
অনিকের কানের কাছে এসে অনিকের বাবা ফিস ফিস করে বললেন, বাহ আজকাল দেখছি তুই সুন্দরী সেক্রেটারি নিয়েও ঘুরিস, বলেই উনি অনিকের মার কাছে গিয়ে বললেন, দেখলে তোমার ছেলে অনেক চেইঞ্জ হয়েছে।
এই তুমি কি যে বলো, আমার ছেলের আর কি চেইঞ্জ হয়েছে, শুধু একটু শুকিয়ে গেছে, অনিকের মা বললেন।
আমি কই কি আর আমার সারিন্দা কয় কি, অনিক তোরা দাঁড়িয়ে কেন, আফরিন বসো তুমি।
এই তুমি কি যেন বললে?
আমি আবার কি বললাম?
ঐ সারিন্দা নিয়ে?
না না তেমন কিছু না, অনিক তুই ড্রিংকস নিবি, স্রিনফ বদকা আছে সাথে।
এই তুমি কি শুরু করেছো, দেখছোনা সাথে মেহমান আছে।
অনিক হেসে মার হাত হাতে নিয়ে বললো, মা তুমি চিন্তা করোনা, ও আমেরিকান মেয়ে বাঙ্গালী নয়।
অনিকের মা অবাক হয়ে বললেন, কি বলিস, মেয়েটা তো বাংলায় কথা বলে।
আফরিন মিষ্টি হেসে বলিলো, আন্টি আমি বাঙ্গালী হলেও আমার জন্ম আমেরিকায়, অনিক স্যার আপনারা খান আমি আন্টিকে নিয়ে কিছু শপিং করে আসি।
তাই চলো মা, এই বাপ বেটা কিছুক্ষণ পর ড্রানক হয়ে যাবে।
তোমরা এই সময়ে কোথায় যাবে, অনিক জিজ্ঞেস করলো।
এই পাশেই বড় একটা শপিংমল আছে, হেটেই যাবো।
ওকে যাও, তাড়াতাড়ি চলে আসবে।
আফরিনরা বেরিয়ে গেলে অনিকের বাবা ড্রিংকস গ্লাসে ঢালতে ঢালতে জিজ্ঞেস করলেন, মেয়েটা তো বেশ সুন্দর, কতদূর এগিয়েছিস?
দূর বাবা, তুমি সবসময় ফালতু কথা বলো।
হো হো হো হো করে হাসতে শুরু করলেন উনি।
জান ও জান চলোনা ঘুরে আসি।
ধ্যাত তোমার শুধু ঘুরাঘুরি ছাড়া আর কিছুই করার নেই?
না না জান, আমি এইবার তোমাকে নিয়ে যাবো আমার অনিকের কাছে, জানো তো ও তোমাকে খুব ভালোবাসে৷ আমি ওর কাছেই তোমাকে দিয়ে আসবো।
হটাৎ ছায়ার ঘুম ভেঙ্গে গেলে এদিক ওদিক তাকালো, রওশনকে খুঁজছে সে, ধীরে ধীরে ধাতস্ত হিয়ে দেওয়াল ঘড়ির দিকে তাকিয়ে চমকে উঠলো, সকাল আটটা আর তা দেখেই এক ঝটকায় উঠে বসলো।
একি দেখলাম আমি, অনেকদিন পর রওশন এলো স্বপ্নে, কি আবোল তাবোল বললো ও?
ছায়া বিছানা ছেড়ে উঠে বাথরুমে গেলো, কিন্তু মনে রয়ে গেলো স্বপ্নের কথা, রওশন আমৃত্য অনিকের কথা বলতো, কিন্তু আজ কি বলে গেলো ও?
বাথরুম থেকে বেরিয়ে আসলো ফোনের রিং শুনে, ফোনটা হাতে নিয়ে দেখে অনিকের কল, রিসিভ করে হ্যালো বললো।
ছায়া কেমন আছো, অপরপ্রান্ত থেকে অনিক জিজ্ঞেস করলো।
পায়ের বুড়ো আঙ্গুল দিয়ে কার্পেট খুটতে খুটতে ছায়া বললো, ভালো আছি।
আনকেল কি ঘুম?
