
অক্ষর গুলো ধরে ধরে ছোট্ট ছোট্ট শব্দের পর শব্দ সাজাই ইচ্ছেমাফিক। ভাবি….. প্যাস্টেল রঙে আঁকা ইজেলে সেঁটে থাকা সাদা ফুলস্কেপ ক্যানভাসে চোখে বালু বিঁধে যাবার মত শাব্দিক ছবিখানি বুঝতে না পারলেও,দর্শক/ পাঠকের মননশৈলী’র বহিঃপ্রকাশ রেখে যাবেন মন্তব্যের ভাষায়। নিজস্ব মনন খুঁজে বের করে এনে টপকে দেবেন মতামতীয় ভাষায় মন্তব্য।
খোলাখুলি ভাষায় যদি বলি, এখানে আমরা সবাইই মোটামুটি লেখার সাথেই জড়িত। সবাই মানে সবাই। সবাই একেকটা লেখার জন্ম দেন মস্তিষ্কের গর্ভে। সেখান থেকে টাইপিং ছেড়ে দেন সোনেলার পৃষ্ঠায়। একটু ভাবুন তো! একটা লেখা প্রসব করতে আপনার কতটা মনন যন্ত্রণা ভোগ করে তারপর একটা সন্তান সম লেখার মুখ দেখছেন আপনি? আপনি একজন সফল মা/ পিতা। যাই বলি না কেন কম হবে।
আমি / আপনি লেখা প্রকাশিত করার পর প্রত্যাশা করি লেখার গ্রহনযোগ্যতা বা পাঠকের মতামত জানতে। অনেকেই বলি শেখার বিষয় নিয়ে। কী শিখছি আসলে? একেকটা লেখার গঠন শৈলী? লেখার শাব্দিক বিন্যাস? লেখার মূল বক্তব্য? একেকটা লেখায় কিভাবে বিস্তারিত হলো লাইনের পর লাইনের সমন্বয়? একেকটা গল্প কিভাবে শব্দ বিন্যাস হলো? কিভাবে একটা গল্প, রিভিউ, বিবিধ,অন্যান্য,ইতিহাস,ঐতিহ্য, একান্ত অনুভূতির খেরো করচা লেখা হচ্ছে? কোনো দরকার নেই এইসব নিয়ে বলার বা লেখার। কিন্ত কেন যেন মনে হলো, একটু বলি আবারো! যেমন আমি আমার পোষ্ট নিয়েই বলি: প্রচুর বানান ভুল থাকে, অন্যেরও থাকে! কোনোটা টাইপ মিস্টেক তো কোনোটা সঠিক বানানটা না জানার কারনও হতে পারে। একটা ফিচার বা প্রবন্ধ টাইপ লেখায় বিস্তর বানান ভুল, আপনি আমি মার্ক করে করে বলে দিতে পারব না যে আপনার লেখাটায় এই এই বানান ভুল আছে, সঠিক বানান এগুলো হবে, আপনি এডিট করে নিন। এটা যখন সম্ভব হয়না বলা,তখন বাড়তি কাজ বেড়ে যায় ব্লগ সঞ্চালক বৃন্দের ওপর। আবার কিছু ঠ্যাটা টাইপ লেখক আছেন, যাদের লেখায় ভুল ধরলে তাহারা মহা অপমানিত বোধ করে তল্লাট ছেড়ে চলে যান ঘাউড়ামি দেখিয়ে। নিজের দিকে তাকাই। একটু ভাবি, আমি আসলে লেখাকে মনের খোরাক আর আত্মতৃপ্তির আশ্রয়স্থল করে নিয়েছি। আমার লেখা জনা কয়েক পাঠক পছন্দ করছে, আমার ইচ্ছেটা দিন দিন স্বপ্ন হয়ে উঠছে। আমার একটা পরিচিতি প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে, আমার ভুলগুলো পাঠকের চোখে কাঁটার মত বিঁধছে। আমার সেদিকে হুঁশ নেই,আমি অহংকারী হয়ে উঠছি দিন দিন।যেন আমার ভুল হতেই পারে না। আমার ভুল কেন কেউ ধরবে!
