ঝেঁপে আশা নিঃসঙ্গতায় তেতো হয়ে ওঠে মন জগদ্দল ভোরে। থির জল, ভাবনার সিক্ত বিলাই, নিরুপদ্রব নিরাপদে নিরাপদ প্রস্থান তো চাই ই, কিন্তু ধারে আনা রংয়ের প্যালেটে চকিতে দোল খায় রংধনুর ছায়াময় ছায়া, আধেক অন্ধ আমি, হারিয়েছি রং, যা ছিল বিস্তর দামী, খুঁজছি আলোর দিশা। সুদূরের গন্তব্য অজানা অনন্তর, তবুও অন্বেষণে;
নয় কোন চাতক অপেক্ষা, নয় কোন বাজারের লম্বা ফর্দ হাতে সুপার শপের ঘোর বারান্দায় লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা, নয় কোন ভীড়ময় অলিগলির অটালে; অথবা নয় কোন মানবিক ক্রান্তিকালে,
প্রায় অলকানন্দার অলকসুন্দরতায় নিরন্তর অপেক্ষা সময় শূন্যতায়,
সদাপ্রভুর মুখোমুখি হলাম বলে।
“কী করেন কেমন আছেন? খুঁজে খুঁজে খোঁজ পেলাম এ অব্দি এসে পেয়েও গেলাম,”
চমকে গেলাম দেব শিশুর আন্তরিক সুসম্ভাসনে,
“জানিতো চিনতে পারছেন না, এই এখানে কালের ওপারে দাঁড়িয়ে।
আমি কিন্তু সেই আমি, ‘সিপি’ খাওয়া সেই শিশু, সামান্যতেই অনেক অনেক আদর-সোহাগ, পেয়েছি যা আর পাইনি কোথাও কখনও”।
হে নিস্তেজ ওস্তাগর,
সময়ের নিখুঁত ভাজে ভাজ ফেলে ত্বকচ্ছেদের ফাঁদে ফেলে মুন্ডুচ্ছেদ করে ফেললেন!!
বেঢপ উদাসীন উদাসীনতায়। অথবা বিস্তর কান্নার রোল দেখে মানসিক জোঁক তেতে উঠে, হামলে পড়ে গরম রক্তের খোঁজে, তৃষ্ণার মুমূর্ষুতায়;
৪১টি মন্তব্য
অরুনি মায়া
নি:সঙ্গতা সবাইকেই কষ্ট দেয় | যার আছে সে বোঝে |দিশাহীন আলোর যাত্রী চাইলেই কি সাদাকালো জীবনে রঙের দেখা পায়? শুনেছি জন্মান্ধেরও একটি নিজস্ব রঙীন ভূবন থাকে কিন্তু চোখের আলো থেকেও যে চোখ আঁধার দেখে তার মুক্তি নেই |
দেব শিশু কাকে বলে জানিনা ,তবে প্রতিটি শিশুই সৃষ্টির পবিত্রতা বহন করে জানি |
লেখার শেষাংশটি যেন অনেক বেশি চেনা |
ছাইরাছ হেলাল
প্রথমে ভোর বেলার একটি অনুভুতি বলার চেষ্টা করা হয়েছে, যেখানে অনেক কিছু অনুভবে আছে,
সবারই একটি রঙ্গিন ভুবন থাকে, আমরা যে যে ভাবে সেটি দেখি বা দেখার চেষ্টা করি, দেখতে পাই বা না পাই।
অবশ্যই শিশুরা পবিত্র, তাই তাদেরকে দেবতার মত নিষ্পাপ বলতে চেয়েছি।
চেনা তো হতেই পারে, আসলে চেনা না।
আবু খায়ের আনিছ
মায়া আপু, নি:সঙ্গতা কি শুধুই কষ্ট দেয়?
অরুনি মায়া
প্রথম প্রথম কষ্ট দেয়, পরে গা সওয়া হয়ে যায় আনিছ ভাইয়া |
ছাইরাছ হেলাল
বিশেষজ্ঞ!!
