মেয়েরা প্রত্যহ আয়নায় নিজেকে দেখে।সকাল দুপুর বিকেল কিংবা রাত্রীর শয্যানিদ্রার আগ মুহুর্ত।অধিকাংশ মেয়েরাই তাদের ভ্যানিটি ব্যাগে ছোট আয়নায় ক্ষণ ক্ষণ মুহুর্তে নিজেকে দেখে।বার বার ড্রেসিং টেবিলের আয়নায় নিজেকে, নিজের মুখটি দেখে-খুটিয়ে খুটিয়ে দেখে-আবার আফসোসও করে-নাহ্,,কেমন জানি নিজেকে অচেনা অচেনা লাগছে অথবা ইস্ সাজঁটা যেন মন মত হচ্ছেই না।
এ দিকে ঘন্টা পেরিয়ে গিয়ে কোন শুভ যাত্রায় যাত্রার ফলাফলে যাই ঘটুক না কেন! জামাই বাবু যত তাড়া দিক না কেন-যতক্ষণ না মেয়েরা আয়নায় নিজেকে স্যাটিসফাই মনে না করেন ততক্ষণই সে আয়না দেখায় মত্ত থাকেন।শেষ পর্যন্ত হলেও আয়নায় নিঃস্বাসের অতৃপ্তির বাষ্প ছেড়ে যায়-সাজঁটাতো তেমন ভাল হলো না তাঁর।
১৭টি মন্তব্য
মোঃ মজিবর রহমান
এতো আপনার জন্যই ভাইজান। আপনাকে ভুলানই, মনে ত্রিপ্তি আনার জন্যই। ভাল লাগ্ল মনির ভাই।
মনির হোসেন মমি
হা হা হা তা যা বলেছেন।ধন্যবাদ ভাইজান।
মোঃ মজিবর রহমান
❤
নৃ মাসুদ রানা
বেশ লিখেছেন…
মনির হোসেন মমি
ধন্যবাদ।
সুরাইয়া পারভিন
হয়তো অনেকেই এমন করেন। আমি বাপু সপ্তাহে একদিনও আয়না দেখার সময় পাইনা, চিরুনি করার সময় পায়না। সাজগোজেও বেশ আনাড়ি। ভালো লিখেছেন ভাইয়া
মনির হোসেন মমি
ধন্যবাদ আপু।
জিসান শা ইকরাম
এটি দরকার আছে ভাই। সুন্দর থাকতে কে না চায়?
মনির হোসেন মমি
আমিও সাজেঁর বিপক্ষে নই কিন্তু তবুওতো মন ভরে না। মনের ভিতর এ যে স্যাটিসফাই এই বিষয়টাই আমি বলতে চেয়েছি।
এস.জেড বাবু
নিজেকে যারা যত বেশি ভালবাসে
তারা তত বেশি আয়না দেখে
এবং নিজেকে ভালবাসতে পারা অনেক বড় পাওয়া।
সুন্দর পোষ্ট মমি ভাই
মনির হোসেন মমি
তাতো অবশ্যই ভাইয়া।নিজেকে ভালবাসে বলেই নিজেকে খুটিয়ে খুটিয়ে দেখে। ধন্যবাদ।
এস.জেড বাবু
শুভেচ্ছা ভাই
ছাইরাছ হেলাল
আহা আহা, মনির ভাই এমন লেখাও ভাবনা আসে আপনার, আমরা মনে হয় এই প্রথম জানলাম।
আসলে কিছুই দেখে/টেখে না, দেখার চোখ-ই তো নেই, ভুং ভাং!
মনির হোসেন মমি
হা হা হা কেন ভাইজান !! যৌবনতো পেরুলো এই সেই করে এখনও মাঝে মাঝে উকিঁ ।ধন্যবাদ ভাইজান।
কামাল উদ্দিন
কিন্তু যারা বোরকা পড়ে তাদের অতটা সাজগোজ না হলেও চলে 🙂
তৌহিদ
এসবকিছুই কিন্তু মেয়েরা প্রিয়জনের জন্যই করে। এটারও দরকার আছে ভাইজান।☺
হঠাৎ এইদিকে মনোযোগী হলেন কেম্বা কেম্বা করে! ঘটনা কি?
চাটিগাঁ থেকে বাহার
ওরা নিজেদেরকে পরিপাটি করে গুছিয়ে রাখতে ভালোবাসে। এটা ভালো দিক।