ছেলেটিকে প্রথম দেখি হাসির আসরে। কিউট, কিন্তু ভরাট কন্ঠ(মন বলে ভরাট কন্ঠ)। অনেক আহ্লাদী, সেসব কেউ বোঝে বলে মনে হয়না। একটা শিশু মন যে ছেলেটির ভেতর থেকে গেছে, সেটি বুঝেছিলাম প্রথম দেখাতেই। যদিও তখনও সে আমার সাথে কথা বলেনি। তারপর যা হয় আর কি! মাঝে-মধ্যে গল্পের আসরে আসতো, আর অল্প সময়েই সবার মন জয় করে চলেও যেতো। কারণ সে নাকি খুবই ব্যস্ত থাকে। এতো মনকাড়া লেখা যেমন রম্য, তেমনি সিরিয়াসধর্মী লেখাতে যথেষ্ট পারদর্শী। একজন স্বার্থক মানুষের মধ্যে এমনই তো থাকা চাই! তারপর হঠাৎ একদিন এলো এমন একটি সিরিয়াস লেখা নিয়ে, যা তুলে ধরার জন্যে শুধু সাহসই নয়, অগাধ জ্ঞান চাই। তবে আমি খুব চিন্তায় পড়ে গেলাম। এমন একটি রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে লেখা জীবনের জন্যে যে কতোখানি ঝুঁকিপূর্ণ সে আমি জানি। আর তাছাড়া আমি ততোদিনে ওটাকে স্নেহের ঘরে স্থান দিয়ে ফেলেছি। পৃথিবীতে স্নেহপূর্ণ ভালোবাসা বোধ হয় সবচেয়ে দামী, কারণ ওটা বড়ো নিঃস্বার্থ হয়। শুধু তাই নয়, নিজের জীবনও দিয়ে দেয়া যায়। যদিও আমি জানি মানুষ সহজে কোনো সম্পর্কের উপর বিশ্বাস কিংবা আস্থা আনতে পারেনা। তারপরেও আমার সবটুকু আস্থা দিয়েই ছেলেটিকে ভালোবেসে ফেললাম। বললাম ভাইয়া রে এমন গল্প করোনা, যে গল্পে অনেক খারাপ কিছু ঘটে যেতে পারে। ওই কিউটটা আমায় বললো, “আপু আহমেদ শাহ্ মাসুদের একটা মন্তব্য দিয়ে প্রতি-উত্তর দিচ্ছি, তিনি বলেছিলেনঃ Death is better than life in humiliation.” ওর দিকে চেয়ে রইলাম। কি বলে ওইটুকু ছেলে? শুধু স্নেহ না, সেদিন ওর প্রতি শ্রদ্ধারও জন্ম হলো। অনেক গর্ববোধ করলাম এমন একজনকে ভাই হিসেবে শুধু নয়, একজন বন্ধু হিসেবেও পেয়েছি। তারপর আস্তে আস্তে অনেক আপন করে নিলাম। একদিন বললো, “আপু তোমার জানতে ইচ্ছে করেনা কে আমি?” বললাম, না জানতে চাইনা। শুধু জানি তুমি আমার ছোটকু। হেসে বললো, “খুব ভালো লাগছে,নামটা মনে ধরেছে।” ওই থেকে ওটাকে ছোটকু বলে ডাকি। ওটা কি জানে আমি যে ওকে সত্যি অনেক ভালোবেসে ফেলেছি? যেখানে কোনো ফাঁকি নেই?
