ভাবনায় ছিল আসার সময় লঞ্চের একটি ছোট্ট ঘটনা আপনাদের বলার চেষ্টা করব। সেটি লিখতে এসে গোটা কুড়িক ইকড়ি- মিকড়ি চামের দাড়া রঘু গেছে…………(আরে যাক না যেথায় খুশি) ডিগবাজি দিচ্ছে। এ তো গেল লঞ্চ ভ্রমণ (মোপাইলে জমা আছে)। রাজ বৈদ্য থেকে শুরু করে বই মেলা, রোটারি , উত্তরার কথকতা, টাকলুর গপ্প। এর এক একটির মধ্যে অনেক গপ্পো, কোনটা রেখে কোনটা দিয়ে যে শুরু করব তার উপায় বের করতে যেয়ে খাবি খেয়েই চলছি, (খাবি কিন্তু খেতে মজা না, সাধু সাবধান) তবে আশার কথা (আমার জন্য, আপনাদের জন্য এক চিমটি হতাশা) ছ্যাঁত করার কাছাকাছি একটি ভাবময় (ভুয়া) অবস্থান নিয়েছি চুপে, দিনে কয়েকখানা নামিয়ে ফেললে কোন সমস্যা নেই, ঝুলে আছে আসমান ও জমিনের মাঝে সোনেলার কাছাকাছি আমার জন্য গুণীজনের অশেষ কৃপায় বিশেষ ব্যবস্থা। অবশ্য তাই বলে ধর পেরেক মার তক্তা সেটা তো আর করা সমিচীন নয়, আপনাদের মত বিদগ্ধ বিনম্র পাঠকের সম্মানে, অহিনকুল সম্পর্ক সত্ত্বেও।
বর্ষাবে এবার বিনা গর্জানোতেই।
আল্লাহর অশেষ অসীম কৃপায় ‘লেখা কোন ব্যাপার না’ এর অলীক ও রূপক রাজ্যেই আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি।
টগবগানো আবেগে জ্যোৎস্নার ওষ্ঠছায়ায় অবগাহনের সমগ্রতা নিয়ে আরোহন-আরোহনের ছলে ভয়ের নির্লিপ্ততা কাটাবো দুরন্ত সাহসে ঘোড়দৌড়ের জকি হয়ে অজস্র ভালোবাসার সবুজ বাগিচায় বুঁদ হবো নিরন্তর।
সবার সুবৃহৎ কল্যান দৃষ্টি কামনা করছি।
বিদ্রঃ
নেট ঘষ্টাঘষ্টি করতে যেয়ে একখানি পত্র হস্তগত হয়েছে, সোনেলায় এখন পত্রাভাবের আনুকূল্য চলছে, দিয়ে দেব যে কোন সময়, আপনাদের সদয় অনুমতি পেলে।
৫৮টি মন্তব্য
খসড়া
শিরোনাম থেকে শুরু করে বিঃদ্রঃ এর শেষের যতি চিহ্ন পর্যন্ত পড়েও কিছুই উদ্ধার হইল না। বারং বার পড়লাম। এখন খেমা দিলাম। ক্ষমা প্রার্থী।
যুগ যুগ জিয়েন আর এমন কঠিন বাক্যবানে আমাদের জর্জরিত করুন।
ছাইরাছ হেলাল
ভাই, যুগ যুগে তো হবে না, আর ইট্টু বাড়াইয়া দিয়েন,
তবে এর পর কিন্তু আপনি!! ছবি-ছুবি সুদ্ধা দিমু, ইষ্ট নাম জপ করুণ,
আমিও হাল্কা ক্ষমা চেয়েই রাখলাম, আগাম।
খসড়া
আমি কি দোষ করেছি 🙁
ছাইরাছ হেলাল
আপনার অনেক গুন, তাই এমন ভাবনা।
এত্ত ভাল ভাল না।
রিমি রুম্মান
