অজানাকে জানার ইচ্ছে কার নেই!ছোট্র শিশু যখন একটু একটু কথা বলতে শিখে তখন সেও তার কাছে নতুন কিছু দেখলেই সাথে থাকা ব্যাক্তির কাছে জানতে চায় এটা কি? ওটা কি? এই জানার অদম্য ইচ্ছে বোধকরি মানুষের আজীবন থাকে।তেমনি কিছু জানা অজানা তথ্য ঘটনা বিভিন্ন নেট ঘেটে সংগ্রহ করেছি যা আমদের প্রিয় সোনেলা পরিবারে সেয়ার করছি।এসব তথ্য কারো জানা থাকতেই পারে কারন গুগল মামা যে সবার মামা তাই সে ওপেন সবার জন্য তার দরজা খোলা।তো শুরু করি….
◊মোমের কৃর্তি
১৯ জন বিশিষ্ট ব্যক্তির মোমের মূর্তি নিয়ে যাত্রা শুরু করছে ‘মাদারস ওয়াক্স মিউজিয়াম’ নামের এই জাদুঘর।ইহা মাদার তেরেসার নামে উৎসর্গ করা হয়েছে।অন্যান্য বিশিষ্ট জনের সঙ্গে ‘বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খান ও ‘শাহেনশা’ খ্যাত তারকা অমিতাভ বচ্চনের মোমের মূর্তি ঠাঁই পেয়েছে এই জাদুঘরে।কলকাতার নিউ টাউনের ফিন্যান্স সেন্টারে পাঁচ হাজার বর্গফুট জুড়ে স্থাপিত এই মোম জাদু ঘরে ভারতের ঐতিহাসিক ব্যক্তিদের পাশা পাশি হিন্দি চলচ্চিত্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের মোমের মূর্তি রাখা হচ্ছে।জাদুঘরে ঠাঁই পাওয়া ১৯টি মোমের মূর্তি বানিয়েছেন বিখ্যাত ভাস্কর সুশান্ত রায়।সবচেয়ে আনন্দের বিষয় হলো খোদ লন্ডনে ও সিডনিতে মাদারস ওয়াক্স জাদুঘরেও শাহরুখ খান ও অমিতাব বচ্চনের মোমের মূর্তি স্থান পেয়েছে।
(y) প্রতিটি মোমের মূর্তি মাথায় প্রতিটি চুল পৃথক পৃথক ভাবে প্রতি স্থাপন করা হয়।১টি মূর্তির মাথায় চুল প্রতি স্থাপন করতে প্রায় পাঁচ সপ্তাহ সময় লাগে।
(y) এক জন ব্যক্তির মূর্তি বানানো সম্পূর্ণ করতে প্রায় চার মাস সময় লাগে।
(y) মোমের মূর্তি বানাতে প্রায় দুই আড়াই শ বার শরীরের মাপ নিতে হয় এবং বিভিন্ন কোণ থেকে প্রায় ১৮০ থেকে ১৯০ টি ছবি তুলতে হয়।এ ক্ষেত্রে যদি ওই ব্যক্তি অনুপস্থিত থাকেন,তবে জাদু ঘরের স্টুডিও ভাস্কর তাঁর কয়েক শ ছবি বা ভিডিও পর্যালোচনা করে তা বানান।
(y) মোম ধীরে ধীরে সংকুচিত হয় বা গলে যায় তাই মোমের মূর্তি সেলিব্রেটির শরীর থেকে প্রায় দুই শতাংশ বড় করে বানাতে হয়।
(y) লাল সিল্কের সুতা দিয়ে মূর্তিগুলোর অক্ষি গোলকের শিরা বানানো হয়।
(y) পরিচর্যার অংশ হিসেবে প্রায় নিয়মিত মূর্তিগুলোর চুল ধোয়া ও মেকআপ করা হয়।
(y) প্রতিটি মূর্তি বানাতে প্রায় এক লাখ ২৫ হাজার ডলারের প্রয়োজন হয়।
(y) চুম্বক মানব