প্রায় সময়েই অনেক ব্যস্ততার মধ্যেও গল্প হয়। আমায় কবিতা পাঠিয়ে দেয়, তারপর অনেক মজার মজার জোকস বলেও হাসায়। একদিন বললো, “আপু কখনো যদি মন খারাপ হয়, আমার কথা ভেবো।” আর আসলেই ওকে ভাবলেই মনটা ভালো হয়ে যায়। জানিনা কেন জানি মনে হয় হাসির অন্তরালে…নাহ আজ ওসব কথা না! যাক আমার জন্মদিন গেলো। ফেসবুক থেকে শুরু করে সোনেলায় সকল বন্ধুরা একেবারে আকাশে উঠিয়ে দিলো। ও সেদিন বললো আমায়, ওভাবে ওকে কেউ কোনোদিন নাকি শুভেচ্ছাবার্তা জানায়নি। ফেসবুকে ম্যাসেজ করলাম আমায় তারিখটা দাও। বললো ১৫ ডিসেম্বর। এ নিয়ে আর একটি কথাও বললাম না। যেনো ভুলেই গিয়েছি। আজ আমার এই একান্ত আপন এবং প্রিয় ছোটকু, মানে সীমান্ত উন্মাদ-এর জন্মদিন। সবাই ওকে আশীর্বাদ করুন, যেনো ওর ভালো হয়। জীবনের প্রতিটি পদে যে বাধাই আসুক না কেন ও যেনো পার করে যেতে পারে।
তোর জন্যে চিঠি…
তুই কি জানিস মানুষ কাকে ভুলে যায়? যার প্রতি কোনো অনুভূতি কাজ করেনা। তোকে আমার অনুভূতিতে রাখি রে। হয়তো কখনো দূরে সরিয়ে নিবি,আমার স্নেহ-ভালোবাসা বোঝার মতো মানুষ খুব কম। থাকেনা, কারণ বোঝেনা। তাতে আমার কোনো দুঃখ নেই। কিন্তু তোর জন্যে আমার স্নেহের দরোজা আজীবন খোলা থাকবে। যখন মন চাইবে এই ঘরে তোর আসা-যাওয়ায় কোনো বাধা নেই। খুব ইচ্ছে করছে তোকে দেখতে, তারপর অনেক মজা করে ঘুরে বেড়াতে। সামনে থাকলে আজ নিজের হাতে কেক বানিয়ে খাওয়াতাম। ভাবিস না আমি খুব ভালো কেক বানাতে পারিনা কিন্তু, তাও তৈরী করতাম। তুই আমায় বললি না, যখন জানতে চাইলাম কি গিফট চাস! বোকার মতো বললি, “আপু বৈষয়িক কিছুই কখনো আমাকে টানেনা। ভালোবাসাটাই ইম্পর্টেন্ট আমার কাছে। এর চাইতে পৃথিবীতে আর কোনো গিফটই বড়ো না।” পাগল সেটা তুই বুঝিসনি, অনেক আগেই দিয়ে ফেলেছি। যখন যা কিছু লিখতি, মনে আছে বলতাম নিজেকে যত্নে রেখো? ওটা মন থেকেই বলতাম রে। আজ একটা কথা দিচ্ছি তোকে, তোর জন্মদিন আজীবন পালন করবো। কি জানি হয়তো তখন তুই আমায় ভুলেও যেতে পারিস। তবে পৃথিবীর যে প্রান্তেই থাকিনা কেন আজকের তারিখ কোনোদিন, কখনো ভুলবো না। অনেক ভালোবাসি রে। যত্নে রাখিস, ভালো থাকিস।
মাতৃত্ত্ব এবং নারী…
দুপুর গড়িয়ে গিয়ে পৃথিবীতে যখন শান্ত গোধূলী নামে,
নদী এবং নারী পরস্পরে গল্প করে আলো-ছায়ায়।
ঘাসের বুকে রোদের শেষ আলো নদীর জলের ঘ্রাণ নেয়; কারণ
ওই জলই আছড়ে পড়বে সাগরের বুকে।
“শুধু যাওয়া-আসা, শুধু স্রোতে ভাসা” এভাবেই চলে আসে সন্ধ্যা,
ভেসে ভেসে ওই দূরের আকাশের গায়ে লেপ্টে থাকে চিত্রকরের রঙতুলির শেষ ছাপ।
মেঘের স্তূপ ঢেকে যায় অন্ধকারে, জ্বলে ওঠে নক্ষত্রের দীপশিখা—
কোথায় যায় ওই আলো?
