-আগামী কাল হরতাল।
-কিসের হরতাল?
-সাঈদীর রায় ঘোষনায় সাঈদীর এবং তার দল জামাতের মনপূত হয়নি,তাই তারা হরতাল ডেকেছে।
লোকটি কথাগুলো শুনে হাসতে শুরু করল।
-আপনি হাসছেন কেনো?
-হাসছি কি আর সাধে রে ভাই মনের দুঃখে…ওরা আমার বাবাকে মেরেছে গ্রেনেডের আঘাতে আমাদের করেছে এতিম,বড় ভাইকে লাশ বানিয়ে শীতলক্ষ্যায় ভাসিয়ে দিয়েছে….মায়ের মতন বৌদিকে ওরা ইজ্জত নিয়ে বাচতে দিল না…. মনের দুঃখে বৌদি আমার রাতের অন্ধকারে ফাসিতে ঝুলে……..।ওদেরতো ফাসি হওয়াই কম সাজা ছিল,পাগলা কুকুরের মতন ফাসিতে না লটকিয়ে ওদের দিচ্ছেন যাবৎ জীবন তাও আবার ফাসির রায়ের পাল্টা রায়…..মানে কি জানেন, এ সরকারের ক্ষমতা শেষ ওদেরও ফের রাজ্য দখল হয়ে যাওয়া।
লোকটির আবেগী কথগুলো যারা শুনলেন তারা যেমন নিশ্চুপ তেমনি নিশ্চুপ প্রজম্ম আড্ডার আন্দোলনকারী সূর্য্য অভি সমর এবং আরো অনেকে।সত্যিইতো ফাসিই যদি নাই হবে তবে কেনো মিছে লোক দেখানোর নাটক করে হিংস্র হরতাল নামক আন্দোলনটি অযথা জনগণের কাধে চাপিয়ে দেয়া।
সূর্য্যরা একটি চা স্টলে বসে বসে চা পান করতে আসা পরিচিত অপরিচিত লোকদের সচেনতাময় কথাগুলো শুনছিলেন, চা শেষ করে সূর্য্য লোকটির মাথায় হাত রাখলেন।
-যে দেশে ভূয়া মুক্তিযুদ্ধের সনদ পত্র বাতিল হয় তেতাল্লিশটি বছর পর, যে দেশের যুদ্ধাপরাধী মামলার নথি বা ফাইল গায়েব হয় বর্তমান স্বাধীনতার পক্ষের সরকার থাকতে, সে দেশে যুদ্ধাপরাধীর সঠিক বিচার পাওয়া বড় দায়।
-তা হলে আমরা এখন কি করব? শুধুই কি প্রজম্ম আড্ডায় মিছিল মিটিং করে যাবো?না কি এখনও সময় আছে অন্য কিছু ভাববার।
-কে কি করবে তা আমি জানি না তবে ফাসি ছাড়া আমি কিছুই মানি না।
-কি করবি?অভির প্রশ্ন।
-প্রয়োজনে আবারও ‘৭১ এর বাপ ভাইয়ের মতন হাতিয়ার হাতে নিয়ে গর্জে উঠব।
-সেই কাল আর এ কালের পরিস্হিতি এক নয়…এ কালে ঐকালের অপরাধীরা এ দেশের জম্মগত নাগরিক, গজিয়েছে তার ডালপালা,আর কেউ আইনের উর্ধ্বে নয়।
-পূর্বপূরুষরা ভূল করলেও আমরা করব না…আমরা এর মূল উৎপাত করবই….কে কে আচিস আমার সাথে….তাই বল।
-আগে পরিকল্পনা কি ঠিক করতে হবে…আদালত বা সরকারের বিরুদ্ধে কিছু করলে রাষ্ট্রদ্রোহীতার মামলায় পড়তে হবে।
