১.
ইমুর ডেরায় দৈত্যকায় ডিম্ব
মুখোশের অন্তরালে প্রতিবিম্ব।
টি-টু পাতায় পাতায় গুঞ্জন
টুকরো টুকরো মেঘের গর্জন।
স্বজল আখিঁ প্রেমময় আহবান
জলতরঙ্গে আলাপন,
ললনার চিবুক চুম্বন।
কলির ক্রন্দন ঝড়া শোক
লিখছে কাব্যে আদিসুখ।
কবির রস উৎলায় সায়রে
বিজনে নীল আসমান সাজে
রঙ্গিন স্বপনে অকুল পাথারে।
২.
মোমিন বিলাপে পাপভারে
মিশ্র আভায় নিখুত আরাধনা
নব পলবে ঝংকারে বিণা।
তৌফিক মাগে উম্মুক্ত দুয়ারে
ফিকে আখিঁ, ছলছল অশ্রকনা
করুন ধারায় পবিত্র সাধনা।
নিজাম উল মুলক তরবারি হাকে
জাগরণে যায় বিভারবী
মশাল প্রজ্জলিত ভুলকে দুলকে
আশ্রাফ আতরাফ রচিছে জলসা
শ্রাবন ধারায় অঝোর বরষা
ফসলে ফসলে জাগে আশা।
১০টি মন্তব্য
সুপর্ণা ফাল্গুনী
ভালো লেগেছে কবিতা।
“মোমিন বিলাপে পাপভারে
মিশ্র আভায় নিখুত আরাধনা
নব পলবে ঝংকারে বিণা।”- খুব ভালো লাগলো
আতা স্বপন
ধন্যবাদ!!!
সাবিনা ইয়াসমিন
প্রেমিক কবি মগ্ন তার কবিতার বৈভবে,
মোমিন প্রেমিক খুঁজে নেয় ক্ষমা ভিক্ষা সৃষ্টিকর্তার দ্বারে।
দুজনেই প্রেমিক, শুধু তাদের গন্তব্য-আরাধ্য ভিন্ন।
শুভ কামনা 🌹🌹
আতা স্বপন
ধন্যবাদ!!!
ফয়জুল মহী
মার্জিত ভাষায় লেখা। ভালোবাসা ও শুভ কামনা।
আতা স্বপন
ধন্যবাদ!!!
আতা স্বপন
এই কবিতার একটি বৈশিষ্টি আছে? কেউ কি তা ধরতে পরেছেন?
হালিম নজরুল
কঠিন রে ভাই।
আতা স্বপন
কঠিন কিছুই না। সহজ!!! একটু দরদ দিয়ে দেখলেই হবে।
আতা স্বপন
কবিতাটি লক্ষ্য করুন। এখানে আমার পরিচতি কতগুলো বন্ধুর নাম আছে।
ইমু, টিটু, স্বজল, কলি, কবির, মোমিন, তৌফিক, নিজাম, আশ্রাফ। প্রতিটি পেরা এদের অক্ষর দিয়ে করা। এর বিষয় প্রেম জাগরণ। একটি জাগতিক। আরেকটি ঐশ্বরিক। প্রেম যেমন দেহকে মনকে জাগায় তেমনি ঈশ্বর প্রেমিকের প্রেমের ছোয়ায় দুনিয়া জেগে উঠে নবরুপে।