পরিভ্রমণে বেড়িয়ে পড়ে সমুদ্র আর জল,
আলো এবং অন্ধকারে।
আর কিছুক্ষণ মাত্র, ধ্রুবতারার আলো ম্লান হয়ে যাবে–
পৃথিবীর এ প্রান্তে ঢেকে যাবে অন্ধকার, ওপারে ঝলকে উঠবে আলো।
কোনো এক নতূন শিশুর কান্নার সুরে ভোর হবে।
আবার নরম বিকেলে পূর্ণাঙ্গ সমুদ্র তীব্র গর্জনে জানান দেবে,
‘এই যে এখানে আমি সেই পুরুষ’;
আগলে নেবে নদীকে।
নদী মানেই তো স্নিগ্ধতা, মাতৃত্ত্ব-পূর্ণ শুশ্রূষা এবং প্রেম।
ও—–ই যে দিনের ছায়া দীর্ঘতর হচ্ছে ক্রমশ–
শিশু এখন জানে, জল মানেই নারী; ভালবাসা পুষে রাখে যত্নে।
এবং মেটায় তৃষ্ণা।
জন্মদিনে তোর জন্যে এই লেখাটি। খুশী? এবং আবারও,
“শুভ জন্মদিন ছোটকু”
একটা ছোট্ট নুড়ির আশায় জীবন কাটিয়ে দেয়া যায়। চল যাই গান গাই। Hrid poka
হ্যামিল্টন, কানাডা
১৫ ডিসেম্বর, ২০১৫ ইং।
২৯টি মন্তব্য
জিসান শা ইকরাম
সীমান্ত উন্মাদকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাই।
তার সম্পর্কে আর এই পোস্ট সম্পর্কে ভোরে লিখবো।
মোবাইলে লিখতে পারিনা তেমন।
নীলাঞ্জনা নীলা
সমস্যা নয়। আর শুভেচ্ছা তো জানিয়েই দিয়েছো নানা। 🙂
তানজির খান
সীমান্ত উন্মাদ কে জানাচ্ছি জন্মদিনের শুভেচ্ছা।সীমান্তের লেখা্র মতই তোমার লেখায় উন্মাদ হয়ে থাকে পুরো সোনেলা।বলতেই হয় মানিকে মানিক চেনে। খুব ভাল লাগল লেখাটি পড়ে। জন্মদিনের শুভেচ্ছা বাণীতে এত সাহিত্য মিশে থাকতে পারে তা তোমার লেখা না পড়লে বুঝতাম না।
সবার জন্য জীবনের সব ভোর সমৃদ্ধি বয়ে আনুক সেই কামনা রইল। -{@ -{@ -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
ভাইয়া এবার একটু বেশী বলে ফেললে। আমায় ভালোবাসো তো, তাই আমার লেখাও ভালোবাসো।
তবে এটা ঠিক সীমান্ত উন্মাদের লেখার ভক্ত আমি। ওর আনন্দ ছড়িয়ে দেয়াটুকুকে আমি অনেক বেশী ভালোবাসি।
সেই মানুষকে আমি শ্রদ্ধা করি, যে সবাইকে ভালো রাখতে চেষ্টা করে।
ভালো থেকো ভাইয়া। আর অনেক সুন্দর মন্তব্য, ভালো লাগলো। -{@
মেঘলা আকাশ
সীমাস্ত উন্মাদ কে শুভজন্মদিনে জানাই শুভেচ্ছা ও দার দীর্ঘায়ু কামনা করি আপু
নীলাঞ্জনা নীলা
অসংখ্য ধন্যবাদ মেঘলা আকাশ ওর মঙ্গল কামনার জন্যে।
ছাইরাছ হেলাল
অনেক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা সীমান্ত ঊন্মাদ কে,
জন্মদিনের লেখা হিসেবে অনন্য।
নীলাঞ্জনা নীলা
প্রথমেই জানাচ্ছি ধন্যবাদ।
আর ভালোবাসি তো ওই পাগলটাকে তাই চেষ্টা করেছি ওর মনটাকে ছোঁবার।
অরুনি মায়া
সীমান্ত উন্মাদ কে জন্মদিনের শুভেচ্ছা |
আর তোমাকেও ধন্যবাদ আপু শুভেচ্ছা পোস্ট এর জন্য |
নীলাঞ্জনা নীলা
অরুনি আপু তোমার দেয়া শুভেচ্ছায় সীমান্ত উন্মাদের জন্মদিন আরোও সুন্দর হয়ে উঠলো।
লেখাটা মনের গভীর থেকে লিখেছি। আর তাই হয়তো ভালো লেগেছে তোমার।
মরুভূমির জলদস্যু
জন্ম দিনের শুভেচ্ছা রইলো। -{@
অ.ট. : অদেখা মন্তব্যের অংশে দেখা হয়ে যাওয়ার পরেও নোটিফেকেশন গুলি থেকে যাচ্ছে। এটা শুধু আমার সমস্যা না কি অন্যদেরও?
