এ শহরে চেনা বলতে শুধু আমার আমি ই ছিলাম। তাই বলে অচেনাদের ভীরে নিজেকে রুদ্ধ করে রাখতে পারিনি,এ যে আমার স্বপ্ন পূরণের দিন।
মহিলা হোস্টেলের কড়া নজরদারি আমায় আটকে রাখতে পারেনি। সিনিয়রদের বাড়াবাড়ি আমায় ভীত করতে পারেনি। বাবা মায়ের শত আদরের মেয়ের জন্য দিনে পাঁচ-ছ বার ফোন আমায় মা মায়ায় বাঁধতে পারেনি।
কৌতুহলের সবগুলো দ্বার সযত্নে খুলে গেছি।চোখ তুলে তুলে গুণে গুণে দেখেছি আকাশ ছুঁতে পারে নাকি ডম-ইনো। ও ধারেই আবার অন্য দৃশ্য কার পলিথিনের রাজপ্রাসাদ কত ছোট হবে সে প্রতিযোগীতা। এ রাজপ্রাসাদ আপনার দেখে চোখে পানি চলে আসবে। আমার আসেনি। আমি দেখেছি তাদের চোখে ঠোটে মুখে একটা সন্তুষ্টির ছাপ। নতুন নতুন মুখ প্রতিদিনি এ রাজদরবারে রাজসন্তান হয়ে আসে। তাকে স্বাগত জানানোর কত কৌশল দেখেছিলাম সেদিন আমি অজানা গন্তব্যে যেতে যেতে।৬০ বছরের বুড়োর হাতে কি করে হাসিমুখে তুলে দেয় মা ১৬ বছরের কুমারীকে দেখেছি। আপনি প্রতিবাদ করতে চান ? আপনি কিছু করতে চান!!! কেন বাবা! আমি সেদিন সে কুমারীর মুখেও দেখেছি যে বিয়ের আনন্দ! সুখী থাক না ওরা। সুখের জন্যই তো আপনার আমার এত আয়োজন।
হেটে যেতে ৬ নাম্বার বাস। বাসে নাম্বার থাকে বুঝি,সেদিনই জানলাম! আপা উঠেন!! উঠব মানে,যাব কই! উঠে পড়েছি নিজের অজান্তেই। আপা ভাড়া ? কিন্তু ভাড়া কত ? আপনি যাবেন কোথায় ? হঠাৎ এক বাচ্চার বাসের দরজা থেকে আহবান গুলশান ২, নতুন বাজার! এ যাত্রায় বেচে গেলাম, গুলশান ২ যাব!!!
৫৩টি মন্তব্য
বনলতা সেন
পর্যবেক্ষণের চোখ আপনার আছে বুঝতে পারছি। লেখার হাতটিও বেশ। সাথে আছি।
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ! দেখছি শিখছি লিখছি। ভুল ধরিয়ে দেবেন আর সবসময় সাথে থাকবেন 🙂
জিসান শা ইকরাম
আপনার দেখার ইচ্ছে এবং দেখার ক্ষমতা প্রবল ——-
লেখাটি তো আপনার পূর্বের লেখার চেয়েও ভালো লেগেছে আমার (y)
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
আগের টার চেয়েও ভাল 😀
খুব ভয়ে ছিলাম!!
অনেক অনেক ধন্যবাদ !!
হ্যা সব দেখে যাই ! ভাল লাগে 🙂
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো...
Nicely written. Smooth and silky…
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
Thankyou so much for your precious comment 🙂 and welcome to my blog..Stay connected! 🙂
হৃদয়ের স্পন্দন
আপনার লেখার এন্ডিং বেশ ভালো, এমন লেখায় মন্তব্য করতে নেই আমার মত অধমের. তাই করা হলোনা, কন্ট্রোল প্লাস এ তারপর ব্যাকস্পেসে কেটে গেলো সব, এভাবেই চিনে যাবেন শাপলা থেকে আবদুল্লাহ পুর, সায়দাবাদ থেকে বাড্ডা
ভালো থাকুন
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
কি সহজ পথ বেছে নিলেন! নিজেকে অধম বলে চেপে গেলেন :v
এ ন্ডিং ভাল লেগেছে শুনে ভাল লাগল 🙂
অনেক ধন্যবাদ! আর চেনা হল কই!