চুম্বকের কাজই হচ্ছে কেবল ধাতব বস্তুকে আকর্ষণ করবে কিন্তু চুম্বক যদি মানব শরীরে আকর্ষন করে তাহলে অবাক হবার কথা!এমনি অদ্ভুত ঘটনা ঘটেছে সার্বিয়ায়।‘বোগদান’ নামের সাত বছরের একটি শিশু এর সংস্পর্শে কোন ধাতব বস্তু এলেই তার শরীরে আটকে যায়।চিনা মাটির থালা, বাটি, টিভির রিমোট কন্ট্রোল,ইলেক্ট্রনিক যন্ত্র,ধাতব চামচ,ধাতব ছুরি ইত্যাদি ‘বোগদানের’ গায়ে রাখলে তা আঠার মত আটকে থাকে। বোগদানের পরিবারের সদস্যদের ভাষ্য জন্ম থেকেই বিভিন্ন বস্তুকে আকর্ষণ করার এই ব্যতিক্রমী ক্ষমতা রয়েছে ‘বোগদানের’ শরীরে।
এ ছাড়াও আরো বেশ কয়েক জন চুম্বক মানবের সন্ধান পেতে এখানে ক্লিক করুন।
-{@ জানা অজানা তথ্যগুলো……… -{@
(y) তাইওয়ানের একটি কোম্পানিতে গমের তৈরি প্লেট তৈরি করে থাকেন যা খাওয়া শেষে আপনি খুব সহজেই সেই প্লেটটিও খেয়ে ফেলতে পারেন।
(y) হাঙর হলো একমাত্র মাছ যা দুই চোখের পাতাই বন্ধ করতে সক্ষম হয়।
(y) আপনি জানেন কি আপনার হাঁচির গতি বেগ ঘণ্টায় কত মাইল? ১০০ মাইল!
(y) আশ্চর্য হলেও সত্যি ‘উটের দুধ দিয়ে দই হয় না।
(y) পায়ের নখের চেয়ে হাতের নখ প্রায় ৪ গুন দ্রুত বড় হয়।
(y) “I am.” হলো ইংরেজি ভাষার সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম বাক্য।
(y) শ্রীলংকাই হচ্ছে একমাত্র অমুসলিম দেশ যেখানে টেলিভিশনে এবং রেডিওতে ৫ ওয়াক্ত আযান সম্প্রচার করা হয়ে থাকে।
(y) নেপালই একমাত্র দেশ যে দেশের পতাকা চতুর্ভুজ নয়।
(y) পৃথিবীর এক তৃতীয়াংশই হলো মরু ভূমি।
♠পৃথিবীর সব সাগরে যে পরিমাণ লবণ আছে তা দিয়ে পৃথিবীকে ৫০০ ফুট পুরু লবণের স্তূপ দিয়ে ঢেকে ফেলা যাবে।
♠বিষ প্রয়োগে ঢলে পড়ার সময় পিঁপড়া সবসময় তার ডান দিকে ঢলে পড়ে।
♠ইঁদুর আর ঘোড়া কখনো বমি করেনা।
♠ঘোড়ার লেজ কাটা পড়লে সেটা মারা যায়।
♠‘রিভার ডি’ পৃথিবীর সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম নদী।
♠আমেরিকার ওকল্যান্ড ব্রীজ পৃথিবীর বৃহত্তম ব্রীজ।
♠একটি হাতি ৩ মাইল দূর থেকে পানির গন্ধ পায়
♠পেঙ্গুইন মাটি/বরফ থেকে ৬ ফিট পর্যন্ত লাফিয়ে উঠতে পারে
♠বাদুরের পায়ের হাড্ডি এতটাই নরম যে,তারা হাঁটতে পারে না
মশারা নীল রঙের প্রতি দুর্বল সাবধান! ঘরের বাতি নীল রঙের হলে মশার সংখ্যা বেড়ে যেতে পারে।
মশা নিয়ে জানার কৌতুহল অনেকে তাই গুগল মামার সাহায্য নিলাম:
♠পৃথিবীতে মোট ৩০০০ এর বেশি প্রজাতির মশা আছে।
♠একটি মশার ওজন হতে পারে প্রায় ২.৫ মিলিগ্রাম অর্থাৎ ০.০০২৫ গ্রাম।
♠একটি মশার তার উড়ার গতি বেগ হলো ঘণ্টায় প্রায় ১ থেকে ১.৫ মাইল।