নীলাঞ্জনা নীলা
আমারও ছিলো এমন। তবে এখন ঠিক হয়ে গেছে। আপনি প্রতিটি অদেখা মন্তব্যের উপর ক্লিক করে পোষ্টে যাবেন। তাহলে নোটিফিকেশনগুলো চলে যাবে।
অরণ্য
একটা ছোট নুড়ির আশায়… এমনি একটা নুড়ির আশায়… একটা ছোট নুড়ির আশায়… একটা ছোট নুড়ির আশায়… একটা ছোট নুড়ির আশায়… একটা ছোট নুড়ির আশায়… 🙂
শুভ জন্মদিন হে সীমান্ত উন্মাদ!
-{@
নীলাঞ্জনা নীলা
সবুজ অরণ্য দারুণ একটা গান। কথা এবং সুর। তাছাড়া গিটার আমার খুব প্রিয়। যদিও বাজাতে পারিনা।
সীমান্ত উন্মাদ বলেছে আমায় শিখিয়ে দেবে। 😀
মোঃ মজিবর রহমান
শুভজন্মদিন সীমান্ত উম্মাদ।
আর বড় লেখক হন কামনা করি। -{@ -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
মজিবর ভাই অনেক সুন্দর মন্তব্য, ঠিক যেনো প্রার্থনার সাথে আশীষ। -{@
জিসান শা ইকরাম
সীমান্ত উম্মাদের জন্মদিন উপলক্ষে দেয়া এই পোষ্টটি অত্যন্ত ভালো হয়েছে
এটি পড়ে সে নিশ্চয়ই অনেক অনেক খুশী হবে
আমার ধারনা, জন্মদিনে এটি হবে তার প্রাপ্ত সেরা উপহার।
অত্যন্ত মেধাবী ব্লগার সে
সোনেলার রত্ন একজন।
মাতৃত্ত্ব এবং নারী… কবিতাটি কতবার যে পড়লাম হিসেব নেই
অনেক দিন পরে এমন একটি কবিতা পড়লাম যা আরো অনেকবার পড়তে হবে।
শুভেচ্ছা দুজনকেই -{@ -{@
সীমান্ত উন্মাদ
মামা অসম্ভব ভালো লেগেছে আমার। মামা ঠিকই বলেছেন জন্মদিনে এমন উপহার আমি আর কোন কালেই পাইনি।
জিসান শা ইকরাম
🙂 -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
নানা প্রতি-মন্তব্য লিখে জমা দিতে যাবো, মুঁছে গেলো। যা লিখেছিলাম, মাতৃত্ত্ব আর নারী আসলে নারীর ভিন্ন ভিন্ন রূপ। কখনো মা, কখনো প্রেয়সী। স্নেহ-মায়ায় এবং প্রেম-ভালোবাসা দিয়ে আগলে নেয়। আর সেটি-ই তুলে ধরেছি।
আর আমার পাগলটার ভালো লাগবে তুমি বলার পর নিশ্চিন্ত হলাম। ও ভালো থাকুক আজীবন, আর কিচ্ছু চাইবার নেই।
নানা সুন্দর মন্তব্যের জন্য তোমাকেও শুভেচ্ছা। -{@
জিসান শা ইকরাম
আমার যা কিছু মুছে যায় সব আবার ফেরত পাই 🙂 ফায়ারফক্স এ কি যে মজা 🙂
কবিতা একারনেই ভালো লেগেছে।
ভালো থেকো সারাক্ষন -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
খুব ভালো কথা। ফায়ারফক্স নিয়ে নাচো। \|/
আমি যখন যেভাবেই থাকি নানা, সবসময় দারুণ মুডে থাকি। 😀
তোমার গোলাপ ইমো আছে, আর কোনো ফুলের ইমো বানানো যায়না নানা? -{@
ভোরের শিশির
দেরীতে হলেও জানাই জন্মদিনের শুভেচ্ছা -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
ধন্যবাদ জানাচ্ছি নীতেশদা আপনাকেও।