হৃদয়ের স্পন্দন
একদিন ঠিক চেনা হয়ে যাবে
বায়ান্ন বাজার তেপ্পান্ন গলির এ শহর
চিনে যাবেন ভুতের বাড়ি
কিংবা আড়িখোলার সে হাড়ি
চিনে যাবেন সব। তখন হয়তো আমাদের মত পালাতে চাইবেন। কোথাও ভ্রমণে গেলে জোনাকি পোকার আলো ঝি ঝি পোকার ডাক আমায় কাব্যিক করে তোলে।
জন্ম থেকেই ঢাকা আর কত।।।। যদি একটা গ্রামের বাড়ি থাকত 🙁
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
ঢাকা কে কেউ ভালই বাসেনা ।
কত সংগ্রামের পরও আমার কই ঠাই হল!!
ঢাকা যে আমার কত শখের আমি ই জানি। ঘুরতে যান তো গ্রামে তাই ভাল লাগে! এক বছরের জন্য শিফট হয়ে যান পরে ঢাকাকে বুঝবেন 🙂
আর আমার লেখার শুরু হয় রাজপথ থেকে 😀
হৃদয়ের স্পন্দন
রাজপথ তো রাজার জন্য, ঘোরা টগবগ করবে। ঢাকায় সে স্থান কই? এক বছর না, কোনো দিন সম্ভব হলে আজীবনের জন্য রাঙ্গামাটি চলে যাবো নয়তো পার্বত্য চট্টগ্রাম।
আমাদের ঢাকার প্রতি আপনার অনেক ভালোবাসা, বেচেঁ থাকুক এ ভালোবাসা, কোনো দিন যেন জ্যাম যন্ত্রণাদায়ক না হয়
সঞ্জয় কুমার
প্রথমে ঢাকায় এসে আমারও এমন হত ।
যা হোক দিনকাল সুবিধার নয় । । এখন বাসে উঠতে ভয় লাগে ।
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
হুম ;( 🙁 (-3
এখন তো পুরো দেশেই!!!
মেহেরী তাজ
আপনার লেখার ষ্টাইলটি বেশ। একবারে পড়ে ফেলা যায় গড়গড়িয়ে। কতকিছু দেখেন ভাবেন আপনি।আমি কেন এমন দেখিনা,ভাবিনা?
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
আপনি আপনার মত ভাববেন। আপনার মত দেখবেন। তাতেই তো পৃথিবী আরও সুন্দর হয়ে ওঠবে।
গড়গড়িয়ে পড়া যায় একে গুণ বলব না দোষ 😀
সাইদ মিলটন
বাহ , ভবঘুরে 🙂
পছন্দ হইছে
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
হ্যা একদম 😀 ভাল লাগা মন্দ লাগা জানাবেন সবসময় 🙂
মারজানা ফেরদৌস রুবা
হ্যাঁ ম্যাম, আপনার লেখাটি পড়ে আমারও মনে পড়ে গেলো প্রথম ঢাকায় এসে ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনার কথা, ভয়েভয়ে লোকমুখে শুনেশুনে একাএকা পথ চলার কিছু ঘটনা।
আগে বহুবার এসেছি, বেড়াতে। কখনো অজানা অচেনা মনে হতো না তার কারন একা পথ চলতে হয়নি।
কিন্তু যখন স্থায়ীভাবে এসে গোড়াপত্তন করলাম, প্রথমদিন থেকেই একা পথ চলতে হয়েছে।
চলার পথে একটাই থিউরি ছিলো “selfhelp is the best help”
ভালো থাকুন।
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
কিছু
পুরনো স্মৃতি মনে করিয়ে দিতে পেরে বেশ
লাগছে আমার
আরও যদি শেয়ার করতেন আমার খুব ভাল লাগত।
ঢাকা নিয়ে শুনতে আমার খুব ভাল লাগে।
আমার কাছে খুব আপন লাগে এখানে সব কিছু।
আগের লেখাটি পড়বেন ওখানে গল্পটি শুরু
করেছি
অনেক ধন্যবাদ!
