
কখনো দেখেছেন কি দু’জন মানুষের ঝগড়া লাগলে একজন অন্যজনকে বলে- আয় দেখি কত সাহস, কাছে আয়! অথচ কেউ কারও কাছাকাছি যায়না? এখন সেইরকমই কান্ডকীর্তি হচ্ছে চীন ভারত দু’দেশের মধ্যকার উদ্বুদ্ধ সীমান্ত উত্তেজনায়। দু’দেশই সীমান্তে সৈন্য সামন্ত, গোলাবারুদ মজুদ করছে অথচ কেউ যুদ্ধ ঘোষণা করছেনা।
ফেসবুকে এই দুই দেশের সশস্ত্র বাহিনীর সক্ষমতা নিয়েও চুলচেরা বিশ্লেষণধর্মী সব পোষ্ট এবং সেখানে অন্যদের করা মন্তব্যগুলি দেখে আমার মনে হচ্ছে যুদ্ধ না হলেও এরা দু’দেশের মধ্যে যুদ্ধ লাগিয়েই ছাড়বে। ভারত এবং চীনকে সমর্থনকারী ফেসবুকারদের তাদের সমর্থনের পিছনে পক্ষেবিপক্ষে কিছু উল্লেখযোগ্য কারন খুঁজে পেলাম।
🔵 কিছু মানুষের ধারণা চীনই করোনাভাইরাস বানিয়ে এই দুনিয়াতে নরক নামিয়ে এনেছে। যুদ্ধে ভারত যেন চীনকে কচুকাটা করে দেয়।
🔵 একদল হচ্ছে “মেরি মী আফ্রিদী” গ্রুপ। এরা চরম ভারত বিদ্বেষী এবং জন্মগতভাবে পাকিস্তানপ্রেমী। “চীন পাকিস্তান ভাই ভাই, আমরাও চীন আমরা ছাড়ি নাই” অনবরত এই শ্লোগান দিচ্ছে।
🔵 একগ্রুপের কাছে ভারত আমাদের বন্ধুরাষ্ট্র। যাই কিছু হোক এরা ভারতের পাশে থাকবে।
🔵 অন্য একগ্রুপের কাছে চীন হচ্ছে শত্রু রাষ্ট্র। এরা মনে করে চীন রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারকে সাপোর্ট করে রোহিঙ্গাদের এদেশে পাঠিয়েছে। তাই এরা চীনকে সাপোর্ট করবেনা।
🔵 একদল বিশ্বাস করে, যেহেতু চীনে উইঘূর মুসলিমরা বসবাস করে আর ভারত হিন্দু অধুষ্যিত দেশ তাই চীনকেই সাপোর্ট করা উচিত।
🔵 কিছু মানুষের কাছে ভারত হচ্ছে সেকেন্ড হোম। আত্মীয়স্বজন থাকেন সেখানে, বছরে তিনবার ভারতজুড়ে ঘুড়ে বেড়ানো সাথে চিকিৎসা। যুদ্ধে ভারত পরাজিত হলে তাদের আবার ইজ্জত থাকেনা। তারা ভারতের পক্ষে।
🔵 কিছু মানুষ চীনের অন্ধভক্ত। চিকন পিনের চার্জার থেকে শুরু করে আন্ডারওয়্যারের লোগোতে পর্যন্ত সারাজীবন মেড ইন চায়না লেখাতেই বিশ্বাসী।
🔵 সবচেয়ে স্পেশাল গ্রুপ হচ্ছে “ভারত বর্জন করো” আন্দোলনের নেতৃত্বদানকারী লোকজন যারা সন্ধ্যা হলেই ভারতীয় টিভি চ্যানেল না দেখলে রাতের খাবার হজম হয়না এবং সকালে ভারতীয় টুথপেস্ট, সাবান ছাড়া ওয়াশরুমের কার্যাবলী সুসম্পন্ন করতে পারেনা। এই গ্রুপ মুখে মুখে ভারত কিন্তু অন্তরে চীনকে নিয়েই আশাবাদী। এরা কিন্তু অত্যন্ত বিপদজনক গ্রুপ।
আর ফেসবুকের সবচেয়ে অভাগা জাতি হচ্ছে আমার মত মানুষ যারা যারা যুদ্ধ চাইনা। আমাদের ভারতকেও প্রয়োজন, চীনকেও প্রয়োজন। দেখি জল কোনদিকে গড়ায়। লাভের পাল্লা যেদিকে আমরাও সেদিকে। ঠিক সুবিধাবাদী নই তবে নিজের দেশের লাভ লোকসান দেখবো সবার আগে।
