অন্ধকার হাইওয়েতে বেড়াল চোখ জ্বলে ওঠে আকস্মিক!
যেনো মৃত্যুর কালোছায়া অকস্মাৎ এসে রূহের সাথে মোলাকাত করতে চায়।
পথ পিষে পিষে চলে যন্ত্র দানব,
মানব-ইঞ্জিনের দমে টান লাগে;
নিঃশ্বাসে থাকা জলীয়বাষ্প মিশে যায় মেঘের সাথে—
বৃষ্টি নামে,
রক্ত ধুয়ে যায়,
থেকে যায় দাগ বুকের ভেতর।
হ্যামিল্টন, কানাডা
২ আগষ্ট, ২০১৮ ইং।
১২টি মন্তব্য
ছাইরাছ হেলাল
কিছু দাগ থেকে যায়
রেখে যায় ক্ষত চিহ্ন, হৃদয়ের হৃদয়ে।
নীলাঞ্জনা নীলা
কোথায় ভাবলাম মন্তব্যে রঙ ছড়াবে!
এ তো দেখি ক্ষতের গায়ে আরোও ক্ষত লেগে আছে। 🙁
ছাইরাছ হেলাল
রঙ্গের কী শেষ আছে, শুরু করে দিন না!!
নীলাঞ্জনা নীলা
শুরুই তো করতে যাচ্ছি। আগামীকাল থেকে লম্বা ট্যুর। 😀 \|/
মৌনতা রিতু
রক্তের দাগও শুকিয়ে যায় কিন্তু ক্ষত শুকায় না।
নীলাঞ্জনা নীলা
হ্যাঁ আপু ক্ষত কোনোদিনও যায়না।
অনেক ভালো থেকো শান্তসুন্দরী আপু।
তৌহিদ ইসলাম
রক্তের দাগ শুকিয়ে যায় কিন্তু মনের ক্ষতের দাগ রয়ে যায়। শুভকামনা আপু মনি।
নীলাঞ্জনা নীলা
অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনাদের মন্তব্যে লেখায় আরোও প্রাণ জাগায়।
তৌহিদ
-{@ -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
🙂 🌺
আগুন রঙের শিমুল
লোবানের ঘ্রাণ মাখা লেখা, মৃত্যুগন্ধা। তবুও ভালো লাগে, মৃত্যুছায়াঘেরা রাতের বিষন্নতায় চুপচাপ ডুব দেবার সাধ জাগে এইসব লেখা পড়ার পর 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
এই যে প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ পিষ্ট হয় গাড়ীর নিচে। এও তো একধরণের হত্যা করা। দুর্ঘটনা একটা জীবনকে কি করে দেয় তা আমি জানি।
আপনার আলংকারিক মন্তব্য পেয়ে খুশী হলাম।
অসংখ্য ধন্যবাদ।