জটিল হইসে। বুঝার চেষ্টা করছি। আশা করি আরও বার কয়েক পড়ে বুঝতে পারবো। 😀
আপনার জন্যে… :T
ছাইরাছ হেলাল
চা ধন্যবাদের সাথে নিয়ে নিলাম,
সামান্য মজা করলাম, অনেকদিন কিচ্ছু লিখিনা তেমন।
কবে যে আপনার মত লিখতে পারব তাই ই ভাবছি।
মুহাম্মদ আরিফ হোসেইন
মাথার উপরে দিয়ে গেল! ^:^
ছাইরাছ হেলাল
আমি তো আপনার মাথাই খুঁজে পাচ্ছি না।
অরুনি মায়া
আমার চক্ষু দেখল আমি পড়লাম, মাথায় জোর করে প্রবেশ করানোর চেষ্টা করলে সে হঠাৎ ই বিদ্রোহ ঘোষণা করে বলল, দূরে থাক মূর্খ মানবী | আমি ভয়ে লেখা থেকে ছিটকে গেলাম | তবুও আঁড় চোখে যেটুকু দেখে বুঝলাম তা হল,
ভ্রমণ কাহিনী হতে শুরু করে আরও অনেক রচনা জমা আছে মোপাইলে |
আরও বুঝলাম কবি লিখবেন কিন্তু ভাবের ফাঁদে ফেলে ভক্তকূলকে অপেক্ষার জ্বালা দিয়ে ধীরে ধীরে প্রকাশ করিবেন |
সোনেলার পত্রাকারদের দেখে কবি হিংসিত হয়ে নিজেই পত্র নিয়ে আসার আকাঙ্খা ব্যক্ত করছেন |
আর কিচ্ছু বুঝি নাই 🙁
ছাইরাছ হেলাল
ওহে মূর্খ মানবী, আপনার মহান পান্ডিত্যে আমি যারপর নাই উচ্চকিত উদ্বেলিত।
এহেন পূন্য কর্মের জন্য হাবিয়া বেহেশত প্রাপ্তির সুপারিশ জানাচ্ছি।
আপনি ঠিক ই ধরেছেন, ল্যাহার ব্যামোতে ধরছে। খুব সাবধানে উত্তর দিতে হচ্ছে,
আবার না পোস্ট ফেঁদে ফেলি,
একেই বলে কলি কাল
না চাইতেই তাল তাল,
দেখি শুধুই ফ্যাল ফ্যাল
শুধু রাশি রাশি জঞ্জাল।
কিয়ের মধ্যে কী শুরু হয়ে গেল।
অরুনি মায়া
উফ কিসের মধ্যে কি!
ওওও আমরা বুঝি জঞ্জাল লিখি |
দেখুন দেখতে থাকুন | না চাইলেও দিব রাশিরাশি
ছাইরাছ হেলাল
আহা, আপনারা লক্ষ্মী পাঠক, জঞ্জাল হতে যাবেন কোন্ দুষ্কে!!
শুধুই নিজের আউল-ফাউল ল্যাহা লইয়া ভাবতাছি।
অন্য কিছু না।
অনিকেত নন্দিনী
ল্যাহা কুনো ব্যাপার না বোজলাম কিন্তু ল্যাহাই তো খুঁইজ্জ্যা পাইলাম্না! খালি কিয়ের ইকড়ি মিকড়ি কইয়াই শ্যাষ। ^:^
ছাইরাছ হেলাল
ব্রুটাস, আপনিও!!
এত্তোখানি ল্যাখলাম!! অ্যাঁর আপনি বলেন কিছুই খুঁইজ্জা পান নাই!!
হে ঈশ্বর, দড়ির ঠিকানা দিন, নিজেই খুঁইজ্জা লই।
লেখা দিচ্ছেন না তা কিন্তু লক্ষ্য রাখতেছি, অবশ্যই বৃহৎ অজুহাত হাতে আছে,
তা থাকুক। দ্রুত ফেলে দিন সামান্য লাইন কতক।
নাসির সারওয়ার
অনেক দিন পরে লিখলেন কি!