জবাব
মন্তব্য করুন
নুসরাত মৌরিন
আপু খুব ভাল লেগেছে আপনার লেখার স্টাইল।
একসময় আমিও ভাবতাম বোহেমিয়ান হবো।হই নাই…।সবাই হতে পারে না।আপনার গল্পগুলো তাই গোগ্রাসে গিলবো। 😀
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
আপনার ভাল লেগেছে এই আমার সার্থকতা।
আমিও লিখে আনন্দ পাচ্ছি সে ও আপনাদের ই
জন্যে
অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর করে বলার জন্যে।
আপনি গুণী বলেই প্রশংসা করতে পারছেন মন
খুলে
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
সুন্দর সাবলিল লেখা ভয় নেই ঢাকা এখন খোলা সব মেনহোল। -{@
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
পড়ে যাবনা । আমার সত্যি ই ভয় নেই 😀
অনেক ধন্যবাদ 🙂 গল্পের প্রথম টা পড়বার আহবান রইল 🙂
খেয়ালী মেয়ে
হোস্টেলের কড়া নজরদারি কথা মনে করিয়ে দিলেন–খুব সুন্দরভাবেই গুছিয়ে লিখেছেন লেখাটা–শুভকামনা রইলো 🙂
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
হাহাহ 🙂 অনেক ধন্যবাদ । আপনি আরও গুছিয়ে লিখতে পারেন 🙂 মতামত জানাবেন সবসময় 🙂
ব্লগার সজীব
আপনি যা দেখেন লিখে ফেলুন আমাদের জন্য,আমরাও দেখি ঢাকাকে আপনার চোখ দিয়ে। -{@ (y)
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
হ্যা লিখব আমি চাই ভালবাসুক মানুষ এই
শহরটিকে। যাকে দেখি শুনি শুধু গালি ই দেয়।
অথচ ঢাকা কত সুন্দর কত বৈচিত্রময়
সাথে থাকবেন
প্রহেলিকা
জীবনটাকে সত্যিকারের উপলব্ধি করার জন্য সীমাবদ্ধতার শেকল ছুড়ে ফেলতে হবে, আগামীকাল সকালে কি করা হবে তা ভেবে ভেবে যখন আজ রাতের ঘুম নষ্ট করার মতো মানুষের অধিক বিচরণ এই চরাচরে তখন আপনি ব্যতিক্রম একজন বলতে আর তা দ্বিধা নেই। গভীর পর্যবেক্ষণ শক্তি আপনার রয়েছে তা অনেকেই বলে গেছেন উপরে যা একদম সত্যি আপনি মানেন আর না মানেন।
আমি এক কিশোরের গল্প শুনেছি বয়স আর তার কত হবে ১৭-১৮, এই বয়সে বাড়ি থেকে পালিয়ে চলে গেলো এক পরিচিত বন্ধুর বাড়িতে, পালিয়ে গিয়ে একেতো বন্ধুর বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছে তার উপর সেখানেই ঘটায় অঘটন
যা শুধু শিষ্টাচারবহির্ভূত নয়- নোঙরামির শেষ তলানি। এই যেমন : খাবার টেবিল পা তুলে বসে পা নাচানো, কারো অনুমতি না নিয়েই খাবার ঘরে উগ্র তামাকের পাইপ টেনে ধোঁয়ার গন্ধে ঘরময় ভরে তোলা ও সবার অস্বস্তি সৃষ্টি করা, সম্পূর্ণ উলঙ্গ অবস্থায় বাগানে শুয়ে থাকা এবং তা সে বাড়ির মালিকের নজরে আসা। কোনো সীমাবদ্ধতা, মায়ার বন্ধন অথবা সামাজিক কোনো প্রথাই তাকে দমাতে পারেনি আর এক সময় এই উশৃঙ্খল ছেলেটিই মৃত্যুর পর হয়ে উঠেছিলো বিশ্ব বিখ্যাত।
