রাজনীতির অন্তরালে রাজনিতী যা সাধারন জনগণের বোধগম্য নয়।আর আমাদের বাংলাদেশের রাজনিতী তো ”রা” এক দিকে চললে নীতি চলে তার বিপরীত।স্বাধীনের পর হতেই বাংলাদেশের মানুষগুলো গণতন্ত্র গণতন্ত্র বলতে বলতে হয়রান।দীর্ঘ নয় বছরের স্বৈরাচারী শাসনের অবসান করে ‘৯০ এর গণ অান্দোলনে মধ্য দিয়ে আমাদের লুকায়িত স্বপ্ন গণতন্ত্রের বিজয় হয়।বাংলার মানুষ আশা জাগে হয়তো এবার ভঙ্গুর বাংলাদেশটা ঘুড়ে দাড়াবে।’৯০ এ দেশের বৃহত্তম দুটি দল বহু বছর পর এক সঙ্গে একত্রে হয়ে এই প্রথম জাতীয় কোন স্বার্থে ঐক্যতায় পৌছে জনগণের চাহিদা পূরণ করেন।
“৯০ এর পর বেশ কয়েক বছর ভাল ভাবেই দেশের অর্থনিতীর চাকা সচল ছিল বাদ সাধে ক্ষমতার পালা বদলে।বলি হয় আমজনতা রাষ্ট্র ফিরে পায় তার কর্তা।জনগণ ছাড়েন স্বস্তিতে নিঃস্বাস তবুও যেন গণতন্ত্রের সূর্য্যে মেঘের ঘন ঘটা।ক্ষমতা অর্জনে দু’দলর প্রয়োজনে প্রতিষ্টিত হন রাজাকার আলবদর।প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা কিংবা প্রকৃত মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস কলংকিত হতে থাকে।নতুন প্রজন্মের মধ্যে হতাশা কোনটি আসল আর কোনটি নকল মুক্তি যুদ্ধের ইতিহাস।স্বয়ং মুক্তি যোদ্ধাদের মাঝেও দ্বিধা বিভক্তি দেখতে পাই।
সাম্প্রতিক কালে গত বছরের শেষের দিকে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা একে খন্দকারের “৭১ এ ভিতর বাহির বইটি প্রকাশে পর পর বেশ আলোচনা সমালোচনার সৃষ্টি হয় এখান থেকে “৭১ এ ভেতরে বাইরে বইটি ডাউন লোড করতে পারেন।সে শুধু লেখক না সে একজন মুক্তিযোদ্ধা বীর উত্তম তার সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আকারে ধারনা নিতে পারেন…………………………………………………………………………………………………………………………………………..
“৭১ যুদ্ধের সময় পাকিস্তান বিমানবাহিনীর ঢাকা ঘাঁটির সেকেন্ড ইন কমান্ড। মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়ে ১৫ই মে ত্রিপুরার মতিন নগরে পৌঁছার পর মুজিব নগর সরকার তাকে মুক্তিযুদ্ধের উপ-প্রধান সেনাপতি নিয়োগ করে। এরপর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ ও রণাঙ্গনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন তিনি। এক পর্যায়ে নাগাল্যান্ডের ডিমাপুরে গড়ে তোলেন বাংলাদেশ বিমান বাহিনী, তারপর হানাদার পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে পরিচালনা করেন উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সফল অভিযান। ১৬ই ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে তিনিই ছিলেন বাংলাদেশের প্রতিনিধি। মুক্তি যুদ্ধে অবদান রাখায় ১৯৭২ সালে তাকে ভূষিত করা হয় বীর উত্তম খেতাবে। স্বাধীনতার পর এ কে খন্দকার হন বিমান বাহিনীর চিফ অব এয়ার স্টাফ। একই সঙ্গে তিনি ছিলেন বাংলাদেশ বিমানের চেয়ারম্যান। ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর তিনিই প্রথম প্রতিবাদ স্বরূপ সরকারি পদ ত্যাগ করেন। ১৯৭৬-৮২ সালে অস্ট্রেলিয়ার এবং ১৯৮২-৮৬ সালে ভারতে বাংলাদেশের হাই কমিশনার ছিলেন তিনি। পরে ১৯৮৬-৯০ সালে হন পরিকল্পনা মন্ত্রী। ১৯৯৮ ও ২০০১ সালে নির্বাচনে পাবনা-২ থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) এ কে খন্দকার। ২০১১ সালে আবার পরিকল্পনা মন্ত্রী হন তিনি। ২০১১ সালে স্বাধীনতা পদকে ভূষিত করা হয় তাকে। ২০০১-০৬ সালে সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম গঠন এবং এতে নেতৃত্ব দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন তিনি। এত সব গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালনের ফাঁকে ফাঁকে লিখেছেন মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিকথা।
তার এই বইটি সম্পর্কে কেউ কেউ ইতিহাস বিকৃতির যড়যন্ত্র বলেছেন।নতুন প্রজন্মরা এর পক্ষে বিপক্ষে বহু মত প্রকাশও দেখতে পায় তবে প্রবীনরা তা কেউ পরিষ্কার করে দেখাতে পারেননি আসলে সত্যি কোনটি।আমার মতে যা হয়েছে তা যথেষ্ট আর নয় বঙ্গ বঙ্গু ইজ বঙ্গ বন্ধু তার কোন ব্যাতিক্রম নেই সে আমাদের বাংলাদেশের জাতির পিতা বাংলাদেশী স্হপতি স্বাধীনতার ঘোষক প্রথম রাষ্ট্রপতি সব তার উপর বর্ত্যায় এ সব পদবী তার জন্ম না হলে সৃষ্টি হতো না এ সব মানতে পারলেই আপনি বাঙ্গালী কিংবা বাংলাদেশী নতুবা অবশ্যই আপনি ভিনদেশী।আর একটি বিষয় লক্ষনীয় ব্যক্তি তখন পর্যন্ত একটি পরিবারের যতক্ষন সে পপুলারিটি হন।সুতরাং নিঃসন্দেহে বলা যায় বঙ্গ বঙ্গু একজন পপুলারিটি ব্যাক্তি হিসাবে সে কোন গোত্রের হতে পারেন না সে সমগ্র বাংলাদেশের মানুষের।এই অনুধাপন অবশ্যই আওয়ামিলীগকে বুঝতে হবে।
অনেক কথা হলো লাইন রেখে বে লাইনে হাটলাম এখন মূল কথায় আসি।গণতন্ত্রের পূর্ণরুদ্ধারের এ লড়াইয়ে আপাতত দৃষ্টিতে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামিলীগকেই জয়ী বলে মনে হচ্ছে।তারেক জিয়া এবং চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া বি এন পির অন্যান্য নেতাদের গণতন্ত্রের আন্দোলনে ঝাপিয়ে পড়ার নির্দেষ দিয়েছেন।যার লাইভ দেখতে পাই অফিস গেইটে পুলিশ প্রহরায় তালা এবং সাধারন জনতার মতে বিরোধীদলীয় নেত্রী অবরুদ্ধ তার চার পাশ ঘিরে ইট আর বালুর ট্রাক দিয়ে রাস্তা বন্ধ করে রেখেছেন সরকার এবং সারা রাজধানী জুড়ে আতংক বেপক ধর-পাকড়া বিভিন্ন পয়েন্টে বিজিপি মোতায়েন ।এ সব আন্দোলনের মধ্য দিয়ে ঘুড়ে দাড়াতে চায় জামাত।