
ধর্মীয় অনুশাসন না মানা:
পৃথিবীর কোন ধর্মেই ধর্ষণ তথা কোন ধরনের অপরাধকে অনুমোদন করেনা। ধর্মীয় অনুশাসন চর্চার মধ্যে তাবৎ ন্যায় নীতিমালা রয়েছে। একজন মুসলিম হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে বলতে পারি, ইসলামে ধর্ষণের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড তা-ও জনসমক্ষে। জিনাকারির শাস্তি ও তদরুপ। আজকাল আমরা যে কোন ফরম পূরণের ক্ষেত্রে নিজ ধর্মের নাম উল্লেখ করা ব্যাতীত ধর্মীয় বিধি নিষেধ কতোটা মেনে চলি নিজেকে প্রশ্ন করলে নিজের সাথে চোখ মেলাতে পারবোনা। তাই নিজ ধর্ম মেনে না চললে সন্তান নীতিবান হবে কেমন করে? ধর্ষক তৈরীতে ধর্ম অবমাননা ও মুখ্য ভূমিকা রাখে।
দুর্বল পারিবারিক ভিত:
আমাদের দেশের পরিবারগুলোতে মহিলা সদস্যকে কতোটুকু মূল্যায়ণ করা হয়? আমার জানামতে খুব কম পরিবার আছে যারা স্বামী-স্ত্রী সমমর্যাদায় বসবাস করেন। যেসব সন্তান জন্মের পর থেকে দেখে সংসারে বাবার থেকে মায়ের মূল্য কম। সব সুবিধাগুলো বাবা আগে ভোগ করেন। যে কোন বিষয়ে শেষ কথাটা বাবা বলেন মায়ের মতামতের কোনো গুরুত্ব নেই। কোন কোন পরিবারের মা বাবার মারধোর খেয়েই নিরবে সংসার করেন, এ দৃশ্য দেখে বড় হওয়া কন্যা সন্তানটি হীনমন্য মেরুদণ্ডহীন জড়পদার্থ হয় আর ছেলে শিশুটি হয় অসভ্য বর্বর। তার চোখে নারীর জন্য সম্মান তো তৈরি হয়ই না বরং নারী হয়ে উঠে তার কাছে কামনা চরিতার্থের যন্ত্র। তাই ধর্ষক তৈরিতে পরিবারের ভূমিকা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
বিভেদ তৈরী :
যুগ যুগ ধরে প্রচলিত পরম্পরায় পুরুষের কতৃত্ব দেখে দেখে অভ্যস্হ পরিবারের মহিলা সদস্য ও নিজের অজান্তেই মেয়ের চেয়ে ছেলে অধিক গুরুত্ব দেন। এমনকি জন্মদাত্রী মা ও কন্যা সন্তানকে একভাবে মূল্যায়ন করেন আর ছেলেকে অন্যভাবে। ছেলেদের বেশির ভাগ অপরাধকেই নজর আন্দাজ করেননা। বয়স কালের দোষ বলে উড়িয়ে দেন। একই অপরাধ কন্যা সন্তানের ক্ষেত্রে অমার্জনীয়। পরিবারগুলোর সন্তানের মধ্যে বিভেদ তৈরি ও ধর্ষক তৈরিতে সহায়ক।
সামাজিক কুসংস্কার :
যখন কোন পরিবারের মহিলা কিংবা কন্যা শিশুটি ধর্ষিতা হয়, পুরো সমাজ আঙ্গুল উঁচিয়ে ঐ পরিবারকে কটাক্ষ করে যে তাদের মুখ দেখাবার জো থাকেনা। দলে দলে লোকজন ধর্ষিতাকে দেখতে আসে, মিডিয়ার লোকজন হুমড়ি খেয়ে পড়ে।ধর্ষিতা মেয়েটিকে কেউ বিয়ে করতে চায় না। বিবাহিতা হলে স্বামী তার সাথে আর সম্পর্ক রাখতে চায় না। সামাজিক কুসংস্কার আর নীচ দৃষ্টিভঙ্গির কারণে ধর্ষিতার গোটা পরিবারের জীবন দুর্বিষহ হয় পড়ে। অথচ এসব দুর্ভোগ ধর্ষকের জন্য বরাদ্দ হওয়া উচিত।