বেশ হয়েছে। বুজতে পেরেছি আপনি পড়াশুনায় বেশ সময় দিচ্ছেন। ভালো, তবে আরো ভালো করা প্রয়োজন মনে করছি।
আপনার মেধা আমাদের রুচি একেবারে তাল গাছে উঠিয়েছে। কেউ আর নামতে পারছেনা। জনাব, দয়া করে সদয় হোন।
সোনেলার সন্মানিত পাঠকরা,
আপনারা এই অথর্ব লেখাটা নিয়ে পোষ্ট মর্টম করুন বা যা মনে চায় তাই করুন, মনে হয় কিছুই উদ্দার হবেনা। সে যাই হোক, উনি একজন লিখিয়ে মানুষ। তাই ওনাকেও ভীমরতিতে ধরতেই পারে। ঐ যে, উনি একজন মানুষ। আসুন আমরা ওনাকে ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখি।
ধন্যবাদ সবাইকে ওনার এই দুখের দিনে ওনার পাশে থাকার জন্য যা খুবই প্রয়োজন ওনার।
আল্লাহ ওনাকে ক্ষমা করুন।
অনিকেত নন্দিনী
আফসুচ! ব্লগের মন্তব্যে লাইকের ব্যবস্থা নাই। ;(
এই মন্তব্যে আমি শদুয়েক লাইক প্রদান করিয়া ধন্য হইলাম। (y)
নাসির সারওয়ার
আপনার অনেক আশির্বাদ আমার জন্য যা আমি খাইয়া ফালাইছি টিচার। মা ফ কইরা দেন।।।।
হেই মডু ভাই বোনেরা, লাইক দেয়ার ব্যবস্থা নেন। আমার টিচার কইছেতো।।।।।
ছাইরাছ হেলাল
আফসোস মন্তব্যে লাইকের উপায় নেই,
মাত্র শ দু’য়েক, নবিশের প্রতি এ ভারী ন্যায়।
লাইকের বন্যায় ভেসে অন্যায়, আসুন আওয়াজ তুলে নিন সুকণ্ঠে।
ছাইরাছ হেলাল
মাফ-মুফ চাইয়া লন সময় থাকতে।
মঠুরা কে কুথায়, লাইক-লুইক এবার দিমুই।
অনিকেত নন্দিনী
মডু আফা আর ভাইজানেরা কুনু কথাই কানে লয়না। এই যে সামান্য কিছু দাবিদাওয়া জানাই তাও মানেনা। উহারা নিঃসন্দেহে অতি নিষ্ঠুর। :@
আমাগো এলাকায় একটা কথা আছে, “এক কইয়া দুই।” আমি এক দুই তিন কিছুই না কইয়া নিয়ম ভাইঙ্গা নবিশের মন্তব্যে সোজা দুইশো লাইক দিলাম তাও কম মুনে অইতে আছে?
😮
তালবৃক্ষের উভয় প্রকার রসই এই অধম চাখিয়া দেখিয়াছে। :p
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্যই, হেই কবে ল্যাখছি , অ্যাঁর এহন ইট্টু ল্যাখলাম।
ল্যাকতারিনা তা আপনিও জানেন, ভাগ্যিস আপনার মত কুবি হইতারিনাই।
ল্যাহা পড়া আর অইলে কৈ!! আমিও আপনার মতন ই লিখা-পরা করতে চাই।
দেখুন তাল গাছ কিন্তু মন্দ কিছু না, সুমিষ্ট তাল আমরা পেতেই পারি, তাছাড়া হে হে !! তালের রস অতি মিষ্ট!!