আবু খায়ের আনিছ
নি:সঙ্গতা কিন্তু ভাবনার উদেয় ঘটায়।
ছাইরাছ হেলাল
ভাল করে নিঃসঙ্গতা ট্রাই করুন।
খসড়া
এটা যদি কবিতা হয় তবে কবিতা, যদি গদ্য কাব্য হয় তবে তাই। আমার বোঝার অক্ষমতা আমারই দায়।
শেষের স্তবক পড়ে হঠাৎ মনে পরে গেল ল্যাবে তেলাপোকা বা কেঁচোর ব্যবচ্ছেদের কথা।
এরপর অজ্ঞাত কারনে উষ্ণ রক্তের খোঁজে না জানি
কি ভূলে চলে এল মানসপটে জোঁকের আনাগোনা।
হাতে সার্জিকাল নাইফ অপেক্ষা ব্যবচ্ছেদের
তীব্র সূক্ষ্ণ অস্থিরতা, যাই হোক কাটতে হবে একটানেই
দিতে হবে দক্ষতার পূর্ন প্রাপ্তি সুযোগ একটাই
নইলে মিলবেনা তন্তুতে তন্তুতে, অসার মাকু ও টেক্কা।
ছাইরাছ হেলাল
এটি কোন পদ্য বা গদ্য হবার কোন সম্ভবনা নেই, শুধুই বলে যাওয়া কয়ে যাওয়া,
এর বেশি কিছু নয়।
আপনি দেখছি মহা কঠিন মন্তব্য করে বসে আছেন!!
অবশ্যই একটানে কাটতে হবে, কাটতে হয়।
ভাল সার্জন কৈ যে পাই!!
মিলাবে মিলিবে দক্ষতার পূর্ণতায়।
শুন্য শুন্যালয়
এখনো সেখানেই দাঁড়িয়ে আছেন? ঘাটে এসে ফিরে গেছে তরী, ওপাড়ে যাবার এখনো অনেক দেরী। দেবশিশু আপনার উঠান থেকেই আপনাকে সম্ভাষণ করছে, আপনি তখন সবেমাত্র চোখ দুটো একটুখানি বুজেছেন, তাই পাড় ওপাড়ে ভ্রম হচ্ছে।
তা আপনি আবার পেইন্টিং কবে থেকে শুরু করেছেন? রঙ কেনার পয়সাও নেই? আহারে, ধার করে রঙের প্যালেট আনতে হলো।
লাইন ধরা ছাড়া তো সবখানেই জ্যাম, কখনো সদাপ্রভুর দরজায় গিয়েছেন? বিশাল লাইন ওখানেও, লিস্টি ধরে ধরেই ডাকবে, চিন্তাইয়েন না।
এমন সিরিয়াস টাইপের লেখায় ত্বকচ্ছেদের ফাঁদে ফেলে মুন্ডুচ্ছেদ করতে দেখে ফিক করে না হেসে পারিনি ভাউ। এইসব লেখা আপনার মাথায় ক্যাম্নে আসে, একটু কন চাই?
সময় বাড়লে আগে ত্বকেই ভাঁজ পড়ে, কিন্তু শেষ লাইন তো বুঝিনাই। তৃষ্ণায় গরম রক্তের খোঁজ, বাপ্রে সময় হচ্ছে ভ্যাম্পায়ার।
ফুলের ছবিটা অদ্ভূত সুন্দর, রংটা জ্বলজ্বল করছে, এটাও নেট থেকে নেয়া বুঝি? আমার ল্যাপিতে এমন নেট নাই। কোন গরুর গাড়িতে পিসি চালান ভাউ?
স্বপ্ন দেখুন বেশি বেশি। বোঝা অবোঝার কম্বিনেশনে লেখা কিন্তু ভাল্লাগছে। 🙂
ছাইরাছ হেলাল
লেখাটি নিয়ে আবার বলি,
একটি ভারী হয়ে বসা ভোরে, সেখানে দাঁড়িয়ে অনুভুতির প্রকাশ।
(রং পামু কৈ, নিদেন পক্ষে কেউ বলপেন বা পেনসিল ও কেউ দেয় না)
এরপর
মৃত্যুর পর সদাপ্রভুর সাথে দেখা হওয়ার অপেক্ষা, এটি প্রায় স্বর্গের মত, হঠাৎ একটি শিশু (যে দেবতার মত)
খুঁজতে খুঁজতে এখানে এসে হাজির, যাকে ভালোবেসেছিল মর্তে বসে কোন এক কালে।
শেষে
সময়কে হাজামের সাথে তুলনা করা হয়েছে, যে ত্বকচ্ছেদের পরিবর্তে মুন্ডুচ্ছেদ করে ফেলেছে,
তাতে ইচ্ছের অলকানন্দারা মরে যায়নি। শুধু যন্ত্রণা বেড়েছে মাত্র।
আচ্ছা, না পাগলাইয়া না চিন্তাইয়া লাইনে খাড়াইলাম, দেখি সদাপ্রভু কখন ডাক পাড়েন।
ইলিয়াস মাসুদ
এত কিছু জানি, শুধু নিজেরে জানিনে
বড় হতে হতে সব ছাড়িয়ে গেলেও নিজেরে পারিনে ……
অনেক ভাবিলাম শুধু বুঝিলাম আমি শিশু-ই আছি যেমন এসেছিলাম
ছাইরাছ হেলাল
শিশু হওয়া কিন্তু খুব কঠিন, এটা সবাই হতে পারে না,
আপনি পেরেছেন!! এটা খুব ভাল খবর।
মেহেরী তাজ
ভাইয়া দলছুট হয়ে গেছি! গুণীজনের লেখার মধ্যে ঢুকতে একটু সময় লাগবেই!