-বঙ্গবন্ধু যুদ্ধ করেছিল পাকিদের বিরুদ্ধে পূর্ব বাংলার অধিকার আদায়ে স্বাধীন দেশের আশায়, আমরা যুদ্ধ করছি সেই পূর্বপূরুষদের ঋণ শোধের ফাসির দাবী নিয়ে।যা হবার তা হবে ভাববার সময় আর নেই, ভাবতে ভাবতে সব ফাসির আসামীরা পার পেয়ে যাচ্ছে।….চল বড় ভাইয়ের কাছে, কি ভাবে সে প্লানিং সাজিয়েছে দেখে আসি।
লাল মাটির একটি টিলা টিলার পাশ দিয়েই বয়ে গেছে মেইন রোড টিলাটিকে বেশ কারুকার্যময় ভাবে সাজিয়ে গুহাটি হয়তো তৈরী করেছিল আমাদের পূর্ব পুরুষরা। সেই গুহায় আস্তানা গেড়েছেন নতুন প্রজম্মের কিছু দেশপ্রেমী জনতা তাদের মাঝে সূর্য্য অভি সমর তামান্না এছাড়াও এখানকার সকল কর্মসূচীর বর্ননা প্লানিংয়ের দায়ীত্ত্বে আছেন সোহেল মাহমুদ প্রাক্তন সেনা অফিসার এবং মু্ক্তিযোদ্ধা।
-আমাদের যুদ্ধ কেবল যুদ্ধাপরাধীর বিরুদ্ধে যারা অপরাধী হবার পরও কোন এক অদৃশ্য কারনে ফাসি হতে বেচে যায়।তাদেরকে যে ভাবেই হোক পৃথিবী থেকে এই পবিত্র বাংলার মাটি হতে চিরতরে উপরওলার কাছে পাঠিয়ে দিতে হবে তাদের ঘৃণিত কৃত কর্মের বিচারের জন্য।
সোহেল মাহমুদের কথার লেশ ধরে অভি কথা বলে।
-অবস্হা দৃষ্টে যা দেখছি এখানে ভিকটিমের চেয়ে সরকার বেশী অপরাধী।
-না,সরকারের দোষ দিয়ে লাভ নেই,দেশকে সঠিক পথে রাখতে সরকারকে অনেক কিছুর সাথেই আপোষ করতে হয়,মান ভাঙ্গাতে হয় বিদেশীদেরকেও তাই লক্ষ্য সরকার নয় লক্ষ্য অপরাধী অপরাধ।
-কিন্তু সমস্যা হলো ওদের সাথে সরকার আছে,আছে আগ্নেয়াস্ত্র খালি হাতে কি ভাবে তা সম্ভব!…সূর্য্য বললেন।
-অস্ত্রের জন্য চিন্তা করো না অস্ত্রের ব্যাবস্হা হয়ে গেছে…এবার মনোযোগ দিয়ে প্লানিংটা শোন।
কিছু ক্ষনের মধ্যেই পুলিশের একটি গাড়ী যুদ্ধাপরাধীদের এক জেল থেকে অন্য জেলে নেয়া ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে আনা কুমিল্লা থেকে ঢাকায় স্হান্তরে যাচ্ছিল তার সামনে পিছনে আরো প্রহরায় পুলিশ কামান রিজার্ভ ছয়টি গাড়ী চলছে…..সবার সস্মুখে Rab ব্যাটেলিয়ানের হোন্ডার দল।অভি ছাইকেল নিয়ে প্লানিংয়ে প্রস্তুত ছিল, সূ্র্য্য ছিল একটি সীমানার বিশাল বৃক্ষের ডালে গ্রেনেট নিয়ে প্রস্তুত, সমর ছিলেন একটি প্রাভেট কার নিয়ে প্রস্তুত যখনি অপারেশন সাকসেজ তখনি ওদের নিরাপদে দ্রুত সরে ফেলানো।
শুরু….