পানীয় হিসাবেও মন্দ নয়, জ্ঞানীদের কাছে জেনেছি।
“সবার সুবৃহৎ কল্যান দৃষ্টি কামনা করছি।” আগেই বলে দিয়েছি।
আপনি সহ আপনাদের সহৃদয়তা জনগনমননন্দিত।
আল্লাহ পরম দয়ালু,
আসিবে আসিবে, একে একে অনেক কিছুই আসিতে থাকিবে।
অনিকেত নন্দিনী
আমি আবার কুবি অইলাম কবে? 😮
ল্যাহাপড়া আমি করিনা, করাই। 😀
জ্ঞানীদের নিকট হইছে জানা যায়, অনুধাবন করিতে পারা যায় কি? :p
কী আসিবে দ্যাহার অপেক্ষায় রইলাম। জানা কথা যা যা আসিবে উহাদিগের কোত্থাও আমি নাই। ^:^
অরুনি মায়া
মডুদের প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি সেরা পোস্ট নির্বাচনের পাশাপাশি সেরা মন্তব্যও যেন নির্বাচিত হয় | নাসির ভাইজান সেরা মন্তব্য করেছেন 😀
ছাইরাছ হেলাল
আপনার এ মন্তব্যটিও সেরাদের তালিকায় থাকা উচিত।
আমিও মঠুদের প্রতি আবেদন রাখছি।
অরুনি মায়া
কি শান্তি রে!!!!!!!!!!
আহ!!!!
ছাইরাছ হেলাল
আহা শান্তি, উহু, শান্তি।
জিসান শা ইকরাম
পরথমে বন্দনা করি মহান আল্লাহ্র নাম
…………… বলে শুরু করে দিন না
এত মশকো করা,
দায়ে কাচিতে ধার দেয়া লাগে নাকি? 🙂
নাসির সারওয়ার
জী
নাসির সারওয়ার
মন্তব্য এডিট দরকার।
আপনি ক্ষুর ধার (ধার বা দার, আরে ভাই কোরবানীর নিশংষ জবাই দেয়া ছুড়ি দার বুজে নিন) দেন!!
তারপর!!!!
এসব দিয়ে আমাদের মগজ টেষ্ট চলবে না।। না না।
ছাইরাছ হেলাল
মগজ খুপ দামী,
যত্রতত্র খাটানো ও ঠিক না।
ছাইরাছ হেলাল
রিস্কি খুব, ধার দেয়াই লাগে।
ছাইরাছ হেলাল
দেখুন আজকালকার উঠতি যুগে দে মাডি গেডি-ঘুডি, ব্যাপারটা এমন না।
রাজকীয় নরসুন্দর ক্ষৌর কর্মটি করার আগে তার মহামূল্যবান ক্ষুরটি প্রথমে বড় শীল পাটায় পরে ক্ষুদ্র শীল পাটায়
তার ও পরে চওড়া চামড়ায় পুনঃপুনঃ ঘষে ধার তোলেন, এরপর তর্জনী ও মধ্যমার উচ্চ ও নিম্ন প্রান্তে
ছুঁইয়ে ধার পরীক্ষা করে সুনিশ্চিত হয়েই ‘কামাতে’ শুরু করেন,
এ ক্ষেত্রে রিস্ক নেয়া ঠিক না।
অতএব মশকো চালু রাখতেই হয়।
জিসান শা ইকরাম
বিড়াল পত্তম রাইতেই মারতে হয়।
অবশ্য সবুরে মেওয়া ফলে।
ছাইরাছ হেলাল
সবুরের মেওয়াই উত্তম মেওয়া, মানি বা না মানি।
ইলিয়াস মাসুদ
বুঝলাম আশু আমরা মহাকাব্য পেতে যাচ্ছি
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্যই কাবঝাপ চালু থাকপে।
আবু খায়ের আনিছ
একে একে সব চাই। যদি ঐ কথাটা ঠিক থাকে, সাহিত্য হচ্ছে প্রসব বেদনার মত তাহলে পেয়ে যাব আশা করি।
ছাইরাছ হেলাল
সব ই পাবেন আল্লাহ চাহেতো, তবে সাহিত্যটি বাদে,
আবু খায়ের আনিছ
হা হা হা, তাই হবে হয়ত।
ছাইরাছ হেলাল
দেখা যাক।
অরুনি মায়া
চিঠির চিন্তায় রাতে কিন্তু ঘুম হয়নি, ভাবছি কি আছে ওতে | অগোছালো কবি হারিয়ে ফেলল নাতো ? আবার সেটা অণু খুঁজে পেল নাতো? কি আছে তাতে | উফফ কত্ত চিন্তা মাথায় ;?
