব ব্লগারকে ভালোবাসার মায়ায় জড়িয়ে রেখেছে তেমনি সোনেলাতে বিচরণ করা ব্লগারগণও একে অপরকে আন্তরিকতায় মিষ্টি ব্যবহারে মুগ্ধ করে চলেছে।
আমার সোনেলার প্রতি একটু অভিমানও ছিল। ঐ একটু ই কিন্তু বেশি নয়! সবচেয়ে কম সময়ে সেঞ্চুরি পোস্ট করার পরেও আমাকে কেউ শুভেচ্ছা জানায়নি। এতে মন খারাপ হয়েছিল খুব। তারপর মনে হলো হয়তো শুভেচ্ছা পাওয়া আমার ভাগ্যে নেই। তাই চুপচাপ মেনে নিয়ে স্লো গতিতে গুটি গুটি পায়ে এগিয়ে আসতে আসতে এখন আমি দুই’শত পোস্ট ছুঁই ছুঁই তাও এগারো মাসে।
আর হ্যাঁ সোনেলাবাসীদের উৎসাহে অনুপ্রাণিত হয়ে একখান উপন্যাসও লিখতে পেরেছি কিন্তু। আসলে সোনেলা থেকে প্রাপ্তি বলে বা লিখে শেষ করা যাবে না।
পরিশেষে সোনেলার জন্মমাসে প্রিয় সোনেলার এবং সোনেলার বুকে বিচরণ করা সমস্ত এডমিন মডারেটর লেখক পাঠক সবার জন্য অনেক অনেক দোয়া শুভকামনা ও শুভেচ্ছা রইলো। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন সবসময় আর প্রিয় সোনেলাকে আলোকিত করুন।
আমি ছিলাম আছি আর থাকবো। হয়তো আগের মতো এতো সতো লিখতে পড়তে পারছি না চোখের আর মাথার যন্ত্রণার কারণে। তবুও থাকবো ইনশাআল্লাহ…….
২৯টি মন্তব্য
ছাইরাছ হেলাল
ঠিক আছে কথা দিচ্ছি, দু’শত পোস্টের পর যা হোক কিছু একটা লিখবো।
তবে আমাকে মনে করুয়ে দিতে হবে কিন্তু, খুব ভুলো মন আমার।
তড়িঘড়ি করে শেষ করে দিলেন!!
সুরাইয়া পারভীন
ইচ্ছে ছিলো সবাইকে নিয়ে আলাদা আলাদা পোস্ট করার। কিন্তু ইদানিং একদম লিখতে ইচ্ছে করে না ভাইয়া
এটি শেষ যেহেতু করতে হবে তাই সর্টকাটে লিখলাম। আবারও কখনো লিখবো সোনেলায় পাওয়া আপনজনদের নিয়ে।
কৃতজ্ঞতা অশেষ ভাইয়া
ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন সবসময়
আরজু মুক্তা
আপনার জন্য শুভকামনা
🌹🌹🌹🌹🌹🌹
সুরাইয়া পারভীন
কৃতজ্ঞতা অশেষ আপু
ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন সবসময়
জিসান শা ইকরাম
পড়েছি কিছুক্ষন আগে, দ্রুতই পর্ব শেষ হয়ে গেলো।
বিস্তারিত মন্তব্য আগামীকাল।
সুরাইয়া পারভীন
অপেক্ষায় রইলাম ভাইয়া
কৃতজ্ঞতা অশেষ
শামীম চৌধুরী
সোনেলা থেকে আপনার প্রাপ্তি জেনে খুব ভালো লাগলো।
সত্যিই সোনেলা দিতে পারে নিঃস্বার্থভাবে অনেক কিছু পাওয়ার।
জয়তু সোনেলা।
সুরাইয়া পারভীন
একদম সঠিক বলেছেন দাদাভাই
শত সহস্র আলোকবর্ষ হোক সোনেলার পথ চলা
কৃতজ্ঞতা সহ আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন
ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন সবসময়