শুভেচ্ছা রইলো। -{@
সীমান্ত উন্মাদ
প্রথমেই নীলাঞ্জনা আপুর কাছে দুঃখ প্রকাশ করছি দেরি করে মন্তব্যের জন্য। আমি খুব ভোরেই পোষ্টটি দেখেছি। আমি সোনেলায় লগিন করি বা না করি দিনে একবার হলেও সোনেলাতে ঘুরে যাই। কিন্তু প্রচন্ড কাজের প্রেসারে আমার হয়ে উঠেনা লিখা কিংবা উত্তর দেওয়া।
*****নীলাঞ্জনা আপু, অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা এমন একটি জন্মদিনের উপহার দেওয়ার জন্য আমাকে। আমি খুব অবাক হয়েছি এবং চোখ জলে ভিজে উঠেছে এমন একটি উপহার জন্মদিনে পেয়ে। সত্যি আমি কোন এক পোষ্টে অনেকটা মজা করেই বলেছিলাম আমার জন্মদিনে আমাকে নিয়ে লিখে কেউ এমন উপহার দেয়নি। আমি আজকে লিখাটি দেখে হতবাক হয়ে গেছি। এমন উপহার পেয়ে এত্ত এত্ত খুশি হয়েছি যে, তোমাকে ধন্যবাদ দেওয়ার দৃষ্টতা দেখাবার সাহস আমার নেই। শুধু এইটুকুই বলি, কাছে কিংবা দূরে যেখানেই থাকি, পৃথিবীর যে প্রান্তেই হোক আমার বা তোমার ঠিকানা; আমার বোন হয়েই থেকো আপু, জানত পৃথিবী কিংবা পরকালে একমাত্র ভাই বোনের সম্পর্কের কোন হিসেব নিকেশ নেই****
আপু ভালো থেকো, সুখে থেকো। বাইজানন্টাইন সম্রাজ্ঞীর মত তোমাকে ঘিরে থাক পৃথিবীর সমস্ত সুখ।
সীমান্ত উন্মাদ
পরিশেষে বলতে চাই, আমাকে জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানাবার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা।
নীলাঞ্জনা নীলা
ও মাআআআআআআআআ!!!!!!!! এত্তো ভালোবাসা কোথায় রাখি! এই লেখা পেয়ে এতো কথা? আগে যদি জানতাম তোমার আজ জন্মদিন, তাহলে তো সোনেলায় আসার পরই প্রতিবার লিখতাম। কিন্তু কি আর করা! আমার একটা বন্ধু আছে, আমি প্রতি বছর ওর জন্মদিনে চিঠি লিখি। ও সেটা জানেও না। আমার কাছে বন্ধুত্ত্বের মতো নিঃস্বার্থ আর সুন্দর সম্পর্ক পৃথিবীতে একটাও নেই। আর তুমি সেই জায়গাটুকু পেয়ে গেছো। মনের ভেতর জমিয়ে রাখতে পারিনা কথা, ভালো-খারাপ সব বলে দেই।
জীবনে আরোও অনেক বড়ো মনের মানুষ হও। স্বস্তি ঘিরে থাকুক। তোমার চাওয়া পূর্ণ হোক। আর নিজেকে যত্নে রেখো।
অফুরান ভালোবাসা। অনেক ভালোবাসি তোকে। -{@ (3 এর চেয়ে আর কোনো সত্যি আমার জানা নেই রে। ভালো থাকিস। 🙂
ব্লগার সজীব
শুভ জন্মদিন সীমান্ত উন্মাদ -{@ এত সুন্দর করে জন্মদিনের পোষ্টের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ নীলাদি।
নীলাঞ্জনা নীলা
ভাভু বাইয়া কিভাবে কিভাবে জানি লিখে ফেলেছি। সীমান্ত উন্মাদকে ভালো না বেসে কি পারা যায়? 🙂
ভালো থাকুন সবসময়। -{@