আইনের দুর্বলতা:
বাংলাদেশে ধর্ষিতার জন্য আইন এবং বিচার প্রক্রিয়া অত্যন্ত অবমাননাকর। থানায় অভিযোগ লিখতে গিয়ে ও হতে হয় হেনস্তার শিকার। মেডিকেল টেস্টের অবস্থা আরও জগন্য। খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে ধর্ষিতার চরিত্রের বিশ্লেষণ করা হয় সর্বত্র। কোর্টের জেরা ও ধর্ষিতাকে বাক্যবানে ধর্ষণ করে বারংবার। সে হিসেবে ধর্ষক ধরা পড়লেও বিচার প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রিতার দরুন জেলখানা তথা শশুর বাড়িতে জামাই আদরের মধ্যেই দিন কাটে।
একসময় আইনের ফাঁক গলে খালাস পায়। ধর্ষিতা তখন চরিত্রহীন মিথ্যাবাদী প্রমানিত হয়। যেহেতু বাংলাদেশে ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি কঠোর নয় কেউ কেউ যৎসামান্য সাজা খেটে বেরিয়ে এসে স্বাভাবিক জীবন যাপন করে।
ক্ষতি যা হওয়ার মূলত ধর্ষিতারই হয়। এরকম হাজার ও দুর্দশা ধর্ষিতাকেই ভোগ করতে হয়।
তাই জাতির কাছে প্রশ্ন রাখলাম, ধর্ষক তৈরীতে কার ভূমিকা নেই?
২৩টি মন্তব্য
তৌহিদ
চমৎকার বললেন আপু। আসলে আমাদের সমাজ, রাষ্ট্র, পারিবারিক ব্যবস্থায় যতদিন নারী পুরুষ সাম্যাবস্থা বিরাজ করবেনা ততদিন এসব অনাচার চলতেই থাকবে।
এদেশে কুরুচিপূর্ণ বিনোদনব্যাবস্থা, অপসংস্কৃতি উপভোগের সহজলভ্যতা, শিক্ষা, অনুশাসন এসবকিছুকে আমরা নেতিবাচক হিসেবে দেখি কিন্তু পরিহার করতে পারিনা।
সবচেয়ে মূল যে বিষয়টি উল্লেখ করা উচিত তা হলো আমাদের মুল্যবোধ শিক্ষা। পাঠদান কিংবা সামাজিক, ধর্মীয়, পারিবারিক, নৈতিক, ধর্মীয় কোন মুল্যবোধের শিক্ষা আমরা পাইনা। আর তাই নিজেকেও মুল্যায়ন করতে জানিনা এবং একজন নারীকেও তার মুল্য দিতে পারিনা।
লিখতে গেলে অনেক কিছুই লিখতে হয় তাই সেদিকে গেলামনা। চমৎকার বিশ্লেষণমূলক লেখাটির জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
খাদিজাতুল কুবরা
হ্যাঁ ভাইয়া আমি ও বেশি কিছু লিখতে চাইনি তাই ধর্মীয় অনুশাসনের চর্চার উপর জোর দিয়েছি। কেননা যিনি প্রকৃতপক্ষে ধর্ম মানেন তিনি আর যা-ই হোক জঘন্য নৃশংসতা করতে পারেনা। বিবেকের তাড়নায় দুকলম লিখেছি মানসিক শান্তির জন্য। এরকম লেখা আগে লিখিনি।
অনুপ্রেরণা পেলাম আপনার বিশদ মন্তব্যে।
ভালো থাকুন শুভকামনা সবসময়।
ফয়জুল মহী