ভাগ্যিস এখন চায়ের স্টল খোলা নেই। অন্তত এইদেশে চায়ের টেবিলে ভারত চীন উত্তেজনা নিয়ে প্রতিদিন যে ধুমধাড়াক্কা আড্ডা চলতো তাতে হয়তো লাভের লাভ কিছুই হতোনা বরং হোটেল মালিকেরা করোনাবন্ধকালীন ক্ষতি কিছুটা পুষিয়ে নিতে পারতো।
মিস্টার মোদি এবং মিস্টার জিং পিং এর জন্য সোনেলার আপামর জনগোষ্ঠীর পক্ষ থেকে অনেক অনেক কেয়ার রিয়েক্টবেষ্টিত শুভকামনা। এরবাইরে কি আর কেউ আছেন যারা চীন ভারতে যুদ্ধের পক্ষে? আপনার মুল্যবান মতামত ব্যক্ত করুন।
৮১টি মন্তব্য
কামাল উদ্দিন
আমি কোন পক্ষেই থাকতে রাজি না।
তৌহিদ
তাহলে আপনি আমার পক্ষের লোক ভাই। অভিনন্দন।
তৌহিদ
আপনি প্রথম! স্পেশাল চা আপনার পাওনা রইলো ভাই।
কামাল উদ্দিন
দেনা পাওনার হিসাব শেষ করে ফেললেই ভালো ভাইজান, করোনার সময়কাল বলে কথা 😀
তৌহিদ
ভালা কইসেন, আমি যেন কার কার কাছে টাকা পাইতাম। খাড়ান মনে কইরা লই।
কামাল উদ্দিন
আমার কিন্তু রোল ১ হইছে, কোন একটা প্রাইজ না দিলে বেঅন্যায় হবে ভাই।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
আমি সেকেন্ড হলাম আমারে কেউ কিছু দিবে না?
তৌহিদ
আপনাকে কফি খাওয়াবো আপু।☺
তৌহিদ
অবশ্যই অবশ্যই ভাইয়া।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
আমি শান্তির পক্ষে, যুদ্ধের বিরুদ্ধে। যদিও আমরা যুদ্ধ করেই বাংলাদেশ নামক একটি দেশ পেয়েছিলাম। তবুও যুদ্ধ, হানাহানি,মারামারি,রক্ত চাইনা
তৌহিদ
অবশ্যই আমরা শান্তির পক্ষে। আহা! মন্তব্য চালাচালি করা লোকদের কি হবে যদি যুদ্ধ না হয়!
সুপর্ণা ফাল্গুনী
হা হা হা ভালো বলেছেন তো ভাইয়া
কামাল উদ্দিন
আমরা নিরিহ পাবলিক বা ব্লগাররা সব সময়ই শান্তি চাই, কিন্তু রাজনীতিকরা কি তা চায়? আর ওরা যদি তা চাইতো তাহলে বিশ্ব স্বর্গ হতে বাধ্য হতো আপু।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
হাছা কথা কইছেন ভাই। ওরা ওরা যুদ্ধ করে আর আমরা করি হায় হায় মুখে মুখে
তৌহিদ
যুদ্ধ হলে পকেট ভরে যাদের তারাই যুদ্ধ চায়।
কামাল উদ্দিন
রোহিঙ্গা ইস্যুতে ভারত চীন একে অপরের পরিপুরক। আর চীন যদি উইঘূর মুসলিমদের ধ্বংস করতে চায় ভারত চায় কাশ্মীরের মুসলিমদের ধ্বংস করতে। মূলত দুই দেশই সাম্রাজ্যবাদী। ওদের সাপোর্ট করার কোন কারণ নাই, আবার ওদের ছাড়া একদিনও আমাদের চলার ক্ষমতা নাই।
তৌহিদ
ডিপ্লোম্যাটিক উত্তর দিলেন। তাহলে আমাদের কি হবে? বড্ড কনফিউশনে ফেলে দিলেন দেখছি!!