লেখার বিষয়বস্ত অনুযায়ী লাইনের পর লাইন কিভাবে এলো, কোন লাইনের পর পরের লাইনটা কেন কিভাবে এলো, কোন শব্দের পর পরের শব্দটা কেন বসলো! কেউ আজ পর্যন্ত আমরা জানতে চাই কোনো লেখকের লেখা পড়ে? না– এগুলো কেউ কখনো জানতে চায় না। পাঠক নিজ থেকে বুঝে নিয়ে মতামত ব্যক্ত করেন। লেখক সুকৌশলে লেখার ভাঁজে ভাঁজে রেখে যান যাবতীয় দুর্দান্ত সব জীবনাপোখ্যান। পাঠক পাঠ করে অনুধাবন করেন লেখকের মনন শৈলী।
আমি ইচ্ছে করে মাঝে মাঝে নিয়মিক শব্দের বিপরীত লিখি, ওখানেও লুকিয়ে রাখি কোনো অর্থবোধক অর্থ। ওটা আমার তৃপ্তি। ওটা আমার কৌশলগত কৌশল। পাঠক ঝাঁপিয়ে পড়েন আমার লেখায় মূল ভাবার্থ নিয়ে স্কুল ছাত্র/ছাত্রীর মত ঠোটস্থ মুখস্থ পড়া উগড়ে দিতে। আমি কি বোঝাতে চেয়েছি সেটা যেন আমাকে বলে দেয়া। আমি টিচার নই। টিচার হবার যোগ্যতা লাগে। আমার নাই। আমি যা বুঝি, শুধু তাই বলে যেতে পারি। বলতেও না পারলে ধন্যবাদ জানিয়ে চলে যেতে পারি। চলে যেতে পারি হতাসা নিয়ে, কেননা লেখার উৎসাহ হেরে গেলে লেখা হাওয়া হয়ে যায়। এর আগেও এই বন্যা লিপি’ই বোধহয় এসব মন্তব্য, লেখা নিয়ে সবচে বেশি বলে আসছে। আজ আবারও সেই একই বিষয় নিয়ে বলার দুঃসাহস দেখাবার সাহস করলাম।
এখন বলি অকপট সত্য নিয়ে। এ রাজ্যে একজন মহারাজ আছেন দোর্দন্ড প্রতাপে। তার যোগ্যতার ধারে কাছে সোনেলা রাজত্ত্বে মন্ত্রী তো দূরে থাক, সম্রাজ্ঞী বলেও আমি কাউকে ঠাওর করতে পারিনাই। সোনেলা রাজ্যে নিতান্তই একজন দীনহীন গরীব দুস্থ প্রজা পরিচয়ে পরিচিত এই আমি আছি প্রায় দু বছর দশ মাস আরো কিছু বেশিদিন ধরে। বিগত ছয় বছরের নথিপত্রের খবর আমি জানি না। মহারাজের অকপট সত্যের কয়েকটা লাইন আমার বোধশক্তিতে প্রবল ঝাঁকুনি দেয়ার ফলশ্রুতিতে দুঃসাহসিক কয়েকটা লাইনের জন্ম হলো তাৎক্ষণিক। লাইনকটা পরিমার্জিত- বর্ধিত করে আলাদা একটা বক্তব্য রাখার চেষ্টা করেছি মহারাজের উৎসাহে। দুটো লেখা পাশাপাশি পড়লেই সহজেই অনুমেয় দুটো লেখার প্রাসঙ্গিক ভাবার্থ প্রায় একই। কিছু শব্দও ব্যাবহৃত হয়েছে হুবহু ভাবার্থ বোঝাবার নিমিত্তে। অথচ……… আমি ভেবেছিলাম এ নিয়ে মন্তব্যে পাঠক সেভাবেই আসবেন।