পাকা মেঠো পথকে বালুর কোয়াশায় পরিবেশকে দূষিত করে ভু ভু দেয়ে আসছে rab এর হোন্ডার পিছনে আসামীর গাড়ী অভি উৎ পেতে থাকা সাইকেল নিয়ে আসামীর গাড়ীর বিপরীত প্রান্ত হতে চলন্ত সাইকেলটিকে কৌশলে আসামীর গাড়ীর নীচে মাঝে ঢুকিয়ে নিজেকে কমান্ডু স্টাইলে বাচিয়েও ব্যার্থ হয় তা লক্ষ্য ভ্রষ্ট হয়ে পড়ে পিছনের গাড়ীতে….ধামাধাম্ম!ব্লাষ্ট পরক্ষনে গাছে উৎপেতে থাকা সূর্য্যের গ্রেনট হামলা লক্ষ্য বস্তু টার্গেটে সফল হন….মৃত্যুর যন্ত্রনার চিৎকারে মুখরিত শকুনেরা ধাউ ধাউ আগুন ধরে তৎক্ষনাত মৃত্যু হয় বিচারাধীন বেশ কয়েজন বন্দী রাজাকার।……………….
যথা সময়ে সমর প্রাইভেট কার নিয়ে হাজির ঘটনাক্রমে একে একে টেক্সিতে উঠে পড়েন অভি সূর্য্য।ফুল স্প্রিডে টেক্সি ছুটে চলছে তার নিরাপদ আশ্রয়ে।অভি সূর্য্য সমর খুশিতে হাত মিলান,লুকিং গ্লাসে লক্ষ্য করেন সামনের সিটে বসা সূর্য্য rabকে হোন্ডায় তাদের পিছু নিয়েছেন।সূর্য্যদের গাড়ী এক সময় একটি নিদিষ্ট গুহায় ঢুকে টেক্সিকে ডালপালা দিয়ে লুকিয়ে গুহার ভিতরে ঢুকে পড়েন।
গুহাটির মুখ একটিই সেই মুখ বরাবর পজিসন নিয়ে অস্ত্র হাতে অভি সূর্য্য সমর।কয়েক জন পুলিশ ফলস ফায়ার করে গুহার ভিতরে ঢুকবার চেষ্টা করলে অপর পাশে গুহার ভিতর থেকে পাল্টা গুলি চালায়।এরই মধ্যে আরো প্রসাসনিক ফোর্স এসে জড়ো হয় সূর্য্যদের কোন কিছুতেই কাবু করতে না পারায় প্রশাসন সিদ্ধান্ত নেন গুহার ভিতরে বিষাক্ত গ্যাস প্রবেশ করার।সিদ্ধান্ত মোতাবেক গ্যাস পাইপ গুহা বরাবর প্রবেশ করায় এবং পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা হ্যান্ড মাইকে দশ গণনার সাথে সাথে বেরিয়ে স্বেচ্ছায় ধরা দিতে অনুরোধ জানায়।
সূর্য্যরা প্রতিজ্ঞা বদ্ধ কোন কারনে পুলিশের কাছে ধরা পড়া চলবে না, প্রয়োজনে আত্ত্ব হত্যা করবে।ধীরে ধীরে বিষাক্ত গ্যাস ভিতরে প্রবেশ করতে থাকে অভিদের মাঝে মাঝে কাশিতে অনুমান করতে পারেন ভিতরে বিষাক্ত গ্যাস প্রবেশ হচ্ছে।প্রায় তিন ঘন্টা সূর্য্যদের সাথে গুলি বিনিময় চলে পুলিশের।
