পদ্মা নদীর মাঝি নদীর তীরে তার
বাড়ী,
দালানকোঠা নেই মাঝির নেই যে
দামীগাড়ি।
/
ছোট্র একটি ঘর মাঝির পাটখড়ির
বেড়া, স্বপ্নদিয়ে তৈরী সে ঘর
মাঝির স্মৃতিদিয়ে
ঘেরা।
/
দু-এক টাকায় বিনিময়ে নদীতে মাঝি ভাসে,
নিজেকে ভাবে মাঝি সুখীতবুও প্রাণখুলে হাসে।
/
পদ্মা-নদীর ঢেউয়ের মাঝে মাঝি কাটায় সারাদিন,
দিন আনে দিন খায় মাঝির নেই কোন ঋণ।
/
বড়লোক হবার স্বপ্ন নেই মাঝির নেই কোন বড় আশা
শান্তি আছে থাকে ঘরে মাঝির আছে অনেক ভালোবাসা।
৯টি মন্তব্য
আবু খায়ের আনিছ
বাহ! ছন্দ মিলিয়ে লিখেছেন, ভালো বেশ।
মোহাম্মদ আয়নাল হক
অশেষ ধন্যবাদ প্রিয় আবু খায়ের আনিছ ভাই।
শামীম আনোয়ার আল- বেপারী
বড়লোক হবার স্বপ্ন নেই মাঝির নেই কোন বড় আশা
শান্তি আছে থাকে ঘরে মাঝির আছে অনেক ভালোবাসা। দারুন
মোহাম্মদ আয়নাল হক
অসংখ্য ধন্যবাদ।
মৌনতা রিতু
কবিতাটা পড়ে জসিম উদ্দিনের আসমানি কবিতাটা মনে পড়ল।
আসলেই কি মাঝির কোনো ঋণ নেই !
আসলেই কি মাঝির কোনো আশা নেই !
ঢেউয়ের বুকে মাঝির ঘর।
একটা ছন্দময় পোষ্ট। সুন্দর। শুভকামনা রইল।
অনিকেত নন্দিনী
শেষের দুইটা লাইন মনে ধরেছে। এক্কেবারেই সত্যি কথা। (y)
শুন্য শুন্যালয়
আয়নাল কবিতাটি সত্যিই ভালো হয়েছে। ছড়ার মতো করে পড়তে বেশ লাগলো। হাতে তাল দিয়ে লেখাটা আরেকবার পড়ুন, দু এক শব্দ এদিক ওদিক করলে পার্ফেক্ট হবে। যেমন একটি বলি–
পদ্মা-নদীর ঢেউয়ের মাঝে মাঝি কাটায় সারাদিন,
দিন আনে দিন খায় মাঝির নেই কোন ঋণ।———এটাকে এভাবে পড়ে দেখুন
পদ্মা-নদীর ঢেউয়ে মাঝি কাটায় সারাদিন,
দিন আনে দিন খায় মাঝির নেই কোন ঋণ।
মিষ্টি জিন
বাহ , খুব সুন্দর।
পাকা হাতের লেখা..
ইঞ্জা
সুন্দর।