
কখনও আমাকে ফেলে এ ধরণী রুদ্ধ করলে দ্বার,
জানলে একটা পত্র দিও তরুবালা, তুমি শুধু আর!
চাইবো না স্পর্শন কিছু
ধরলেও আকাঙ্খা পিছু
খুঁজবো না বর্ণিল স্বপ্ন
অন্তরে চষলে সে এসে প্রীতির পাহাড়।
আমারই বন্দের ধারে চাঁদনী নিশি ঢাললে প্রলোভন,
রাখবো না আফসোস দেখে করলে মেঘ সেও আলাপন!
রামধনুর স্নিগ্ধ তুলি
সাজালে জ্বলন্ত চুলী
শুনবো না বাঁশির সুর
চিত্ত তা সইলেও এঁকে গুমরানো ক্রন্দন।
সত্তা হলেই ঘরামী,
নিশ্চয় বাঞ্ছিত ত্বরা
সে’ পত্রের ছত্রে ছত্রে আজীবন খুঁজে পাবো আমি!
ছবিঃ সোনেলা গ্যালারী থেকে।
১০টি মন্তব্য
আলমগীর সরকার লিটন
বাহ অন্যরকম স্বাদ কবি
ঈদ মোবারক————
বোরহানুল ইসলাম লিটন
আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভ কামনা জানবেন সতত কবিদা।
সুস্থ থাকুন খুব ভালো থাকুন।
মোঃ মজিবর রহমান
সত্তা হলেই ঘরামী,
নিশ্চয় বাঞ্ছিত ত্বরা
সে’ পত্রের ছত্রে ছত্রে আজীবন খুঁজে পাবো আমি! দারুন বলেছেন কবি।
বোরহানুল ইসলাম লিটন
অনুপ্রাণিত হলাম!
আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভ কামনা জানবেন সতত মজিবর ভাই!
সুস্থ থাকুন খুব ভালো থাকুন।
মোঃ মজিবর রহমান
আরও লিখুন পড়ে যাচ্ছে নগণ্য এই অধম পাঠক।
বন্যা লিপি
কবিতা পড়ে আমি দাঁত খুঁজতেছি। চোখেও ঝাপসা দেখতেছি। মাথার রগগুলো প্যাঁচ লাগতাছে। শব্দগুলা তিড়িং বিড়িং নাচতাছে…. আচ্ছা…. যাইকগা!!!!
মহা কবিরা তো এমন লিখতেই পারে। লেখেন লেখেন….
রোকসানা খন্দকার রুকু
এ কি নতুন স্টাইল লেখার? দেখতে পড়তে দুটোই ভালো লাগছে। শুভ কামনা অশেষ কবি।।।
বোরহানুল ইসলাম লিটন
বৃত্ত কবিতার মৌলিক ধারা
যা জন্ম লগ্ন থেকে অদ্যাবধি প্রবাহমান।
কবিতাটি সর্বগ্রাসী অক্ষরবৃত্তে লেখা, যার
প্রতিটি পঙক্তির প্রারম্ভে মূলপর্ব ৮মাত্রা রেখে
জোড়া অক্ষরঅ’লা শব্দের পাশে জোড়া অক্ষরঅ’লা শব্দ এবং
বিজোড় অক্ষরঅ’লা শব্দের পাশে বিজোড় অক্ষরঅ’লা শব্দ দিয়ে গঠন।
আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভ কামনা জানবেন সতত।
হালিমা আক্তার
অভিমানের অনন্ত খেয়ায় পাল তোলা নৌকা। কূলে ভিড়লেও নাহি পরশ পেতে চায়। জানিনা কতটুকু বুঝতে পারলাম। শুভ রাত্রি।
বোরহানুল ইসলাম লিটন
অনুপ্রাণিত হলাম আপু!
আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভ কামনা জানবেন সতত!
সুস্থ থাকুন খুব ভালো থাকুন।