এক সময় বিষাক্ত গ্যাসের ত্যাজ দীপ্ত তীব্রতায় ধীরে অসুস্হ হয়ে পড়েন সমর।সমরের কাছে ছুটে যায় তারা অসুস্হ সমর কিছু বলতে চাচ্ছে কিন্তু বলতে পারছেন না হঠাৎ সে অভির অস্ত্রের হাতটি টান দিয়ে তার কপাল বরাবর ঢেকিয়ে ফায়ার করতে অনুরোধ করেন।অভি ভ্যাভাচ্যাকা খেয়ে যায়……না…না তা সম্ভব নয়।বন্ধু হয়ে বন্ধুকে হত্যা করতে পারব না।
সূর্য্য সমরের অভিব্যাক্তি বুঝতে পারেন… এ ভাবে যারা রাজাকারদের আইনের দোহাই দিয়ে লালন পালন করছেন তাদের হাতে মৃত্যু মানে স্বাধীনতার নতুন প্রজম্মের পরাজয়…মা মাটি দেশের অপমান তার চেয়ে আত্ত্ব হত্যাই শ্রেয়।অবশেষে সূর্য্য অভিকে অর্ডার করেন….অভি অশ্রু ভেজা সিক্ত নয়নে অন্য দিকে দৃষ্টি রেখে কপালে রাখা অস্ত্রের ট্রিগারে টিপ দেন….. সাথে সাথে সমরের নিথর দেহটি মাটিতে লুটিয়ে পড়ে রক্তে ভেসে যায় বাংলার পবিত্র মাটি জানিয়ে দেয় আর কত রক্ত ঝড়লে এ দেশ রাজাকার মুক্ত হবে।
অস্ত্র হাতে অভি আর সূর্য্য বিষাক্ত গ্যাসের বিষময় ছোবলে ওদের দেহ যেন নেতিয়ে পড়েছে, গুহার দেয়ালে হেলাল অবস্হায় দুজনে ক্লান্ত মৃত্যু শেষ ক্ষণে দাড়িয়ে স্বপ্ন দেখেন রাজাকার বিহীন সোনার বাংলা গড়ার…..দু’জনে দু’জনার কপালে অস্ত্রের নলটি ধরেন এখানেও হয় সমাধী ধিক্কার জানিয়ে দেশবাসীকে, ম্যাসেজ দিয়ে যান রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ গড়তে নতুন প্রজম্মরা হাতে নাও ডু অর ডাই এর মিশন।
অস্ত্রের ট্রিগারে টিপ দিয়ে স্বপ্ন ভঙ্গের পর সূর্য্যের হঠাৎ চিৎকারে মা রোজী ছেলের কাছে দৌড়ে যান।মাকে দেখে সূর্য্য জড়িয়ে ধরে কাদতেঁ কাদতে বলতে থাকেন…….মা এমন হবার জন্য তো বাবা নানারা যুদ্ধে প্রান দেয়নি, আমরা কি আর কোন দিন, যুদ্ধে শহীদদের স্বপ্ন কি ছিল তা কি কখনও বুঝতে পারব না।আজও কেনো যুদ্ধে গাজীরা অনাদরে অবহেলায় থাকবেন আর রাজাকাররা শশুড়বাড়ীর জামাই আদর পাবেন…বলতে পারবে মা?আর কেনোই বা তাদের রায় ফাসি হবে না।
আমরা কি দল মত নির্বিশেষে এই বিষয়টিকে সবার উপরে প্রধান্য দিতে পারি না?