জিসান শা ইকরাম
আমি চীন ভারত নই।
নিরপেক্ষ।
তৌহিদ
আমিও তাই, আমার দুই দেশকেই প্রয়োজন ভাই। কথা হলো ভারতপ্রেমী এবং পাকিস্তানপ্রেমীদের এটা নিয়ে এত তর্কের কারন খুঁজে পাচ্ছিনা। ফেসবুকে কি করোনার জন্য এসব ফেসবুকারদের প্রণোদনা ঘোষণা করা হয়েছে নাকি তাই ভাবছি??
জিসান শা ইকরাম
যুদ্ধ হবে ফেইসবুকে, বাংলাদেশিদের মধ্যে।
বাস্তবে নয়।
কামাল উদ্দিন
ফেজবুক যুদ্ধে বাংলাদেশীদের সাথে কেউ পারবে না, কারণ আমাদের মধ্যে অলস মস্তিস্কের সংখ্যা অত্যন্ত বেশী
তৌহিদ
আমরা ফেইসবুক যোদ্ধা!! 😃😃
জিসান শা ইকরাম
হ্যা আমরা ফেইসবুক যোদ্ধা 🙂
তৌহিদ
কামাল ভাই, খেয়েপড়েতো আর কাজ নাই, তাই আমরা ফেসবুকেই গ্যাজাই আর কি!
কামাল উদ্দিন
দেনা পাওনার হিসাব শেষ করে ফেললেই ভালো ভাইজান, করোনার সময়কাল বলে কথা 😀
কামাল উদ্দিন
দেনা পাওনার হিসাব শেষ করে ফেললেই ভালো ভাইজান, করোনার সময়কাল বলে কথা 😀পাগল আর শিশু ছাড়াও দেখা যাচ্ছে যথেষ্ট নিরপেক্ষ লোক আমাদের মধ্যে আছে 😀
তৌহিদ
কাটা লাইনে যা লিখলেন তাতে মৃদুমন্দ ভয়ই পেলাম কিন্তু।
আরে বুঝলেননা সবাই জাতে মাতাল তালে ফকফকা 😃😃
কামাল উদ্দিন
ওটা কপি পেষ্টের ঘাপলা তৌহিদ ভাই
সুপায়ন বড়ুয়া
আমি ও আপনার মত মানুষ যারা যারা যুদ্ধ চাইনা। আমাদের ভারতকেও প্রয়োজন, চীনকেও প্রয়োজন।
এই মুহুর্তে করোনা বিরুদ্ধে জীবিকার প্রয়োজনে
কাজ আমার ভালবাসা। অফিস আমার ঘর।
কার পক্ষে বলতে গিয়ে কাকে করি পর।
ভাল থাকবেন। শুভ কামনা।
তৌহিদ
আপনি জিনিয়াস! এসব যারা বুঝতে চায়না তারাই দেখেন মাতামাতি করছে দাদা।
সুপায়ন বড়ুয়া
কি আর করা। আজ একজন সোনেলায় লিখছে এটা নাকি চোরের দেশ।
অনেকে পড়ে বা না পড়ে উৎসাহ দিচ্ছে
অর্থাৎ চোরের দেশ বললেও যাদের লোম খাড়া হয় না।
তারা নিজের দেশ বাদ দিয়ে অন্য দেশ নিয়ে উৎসাহ বোধ করবে এটাই স্বাভাবিক।
তৌহিদ
ব্লগে নাকি গ্রুপে?