হাঁ।
কোন অসুবিধা হচ্ছেনা তো?
না।
তোমার কিছু লাগবে?
না।
কি ব্যাপার, শুধু হাঁ না বলেই যাচ্ছো?
নাহ এমনি।
ওহ তাহলে রাখছি।
নাহ।
কি কিছু বলবে?
ছায়া কিছুক্ষণ চুপ করে থেকে বললো, কবে আসবে?
কাল রাতেই পোঁছে যাবো।
আনকেল আন্টি কি খাবেন, মানে উনাদের কি পছন্দ?
বাবা গরুর মাংস, মা মাছ খেতে পছন্দ করে।
ঠিক আছে।
রাখছি, বাই।
বাই।
ফোন রেখে ছায়া রুম থেকে বেরিয়ে কিচেনে এলো, ফ্রিজ থেকে কিছু ভেজিটেবল নিয়ে কাটতে বসলো ব্রেকফাস্টের জন্য রেডি করবে।
মনের মাঝে ওর ঝড় চলছে আজ, এ কেমন স্বপ্ন দেখলো আজ, রওশন কেন ওকে অনিকের কাছে দিয়ে আসবে, আহ আজ আমি কি করলাম, অনিকের সাথে ঠিক মতো কথা বললামনা?
কি মা, আজ অন্যমনস্ক কেন, হাত কাটা পড়বে তো।
বাবার ডাক শুনে চমকে উঠলো ছায়া, চোখ তুলে বললো, বাবা কিছু বলছিলেন?
বলছি সাবধানে কাজ কর, তোর হাত কাটা পড়তো, কি ব্যাপার এতো অন্যমনস্ক কেন তুই?
না বাবা কিছু না, আপনি আজ এতো তাড়াতাড়ি জেগে গেলেন?
খিদে লেগেছে তাই জেগে উঠলাম, বলেই হো হো হো করে হেসে উঠলেন।
বাবা আপনি অনেকদিন পর হাসছেন।
হাঁ মা, আজ অনেকদিন পর মনের ভারটা নেমে গেলো।
মানে, ছায়া অবাক হলো।
ও তুই বুঝবিনা৷ তা আজ কি তৈয়ার করছিস?
বাবা আজ সবজি করছি শুধু।
তা দেরি হবে?
না বাবা, পনেরো মিনিটের মধ্যেই ব্রেকফাস্ট দিচ্ছি।
শুন আজ পরোটা করনা।
বাবা আপনার তো তেলের কিছু খাওয়া নিষেধ?
আজ একদিন খেলে কিছু হবেনা।
ওকে, শুধু আজ।
মিষ্টি হাসলেন রওশনের বাবা।
পরোটা দিয়ে মিক্সড ভেজিটেবল মুখে দিয়ে তৃপ্তির সাথে খেতে খেতে রওশনের বাবা বলেন, আমি ভাবছি কি মা, কতো আর অনিককে কষ্ট দেবো, ওরা আসার আগেই একটা বাসা ভাড়া নিলে ভালো হতোনা?
বাবা আমি চেয়েছিলাম, অনিক না করলো।
কেন?
বললো আনকেল সুস্থ হয়ে উঠুক, এও বললো এতো বড় ফ্লাটে থাকতে অসুবিধা তো নেই, ও এমন করে বলাতে আমি কিছু বলতে পারিনি বাবা।
তাই, তাহলে থাক এখন, ও কবে আসবে?
আগামীকাল রাতে।
বাবা আমি আপনার মেডিসিন নিয়ে আসছি, ছায়া বললো।
না থাক মা আমিই যাচ্ছি, একটু রেস্ট নেবো।
রওশনের বাবা রুমে চলে গেলে ছায়া ঘরদোর পরিস্কার করা শুরু করলো, ড্রয়িং ডাইনিং করে প্রথমে অনিকের রুমে গেলো, পুরা রুম পরিস্কার করে বেডসিট, পিলো কভার চেইঞ্জ করে বেড টেবিল পরিস্কার করতে লাগলো, হটাৎ বেড টেবিলের ড্রয়ারে চাপ পড়তেই ড্রয়ার খুলে গেল, ছায়া প্রথমে অবাক হলেও পরে উঁকি দিলো ভিতরে, কিছুই নেই শুধু একটি ফটোফ্রেম উল্টো করে রাখা আছে, ছায়া ফটোফ্রেমটি বের করে উল্টিয়ে অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলো, ইউনিভার্সিটির নারিকেল গাছের নিচে দাঁড়ানো অবস্থায় ওর ছবি।
ছায়া অবেক হয়ে ভাবছে এই ছবি অনিক কখন তুললো আর ছবিট এখনো কেন ওর কাছে, এর অর্থ কি অনিক এখনো ওকে ভালোবাসে?