‘রাজত্য’ বলে ব্যাঙ্গাত্ত্বক তত্ব অনুধাবন করা গেলোনা বিধায় সঞ্চালকবৃন্দের কাজ বেড়ে গেলো ভুল বানান সঠিক করে দেবার কার্যে। ঘুনপোকা আর শুয়োপোকার নেমে যাওয়া/ বুকপিন্ড দখল করে মিছিল করা….. প্রত্যেকটি লাইনে রেখে যাওয়া অর্থে পাশ কেটে যাওয়া মন্তব্য বলব না এখানে। বলব- যার যার মননশীল মননের বহিপ্রকাশ। জীবন যে যেমন করে যাপন করছেন। গড় হিসেবে জীবনের গল্পের ছায়া প্রায় প্রতি মামুষের একই ফ্রেমে বন্দী। চিত্রায়নে ভিন্নতা থাকবেই।প্রতিটি লেখায় যদি ব্যাক্তি লেখকের ব্যাক্তি জীবন উপস্থাপিত হচ্ছে বলে পাঠক ধরে নিয়ে মন্তব্যে আসেন তো সে বড় দুঃখজনক। আগেও বলেছি,আবারো বলছি” দুঃখজনক”। এমনসব মন্তব্য আসে…. যে মনে হয়, নাহ্, আর লিখব না’ আমার তো স্বচ্ছন্দ বিচরনের এই একটাই রাজত্ত্ব! এখানকার পাঠকবৃন্দের কাছে তাই দাবিদাওয়াও বড় জোড়ালো কারন- ” আমরা আমরাই তো!” ট্যাগলাইনটাও আমারই দেয়া। সেই জোড় দাবির জোড়েই আমি বার বার বড্ড দুঃসাহস দেখাবার সাহসটা দেখাই।
সবশেষে বলে যাই……. আমাদের পাঠকমনের জয় হোক। সকলের প্রতি সকলে আমরা। কারো কোনো লেখা বুঝতে হলে আসুন মন্তব্যের ঘরে লেখা নিয়ে আলোচনা চলুক স্বতঃস্ফূর্ত হয়ে। এতে আমার/আপনার সবার লেখার ধারাটাই দেখবেন বদলে যেতে বাধ্য হবে। হবে লেখার মানোন্নয়ন। আমি বিশ্বাস করি” আমাকে পড়তে জানতে হবে”।
শুভস্য🌺
ধন্যবাদ সকলকে।
বিঃদ্রঃ — দয়া করে কেউ লেখায় মনোকষ্ট নেবেন না🙏🙏🙏🌹🌹
১৭টি মন্তব্য
ছাইরাছ হেলাল
আপনি খুপ খালাপ, পচ্চুর বানাম বুল কলেন, কেডা ঠিক কল্বে?
ভাগ্যিস দু’চার লিখেই ক্ষান্ত দিয়েছেন, বেশী লিখলে যে কী না কী ঘটে যেত কে জানে!!