ছাইরাছ হেলাল
ঘুম আর নির্ঘুমের মধ্যে কিছুই পার্থক্য নাই,
কেউ কিছু খুঁজে পেলে পাক, কিছুই এ যাত্রায় হারাবো না।
অরুনি মায়া
খালি খোঁচা খুঁচি 🙁
ছাইরাছ হেলাল
এত্ত বড় সাহস!!
মৌনতা রিতু
গতকাল পড়েছি একবার।বুঝি নাই।তাই মন্তব্যে যাইনি।ভাবলাম সবার মন্তব্যগুলি পড়ি আগে।তবুও যদি আমি অধম কিছু বুঝি।
বুঝছি মোক পড়া লাগবো আরো।
ছাইরাছ হেলাল
ধুর, এ এমন কিছু না,
সামান্য মজা করলাম।
স্বপ্ন
কিছুই বুঝলাম না। অনেক লেখে জমা হয়েছে এটিই কি বুঝালেন ভাইয়া? ^:^
ছাইরাছ হেলাল
একদম ঠিক, অনেক লেখার ইচ্ছে, তাই ই বলতে চেয়েছি মজার ছলে।
নীলাঞ্জনা নীলা
এ কি লিখেছেন? কবিভাই গো এখনও সুস্থ হইনি, মাথাটা যদি পুরোপুরি খারাপ হয়, তাহলে চাকরীও থাকবেনা।
এতো কথা বললেন, বোঝা তো দূরের কথা, চেষ্টা করার দুঃসাহসও করিনি।
ভালো লেখেন ভালো কথা। এজন্য আমার মতো দূর্বল-অশিক্ষিত পাঠকের কথা কি ভাববেন না?
এটা ঠিক না।
শুনুন জলদি জলদি চিঠি দিয়ে ফেলেন। ওই এক লাইনই বুঝছি। 😀
ছাইরাছ হেলাল
আপনারা সবাই এত্ত এত্ত ভাল লেখেন সেখানে দু’একটি আউল-ফাউল না থাকে চলেই না।
এগুলো ভালু ল্যাহা!! কী না কী কন!!
পড়ে পাওয়া চিঠি আপনাদের না দেখালে কি চলে!!
নীলাঞ্জনা নীলা
এই রে সেরেছে! ভয় দেখান কেন ভালো লেখা বলে!!!
ছাইরাছ হেলাল
নো ভয়।
শুন্য শুন্যালয়
প্রারম্ভনার ভাবগতিক দেখে আশু লেখা সাইক্লোনের আবহবার্তা পাচ্ছি। সবাইকে নিরাপদ আবাসস্থানে যাইবার জন্য অনুরোধ জানানো হইলো। জান এর সাথে মালের বোচকাবুচকিও সাথেই লইবেন সবাই। ইহা একটি ১৩ নম্বর বিপদ সংকেত।
এত ডর দেখিয়ে সবাইকে ভাগিয়ে না দিয়ে শুরু করুন। সুচনাই দেখছি তেলেসমাতি কারবার, যদিও প্রচ্ছদ বা সূচনা দেইখ্যা উপন্যাস বোঝা যায়না।
খাবি আমরা খাইতেই আছি, আপনার আগাম সতর্কবার্তা সত্বেও। দাড়ান দাড়ান লিস্টি করে নেই, লঞ্চের ছোট্ট গপ্প (মোপাইলে), রাজবৈদ্য, রোটারী, উত্তরার, টাকলুর (এইটা জানার জন্য ব্যকুল হইয়া আছি, উহ্ টাইটেলেই চমক) গপ্প, প্রত্যেকটা গপ্পের মধ্যে আবার গপ্প, সব মিইল্যা দাড়াইলো ১০ খান। এরপর ছ্যাত কইরা আরেকটা মানে ১১ টা। হেইর পরে অলীক ও রূপক রাজ্য, ১৩ খান। আর চিঠি কয়খান?