সোমবার দশম সংসদ নির্বাচনের বর্ষপূর্তির দিন ‘গণতন্ত্র হত্যা দিবসের’ কর্মসূচি পালনে ব্যর্থ হন যে কারনে ভেস্তে গেল আন্দোলন তা অতি সিম্পল বি এন পির পূর্ব পরিকল্পনার কথা সরকারী গোয়েন্দারা জেনে যায় এবং সেই মোতাবেক যে যেখানে ছিলেন তাকে সেখানেই স্টপ করে দেন সরকার এবং পরিবহন সেক্টরে,মিছিল মিটিং চলাচলে কিছু স্হানে ১৪৪ ধারা জারি করেন।বি এন পির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব ফখরুল প্রেসক্লাবে অবরুদ্ধ সোমবারে একটি অনুষ্টানে আসা গ্রেফতার এড়াতে সেখানেই রাত কাটানো সম্ভবত তিনি গ্রেফতার হতে পারেন।সর্বোশেষ বিরোধীদলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া অনিদিষ্ট কালের জন্য অবরোধ দিলে শুরু হয় মানুষের ভোগান্তি।অবরোধের প্রথম দিনটি ঢাকায় তেমন সাড়া পড়েনি অবরোধ চলছিল গাড়ী, চলছিল ঘোড়াও মানুষ এখন বড় এই দুটি দলের প্রতি বিরক্ত।
গণতন্ত্র পূর্ণরুদ্ধার আন্দোলনের সূত্রপাতটি ছিল গত ২০১৪ সালে জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যেই নির্বানে দেশের অধিকাংশ মানুষই ভোট দিতে পারেননি কেননা সেই বিতর্কীত নির্বানে বৃহত্তম দল বি এন পি অংশ গ্রহন করেননি আর সেই কারনে দেশের প্রায় প্রতিটি আসনেই প্রতিদ্বন্দিতা ছিল না বিধায় ভোটহীন সাংসদ হয়ে যান অনেকেই যা একটি গণতন্ত্র রাষ্ট্রের নীতির বিপরীত।সেই কারনে বাংলাদেশে সেই সময়ে মানবিধিকার পরিস্হিতি ছিল বড় শোচনীয়।শুধু মাত্র সিংহাসনে কে কি ভাবে বসবেন তা নিয়ে ঘটে এত সব হাঙ্গামা।আজ স্বাধীনের এত বছর পর ভাবতে অবাক লাগে কি ভাবে এ জাতি ঐক্যতায় দেশটি স্বাধীন করেছিল!।
সত্যি বলতে কি দুটি বড় রাজনৈতিক দল ক্ষমতার শুরু থেকেই কখনও বঙ্গবন্ধু কখনও জিয়াউর রহমানকে নিয়ে বিতর্কে এমন সব ভাষা বা কথ্য ব্যাবহার করেন যে এক জন পাগলও করবেন না তাদের এমন কথায় তারা লাভবানের চেয়ে সাধারন জনগণের মাঝে নেতা নামক সন্মানের ক্ষতিকর দিকটিই পরিলক্ষিত হয়।ইতিহাসে যার স্হান যেখানে সে সেখানেই থাকবেন সন্মানের সহিত জনতার হৃদয়ে আর এটাই হওয়া উচিত।
শুধু আমাদের নয় পুরো বিশ্বে সাধারন জনগণের সাংবাদিক এবং মিডিয়া এক বিশ্বস্ত প্রতিষ্টান।বাংলাদেশের ঢাকা প্রেসক্লাব তেমনি একটি প্রতিষ্টান সেখানে গণতন্ত্রের চর্চা হয় জনগণের অধিকার রক্ষার্থে প্রতিবাদীর জন্ম হয় সেখানকার পরিবেশকে নিউটেল রাখা অথাৎ রাজনিতী মুক্ত রাখতে সকল দায়ীত্ত্বশীল নাগরিকের উচিত।অথচ সেখানেও ঘটে বিপত্তি অথাৎ রাজনৈতিক হিংস্রতা শুধু যে প্রেস ক্লাবে মারা মারি তা নয় এর বহুদিন পূর্বে দেশের সর্বোচ্চ আদালত,শিক্ষাঙ্গনেও ঘটে একই ঘটনা।তবে প্রশ্ন জাগে স্বাভাবিক ভাবেই সাধারন জনগণ ন্যায় পেতে কোথায় যাবেন?।।।।।।।।।সাধারণ জনতার সরাসরি ভোটে রাজনিতীর সিংহাসন দখল করতে সঠিক পদ্ধতির জন্য আর কত রক্ত দিতে হবে?সভা সমাবেশ করতে না দেয়া কিংবা গণ গ্রেফতারের নামই কি গণতন্ত্র?
