আচমকা ভয়ে আমার ঘুম ভেঙে যায়।
চুল তোমার এলোমেলো, আমার কাছে ছুটে আসো।
তোমার চোখে গুঁড়ো গুঁড়ো ঘুম
আমায় জড়িয়ে ধরো।
খুবখুব গরমে, তোমার কপালে বিন্দু বিন্দু ঘাম
মুছে দেবার বাহানায় ছুঁয়ে দেখার নেশা।
ছোট্ট দুটি মলিন চোখ, পাপড়ি গুলো ঘামে ভেজা।
শাড়ি জড়িয়ে ক্লান্ত পায়ে হেঁটে চলো তখন,
লোকালয়ে ভীড়ে লুকিয়ে থাকা মধ্যাহ্ন দেবী আমার।
এলোমেলো চুলে, বাতাসের নিত্য যাওয়া আসা।
তোমার আচঁল ছুঁয়ে যায়।
শরীরের মৃদু গন্ধ চুরি করার নেশায় বিভোর।
অনেকটুকু চেনা তোমায় সন্ধ্যামালতী মনে হয়।
১৩টি মন্তব্য
আবু খায়ের আনিছ
যে করেই হোক প্রিয় মানুষটার সান্নিদ্য পেতেই হবে, কাছে থাকতেই হবে, এ এক আকুলতা। ভালো লাগল কবিতা, ডাক্তার।
হিলিয়াম এইচ ই
আমি মেডিকেল পারসন আপনার মনে আছে??? হাহাহাহাহ 🙂
আবু খায়ের আনিছ
এটা মনে থাকার মত বিষয় না ভাই, আমার মনে হয় যতগুলো মানুষের সাথে আমার দেখা হয়েছে সবার কথাই আমি বলতে পারবো।
হিলিয়াম এইচ ই
স্মৃতিশক্তি প্রখর!!! বেশ ভালো। 🙂
নীহারিকা
খুব ছোট্ট, সুন্দর, আবেগী, ভালোবাসায় ভরপুর একটি কবিতা।
ভালো লেগেছে।
হিলিয়াম এইচ ই
ধন্যবাদ!! 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
একেই বলে কবিতা। কিভাবে শিখিয়ে দিলাম দেখেছেন?
কিন্তু আমার দক্ষিণা কোথায়? 🙂
কতো ভালো লিখেছেন, জানেন আপনি?
হিলিয়াম এইচ ই
কেমন লিখেছি বুঝতে পারছি না তো!!!! কিন্ত কেন যেন মন ভড়ে না লিখে।
আর দক্ষিণা কি জিনিস জানি না তো!!!! :p
নীলাঞ্জনা নীলা
মন ভরে গেলে তো আর লিখতেই পারবেন না। অতৃপ্তি আছে বলেই তো লিখে যাই আমরা সকলেই।
দক্ষিণা মানে হলো প্রণামী। আধুনিক শব্দে শিক্ষক শিক্ষা দিলে বেতন দিতে হয়। ওই বেতনকেই বলা হয় দক্ষিণা। গুরুদক্ষিণা, আবার ডাক্তার এসে দেখে যায়, আমরা বলি ডাক্তারের ফি/দক্ষিণা। এই তো এসব। বোঝাতে পেরেছি?
হিলিয়াম এইচ ই
জ্বি বোঝাতে পেরেছেন। গুরুদক্ষিণা পেতে হলে ঢাকা আসতে হবে যে!!! :p
ইঞ্জা
মনোমুগ্ধকর লেখা, ভালো লাগলো।
হিলিয়াম এইচ ই
ধন্যবাদ 🙂
ইঞ্জা
শুভেচ্ছা