তৌহিদ
দাদা, সোনেলার কেউ এই মানসিকতার হবে এটা আমরা বিশ্বাস করতে চাইনা। দেশ যেমনই হোক তা আমাদের নিজের দেশ। দেশকে হেয় করে কিছু বলা অন্যায়।
হয়তো নিজের স্বার্থে আঘাত লাগলে না বুঝেই অনেকে এমনটা করেন যা মোটেই উচিত নয়। সোনেলা দেশকে নিয়ে এভাবে বলাকে মোটেই সমর্থন করেনা। তথ্য জানানোর জন্য ধন্যবাদ দাদা।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
ভাইয়া ব্লগে দিছে । আমি ও মন্তব্য করেছি তবে আমার যতটুকু ভালো লেগেছে আমি সেভাবেই তাকে ভালো বলেছি।
আতা স্বপন
চিন না ভারত !!!! এদের পক্ষে বা বিপক্ষে থেকে লাভ কি?
আমি বাংলাদেশের পক্ষে।
চিন কে চিনি না।
ভারত ভাত দেয় না।
বাংলার মাটিতে খেয়ে পড়ে বাচি
কি এলগেল কে কোথায়
কার বাড়িতে দিল হাচি।
তৌহিদ
মনের কথা বলেছেন। আমাদের অর্থনীতিতে এই দুই দেশের অবদান অনস্বীকার্য ভাই। মন্তব্যে প্রীত হলাম।
আতা স্বপন
আমার দেশের লাভ যেভাবে হয় সে কৌশল গ্রহন করতে হবে।। কারো পক্ষে বিপক্ষে না থাকাই যৌক্তিক। ধন্যবাদ;
তৌহিদ
হ্যা এটাই আসল কথা।
ইঞ্জা
আমি মনে করি দুটোই আমাদের বন্ধু রাস্ট্র, তারা কেউই যুদ্ধে জড়াক তা আমি চাইনা, এমনিতেও এ যুদ্ধ হবেনা তা সিউর থাকেন ভাই।
একটা কথা বলি ভাই, আপনার এই টপিকটা নাহয়ে অন্য ভালো টপিক হলে ভালো হতো, সাথে চা কফি নিয়ে বসালে আরও জমতো বেশি।
তৌহিদ
হ্যা একদম ঠিক। আমাদের জন্য এ দুটি রাষ্ট্রই বন্ধু দেশ। তাই নিরপেক্ষতাই উত্তম। আর বোঝেনইতো আমি সিরিয়াস টাইপ মানুষ। সমসাময়িক বিষয়গুলিই মাথায় ঘুরপপাক খায়। হাসি আসেনা এই করোনার সময়। তবে মন্তব্যে হাসির কিছু বলুন।
ইঞ্জা
ভাই হাসির যা আছে তা আমার প্রোফাইলে পাবেন, কিন্তু ঘটনাটা খুলে বলুন, এই করোনাকালে ফাঁক বুঝে বউকে বাপের বাড়ি দিয়ে আসলেন, পাশের বাসার ভাবী কি? 😉
তৌহিদ
হা হা হা, 😃😃
কামাল উদ্দিন
সপ্তাহে একদিন এমন নানান বিষয় নিয়ে আড্ডাবাজী করলে কিন্তু মন্দ হয় না।
ইঞ্জা
শুরু হলো ভাই, আগামী কয়েকদিন পর আপনিই আড্ডার আসনে থাকবেন, কি বলেন তৌহিদ ভাই?