“পোষ্টটি একান্তই মনের ক্ষোভ থেকে লেখা কারো মনে আঘাত পেলে ক্ষমা করবেন”
১৯টি মন্তব্য
খেয়ালী মেয়ে
গনতন্ত্র সেটা আবার কি?—
ভ্যানিশ করে দেওয়া হোক এই শব্দটিকে–
অবাক হই যখন দেখি যে রাস্তায় যান চলাচল বন্ধ করে দিয়ে পুলিশ পাহারায় সরকারী দলের নেতাকর্মীরা “গনতন্ত্র রক্ষা দিবসের” ব্যানার টাঙিয়ে আনন্দ শোভা যাত্রা করে–অথচ এখন জানলামই না গনতন্ত্র কি?…
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ঠিক তাই শুধু সরকারী কেনো কোন রাজনৈতিক দলই জনগণের চিন্তা করেন না।যদি করত তবে প্রধান অতিথী আসার নামে কোমল মতি স্কুলের ছেলে মেয়েদের প্রখড় রৌদ্রে ঘণ্টার পর ঘন্টা দাড় করিয়ে রাখে। -{@
জিসান শা ইকরাম
একে খন্দকার যে কোন কারনেই হোক সঠিক তথ্য লেখেননি।
৭ মার্চের ভাষন আমিও শুনেছি। একে খন্দকার সঠিক ভাবে লিপিবদ্ধ করেননি বইতে।
আপনার পোষ্টে অনেক বিষয় এসেছে। আপনি আপনার চিন্তা লিখেছেন, দু একজন ভিন্ন মত পোষন করতেই পারেন এতে।
শুভ কামনা।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ধন্যবাদ আপনাকে বইটিতে কিছুটা মিথ্যের আশ্রয় নেয়া হয়েছে কেননা যার জন্য এ দেশ পেলাম তাকে অযথা বিতর্কীত করার কোন অর্থই হয় না।আমি মনে প্রানে বিশ্বাস করি বঙ্গবন্ধু কখনই পাকিস্হানের নাম ভাষনে উচ্চারণ করতে পারেন না।এ যাবৎ অনেক বার ভাষনটি শুনেছি কখনই শুনিনি। -{@
বনলতা সেন
কোনটা যে কী তন্ত্র তা আমরা জানিনা।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
তন্ত্রের কাছে মন্ত্র জিম্মি। -{@
আলমগীর হোসাইন
আপনার কাছে গণতন্ত্র মানে কি “আবার রাজাকারের গাড়িতে লাল সবুজের পতাকা ” !!
আমরা রাজাকার মুক্ত গণতন্ত্র চাই !!
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
কখনই না রাজাকারের গাড়ীতে লাল সবুজ পতাকা দেখার আগে যেন মরন হয়।রাজাকার আর গণতন্ত্র দুটো ভিন্ন বিষয় একেবারে বিপরীতমুখী আর একটি কথা যতক্ষন পর্যন্ত জামাত রাজনৈতিক দল হিসাবে নিষিদ্ধ না হবে ততক্ষন তাদের অধিকার থাকবে,যদি আপনি আইন মানেন।তাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দলটিকে নিষিদ্ধ করতে হবে। -{@
শুন্য শুন্যালয়
ভাইয়া টপিক্স মিক্সড করে ফেললে তাল হারিয়ে ফেলি। আপনার প্রতিটি পোস্ট গুরুত্বপূর্ণ এজন্য এগুলোর বিশ্লেষণ প্রয়োজন আছে। এ কে খন্দকার এর লেখা বইটি দেয়ার জন্য ধন্যবাদ। পড়ার সুযোগ কখন পাবো জানিনা। ভালো হতো আপনি যদি এটা নিয়ে আলাদা করে একটা পোস্ট করতেন। জানতে চাচ্ছি আসলেই সে কি লিখেছে। গনতন্ত্র ব্যাপারটা ভিন্ন। আপনার আরেকটা লাইনে চোখ পরলো,ক্ষমতা অর্জনে দু’দলর প্রয়োজনে প্রতিষ্টিত হন রাজাকার আলবদর। তথ্যটি ঠিক নয়। তাদেরকে কাজে লাগিয়েছেন এটা বলা যেতে পারে কারণ প্রতিষ্ঠিত তাদেরকে আগেই করে দেয়া হয়েছে। যাই হোক। সমাধানের পথ কিছুই দেখা যাচ্ছেনা। না পারছি সরকারের এমন স্বেচ্ছাচারী মনোভাব সহ্য করছে, না পারছি রাজাকারদের সাথে আতাত করা দলকে অরাজকতা সৃষ্টির সায় দিতে।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ধন্যবাদ আপনাকে খন্দকারের বইটি নিয়ে আলাদা ভাবে পোষ্ট দেয়া যেত তা ঠিক কিন্তু এমন স্পর্শকাতর বিষয়ে দীর্ঘায়াতু করার ইচ্ছে ছিল না। -{@ আর ক্ষমতার প্রয়োজনে দু’দলই জামাতকে সাথে নিয়ে কেউ স্বপ্ল সময় কেউ দীর্ঘ সময় তাই অপরাধী দুদলেই আছে।
সঞ্জয় কুমার
গণতন্ত্র এর ডেফিনেশন কি ?
Democracy is a government “of the people, by the people, and for the people.”