ভাই, আপনি বিনা অনুমতিতেই শুরু করুন, মাথা ঘুরছে।
আপনি ঘোড়া চালাতে পারেন? বাব্বাহ।
সুচনাই একটি কবিতা আপনার, সেই পুরনো কথা, কবে কে যেন বলেছিল আপনি নাকি কবিতার মত করে কথা বলেন।
ছাইরাছ হেলাল
আওয়াজ ই সার, বর্ষা থেকে গর্জনের আধিক্য সব সময়ই বেশি থাকে, সবই আপনার কৃপা,
সামান্য ছ্যাঁৎ বিদ্যার বাতাস পেয়েছি মাত্র। আপনার বলে বলিয়ান হয়েই কেঁদো কলমের ঝাপ-দৌড় দেয়ার
মনস্তাপ করেছি, ভয় দেখাচ্ছেন আপনি?? ব্যাপারটি একটু ইয়ে মতন হয়ে যাচ্ছে না? আর দেখুন জান কুনু ব্যাপার না,
মালমুল সামলানোই আসল কথা, আমি নিজে পুরোটাই নিরাপদ, মালও নেই আর জান সে অনেক আগেই হাওয়া আপনার দোয়ায়।
তবে কথা দিচ্ছি ল্যাহা কিন্তু নামামুই। টানা-খিচা যাই লাগুক না কেন!!
ভাইয়া, এত্ত রেগে গেলে আমার ল্যাহা তো খিচ্ খাইয়া যাইবে,
আপনার সুবৃহৎ কল্যান দৃষ্টি কামনা করছি।
শুন্য শুন্যালয়
আমি আবার রাগ করলাম কোথায়? না ল্যাহা খিচ খাইতে দিমু না, জো বলে সো নিহাল বলে নামিয়ে ফেলুন। গুইনা গুইনা নাম্বার দিয়েন, লেখা শেষ না হইলে কিন্তু কোনহানে ঝাপ-দৌড় দিয়া যাইতে দিমুনা।
জান হাওয়ার জন্য দোয়া করবো কি বলেন, আমি খারাপ মানুষ হইলেও এত্ত কিন্তু না। 🙂
ভালো আর সুস্থ থেকে লিখুন আমাদের জন্য। দৃষ্টি বড় করে রেখেছি ভাইয়া।
ছাইরাছ হেলাল
শুরু তো করেছি কিন্তু আপনি কিরাম কিরাম জানি ডর দেহাইতেছেন,
তাই তো গতকাল আর নামালাম না, খান কুড়িক নামাতে চাই এ যাত্রায়,
দৃষ্টিতে অগ্নি গোলক থাকলে তো হপে না।
ভাইয়া আপনি খারাপ মানুষ এ কথা কেউ বললে আল্লাহ নারাজ হবে।
ও হ্যাঁ, আপনার জন্য শততম পোস্টেও অনেক লেখা জমিয়ে রাখা আছে।
এখন কিছু একটু লিখে ফেলুন, কত দিন পড়ি না!!
শুন্য শুন্যালয়
আমার দৃষ্টিতে অগ্নি কই? ;? কত শান্ত এখন ভাবতেও পারবেন না। যেদিকে তাকাই মেঘলা হয়ে যায় এমন অবস্থা।
পোস্ট একটা একটা করে দিতে থাকেন। আজ পড়ার মুড এসেছে।
আমিতো লেখা দেই, কিন্তু আপনার মনমতো হচ্ছেনা, তাই মনে হচ্ছে অনেকদিন পড়েন না। 🙂
দেব দেখি, লেখা নেই কিছু।
ছাইরাছ হেলাল
জ্বে, আচ্ছা, এউক্কা এউক্কা কইরাই দিমু, আপনি জেমুন বলেন ভাইয়া তেম্নি ই হপে।
আপনার সব লেখাই মানোত্তীর্ণ, তবে সব তো বুঝতারিনা তাই একটু এমন হয়।
আছে তো লেখা, দিয়ে দিন।
বেশি শান্ত হলে তো আবার ঝড়ো বাহাতের নিশানা থাকে।
কিচ্ছু না, সব ই ফকফকা।