মানুষের প্রতি মানুষের শ্রদ্ধা ভালবাসা অার নৈতিক মুল্যবোধের অবক্ষয় মানুষ বিপথে
খাদিজাতুল কুবরা
সময় এসেছে নিজ নিজ পরিবারের পুরুষের মহিলা সদস্যকে সঠিক মূল্যায়ণ করার। তবেই অবস্থার উন্নতিি হবে।
ধন্যবাদ মহি ভাইয়া
সাবিনা ইয়াসমিন
যখন কোন পরিবারের মহিলা কিংবা কন্যা শিশুটি ধর্ষিতা হয়, পুরো সমাজ আঙ্গুল উঁচিয়ে ঐ পরিবারকে কটাক্ষ করে যে তাদের মুখ দেখাবার জো থাকেনা। বিবাহিতা হলে স্বামী তার সাথে আর সম্পর্ক রাখতে চায় না। **
প্রত্যেকটি পয়েন্ট যথাযথ ভাবে তুলে ধরেছেন। মুল উৎপত্তি স্থলই যদি কলুষিত হয় তাহলে এর প্রভাব পড়ে সবদিকেই। নারীর প্রতি পারিবারিক দৃষ্টিভঙ্গী এবং মানসিকতা যতদিন না বদলাবে ততোদিন নারীর অবমাননা বন্ধ হবে না।
খাদিজাতুল কুবরা
কোন ধর্ষকই পরিবারহীন নয়। সে তার পরিবার থেকে মেয়েদের সম্মানের কোন ধারণা পায়নি। অপরাধী হয়ে কেউ জন্মায়না। দেখে দেখেই শেখে।
একটি পয়েন্ট ইচ্ছে করেই লিখিনি। আমাদের দেশের রাজনীতিতে যুবসমাজকে ব্যবহার করতে গিয়ে তাদেরকে নৈতিক অবনতির দিকে ঠেলে দেয়। তারা দিকভ্রান্ত হয়ে যা খুশি করে।
লিখতে লিখতে রাত শেষ হলেও এ বিষয়টি শেষ করা যাবেনা।
তাই আপু আমি সাধারণ মানুষ হিসেবে আমাদের ভুলগুলোই খুঁজেছি।
আপনার মন্তব্য সবসময়ই অনুপ্রেরণার উৎস।
এরকম লেখা আগে লিখিনি।
অনেক ভালোবাসা এবং ধন্যবাদ আপু।
ছাইরাছ হেলাল
এক কথায় বলতে গেলে আপনার এ প্রশ্নের উত্তর নেই।
আমাদের চলমান সমাজের কাঠামো বিন্যাস এমন ভাবে চলে আসছে পিতৃতান্ত্রিকতায় ভর করে সেখানে অনেকের অনেক দায়,
ধর্মের বিষয় তুলছি না, আমরা ধর্ম পালন করি মুখে মুখে। বিচার হীনতা চালু থাকলে এ অভিশাপ আমাদের বয়ে বেড়াতে হবে আজন্ম।
অনেক খেটে -খুটে এবং গুছিয়ে লেখাটি তৈরী করার জন্য ধন্যবাদ দিলাম।
খাদিজাতুল কুবরা
আপনার উৎসাহে লিখতে সাহস পেয়েছি। বিবেকের তাড়না ও ছিলো। তবুও নিজে হয়তো সাহস করতাম না।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া সবসময়ই অনুপ্রেরণা দেয়ার জন্য।
কথাগুলো লিখে বুকের ভার হালকা করতে পেরেছি।
রোকসানা খন্দকার রুকু
একসময় এসিড মারা হত খুব বেশি॥ কঠোর আইনের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রন সম্ভব হয়েছে॥ এ বিষয়েও কঠোর আইনের প্রয়োগ দরকার॥ আপনার সাথে একমত।
আর মেয়েদের কোনঠাসা অবস্থা থেকে উত্তরণের উপায় নিজেকেই বের করতে হবে।
শুভ কামনা। শুভ সকাল।
খাদিজাতুল কুবরা