ছায়ার চেহেরা রক্তিম বর্ণ ধারণ করলো, চোখের পানি টলটল করছে।
…….. চলবে।
ছবিঃ গুগল।
৩৮টি মন্তব্য
বন্যা লিপি
অজান্তে জান্তে ছায়া’র মনে প্রভাব পড়ছে অনিক’এর ছায়া।ছায়া’র শ্বশুড় এখনো পর্যবেক্ষন করে যাচ্ছে ছায়াকে। অনিকের বাবা মা এলেই বোঝা যাবে পরবর্তি মনোবাসনা’র রুপ।দুই দিকের অভিভাবক কিছুতো ঘোট পাকাচ্ছে বলে ধারনা হচ্ছে। দেখার বিষয় ছায়া এবং অনিকের ভাবনায় আসলে কি কি আছে?
চমৎকার মুন্সিয়ানায় এগিয়ে চলছে মুঠোভর্তি ভালোবাসার গল্প।
আছি সাথে সাথে ভাই। দেরি করবেন না পরবর্তি পর্ব দিতে।
প্রদীপ চক্রবর্তী
আগের পর্ব পড়া হয়নি দাদা।
পড়ে তারপর মন্তব্য।
ইঞ্জা
😍
ইঞ্জা
চমৎকার মন্তব্য ও বিশ্লেষণে মুগ্ধ হলাম আপু, এমন মন্তব্য পেলে মন ভরে যায়, লেখার স্পৃহা বেড়ে যায়, অপরিসীম ধন্যবাদ আপু।
আপু দুঃখজনক হলেও সত্যটা বলি, এই লেখা আমার শেষ হয়েছে গত সপ্তাহেই, দেওয়ার আগ মুহূর্তে জিসান ভাইজান ফোনে জানালেন উনি খুবই অসুস্থ, এর কয়েকদিনের মধ্যে আমার এক চাচা ইন্তেকাল করেন, সব মিলিয়ে লেখাটি দিতে দেরি হয়ে গেলো, দেরি হওয়ার জন্য আমি ক্ষমাপ্রার্থী, দোয়া রাখবেন আপু।
তৌহিদ
দাদা অনিক এখনো ছায়াকে ভালোবাসে খুব। দেখলেনতো মায়ের চোখে সন্তানরা কখনওই মোটা হয়না। শুধু শুকায় 😃😃
আপনার গল্পটিতে বাঙালি চরিত্র সব, তবুও কেন এই মদ, ড্রিংস এসব প্রতি পর্বেই আনেন!!! আমাদের কালচার কি আদৌ এরকম? নাকি বিদেশে থাকলে নিজেদেরটা ভুলে তাদের মত হয়ে যেতে হয়?? লেখকই জানেন।😒😒
আপনি সোনেলার প্রাণ, সবার লেখাতে আপনার মন্তব্য প্রাণের সঞ্চার করে আমি লক্ষ্য করেছি। তাই শত ব্যস্ততার ফাঁকেও আসবেন দাদা।
ধারাবাহিক লেখা এতদিন পরপর দিলে মনে থাকেনা আগের পর্বে কি পড়েছিলাম। লেখায় গতপর্বের লিংক দিলে পড়তে আরও সুবিধা হয় কিন্তু।
পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
ইঞ্জা
অপূর্ব বিশ্লেষণধর্মী মন্তব্য, আপনার মতো পাঠক যে আমার লেখা খুটিয়ে পড়েন এই আমার সৌভাগ্য, ধন্যবাদ ভাই। 😊
এখন আসি আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে, একজন লেখক যখন গল্প লিখেন তখন নায়কের জায়গাতে নিজেকেই লেখক ভাবেন, সেইভাবেই বলতে পারেন আমি যেহেতু প্রচুর দেশ বিদেশ ঘুরেছি, সমাজের এলিট শ্রেণীর সাথে প্রায় ওটাবসা হয়, সেই আলোকেই আমার গল্পে এই এলিট শ্রেণী প্রায় উঠে আসে, এরা প্রায় হয় ফ্রি মাইন্ডের, তাদের কাছে ড্রিংক্স সাধারণ ব্যাপার।
ভাই আপনি জানেন আমার অবস্থা, মাঝে জিসান ভাইজানের অসুস্থতা, আমার এক চাচার ইন্তেকাল, সব মিলিয়ে আমার এই দেরি হওয়া, আবার গল্প আমি ইন্সট্যান্ট লিখি বলে সময়ের প্রয়োজন হয়, এছাড়া তো আমি সবসময়ই আছি আপনাদের সাথে।
ইঞ্জা
ভালোবাসা জানবেন প্রিয় ভাই।
তৌহিদ
আপনার লেখার বিশ্লেষণ না করলে লেখার অপমান হবে দাদা। আপনার মতন লেখকের লেখাকে সম্মান জানাবোনা তাই কি হয় ভাই??