বন্যা লিপি
আতলেই আমি কুব কালাপ। আমিতো স্কুল পাশই কলিনাই, বানান টিক শিকমু কইত্তন? এজন্যিতো এই সোনেলাই আমাল জায়গা, কালন,একানে আপনাদেল মত গুরু মহারাজ আছে যে! আল আমও তো তোট্ট মানুস😊😊আপনেলা আচেন তো টিক কলে দেবার জন্য😊😊
ছাইরাছ হেলাল
দাবার ছকে ফেলে ছক মিলিয়ে লিখি-না,
রাজা, প্রজা, উজির, নাজির, সেনাপতি মেরে কেটে লিখি-না,
রাতজাগা চোখের অদৃশ্য আয়না থেকে পালিয়ে বেড়াব
এমন ও ভাবি-না,
গোল হয়ে বসে অদৃশ্য স্বপ্ন-ডানার নিরক্ষরতা
ছুঁড়ে ফেলব, তাও ভাবি-না;
আলাদীনের প্রদীপ জ্বেলে,
যতি চিহ্নের ছাইচাপা আগুনগুলো উড়িয়ে দেব
তা কিন্তু ভাবি।
বন্যা লিপি
অশেষ ধম্যবাদ।
বন্যা লিপি
বানাম বুল করিলাম ইচ্ছা করিয়া। ইচ্ছা হইলে শোধরাইয়া দিতে পারেন😊😊
রোকসানা খন্দকার রুকু
আপু আমার প্রচুর বানান ভুল হয়। তবুও লিখে যাই। আর আপনার লেখা আর হেলাল ভাইয়ার লেখা আমার বোধগম্যের বাইরে। তবুও মন্তব্য করি বেশ কবার পড়ার পর। হয়তো ঠিকঠাক হয়না।
তবে একটা কথা সবাই একরকম হবে না। আমি যেমন মনের খুশিতে লিখি। কেমন হয় না হয় সেটা দেখি না। আমার মতো ছোটখাটো মন্তব্যকারী বা অলেখকেরও দরকার আছে। আমরাই বলতে পারেন আপনাদের লেখার শোভা বর্ধন করি।
ভালোবাসা ও শুভ কামনা আপু
বন্যা লিপি
আমি আমার লেখায় যে বক্তব্য রাখার চেষ্টা করেছি! আপনি মন্তব্যে ঠিক সেটাই করলেন। এটা আশা করিনি।
ভালো থাকবেন। শুভ কামনা।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
লেখায় মন্তব্য করা সবার কম্ম না, সবাই যে সব লেখা বুঝতে পারবে তা-ও সম্ভব নয় তবুও মন্তব্য হোক নিজস্ব ভাবানুবাদে। গৎবাঁধা মন্তব্য যেকোনো কাজকে নিরুৎসাহিত করে, লেখালেখির মতো বিষয়কে সামনে আগাতে বাধা দেয়।
ভালো থাকুক সব লেখকেরা, আরো সমৃদ্ধ হোক সাহিত্য চর্চা। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন শুভকামনা অবিরাম
বন্যা লিপি
আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।ভালো থাকবেন।শুভ কামনা।
জিসান শা ইকরাম
লেখকের লেখার মুলভাব একজন পাঠকের পক্ষে শতভাগ বুঝে নেয়া অসম্ভব। আঙুলের ছাপ যেমন আলাদা তেমনি সবার চিন্তা চেতনা আলাদা। তারপরেও লেখার বিষয়বস্তু পাঠক যদি শতকার পচাত্তর ভাগও অনুধাবন করতে পারেন, তাহলে সে লেখাকে সফল ধরে নেয়া যায়।
লেখা নিয়ে আলোচনার অভ্যাস বা প্রাকটিস ফেসবুক নস্ট করে দিয়েছে। পোস্ট দাতা লাইক কমেন্টেই খুশী। কতটা কমেন্ট আসে তা কাউন্ট করে, কমেন্টের মান হিসেব করে না। যে কারনে একটি বড় লেখা ফেসবুকে দেয়ার এক মিনিটের মধ্যে লাইক এবং অসাধারণ , সুন্দর ধরনের মন্তব্য আসে। আর আমরা এতেই খুশী হয়ে যাই।