রুকু আপু আপনার এ বক্তব্য শতভাগ ঠিক। কঠোর আইন এবং শাস্তির প্রয়োগ নিশ্চিত হলেই এই নৃশংসতা কমে আসবে। মেয়ে সন্তানের যত্ন নিতে হবে স্বাবলম্বী করে গড়ে তুলতে হবে।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
শামীম চৌধুরী
আপনার প্রতিটি পয়েন্ট গ্রহনীয়। এই গুলি মেনে চললে সমাজ থেকে ধর্ষন অনেকটাই রোধ হবে। দারুন লিখেছেন।
খাদিজাতুল কুবরা
বিবেকের তাড়নায় লিখেছি ভাইয়া। সুন্দর মন্তব্যে অনুপ্রেরণা পেলাম।
আমাদের সকলকে সন্তানের নৈতিক শিক্ষার বিষয়েে সচেতন হতে হবে।
অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানবেন
মোঃ খুরশীদ আলম
আমরা আমাদের সন্তানদেরকে ফজরের পরে মক্তবে পাঠানো ভুলে গিয়েছি, কিল্ডারগার্টেনে পাঠাই।
দ্বীন শিক্ষা আগে কিন্তু আমরা করি তার বিপরীত।
পরিবার, সমাজ, সংস্কৃতি, নারী-পুরুষের অবাধ মেলামেশা সব কিছুই দায়ী, কোনটা কোনটার চেয়ে কম দায়ী নয়।
আমরা অনেক জানি, অনেক পড়ি কিন্তু আত্নশুদ্ধিতে অভ্যস্ত নই বরং যারা দ্বীন ধর্ম মেনে চলে তাদের উপহাসের পাত্র হিসাবে উপস্থাপন করি।
তো আমাদের এর চেয়ে আর ভাল কি আশা করা যায় ?
খাদিজাতুল কুবরা
যদিও দূর্নীতিই এই অপরাধের প্রধান কারণ। তথাপিও ধর্মীয় অনুশাসনের গুরুত্ব অপরিসীম।
আপনার বক্তব্য শতভাগ ঠিক।
অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
সুপায়ন বড়ুয়া
সুন্দর বললেন আপু। আসলে আমাদের সমাজ, রাষ্ট্র, পারিবারিক ব্যবস্থায় যতদিন নারীকে সম্মানের চোখে পুরুষের সমপ্রর্যায়ে বিবেচনা করবেনা। যতদিন গৃহবন্দী করার প্রয়াস থাকবে। সাংস্কৃতিক পশ্চাদতা থাকবে ততদিন এসব অনাচার চলতেই থাকবে।
একজন গার্মেন্টস মহিলা কর্মী পুরুষের সাথে কাজ করছে সমস্যা হচ্ছে। সমস্যা সব গ্রাম্য মোড়ল আর টাউটদের নিয়ে।
ভাল থাকবেন। শুভ কামনা।
খাদিজাতুল কুবরা
খুব ভালো বলেছেন দাদা। আসলে অপরাধী হয়ে কেউ জন্মায়না। পারিপার্শ্বিকতা তাকে অপরাধের দিকে ধাবিত করে। ব্যাতিক্রম যে নেই তা নয়। তবুও পরিবেশের প্রভাব পড়বেই।
ভালো থাকুন দাদা অনেক ধন্যবাদ।
জিসান শা ইকরাম
সমসাময়িক বিষয় ধর্ষন নিয়ে অত্যন্ত গুছানো একটি লেখা পড়লাম। প্রতিটি পয়েন্টই খুব গুছানো এবং যুক্তিতে পরিপুর্ন।
আমরা ধর্মীয় বিধানগুলো কেবল মাত্র শুনি বা পড়ি, ব্যক্তিগত জীবনে তা পালন করিনা। সমাজ ব্যবস্থায় পরিবারের মধ্যে স্ত্রীর কথায় তেমন দাম দেয়া হয় না। সন্তানরা তাদের মা যে সিদ্ধান্ত গ্রহনে মূল্যহীন এটি শিখে যায়। নারীকে এমন অবস্থায় রাখতে হবে, এমন শিক্ষা তার অবচেতন মনে বড় হতে থাকে। ছেলে আর মেয়ে সন্তানের বিভেদটাও সন্তান শিখে যায় পরিবার থেকেই।