তৌহিদ
এরপরের আড্ডা পোস্ট আপনি দিয়েন ভাই। এটা ভালো উদ্যোগ।
তৌহিদ
হ্যা দাদা, এরপরে কামাল ভাই আসবেন এটাই চাই।
কামাল উদ্দিন
তৌহিদ ভাই, আপনি শুরু করছেন আপনিই চালিয়ে যান। আমরা তো থাকবোই সাথে।
তৌহিদ
আমি শুরু করেছি কথাটি ঠিক নয়। ব্লগের এটি চলমান প্রকৃয়া যা পূর্ব থেকেই হয়ে আসছে। আমরা সবাই আড্ডা পোষ্ট দেই
আপনিও দেবেন আশাকরি।
কামাল উদ্দিন
তবে একান্তই যদি একজনকে বেছে নিতে বলেন মন্দের ভালো হিসাবে ভারতকে আমি বেছে নিতে রাজী আছি।
তৌহিদ
আপনার এই মন্তব্যে অনেকগুলি হা হা হা রিয়েক্ট দিলাম 😃😃😃😃
পিছে আমিও আছি ভাই।😍
কামাল উদ্দিন
কানে কানে বলি, ওকে বেছে নেওয়ার বিকল্পও নাই, কারণ আমাদের দেশ ভারতের মুঠোর ভেতর 🙁
তৌহিদ
আপনার কথা শুনে জিহ্বায় কামড় দিয়ে হাসছি 😜
জিসান শা ইকরাম
এমন প্রতি বছরই হয়। ওখানে সিমান্ত রেখা নেই। গৃষ্মে বরফ কমে গেলে একবার চীন ভারতের মধ্যে চলে আসে। আর একবার ভারত চীনের মধ্যে চলে যায়। তখন হাতাহাতি মল্ল যুদ্ধের মত হয়। ঠেলা ধাক্কা দিয়ে একদল আর এক দলকে সরায়। পতাকা বৈঠকে মিমাংসা হয়। এই ধাক্কা ধাক্কির সময় কোনো পক্ষের হাতেই অস্র থাকেনা। কেউ কাউকে ঘুষি পর্যন্ত মারে না 🙂
এবার উত্তেজনা বেশি করার কারন হচ্ছে করোনা নিয়ে চীন একটু চাপে আছে। দৃস্টি এদিকে ফেরানো আর কি!
তৌহিদ
আমার কাছেও তাই মনে হয় ভাই, দৃষ্টি অন্যদিকে ফেরানোর চেষ্টা আর কি!
কামাল উদ্দিন
ইন্ডিয়ান সীমান্তরক্ষীরা বাংলাদেশীদের উপর গুলি চালাতে অত্যন্ত দক্ষ। চায়নাদের সাথে লাগার সময় বন্ধুক হাতে নেওয়ার সাহসই মনে হয় পায় না।
তৌহিদ
হা হা হা, কথা সত্য। জং ধরা বন্দুক সব।
পার্থ সারথি পোদ্দার
হিটলার বলেছিল,”যুদ্ধই জীবন”।কিন্ত বর্তমান একবিংশ শতাব্দীতে দেশ-বিদেশের সিংহভাগ মানুষ শান্তির পক্ষে বলে আমার বিশ্বাস।যারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কিংবা গরম চায়ের কাপে চীন,ভারত যুদ্ধ নিয়ে ফেনা তুলে সেটা মনের স্নায়ু যুদ্ধ বলে মনে করি,ভাই।
আপনার উপস্থাপিত পয়েন্টগুলো সঠিক।এই পক্ষ-বিপক্ষ দেখছি যত্রতত্র।ধন্যবাদ,ভাই।
পার্থ সারথি পোদ্দার
আমি তাই শান্তির পক্ষে,ভাই।
তৌহিদ
সুন্দর বললেন দাদা, অনেক ধন্যবাদ।
কামাল উদ্দিন
হিটলারের যুদ্ধই জীবনটা এখনো বড় দেশগুলো লালন করে, আর তাই তো ওরা মানুষ বাঁচানোর থেকে মানুষ মারার অস্র বানানোর প্রতিযোগি্তায় অধিক ব্যয় করে থাকে।
তৌহিদ
কথা সত্য ভাই।
ছাইরাছ হেলাল
যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা মাত্র, আমাদের জন্য বিশেষজ্ঞ হওয়ার স্কুল!!