সুপায়ন বড়ুয়া
“সন্মান, শ্রদ্ধা, ভালোবাসা, স্নেহ কী নেই যা আমি প্রিয় প্রাঙ্গণ তথা প্রিয় সোলেনা থেকে পাইনি! সোনেলা থেকে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি লেখক স্বীকৃতি।“
অসাধারন উত্তি দিয়ে করলেন যিনি শুরু
শতক শেষে অভিমানে বলেননি তো কিছু।
দ্বিশতক পূরন হবে জেনেই প্রীত হলাম
আপু তোমায় অগ্রীম শুভেচ্ছা জানালাম।
ভাল থাকবেন। শুভ কামনা।
সুপায়ন বড়ুয়া
উক্তি দিয়ে।
সুরাইয়া পারভীন
বুঝেছি দাদা
কৃতজ্ঞতা অশেষ
সুরাইয়া পারভীন
আসলে মানুষ তার প্রিয় কিছুর প্রতিই অভিমান করে। আমারও তাই হয়েছিল। তবে আমি অভিমান পুষে রাখতে অপারগ।
আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন দাদা
ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন সবসময়
রোকসানা খন্দকার রুকু
অনেক অনেক ভালোবাসা ও শুভকামনা রইলো আপু।
ভালো থাকবেন।
সুরাইয়া পারভীন
কৃতজ্ঞতা সহ আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন আপু
ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন সবসময়
জিসান শা ইকরাম
লেখকদের আত্মবিশ্বাসী করতে বড় ভুমিকা রেখে চলেছেন সোনেলার পাঠকগন। আপনি অকাতরে তা লিখে গেলেন যে সোনেলার মাধ্যমে আপনি লেখার উৎসাহ পেয়েছেন। সোনেলার প্রতিষ্ঠাতাদের এমনই উদ্দেশ্য ছিল, নতুন লেখক তৈরী করা, লেখকদের আত্মবিশ্বাসী করে তোলা, দীর্ঘ বিরতির পরে লেখকরা যেন আবার পুনরায় লেখায় ফিরে আসতে পারেন তার একটি স্পেস দেয়া। আপনার বই প্রকাশ হয়েছে, আপনার সাথে সাথে সোনেলাও আনন্দিত হয়েছে বই প্রকাশে।
মন্তব্য দিয়ে উৎসাহ দেয়া একজন লেখককে প্রভুত আনন্দ দেয়।
* ছাইরাছ হেলাল অতি সহজে লেখকের লেখা বুঝে ফেলেন। এরপর লেখার বিষয়বস্তু অনুসারে সংক্ষেপে মন্তব্য করেন। অল্প কিছু বাক্যে লেখা অনুযায়ী মন্তব্য কেবল তিনিই করতে পারেন।
* সাবিনা ইয়াসমিন ব্লগে এসেই লেখা পড়ে মন্তব্য দেয়া আরম্ভ করলেন। কিছুদিন পরে তিনি তার লেখা প্রকাশ করেন। তিনি আসার পরেই সোনেলার মন্তব্যের ধরনই পাল্টে দিলেন। সম্পুর্ন লেখা বুঝে বিস্তারিত মন্তব্য তিনিই প্রথম শুরু করলেন। তার অনেক মন্তব্যই একেকটি পোস্টের সমান হয়। মন্তব্য দিয়ে লেখকে উৎসাহ দিতে তিনি অনন্যা। পড়া তার নেশা। একারনেই নিজে বেশি না লিখে অন্যের লেখায় দেখা যায় তাকে।
*বন্যা লিপি, অত্যন্ত বন্ধুবৎসল একজন মানুষ। অতি অল্প সময়ে মানুষকে আপন করে নেয়ার গুন আছে তার। নিজে যেমন ভালো লেখেন, অন্যকেও উৎসাহ দিয়ে লেখান।