♠একটি মশা প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ৩০০-৬০০ বার পাখা নাড়ে,গুন গুন সূরের শব্দটি আসলে দ্রুত বেগে পাখা নাড়ার শব্দ।
♠মশার প্রায় ৪৭ খানা দাঁত আছে!।
♠আজব কথা হলেও সত্য মশা কিন্তু রক্ত খেয়ে বেঁচে থাকে না।মূলত রক্তের প্রোটিন অংশটি কাজে লাগিয়ে তারা ডিম পারে,তাই মশার আসল খাদ্য হলো গাছের রস।
♠মশার আয়ু কাল প্রজাতি বেধে প্রায় ৫-৬ মাস পর্যন্ত হয়ে থাকে।
♠মশা এক সাথে প্রায় ১০০-৩০০ পর্যন্ত ডিম পারে।
♠জীবদশায় একটি স্ত্রী মশা প্রায় ১০০০-৩০০০ ডিম দেয়।
(y) প্রাকৃতিক উপায়ে মশার কামর হতে রক্ষা পেতে এই একটি পদ্ধতি দেখতে পারেন।
বর্ষা কালে সাধারনতঃ এ দেশে মশা বেশী জন্মায় যদি এমন কোন পদ্ধতি থাকত যা জন্মানোর চান্স পাবে না রক্তচোষা মশা,তাহলেতো ভাল হয় তাই না?তাই আপনাদের জন্য এই লিংকটি।
♣মাছি বরাবর কোনো খাবার খাওয়ার পর তা এক বার বমি করে তার পর আবার খাওয়া শুরু করে।
♣আপনার মেদ ভুড়ি কি করবেন ভাবছেন?কলা এবং সবুজ আপেল খান প্রত্যহ তা ওজন কমাতে সাহায্য করবে।
♣সূর্য পৃথিবী থেকে প্রায় ৩৩০৩৩০ গুন বড়।
♣সিংহের গর্জন প্রায় ৫ মাইল দূর থেকেও শোনা যায়।
♣অস্ট্রেলিয়াতে এক ধরনের কেঁচো পাওয়া যায় যা লম্বায় ১০ ফুট পর্যন্ত হতে পারে।
♣৩০ বছরের পর থেকে মানুষের উচ্চতা আস্তে আস্তে কমতে থাকে তবে সেই প্রক্রিয়া খুবই ধীর গতির!!
♣পানি ছাড়া একটি ইঁদুর,একটি উটের চেয়ে বেশীদিন বেঁচে থাকে।
♣পৃথিবীর মোট জীবিত প্রানির প্রায় ৮৫ ভাগই পানিতে বাস করে।
♣কানাডা একটি ইন্ডিয়ান শব্দ,যার অর্থ হলো “Big Village বা বড় গ্রাম।
♣কানাডায় যেই পরিমাণ লেক আছে,সমগ্র পৃথিবীতে একত্রেও সেই পরিমাণ লেক নেই।একটি তিমি মাছের হৃৎপিণ্ড মিনিটে ৯ বার উঠা নামা করে।
♣আল বার্ট আইনস্টাইন ১৯৫২ সালে ইসরাইলের প্রেসিডেন্ট হবার অফার পেয়েছিলেন।
(y) পৃথিবীর অদ্ভুত সব ঘর বাড়ী:
(y) পৃথিবীর সব চেয়ে খাটো মানুষ আর সব চেয়ে লম্বা মানুষ
(y) তুর্কির সুলতান কসেন বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা মানুষ তার উচ্চতা ৮ ফুট ৩ ইঞ্চি,১৯৮২ সালে জন্ম গ্রহন করেন।
(y) জুনরেয় বালা উইং হলেন গিনিজ রেকর্ড ধারী পৃথিবীর সবচেয়ে খাটো মানুষ।২০১১ সালে নেপালের থাপার মাগার (২৬.৩ ইঞ্চি) নামক ব্যাক্তিকে পরাজিত করে তিনি পৃথিবীর সবচেয়ে খাটো মানুষের খেতাব জিতে নেন।জুনরেয় বালা উইং ১৯৯৩ সালে ফিলি পাইনের সিন্দাঙ্গান নামক অঞ্ছলে জন্ম গ্রহন করেন।