পক্ষ বপক্ষ বলে কিছু নেই, সব ফকফকা।
তৌহিদ
সব ফকফকা ভাইয়া। আদতে কোন লাভ নেই ক্ষতি ছাড়া।
প্রদীপ চক্রবর্তী
আমি সবসময় শান্তির পক্ষে যুদ্ধে নয়।
তৌহিদ
আমিও শান্তির পক্ষে দাদা।
কামাল উদ্দিন
আমরা শান্তির পক্ষে থাকলে কি হবে দাদা, রাজনীতিকরা তো এমন করে ভাবে না।
তৌহিদ
সব পকেটবাজী ভাই।
বন্যা লিপি
এরে ভাই……আড্ডা পোস্ট দিলেন তাও আবার যুদ্ধে কেডা কেডা পক্ষে না বিপক্ষে হেইডা লইয়া? যত যাই কন না ক্যান! এইসব নিয়া ক্যাচাল মানেই টংয়ের দোকানে ভারত চীন লইয়া ঝগড়ায় বাংলাদেশি গরীব চা স্টলের মালিক আর বেকুব দুই বাঙ্গালীর রক্তারক্তি কান্ড বাজানো। ভারত চীনের যুদ্ধের নমুনা দেখবো বাঙালীর মানচিত্রে কোনো এক চা স্টলে আর বেকুব ফেসবুকারগো ফেসবুকিয় পোস্টে। আহারে যুদ্ধ আড্ডা! ব্লগটাও রেহাই পাইলো না😃😃😃
তৌহিদ
আমরা সবাই যুদ্ধের বিপক্ষে, তবে চা পানি খেয়ে অনেকেই কিন্তু পক্ষে যাবার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে আপু। ব্লগেও এর রেশ পড়েছে কিন্তু!! ☺
বন্যা লিপি
চা’পানি খাওয়া পাবলিকগণ সবসময় বিপদজ্জনক ভাই। উহাদের কোনো বেইল নাই দেখবেন। ব্লগে রেশ পড়ুক শুধু আড্ডার ছলে আড্ডা।
আরেকটা কথা, ভারীভারকম টপিক ছাইড়া কি ফানি টপিক পাওন যাইবো আড্ডা বিষয়ক😊😊??
তৌহিদ
আমার আসেনা কেন জানি, আপনি হাসির কিছু পোস্ট দিন আপু।
কামাল উদ্দিন
একটু এমন আড্ডা হলে ঝিমানো ভাবটা কাটবে আপু, আমি বরাবরই আড্ডাবাজির সমর্থক।
ফয়জুল মহী
মানুষ মানুষের জন্য। জয় হবেই মানবতার l
তৌহিদ
মানবতার জয় হোক এটাই কাম্য ভাই।
নাজমুল হুদা
আমি দুই দেশের পক্ষে বিপক্ষে গেলে কানে মশা বসলে যেটুকু শব্দ হয় ততটুকু শব্দও হবে না। এতে আমারও লাভ নাই ঐসব দেশেরও লাভ নাই।
তবে যুদ্ধ হবে না একটু ধাক্কাধাক্কি হবে এটা আগেই বলছি। আবার যুদ্ধ লাগলে আমার জন্য অভিজ্ঞতা হবে কারণ আমি কোনো রাষ্ট্রে রাষ্ট্রে যুদ্ধ দেখেনি। দেখার সুযোগ করে দিলে ইতিহাসের সাক্ষী থাকবো।
কামাল উদ্দিন
কেন ভাই, ইরাকের যুদ্ধ তো দেখার কথা। সাদ্দাম হোসেন বড় বড় কথা বললো আর আমেরিকা ফেলল বড় বড় বোমা।
তৌহিদ
এ কয় কি! এতো যুদ্ধ চায়! ব্রাভো ব্রাদার।😃
নাজমুল হুদা
তাইলে ইউটিউবে দেখবাম নে ইরাক আর আমেরিকার যুদ্ধ টা ।
তৌহিদ
ইউটিউবে যুদ্ধ দেখবে! আমের আচার বানানো শিখতে পারেন নাজমুল ভাইয়া ☺☺
আরজু মুক্তা
যুদ্ধ নয় শান্তি চাই।
তৌহিদ
আড্ডা শেষ হলে কেউ আসে এই প্রথম দেখলাম।পুরাই লেট লতিফ!! হা হা হা!
ভালো থাকুন আপু।