* তৌহিদ ভাই, সুপায়ন দাদা, সুপর্ণা ফাল্গুনী, নিতাই বাবুও লেখকদের প্রেরনা দিতে পারেন সফল ভাবেই।
আপনার শততম পোষ্টের জন্য শুভেচ্ছা পোস্ট না হওয়াটা আসলেই কস্ট পাবার মত। সবচেয়ে দ্রুততম সময়ে শততম পোস্ট দিলেন, অথচ শুভেচ্ছা পোস্ট নেই, এটি আমাদের সবার জন্যই লজ্জার। কিভাবে সবার নজরের বাইরে চলে গেল বিষয়টি বুঝলাম না। শুভেচ্ছা পোস্ট তো আসলে একটি ব্লগিয় উৎসব। একটি উৎসব থেকে আমরা বঞ্চিত হলাম। দুইশততম পোস্টে এই ভুল আর ব্লগারগন করবেননা বলেই আমার মনে হয়।
সোনেলাকে নিয়ে আরো কয়েকপর্ব আশা করেছিলাম আপনার কাছে। দ্রুতই শেষ করে দিলেন। সোনেলার প্রতি আপনার ভালোবাসা লেখায় প্রকাশ পেয়েছে প্রবল ভাবেই।
সুস্থ থাকুন সব সময়। শুব কামনা, শুভ ব্লগিং।
সুরাইয়া পারভীন
আমারও ইচ্ছে ছিলো কয়েক পর্বই লিখবো। ইচ্ছে ছিলো আমার সব প্রিয় সিনিয়র ব্লগারদের নিয়ে আলাদা আলাদা পর্ব লেখার। কিন্তু ইদানিং একদম লেখালেখিতে মন দিতে পারছি না ভাইয়া। তাই দ্রুত সটকাটে শেষ করলাম। তবে আমি আমার ইচ্ছে কখনো অপূর্ণ রাখি না ভাইয়া। আমি সবাইকে নিয়ে অবশ্যই লিখবো।
আর শুভেচ্ছা পোস্ট না পাওয়ায় বেশ অভিমান হয়েছিল বটে তবে অভিযোগ হয়নি কখনো। মানুষ তার প্রিয়জন আপনজনের উপরই অভিমান করে। আমারও তাই তবে তা পুষে রাখিনি কিন্তু। আমি অভিমান পুষে রাখতে অপারগ।
সোনেলায় সমস্ত ব্লগার গণ এক একটি রত্ন।
শত সহস্র আলোকবর্ষ হোক সোনেলার পথ চলা। আমি চাইবো আমার মেয়েও সোনেলার বুকে বিচরণ করার সুযোগ পাক। ভালো পাঠক হিসেবে আর অবশ্যই একজন সাহিত্য প্রেমী মানুষ হিসেবে সোনেলাকেই ভালোবাসুক
অজস্র কৃতজ্ঞতা রইলো ভাইয়া
ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন সবসময়
খাদিজাতুল কুবরা
আপু আপনার সম্পর্কে জানলাম, সোনেলাকে নিয়ে আপনার অনুভূতির সাথে নিজের মিল খুঁজে পেলাম।
আমি একেবারেই নতুন। তবে সোনেলার মায়ায় জড়িয়ে গেছি।
আপনার জন্য রইলো আন্তরিক শুভকামনা।
সুরাইয়া পারভীন
আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন আপু
ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন সবসময়
রেজওয়ানা কবির
আপনার জীবনের কিছুটা হলেও গল্প জানতে পারলাম আপু,শেষ পর্যন্ত লেখাটা চালিয়ে গেছেন এটাই বড় পাওয়া, আপনার বাবার জন্য দোয়া রইল।আর সত্যি খুব ভালো মানে অদ্ভুত ধরনের ভালোবাসাও জাগল। শুভকামনা।
সুরাইয়া পারভীন
আপু আপনি বোধহয় বন্যা আপু পোস্টে এই মন্তব্য করতে চেয়েছিলেন। মনে ভুলে এখানে করে ফেলেছেন?