পারি অবশ্যই,তবে প্রয়োজন খাটি দেশ প্রেমের শুধু মুখে নয় দেশ প্রেম জাগাতে হবে রক্তের শিরায় উপ শিরায়।
১৫টি মন্তব্য
ছাইরাছ হেলাল
স্বপ্নের রূপলাভ সহজ কোন কাজ নয়, তবুও আমরা ভাবব।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ধন্যবাদ ভাইয়া এটা আমার ভাবনা কেবল পদ্ধতিটা অন্য ভাবেও হতে পারে।
জিসান শা ইকরাম
দেশকে নিয়ে এই প্রথম হতাশা দানা বেধেছে মনির ভাই।
তারপরেও আমাদের থেমে গেলে চলবেনা।
শব্দ সৈনিক হয়ে লড়াই চালিয়ে যাবো আমৃত্যু ।
অনেক ভালো লিখেছেন এই পর্ব।
আগুন রঙের শিমুল
এইটাই
মোঃ মজিবর রহমান
আমরা কি দল মত নির্বিশেষে এই বিষয়টিকে সবার উপরে প্রধান্য দিতে পারি ন
শ্রদ্বেয় মনির ভাই, পারিনা বলেই এই অবস্থা আজ।
যারা দলগত করবে তারাই আজ ভেংগেছে আমাদের পিঞ্জর।
খুব ভাল লিখেছেন।
ধন্যবাদ।
ব্লগার সজীব
মনির ভাই, খুবই চমৎকার লিখেছেন এই পর্ব।
শুন্য শুন্যালয়
খুবই চমৎকার পর্ব টা। ভালো লেগেছে আপনার মন্তব্যটাও… এটা আমার ভাবনা কেবল পদ্ধতিটা অন্য ভাবেও হতে পারে।
নীলাঞ্জনা নীলা
আবার কবে আমরা এক হতে পারবো জানিনা। ভালো লিখেছেন ভাই।
খসড়া
কে যে কলকাঠি নেড়ে ভাঙ্গছে আমাদের ,আমাদের নিয়ে খেলছে আর আমরা গাধারা পুতুলের মত তারদের খেলার সামগ্রি হচ্ছি।
আজিজুল ইসলাম
আপনার এই পর্বটি অত্যন্ত আবেগ দিয়ে লিখেছেন আপনি মনির ভাই। আজ ২৪শে সেপ্টেম্বর, প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার’র আত্মাহুতি দিবস। চট্টগ্রাম ক্লাবে বৃটিশ সৈনিকদের উপর সফল হামলা করে ফেরার সময় গুলিবিদ্ধ হন তিনি। অতঃপর বৃটিশের হাতে ধরা না দেয়ার জন্য ইনি নিজের কাছে রাখা সায়ানায়িড খেয়ে আত্মহত্যা করেন। মহান এই বিপ্লবীর কথা মনে পড়ে গেল আপনার এই লেখা পড়ে।
একাত্তরে চরম অত্যাচারের শিকার আমাদের মা-বোন আত্মীয়-স্বজনদের জন্য আসলে কোন সুখবর নাই, কোন শান্তি, কোন স্বস্তির জায়গা নাই যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের যে রায়গুলি হচ্ছে, সেগুলিতে। চরম বিষাদময়তা তাদের ছাড়ছেইনা।
আপনার এই লেখা অনেকের উপর প্রভাব বিস্তার করবে, অনেককে ভাবাবে, যদিও পথটা আইনের চোখে বেআইনী হওয়ায় পুরোপুরি পছন্দ করবেনা অনেকে।
আপনার আবেগকে শ্রদ্ধা করি, ধন্যবাদ।
বন্দনা কবীর
ভালো লিখেছেন তো। সময় নিয়ে আপনার পর্বগুলো পড়তে হবে।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ধন্যবাদ সবাইকে এবং কৃতজ্ঞ সবার কাছে এবং দুঃখিত মায়ের অসুস্হতার ব্যাস্ততায় সময় মত মন্তব্যের উত্তর দিতে পারছি না।
মোঃ মজিবর রহমান
মায়ের সেবা করুন আমরা তাতেই খুশি ভাইয়া।
লীলাবতী
এই পর্বটি সত্যি অসাধারন হয়েছে ভাইয়া। আপনার মা এর জন্য দোয়া করি- আল্লাহ যেন সুস্থ করে দেন ।
অলিভার
যে অবস্থানে দাড়িয়ে আছি সেই অবস্থানে দাড়িয়েও দল মত নির্বিশেষে একত্রিত হতে পারবো বলে মনে হয় না, অলিক কল্পনাতেই এই একত্রিত হওয়ার অবস্থান থেকে যা।
লেখাটির জন্যে ভালোলাগা 🙂