বনের শহর
নতুন না বহু পুরাতন
থালা ভর্তি বিষ কিংবা অমিয়
স্বাদের কথা বাদ।
চেয়ে থাকি দূর থেকে দূরে,
আগাছা পরা বিপরীত লিঙ্গ
চেতনা ভাসে প্লাস্টিকের নদীতে
মুখ আছে ,
ফাটা বাঁশিতে সুর নেই।
কানে বাজে অনবরত খাঁখাঁ হুইসেল
বাম দেয়ালে ঘড়ি ঝুলে
কইতরের কিচিরমিচির
অসহ্য সব।
জন্ম-মৃত্যু দু’টোই সমান
বেঁচে থাকাটা বড্ড বেমানান–
১৮টি মন্তব্য
নীতেশ বড়ুয়া
আধুনিক কবিতা তবে নিঃসন্দেহে বেশ জমাট গাঁথুনি। কিন্তু মর্মার্থ তার চাইতে বেশী কঠিন। ‘অস্ট্রিক শব্দের মানে খুঁজে যা বুঝলাম তার সাথে কিছুটা ধারণা করতে পারছি কিন্তু এমন কবিতার ভাব পাঠোদ্ধারে ঘাম ঝরাতে হবে নিশ্চিত।
ছোট্ট পরিসরে অনেক কিছু বলা খুব ভাল লেগেছে। -{@
প্রলয় সাহা
হাহাহাহাহাহাহাহাহাহা। কি যে বলেন দাদা? এ এমন কি লেখা ছাইপাস ছাড়া কিছুই না। আপনাকে শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা। (3
নীতেশ বড়ুয়া
সোজা কথায় কটিন কবিতা ছোট্ট পরিসরে। ছাইপাস কি না জানি না কিন্তু একটা ঠাঁট আছে বটে (y) -{@
প্রলয় সাহা
ভালো থাকবেন কবি দা 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
কবি দা আবার কী? ;?
প্রলয় সাহা
হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহা। ঠিক বলেছেন দাদা।
নীতেশ বড়ুয়া
😀 এইবার বুঝেছেন তাহলে \|/
নীতেশ বড়ুয়া
“থালা ভর্তি বিষ কিংবা অমিয়
স্বাদের কথা বাদ।”
অথবা,
“আগাছা পরা বিপরীত লিঙ্গ
চেতনা ভাসে প্লাস্টিকের নদীতে
মুখ আছে ,
ফাটা বাঁশিতে সুর নেই।”
মনে হয় জন্ম-মৃত্যুর মাঝে পরিভ্রমণে আছে ‘বেঁচে থাকা’! বড্ড বেমানান এভাবে বেঁচে থাকা, নয় কি?
প্রলয় সাহা
ঠিক ধরেছেন প্রিয় দাদা। মিথ্যে বলেছি লাকি দাদা?
নীতেশ বড়ুয়া
সঠিক আর এই জন্যেই তো বেঁচে থাকা 😀
প্রলয় সাহা
😀 আর এই বেঁচে থাকার আয়োজনটা কিন্তু মন্দ না দাদা।
নীতেশ বড়ুয়া
এবং এই আয়োজনটাই মাঝে মধ্যে লাগে-
“কইতরের কিচিরমিচির
অসহ্য সব।” :p
আবু খায়ের আনিছ
হাইস্কুলে পড়ার সময় নামকর্রণের স্বার্থকতা পড়ানো হত আমাদের। পরিক্ষার খাতায় লিখতেও হত। তখন গাইড বই বা স্যারের দেওয়া নোট থেকে মুখস্ত করে লিখ হত। এখন কি করব? মুখস্ত করে আসি তারপর বলব।
প্রলয় সাহা
আচ্ছা
আবু খায়ের আনিছ
🙁 🙁
প্রলয় সাহা
🙂 🙂 🙂
অরণ্য
“জন্ম-মৃত্যু দু’টোই সমান” – এ ভাবনায় পৌঁছতে কত দূর হাঁটতে হয় বা ঘাঁটতে হয় তাই ভাবছি।
থাম্বস আপ! (y)
প্রলয় সাহা
ধন্যবাদ