আছেন কেমন?
ছাইরাছ হেলাল
আপনি দলছুট হতেই পারেন না।
ব্যাপার না।
আপনাদের দোয়ায় আল্লাহ ভালই রেখেছেন।
নাজমুস সাকিব রহমান
-{@
ছাইরাছ হেলাল
লিখে বলুন,
রিমি রুম্মান
আমার এতো কঠিন লাগে কেন, সব ?
একটু বিরতি দিয়ে এসে আবার পড়বো । 🙂
ছাইরাছ হেলাল
নো কঠিন,
একটু কষ্ট করে মন্তব্য সহ পড়ুন।
অনিকেত নন্দিনী
লেখায় অলকানন্দা আর ছবিতে জারবেরা, ইচ্ছাকৃত? ;?
“সিপি’ খাওয়া সেই শিশু” টার নামপরিচয় জানাবেন নাকি? 😀
রঙের থালা ধার করে আনতে হইলো? একটা রঙের থালার দাম ২৫-৪৫ টাকা। এও আছিলো কপালে যে এই অবস্থা দেখতে হইলো? তা রঙের থালা খালি আছিলো না রঙসমেত তা কিন্তু কননাই। :p
মোদ্দাকথা, কিছুই বুঝি নাই। বেবাগ কিছুই মাথার উপ্রে দিয়া গেছে। ;(
ছাইরাছ হেলাল
অবশেষে আপনিও ফাঁকি দিতে চাচ্ছেন!!
ব্যস্ততা কমলে মন্তব্য সহ একটু পড়বেন এই আউল-ফাউল লেখাটি।
ছবিটি শিশুটির জন্য,
অলকানন্দা কীনা তা তো জানি না।
নিজের না থাকলে কেউ রং ধার ও দিতে চায় না। কপালের অবস্থা খুব সঙ্গিন!!
অনিকেত নন্দিনী
মন্তব্য বা প্রতিমন্তব্যে ছবি দেয়া গেলে ছবি দিয়ে দিতাম। আমার উত্তরের বারান্দায় হলুদ অলকানন্দা ছিলো, এখন নেই। আমার অলকানন্দা গাছটা মারা গেছে। 🙁
ছাইরাছ হেলাল
আহারে, আবার রোপন করুণ আদর-যত্নে
ব্লগার সজীব
আপনার এই লেখাটি ইদানিং কালের লেখার মধ্যে সবচেয়ে সহজ লেখা মনে হচ্ছে 🙂 প্লেন সপ্ত আসমানের কাছাকাছি দিয়ে উড়ে গেলে প্লেনের শব্দও শোনা যায় না। তাই শব্দও নাই, কি প্লেন গেলো তার চিন্তাও নাই। জীবন যাত্রা তখন একদম স্বাভাবিক। কিছু বুঝিই নাই, তাই চিন্তাও নাই 🙂
ছাইরাছ হেলাল
সবকিছু বোঝার দরকারটা কিসের!
ইহা অতি উচ্চমার্গীয় ব্যাপার-স্যাপার।
তাই সাউন্ড ভিন্নরকম।
ব্লগার সজীব
হুম, সবার সব কিছু বোঝার দরকার নেই 🙂
ছাইরাছ হেলাল
সব আমরা সত্যি ই বুঝতে অক্ষম।
নাসির সারওয়ার
রুপকথার শিশু, দেব শিশু, এর পর ??? (“সিপি” খাওয়া হয়ে যাক!!)। ভাবছি এই “সিপি” টা কি? এককালে কিছু মানুষ এই এক সিপি বা দুই করে ওষুধ খেয়ে সারা রাত গ্যাং গ্যাং করে কিসব জানি করতো। মনে হচ্ছে এই শিশুটির বেলায় তা হয়নি। যদি একটু বলতেন…। আর শিশুটি শিশু বয়সের আদর সোহাগের কথাও মনে রেখে দিলো!!