(y) বিশ্বে যে পরিমাণ অপরাধী ধরা পড়েন তার মধ্যে ৮০% ই হলো পুরুষ।
(y) একটি জিরাফের বাচ্চা জন্মানোর সময় প্রায় ৫ ফিট উপর থেকে মাটিতে পড়ে।
(y) শ্বেত ভালুক কোনো রকম বিশ্রাম না নিয়ে একটানা প্রায় ৬০ মাইলের অধিক পর্যন্ত সাতার কাটতে পারে।
(y) একজন নরমাল মানুষ এক বছরে গড়ে প্রায় ১৪৬০টিরও বেশি স্বপ্ন দেখেন।
(y) চিতা হল স্থল-প্রাণীদের মধ্যে সবচেয়ে দ্রুত গতির সম্পর্ন প্রাণী যারা ঘণ্টায় প্রায় ১২০ কিলো মিটার গতিতে দৌড়াতে পারে।
(y) একটি ঐতিহাসিক বাবরি মসজিদ যা ভেঙ্গে ফেলার পরও শত শত মুসল্লিরা নামাজ আদায় করেন ধ্বংসস্তুুবে।
♣ বিস্ময়কর ঘটনা
দশ তলা বিল্ডিংয়ের উপর থেকে একটি বাচ্চা পড়েও জীবিত।তবে যিনি রক্ষা করেছেন তার বা হাতটি ভেঙ্গে যায়।
♣হাতি মানুষ,বাম হাতি মানুষের চেয়ে গড়ে ৯ বছর বেশি বেচে থকেন।
♣মারলবোরো কোম্পানির প্রথম মালিক ফুসফুস ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।কথায় আছে কর্মেই তার ফল।
♣প্রতি ২ বিলিয়নে মাত্র একজন মানুষ ১১৬ বা তারচেয়ে বেশি বছর বেঁচে থাকে
♣ম্যাচ আবিষ্কারের বহু পূর্বেই লাইটার আবিষ্কার হয়েছিলো।
♣বাংলাদেশে খুলনার পাইকগাছায় এক বৃক্ষ মানব ও টাঙ্গাইলের বীথির সফল অপারেশনস (ভিডিও)
জীবনের শেষ বা সমাপ্তি যেখানে
◊প্রতিদিন বিশ্বের প্রায় ৮২০০ মানুষ এইডসে (HIV ভাইরাস) আক্রান্ত হচ্ছেন।
◊বর্তমান বিশ্বে প্রায় ২ মিলিয়নেরও বেশি বাচ্চা HIV ভাইরাস নিয়ে বেঁচে আছে।
◊এইডসে আক্রান্ত হবার পর মানুষ সাধারণত ১০ বছরের বেশি বাঁচে না
◊এইডসে আক্রান্ত ব্যাক্তির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়,ফলে ছোট ছোট অনেক রোগ বড় আকারে তাকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিতে পারে।
একটা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য,
◊এইডসের কিন্তু কোনো প্রতিষেধক বা ভ্যাকসিন আবিষ্কার করা সম্ভব হয় নি।তাই, এইডসে আক্রান্ত হওয়া মানে নিশ্চিত মৃত্যু।সাবধানতায় নিজে বাচি অন্যকে বাচাই।
সবাইকে ধন্যবাদ
আবারো ফিরে আসব নতুন কিছু নিয়ে।
কৃতজ্ঞতায়: লাভ টিপস
১৯টি মন্তব্য
নিহারীকা জান্নাত
বিশাল পোস্ট। পড়তে পড়তে মাথা ঘুড়ছে। জেনেছি অনেককিছু। তবে ভাগে ভাগে দিলে আমার মনে হয় ভালো হতো।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ধন্যবাদ নেক্স এ আপনার মতামত ভেবে দেখব। -{@
ইঞ্জা
অনেক কষ্ট করেছেন দেখছি, অসাধারণ একটা পোষ্ট যথেষ্ট কষ্ট না করলে এমন পোষ্ট দেওয়া সম্ভব না, সাধুবাদ আপনাকে।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ধন্যবাদ দাদা।ভাল থাকবেন -{@
