একদিন ……
বিমূর্ততা গোগ্রাসে স্মৃতিকাতর করবে তোমায় !
আক্ষেপের ফেনীল জলরাশি অাছড়ে পড়বে
তোমার জরাগ্রস্থ অহঙ্কারী বুকে ,
চাওয়া না পাওয়ার অসম সমীকরণে – বন্ধকী স্বপ্নগুলো কাতরাবে ,
কাঁদবে তুমি নিমজ্জিত সূর্য্যের গোধুলী আলেয়ায় – হৃদয় বিস্তৃত অন্তীম শোকে ।
সেদিন …….
অপারগতা জানাবে – চিরচেনা ঘেমোচ্যাটচেটে এক উষ্ণ করতল ,
প্রেমিক অধরের ঘ্রাণটা হঠাৎ পরিবর্তিত –
উৎকট দূর্গন্ধযুক্ত নিকোটিনের বিষে !
মধ্যাকাশের বায়ুস্তর ছেদ করবে তোমার এক একটি দীর্ঘশ্বাস ,
এক বুনো মার্তণ্ড তার বেখেয়ালী পদচিহ্ন দিয়ে –
তোমার দাম্ভিক হৃদয়টাকে দেবে পিষে।।
৪টি মন্তব্য
হৃদয়ের স্পন্দন
পিষে যাক অই দাম্বিক হৃদয়, স্মৃতির কতলে আর কত রাত?
প্রহেলিকা
সাবলীল উপস্থাপনা ভালো লেগেছে। একটা প্রশ্ন করতে চাই ক্যাটাগরি বিবিধ কেন? কবিতা বলা যায় না’কি? কিছুটা দ্বিধা থেকেই প্রশ্নটা করা।
শেষের দু লাইন একটু ভেঙ্গে পড়তে চাই।
এক বুনো মার্তণ্ড / তার বেখেয়ালী পদচিহ্ন দিয়ে –
তোমার দাম্ভিক হৃদয়টাকে / দেবে পিষে।।
সূর্য থেকে তাপ নিঃসরণ সহজাত নিয়ম, এখন যদি বলা হয় তাপে পিষানো তাহলে ব্যাক্যের শব্দ চয়নে লঘুতা আসে কি? আবার “পদচিহ্ন” শব্দটি নিয়ে ভাবা যায়। পদভারে পদচিহ্ন সৃষ্টি হয়।
পদভারে পিষ্ট গতিময়, পদভারে সৃষ্ট থোপ মৌন।
সম্পূর্ণই আমার ব্যক্তিগত মতামত, তবে প্রথম থেকে শেষ লেখা ভালো হয়েছে। শুভ কামনা। -{@
অরণ্য
(y) গ্রেট! কোথায় যেন আমি দামামা বাজছে। আমি শুনতে পাচ্ছি।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
তোমার দাম্ভিক হৃদয়টাকে দেবে পিষে -{@