কিন্তু বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে
Democracy is a government “off the people, buy the people, and far the people.” !!!!!!!!!!!!!??
বাংলাদেশ যতই সামনে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করুক না কেন । বিদেশী নয় এদেশীয় ক্ষমতা লোভী রাজনীতি বিদরা তাঁর লাগাম ধরে পিছনের দিকে নিয়ে যাবেই ।
গণতন্ত্র নামক প্রহশনে , শাসনের নামে আজীবন শোষিত সাধারণ জনগণ ।
কি প্রয়োজন নিজেদের ঘামে রক্তে ভেজা টাকা দিয়ে এসব কুলাঙ্গারদের পোষার !??
যারা ক্ষমতালাভের জন্য সবকিছুই করতে পারে । একদল আপনাকে বারবিকিউ এর মত পোড়ায়ে হত্যা করবে আবার অন্যদল আপনার পোড়া লাশ টাকেও ছাড় দেবে না ওটা নিয়ে মিছিল হবে সংঘর্ষ হবে আরও কিছু লাশ পড়বে । চলতেই থাকবে এই প্রক্রিয়া ।
এটাই হল আন্দোলন
গণতন্ত্র রক্ষার আন্দোলন
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলন ।
একই দিনে কেউ বলছে গণতন্ত্র হত্যা করা হয়েছে !!!!!
তো আরেকপক্ষ বলছে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে !!!!!!!!
এবার বলুন তো গণতন্ত্র জিনিসটা কি ?
খায় না মাথায় দেয় ?!
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
গণতন্ত্র আমাদের জন্য সোনার হরিন ভাইয়া।ধন্যবাদ আপনাকে। -{@
মরুভূমির জলদস্যু
গনতন্ত্র বলে আমাদের দেশে কিছু নাই, এটা শুধু শাব্দিক রূপ। আর রাজনীতি শুধু রাজাদের জন্য নীতি, আমরা অতি জনসাধারণ এর বাইরে।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
গরীবের যে রাজনীতি তা এখন দুঃস্বপ্ন। -{@
মোঃ মজিবর রহমান
মনির ভাই, একে খন্দকার উদাহরন করতে গিয়ে বেশি সময় মনে হয় শব্দ এনেছেন যা ভালো লাগেনি।
মুজিব বাহিনী কি করল তাঁর কথা নির্দিষ্ট কিছু না। শুনেছি, মনে হয়, কেউ সঠিক দিল না উনি দিলেন হইল?
এখন গনতন্ত্র অর্থ হচ্ছে যে যার মত লুটেপুটে খাও।
এখন সাধারণ মানুষ রাজনিতিবিদ্দের হাত থেকে মুক্তি চাই। কোন দলেই গনতন্ত্র নাই।
ছাইরাছ হেলাল
প্রান্তিক মানুষদের কাছে কিছুই পৌছায় না।
অরণ্য
“…এ সব মানতে পারলেই আপনি বাঙ্গালী কিংবা বাংলাদেশী নতুবা অবশ্যই আপনি ভিনদেশী।” – গণতন্ত্রের মানে খুঁজতে গিয়ে যখন কোন জাতিকে এভাবে ভাবতে হয় (সুস্থ দেহ মনে অথবা রোষে ক্রোধে) তখন আমি ধরে নেই সেখানে গণতন্ত্র নেই।
আমার দুঃখ লাগে ৭ই মার্চের অরিজিনাল ভাষণটি আমার শোনা হলো না। এখন জানছি যা শুনি সবসময় সেটি ‘এডিটেড ভার্সন’। অরিজিনালটি কেন নেই তাও আমি জানিনা।
সঠিক শহীদদের সংখ্যা সেও আমরা বের করতে পারছিনা।
আমরা রাজনৈতিক স্বার্থসিদ্ধির জন্য যা খুশি তাই করছি। ডেফিনিশনও দিচ্ছি এমনভাবে যা করলে আমরা লাভবান হই – জনগণ থাকনা দূরে, বিক্রি তো আজ জনগণই!
ব্লগার সজীব
একটি লেখায় প্রসঙ্গ বেশী আসলে মনযোগে সমস্যা হয়।বেশ কিছু ভালো প্রসঙ্গ এসেছে আপনার লেখায়,যা প্রতিটি নিয়ে আলাদা আলাদা চিন্তা করার যোগ্য।
লীলাবতী
ভালো লিখেছেন ভাইয়া।