এই লিখিয়ে যদি সপ্নের মাঝে রঙ খোঁজেন, তাও ক্যামন যেনো যায় না। অনেক চেষ্টা করেও একটা আংশিক রঙিন স্বপ্নও দেখা হয়নি এখনো। স্বপ্নেরা সাদাকালোই থেকে যায়। আর আমি, মনের মত করে রঙ লাগিয়ে নেই যেখানে যে রঙটা ভালো লাগে।
লেখাটায় ক্যামন যেন মরন মরন ঘ্রান আছে। যেতেতো হবেই, তাই বলে আগেভাগেই কেনো এতো নাড়াচাড়া!
আমার এক বন্ধু যার দুটো কিডনি নষ্ট এবং বেশ খারাপ অবস্থায় দিন যাচ্ছে। দু দিন আগে ওর একটা কবিতায় মনটা ভারী হয়ে আছে। আপনার জন্য দিলাম এখানে –
অনিচ্ছুক যাত্রী
——————————————————
না হে , ব্যাপারটা ততটা ভয়ানক নয় ;
কিছুটা অপার্থিব , সেটা অবশ্য মেনে নিতেই হয় ।
না সেরকম হিমশীতল বরফি আগুনের পথ নয় তা —
নয় সে পথ অগ্নিকুন্ডময় হুতাশন হাহাকারে পূর্ণ ।
বেঁচে থেকে পৃথিবী থাকতে থাকতে এ জায়গাটাতে বড় অভ্যস্ত আমি ।
মায়া পড়ে গেছে ভীষন , যেতে ইচ্ছে করে না আর কোথাও
এই রংমহল ছেড়ে । ওরাও ছাড়বে না , যেতেই হবে ।
সময় হয়ে গেছে , যেতেই হ’বে ওপারে ।
২৬০ / ১৫৩ রক্তচাপ আর শ্বাসরুদ্ধ অবস্থায় কত আর প্রতিরোধ ?
ইষ্টনাম জপে সমর্পণ করে ফেললাম একসময়ে ; কোন প্রার্থনা শ্লোক
পর্যন্ত মনে হচ্ছিল না তখন । তক্ষুণি খুলে গেল চেনা-অচেনা এক পথ ।
লহমায় দেখা হয়ে গেল , তখন চরাচর জুড়ে প্রশস্ত এক বিষণ্ন গেরুয়া
সড়ক ; দুপাশে সারিবাঁধা বনস্পতি , বট , অশ্বত্থ ইত্যাদি ।
ওপরে সুর্মা রঙ-এর আকাশ নিচু হয়ে নরম আলো ছড়াচ্ছে ।
নেই কোন শব্দ , না আছে সেখানে কোন পাখী ।
শুধু মিঠে একটা নরম বাতাস , মাদকের মত আকর্ষন করা বাতাস ।
সেই হাওয়া শুধু সামনে পথে ঠেলে নেয় , মাথার ওপরে টুপটাপ
করে গাছের পাতা ফেলে মনে করিয়ে দেয় যাওয়ার কথা ।
কে যেন সেসময় শক্ত করে ধরে ফেলে আমার হাত ।
যেতে চাই আমি পথের শেষে , সে আমায় নিয়ে আসে পেছনে ।
তখন আমার আর মনে নেই কারো কথা । বাবামা , ভাইবোন
অদৃশ্য আমার স্মৃতিতে ; চল্লিশ বছরের বন্ধুরা সব অপাঙতেয় ।
যেতে চাই সেই পাতা বিছানো গেরুয়া পথ ধরে পৃথিবীর সীমান্তে ,
পথের শেষে জানি আমি , সেখানে খেয়ানৌকার হাল ধরে মাথায় গামছা
বেঁধে বসে আছে আমার জন্যে , কাশেম ভাই ।
গেলেই ধমকে দিয়ে বিরস বদনে বলবে , ‘এত দেরি কেন ? উঠে পর
ঝটপট নৌকায় ; তারপর বলবে সবাইই যায় , সবাইকেই যেতে হয় ।
ভাবিস না , আমি আছি নারে !
এভাবেই চলে যেতামই হয়তো একা একা ;
কিন্তু কে যে হাতটা ধরে রাখলো ?
আর যাওয়া হ’লো না এবেলা , বুঝলে বাপু !
যাওয়া বললেই হয় না যাওয়া , যাবো না বললেই হয় না থাকা ।
______
অবাঞ্ছিত হলে বলবেন। মডু ভাই কে বলে মুছে দিতে বলবো।
ছাইরাছ হেলাল
আসিবে আসিবে আরো শিশু আসিবে!