ভালোবাসা জানবেন দাদা।
ইঞ্জা
বুকটা দশ হাত ফুলে গেলো ভাই, আবার লজ্জাও পেলাম, ধন্যবাদ। 😊
প্রদীপ চক্রবর্তী
আগের পর্ব পড়া হয়নি দাদা।
পড়ে তারপর মন্তব্য।
ইঞ্জা
অপেক্ষায় রইলাম দাদা।
আরজু মুক্তা
আগেরটা মনে নেই, এটা পড়লাম।
ইঞ্জা
ওয়েট আগেরটার লিংক দিয়ে দিচ্ছি। 😊
মনির হোসেন মমি
আহা পুরনো স্মৃতি ছায়ার মনে জেগে উঠল।অনিকের মা বাবা যে পরবর্তী পর্বে কি ভুমিকা রাখেন তাতে আমি ভয় পাচ্ছি। এগিয়ে যাচ্ছেন খুব সুন্দর ভাবে পাঠকের মনে কেবল মিলন হবে কত দিনে।
ইঞ্জা
মিলন হবে কিনা জানিনা, জানিনা অনিকের বাবা মা কি করবেন, এখন শুধু অপেক্ষার পালা। 😊
ধন্যবাদ প্রিয় ভাই।
মনির হোসেন মমি
একটু আগ বাড়িয়ে বললাম।আসলে আমরা যারা পাঠক তাদের আকাংঙ্খা যত দ্রুত কাহিনীর মোড় ধরা যায়।কিন্তু তার লেখার কৌশলে পাঠক ধরে রাখেন আর এটাই হল সাহিত্য। সাথেই আছি।চলুক লেখা।
ইঞ্জা
আপ্লুত হলাম ভাই। 😊
ছাইরাছ হেলাল
বাহ, ক্লাইমেক্স তৈরি হচ্ছে!
কিন্তু আমার কেন জানি মনে হচ্ছে আপনি একটু তড়িঘড়ি করে শেষ দেখাতে চাইছেন!