কুসংস্কার তো আছেই, যা থেকে আমাদের সমাজ বেড় হতে পারেনা।
আইনের ফাঁক ফোঁকর দিয়ে ধর্ষকদের তেমন কোন সাঁজা হয় না। আর বিচার প্রক্রিয়া ধর্ষিতা নারীর জন্য অত্যন্ত অবমাননাকর হয়।
এমন লেখা মাঝে মাঝে চাই।
শুভ কামনা, শুভ ব্লগিং।
খাদিজাতুল কুবরা
সাইরাস ভাইয়া বললেন বিষয়টি নিয়ে লিখতে তাই সাহস করলাম আনাড়ি কলমে কিছু লেখার। আরও একটি বিষয় নজরে এলো,আপনার সাথে শেয়ার করছি__
শরীর ভালো লাগছিলো না। ছেলেকে বললাম বাবা মশারী টানাও!
ও বললো বোনকে বলো, এগুলো মেয়েদের কাজ।
আমি কিছু বললাম না।
বুঝলাম সমস্যা অনেক গভীরে।
আমি প্রগতিশীল মুক্তমনা মা যতই চিৎকার করে বলি কিংবা মাথায় হাত বুলিয়ে বলি যে, কাজ সকলের, সেখানে কোন নিয়ম নেই।
ও বুঝতে পারবেনা কেননা ও কখনো ওর বাবাকে মশারী টানাতে দেখেনি।
সেজন্য সন্তানকে মানবিক মানুষ গড়তে হলে ববা মা উভয়কে ইতিবাচক জীবন যাপন করে তাদের সামনে দৃষ্টান্ত রাখতে হবে এর কোন বিকল্প নেই।
ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানবেন প্রিয় ভাইয়া আমার ক্ষুদ্র প্রয়াসকে সুন্দর মন্তব্য করে সার্থক করার জন্যে।
সুরাইয়া পারভীন
বর্তমানে সময়ের প্রেক্ষাপটে নির্মম জঘন্য অপরাধের কারণে হিসেবে উপরোক্ত সবগুলো পয়েন্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। চমৎকার পোস্ট করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আপু
ভালো থাকবেন সবসময়
সুপর্ণা ফাল্গুনী
চমৎকার উপস্থাপন। প্রতিটি পয়েন্টের সাথে সহমত। ক্রমানুসারে সুনিপুণ ভাবে পয়েন্ট গুলো তুলে ধরলেন। পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্রের বিচার ব্যবস্থা সবকিছু দায়ী আজকের এই পরিস্থিতি র জন্য। অসংখ্য ধন্যবাদ সবকিছু এতো সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন যে আর কিছু বলার নেই। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন
হালিম নজরুল
সমসাময়িক বিষয় নিয়ে পরিপাটি একটি লেখা। ভাল লাগল বেশ।
খাদিজাতুল কুবরা
আপনার মন্তব্যটি অনুপ্রেরণা হিসেবে পেলাম ভাইয়া।
অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানবেন
উর্বশী
সময়পোযোগী দারুন একটা লেখা।বিভিন্ন ভাগে ভাগ করে লেখার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। ভাল লাগলো।
অফুরান শুভ কামনা রইলো।