তাঁর অনুভুতির প্রতি সম্মান জানাচ্ছি।
চুড়ান্ত ও একমাত্র সত্যের মুখে দাঁড়িয়ে এ উপলব্ধি, যার মুখোমুখি আমাদের সবাইকে হতেই হবে।
“যাওয়া বললেই হয় না যাওয়া , যাবো না বললেই হয় না থাকা” আমার একান্ত ভালো লাগা। আমি এর সাথে একটু যোগ করে বলতে চাই,
যাওয়া বললেই হয় না যাওয়া , যাবো না বললেই হয় না থাকা, তবুও আমার যাই ই,
যেতে যেহেতু হবেই তাই এর আগুপিছু বলে কিছু নেই, আগে ভাগেই একটু ভাব করে নিচ্ছি ‘শেষের’ সাথে।
নাসির সারওয়ার
আমি জানি, এই শিশু কথা চলিবেক আরো।
অসুস্থ বন্ধুটির জন্য বেশ খারাপ লাগছে। কোন ডোনার পাওয়া যাচ্ছেনা।
ওপাড়ের কথা ভাবা ভাবি বন্ধ। যখন সময় তখন ভাবনা (যদি ভাবনার সুযোগ পাওয়া যায়!)
ছাইরাছ হেলাল
আপনি তো দেখছি খুব জান্তা লোক!! সবই জেনে পেলেছেন! হে হে!!
দেখা যাক।
আল্লাহ আপনার বন্ধুকে অবশ্যই সাহায্য করবেন।
আচ্ছা, ওপারের কথা ওপারে গিয়েই ভাবুমনে, তয় টাইম তো খুব শর্ট মুনে লয়।
শুন্য শুন্যালয়
আপনার বন্ধুর এই লেখাটি পড়ে মনটা ছলছল করে উঠলো। তার জন্য অশেষ শুভকামনা জানালাম। লেখাটি শুধু নয়, অনেক অনেক ভালো। পোষ্ট আকারে দিয়ে দিতে ইচ্ছে করছে। @নাসির ভাইয়া
নাসির সারওয়ার
দেব শিশু আর আমার বন্ধুটির লেখার যেন বেশ মিল। তাই…
মানুষ কি করে পর জনমের কথা বলে! যেতেতো হবে সবাইকে, তাই বলে এভাবে দিন গোনা!
পোষ্ট আকারে দিতে পারলে আমারও ভালো লাগতো।
ভালো থাকুন শুন্যাপু।
আবু খায়ের আনিছ
কি বলিব ভেবে না পাই,
কোথা থেকে কোথাই যাই।
দিন শেষে একজনকে প্রয়োজন প্রত্যেকের জীবনে অনন্ত কথা বলার জন্য হলেও।
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্যি দিন শেষে একজনকে প্রয়োজন প্রত্যেকের জীবনে অনন্ত কথা বলার জন্য হলেও,
তবে শেষের দিনে তেমন কেউ থাকে না।
আবু খায়ের আনিছ
এটাই ত, শেষ বেলায় এসে আমরা সবাই একা হয়ে পড়ি।
ছাইরাছ হেলাল
আমরা সত্যি ই একা।
শুন্য শুন্যালয়
একাকীত্বের ভিড়ে দেবশিশুর সামান্য সম্ভাষনও অনেকাংশে পরমারাধ্য হয়, কেউ যখন সত্যিই একা হয়।
আর এটাও সত্যি, স্বপ্নের তীব্রতা অনেক বেশি। কঠিন কঠিন হলেও, যখন খুঁজে নিতে মন চায়, লেখায় কিছু একটা আছে, সেটা লেখার আকর্ষনই মনে হয় আমার কাছে। ছবি আর লেখার দেবশিশু একদম মিলে মিশে একাকার।
লেখার ছন্দ আবার ফিরে পেয়েছেন এমন মনে হচ্ছে, এ আদি অকৃত্তিম ভাউ এর লেখা। খুবই সুন্দর।
ছাইরাছ হেলাল
হ্যা, কিছু একটা তো লিখতে চাই ই।
লেখাটি ঠিক একাকিত্ব নিয়ে নয়, প্রায় স্বর্গের মত জায়গায় অপেক্ষমাণতায় একাকিত্ব থাকে না,
শিশুটি ভালোবাসার টানে এখানে চলে এসেছে,
কিছু লেখা শিখতেছি বলে এবার মনে হচ্ছে।
শুন্যাপুকোথাকার!!
নীলাঞ্জনা নীলা
দোলায় দুলছি। বোঝা-না-বোঝার মধ্যিখানে পড়ে।
ছাইরাছ হেলাল
নো দোলাদুলি।