সেটি কিন্তু হবে না, ভাই।
ইঞ্জা
তড়িঘড়ি মনে হলো ভাইজান, মোটেও না, এই গল্প শেষ হতে আরও অনেক দূর যেতে হবে, যতদুর বুঝি এই গল্প প্রায় ৪০ পর্ব হবে বলে মনে হয়, পাশে থাকবেন। 😊
ছাইরাছ হেলাল
শুধু পাশে না, আশেপাশেই আছি। তড়িঘড়ি না হোক তা-ই চাই।
ইঞ্জা
দোয়া রাখবেন ভাইজান। 😍
মোঃ মজিবর রহমান
ছবিটা মানিয়েছে ঐ সময়ের জন্য রশন রাত্রে স্বপ্নযোগে বলে তোমাকে অনিকের কাছে দিয়ে আসব। তার পর অনিক ফোন করে কেমন আছে জানতে চাই।
পরবএতি পরবের অপেক্ষায় থাকলাম।
ইঞ্জা
ধন্যবাদ ভাই, গল্পের মোড় ঘুরতে যাচ্ছে এই হলো আসল বিষয়, পাশে থাকবেন। 😊
মোঃ মজিবর রহমান
পাশে তো আছি ই ভাইজান।
নিতাই বাবু
আপনার লেখা একমুঠো ভালোবাসা-১৯তম পর্ব পড়লাম দাদা। কিন্তু সময়ের অভাবে আগের অনেক পর্বই মিস করেছি। দেখি ব্লগে নিয়মিত হতে পারি কিনা।
ইঞ্জা
দাদা, প্লিজ সোনেলায় নিয়মিত হোন, আপনাকে যে খুব মিস করি আমরা। 😊
সাবিনা ইয়াসমিন
অনিকের বাবার চোখে ছেলের কত পরিবর্তন ধরা পরলো, আর তার মায়ের চোখে ছেলের শুকনো শরীরটাই ভাসলো! আহা, মায়েরা এত মমতাময়ী হন বলেই তার তুলনা জগতে আর হয়না। বাবা যদি বন্ধু হতে পারেন, সেই ছেলেরও বাড়তি বন্ধু লাগেনা।
ছায়ার মনের ছায়া দূর করছেন তাহলে? এইবার একটা রোমান্টিক টাইপ কিছু হয়ে যাক ভাইজান। আর হ্যা, ছায়াকে বেশি কাঁদাবেন না। যে সম্পর্ক কান্না দিয়ে শুরু হয়, সে সম্পর্ক চোরাবালিতে কেবলই আছাড় খেতে থাকে।
পরের পর্ব…… যখন খুশি দিয়েন 😀😀
শুভ কামনা 🌹🌹
ইঞ্জা
অসাধারণ বিশ্লেষণ করলেন আপু, সত্যি মুগ্ধ হলাম।
আসলে হাসি, কান্না, সুখ, দুঃখ নিয়েই তো আমাদের জীবন, কি ঠিক বলেছিনা আপু? 😊
মাছুম হাবিবী
পূর্বের একটি পর্বও পড়তে পারিনি ভাইয়া। খুব খারাপ লাগতেছে। ১৯ তম পর্বটা পড়ে নিজেকে অপাঠক মনে হচ্ছে। পূর্বের পড়বো গুলো কোথায় পাব?
ইঞ্জা
আমার নামের উপর ক্লিক করলেই আমার লেখা সব পাবেন, ধন্যবাদ ভাই। 😊
মোস্তাফিজুর খাঁন
অসাধারণ গল্গ,,, ভাইয়া ।
আপনার কাছে আমার একটা আবেদন রইল, এর পরের পর্বে অনেক রস ঢেলে দিবেন,,, প্লিজ । যেন, পড়ে লজ্জা পাই । 🙈
ইঞ্জা
😄 রসে রসে টুইটুম্বর হবে ইনশা আল্লাহ। 😊
রেজওয়ান
আপনার ক্যাজুয়ালি লেখাগুলো পড়লে বাস্তবিক রূপ চোখে ভাসে❤আসলেই মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে যাই ভাইজান😍পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম✌
ইঞ্জা
দ্রুতই পাবে, ভালোবাসা জানবে। 😍
কামাল উদ্দিন
বাপ বেটা তো দেখছি একেবারে সেয়ানে সেয়ানে হয়েছে, এদিকে ছায়াও স্বপ্নে অন্যরকম বার্তা পাচ্ছে, কোন দিকে মোড় নিতে যাচ্ছে তা জানতে পরবর্তি পর্বে যাচ্ছি।
ইঞ্জা
বাপ বেটা দুজনের মিল থাকলেই তারা বন্ধু হয় ভাই।
কামাল উদ্দিন
আমরা আমাদের বাবাকে জমের মতো ভয় পাইতাম, তাই এমনটা মেলাতে বেশ কষ্ট হয়।
ইঞ্জা
ভাই আমরাও আব্বাকে প্রচন্ড ভয় পেতাম কিন্তু সেই আব্বার সাথে বন্ধুর মতো ক্যারামবোর্ড, ব্যাডমিন্টন খেলতাম পেটিস, কোকের বাজি ধরে।