জিসান শা ইকরাম
জানার আছে অনেক কিছু,
কত কিছু অজানা আমাদের।
খুবই ভাল পোস্ট।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ধন্যবাদ ভাইয়া।
নীলাঞ্জনা নীলা
লন্ডনে প্রথম যেদিন মাদাম তুসোর মিউজিয়ামে গেলাম, চোখের সামনে সবাই যেনো জ্যান্ত।
জানলাম কলকাতাতেও এমনই মোমের জাদুঘর হয়েছে।
মনির ভাই অনেক কিছু জানলাম। আর ওই যে বাড়ীগুলো গুগল মামার থেকে দেখেছিলাম। আরোও কিছু বাড়ী আছে যেসব বাড়ীতে কেউই বাস করেনা। এমন সব জায়গায় বাড়ীগুলো আমি বুঝিনা কেন বানানো হয়েছিলো।
এমন সুন্দর একটি পোষ্টের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
হুম সত্যিই বাড়ীগুলো অবাক করার মতো।ধন্যবাদ দিদি -{@
আবু খায়ের আনিছ
সত্যি অসাধারণ একটা পোষ্ট, দীর্ঘ সময় নিয়ে এগুলো পড়লেও ক্লান্তি লাগে না বরং পড়তেই ইচ্ছা করে।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ঠিক বলেছেন এ সব তথ্য যতই পড়ি ততই পড়তে মন চায়।ধন্যবাদ -{@
ছাইরাছ হেলাল
অনেক তথ্য কষ্ট করে জড়ো করেছেন বলেই আমা অজানাকে জানলাম;
ফাগুনের শুভেচ্ছা,
শুন্য শুন্যালয়
পোস্ট টা একটু এলোমেলো লেগেছে ভাইয়া। স্পেসিফিক করে অজানা তথ্যগুলো তুলে ধরলে আরো ভালো হতো বোধহয়। যেমন বিশ্বের সুন্দর বাড়িগুলো নিয়ে একটা পোস্ট দেয়া যেতো। মশা, সিংহ, ইঁদুর অর্থাৎ প্রানীজগতের অজানা তথ্য নিয়ে আরেকটা পোস্ট করা যেতো। এরকম করে আর কী!
তবে অনেক অনেক কষ্টের জন্য আপনাকে বিশাল থ্যাংকস।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
পোষ্টের সংখ্যা বাড়ত কেবল জ্ঞানের পরিধি সংকুচিত থাকত তাই একের ভিতর অনেক -{@ ধন্যবাদ।
মিষ্টি জিন
অনেক কিছু জানলাম।তথ্যবহুল পোষ্ট।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ধন্যবাদ টক মিষ্টি আপু -{@
মিষ্টি জিন
টক কেন ভাই?
অপার্থিব
মশার ৪৭ দাঁতের কামড় খেতে খেতেই পোষ্টখান পড়লাম। অনেক তথ্য জোগাড় করে বেশ ভাল একটা পোষ্ট দিয়েছেন।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
হুম ধন্যবাদ -{@
মৌনতা রিতু
অনেক তথ্যবহুল একটা পোষ্ট। আমি মেমন সোনার এনসাইক্লোপিডিয়া, Top Ten of everything পড়ে চোখ কপালে ওঠে আমার। সত্যি কতো অজানা আমাদের এই পৃথিবী। তবে মোমের মুর্তি বানানোর প্রক্রিয়াটা পড়ে ভাল লেগেছে। এটা জানতাম না।
অনেক পরিশ্রমের একটা পোষ্ট।
আমি সেই থেকে মাছি পড়া কোনো জিনিস খাই না।