ব্লগে যে ধরনের মন্তব্য আসা উচিৎ সেভাবে না আসার কারন হচ্ছে লেখার মধ্যে প্রবেশ করার সময় নেই আমাদের তেমন। যে সময় নিয়ে একটি লেখা পড়ে পুর্নাংগ মন্তব্য করবো, সেই সময়ে আমরা ফেসবুকে পঞ্চাশ টি লেখায় লাইক কমেন্ট দিয়ে আসতে পারি, এতে নিজেদের লেখায় লাইক কমেন্ট বৃদ্ধি পায়।
আর একটি কারনে ব্লগে বিস্তারিত মন্তব্য দেয়া হয়না, সমালোচনা লেখক সহ্য করতে পারেন না।
ব্লগে বিস্তারিত মন্তব্য পেতে হলে অন্যদের লেখায়ও বিস্তারিত মন্তব্য করতে হয়। তাহলেই মন্তব্যে অধিকাংশ লেখকের পরিবর্তন আসবে।
ভালো পোস্ট, কিছু বানান ভুল আছে পোস্টে।
শুভ ব্লগিং।
বন্যা লিপি
আমার মনে হয় এই মন্তব্য এর আগেও পেয়েছি আমি।
আর বানান ভুলের কথা আমি অকপটে স্বীকারও করেছি। এবার আপনি বানাগুলো সঠিক করে দিন😓😓
আরজু মুক্তা
একজন লেখকের মনস্তাত্ত্বিক বোঝা মুশকিল।
লেখা দুই ভাবে পড়ে বিচার করা যায়। উপরে উপরে পড়ে। অথবা অন্তর্নিহিত ভাব পড়ে। তাহলো, আমি মনে করি মন্তব্যও হবে দুই রকম। এটা মেনে নিতে হবে এবং কমেন্টের উত্তর ঐভাবে দিতে হবে।
বন্যা লিপি
লেখাজোঁকাই আর দরকার নাই
সাবিনা ইয়াসমিন
এই পোস্টের বিস্তারিত মন্তব্যে যাচ্ছি না, বলা যায়না মন্তব্য লিখতে গিয়ে কতো বানান ভুল হয়ে যাবে 🙁
আমি মাঝে মাঝে নিজেকে একটা হিসেবে ভেড়া কল্পনা করি। এতে মনে প্রাণে সাময়িক হলেও শান্তি ভাব আসে, আমার অবশ্য ওতেই হয়ে যায়। চারপাশে বাঘ, বাঁদর, ডাইনোসর যা খুশি ঘুরে বেড়াক, আমার চোখ বন্ধ! 😀😀 দারুণ না?
বন্যা লিপি
বানান ভুল তোমার হয়না সহসা। তুমি বরং আমার বানানগুলো ঠিক করে দাও। আমি যে নিতান্তই ছাপোসা…… (?)কইলাম না😊। তুমি যেমন নিজেকে ভেড়া(!!!) কল্পনা করে সাময়িক শান্তি পাও! তেমনি আমি নিশ্চিন্ত থাকি নিজেকে শান্তনা দিই, ‘হাতি ঘোড়া গেলো তল, মশা বলে কত জল?’ এই বলে😃😃😃
চারপাশে ধুলো ওড়ে উড়ুক!! আমি গুনতেও যাব না আর।এখানেই যতি টেনে রাখি——-.
সুরাইয়া পারভীন
একজন লেখক যখন অহংকারী হয়ে উঠেন
তখনই সে হারিয়ে ফেলেন লেখক সত্ত্বা
অথবা বলা ভালো হারিয়ে ফেলেন ভালো মন্দের ধারণ ক্ষমতা। একজন লেখক যে সব বানান জানবে বা শুদ্ধ লিখবে এমন কিন্তু নয়। কোনো লেখকের লেখায় যদি তার প্রিয় পাঠক বৃন্দ ভুল শব্দ পায় তবে তা শুধরে দেওয়া নৈতিক দায়িত্ব বলে আমি মনে করি। যদি লেখক তা সানন্দে গ্রহণ করতে না পারে তবে তার মতো….
থাকলো মন্তব্য যদি কোনো লেখার অন্তর্নিহিত তাৎপর্য পর্যন্ত পৌঁছাতে না পারি তবে মন্তব্য করার দুঃসাহস না দেখানোই উত্তম। হুদাই বিরক্তিকর মন্তব্য থেকে দূরে থাকায় শ্রেয় বলে আমি মনে করি
বন্যা লিপি
হুদাই বিরক্তিকর মন্তব্য থেকে দূরে থাকায় শ্রেয় বলে আমি মনে করি”” দারুন বলেছো।
ভালবাসা নিও❤️