কৃতজ্ঞতা সহ আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন
ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন সবসময়
সুপর্ণা ফাল্গুনী
আপু আপনার লেখা, মন্তব্য সবসময়ই মিস করি । কেমন জানি পর করে দিলেন কম কম সময় দিয়ে। আগের মতো ফিরে আসুন নতুন উদ্যমে। ভালোবাসা অবিরাম 💓💓। শুভ সকাল
সুরাইয়া পারভীন
না গো দিদিভাই পর নয়
আসলে এখন আর বেশি বেশি পড়তে পারি না
জানেন তো চোখ মাথা খুব জ্বালায়। তবুও চেষ্টা করবো যতোটা পারা যায়
কৃতজ্ঞতা সহ আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন
ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন সবসময়
তৌহিদ
আপনার লেখা পরে অভিভূত হলাম আপু। আসলে আপনি নিজেই নিজের যোগ্যতায় সোনেলায় আপনার অবস্থান তৈরি করে নিয়েছেন।
সোনেলায় একটি জিনিসের কোন অভাব নেই আর তা হচ্ছে আন্তরিকতা। আমাদের সহব্লগারগন প্রত্যেকেই একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। যার প্রভাব আপনার লেখাতেও এসেছে।
শুভেচ্ছা পোস্ট দেয়া আসলে কারও দায়িত্ব নয়, আমরা ভালোবাসা থেকেই দেই। আপনার শততম পোস্ট আমাদের চোখ এড়িয়ে যে কি করে গেলো বুঝতেই পারিনি। সত্যিই দুঃখিত আপু।
সোনেলাকে নিয়ে তিনপর্বের ধারাবাহিক লেখাটি সোনেলার জন্মোৎসবকে আরও বেগবান করলো নিশ্চিত। অবশ্যই ধন্যবাদ আপনার প্রাপ্য।
সোনেলায় আপনার বিচরণ দীর্ঘতর হোক এটাই কাম্য। শুভকামনা সবসময়।
সুরাইয়া পারভীন
আমি জানি ভাইয়া শুভেচ্ছা পোস্ট দেওয়া কারো দ্বায়িত্ব নয় তাই অভিমান হলেও নিজেকে ঠিক বুঝিয়ে নিয়েছি।
আসলে কি জানেন তো! আমরা তাদের উপরই বেশি অভিমান করি তাদের কে আপনজন মনে করি।
আমার অভিমান হয়েছিল আপনাদের উপর। আপনজন ভাবি তো। সে যা হোক ওটা বোধহয় লেখা ঠিক হয়নি। আমি খুব দুঃখিত ভাইয়া।
যতোদিন লেখার পড়ার ক্ষমতা থাকবে ততোদিন সোনেলায় আমার বিচরণ সুনিশ্চিত।
কৃতজ্ঞতা সহ আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন ভাইয়া
ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন সবসময়
আলমগীর সরকার লিটন
অনেক অভিনন্দন ও শুভ কামনা জানাই
সুরাইয়া পারভীন
আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন
ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন সবসময়
ইঞ্জা
প্রথমেই ক্ষমা প্রার্থনা করছি আপু আপনার শততম পোস্ট আমাদের চোখ এড়িয়ে যাওয়ায়, একটু বলি, শততম পোস্ট কারো হলে সে কোনো না কোনো ভাবে কাউকে জানায় এবং এতেই কথাটি আমাদের কারো না কারো কানে আসে এবং আমরা শুভেচ্ছা পোস্ট দিই, আপনি নিরবে শততম পোস্ট করেছেন যা কারো নজরেই আসেনি, আসলে এসব বিষয় হলো যাস্ট নিজের উৎসাহ থেকে এমন পোস্ট আমরা অনেকেই দিই কিন্তু এর বাধ্যবাধকতা নেই যে দিতেই হবে।
এরপরেও কয়দিন আগে খেয়াল করলাম আপনার প্রায় দ্বিশত হয়ে এসেছে, সত্যি লজ্জা পেলাম আপু।
এইবার নিশ্চয় আপনাকে বড় করে শুভেচ্ছা জানাবো তা নিশ্চিত।
সকল দোষ আমি মাথায় নিয়ে ক্ষমা চাইলাম।
সুরাইয়া পারভীন
আমি অত্যন্ত দুঃখিত এবং লজ্জিত ভাইয়া। আসলে আমার ওই কথাটা লেখা উচিত হয়নি। তবে কি বলুন তো যখন জানতে পারলাম সোনেলায় শুভেচ্ছা পোস্ট দেওয়া হয় তখন খুব উৎসাহিত হয়ে সবার চেয়ে কম সময়ে শততম পোস্ট করেছিলাম। শুভেচ্ছা না পেয়ে একটু অভিমান হয়েছিল বটে তবে তা সিরিয়াস কিছু নয়
সবাই এভাবে বলছেন আমার ভীষণ খারাপ লাগছে ভাইয়া। আমি সত্যিই খুব দুঃখিত
ইঞ্জা
আপু জানেন না আমার দ্বিশত পোস্টেরও শুভেচ্ছা পোস্ট পাইনি, বুঝেন অবস্থা। 😕