***সুখের জন্যই তো আপনার আমার এত আয়োজন।*** চমত্কার বলেছেন আপনি। যাক আপনার দৃষ্টিভঙ্গির বহিঃপ্রকাশের মাধ্যমে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গিরও কিছু পরিবর্তন আসবে সেই আশা আমরা করি।
শুভেচ্ছা সতত। ভালো থাকুন অনেক।
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রহেলিকা এত গুরুত্বের
সাথে মন্তব্য টি করার জন্য।
আমি শুধু মুগ্ধ হয়ে শহর দেখছিলাম সেদিন।
কখনো যে তা নিয়ে লিখতে বসব ভাবিনি
আমি চেষ্টা করেছি আমার
অনুভূতিগুলোকে ভাগ করে নেবার জন্য
পরীক্ষার খাতা ছাড়া এভাবে লেখার সুযোগ
পাইনি কখনো।
যদি সত্যি আমার দৃষ্টিভঙি মূল্যবাণ হয়
তাহলে ছড়িয়ে দিতে চাই।
ভাল মন্দ সব জানালে খুশি হব
কিছু শুধরে দিতে চাইলেও পিছপা হবেন না।
সাথে থাকবেন
আপনি কার উদাহরণ আনলেন আরও জানতে চাই !
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
কিছু পুরনো স্মৃতি মনে করিয়ে দিতে পেরে বেশ লাগছে আমার 🙂
আরও যদি শেয়ার করতেন আমার খুব ভাল লাগত। ঢাকা নিয়ে শুনতে আমার খুব ভাল লাগে।
আমার কাছে খুব আপন লাগে এখানে সব কিছু। আগের লেখাটি পড়বেন 🙂 ওখানে গল্পটি শুরু করেছি 🙂
অনেক ধন্যবাদ!
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
আপনার ভাল লেগেছে এই আমার সার্থকতা। আমিও লিখে আনন্দ পাচ্ছি সে ও আপনাদের ই জন্যে 🙂
অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর করে বলার জন্যে। আপনি গুণী বলেই প্রশংসা করতে পারছেন মন খুলে 🙂
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
হ্যা লিখব 🙂 আমি চাই ভালবাসুক মানুষ এই শহরটিকে। যাকে দেখি শুনি শুধু গালি ই দেয়।
অথচ ঢাকা কত সুন্দর কত বৈচিত্রময় (3
সাথে থাকবেন 🙂
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রহেলিকা এত গুরুত্বের সাথে মন্তব্য টি করার জন্য।
আমি শুধু মুগ্ধ হয়ে শহর দেখছিলাম সেদিন।
কখনো যে তা নিয়ে লিখতে বসব ভাবিনি 🙂
আমি চেষ্টা করেছি আমার অনুভূতিগুলোকে ভাগ করে নেবার জন্য 🙂
পরীক্ষার খাতা ছাড়া এভাবে লেখার সুযোগ পাইনি কখনো।
যদি সত্যি আমার দৃষ্টিভঙি মূল্যবাণ হয় তাহলে ছড়িয়ে দিতে চাই।
ভাল মন্দ সব জানালে খুশি হব 🙂
কিছু শুধরে দিতে চাইলেও পিছপা হবেন না।
সাথে থাকবেন 🙂
আপনি কার উদাহরণ আনলেন আরও জানতে চাই !
প্রহেলিকা
যার হাত এতো দক্ষ তাকে শুধরে দেয়ার ক্ষমতা এই অধমের নাই, তারপরও যদি কখনো কিছু চোখে পড়ে অবশ্যি বলবো। যেমনটি আপনিও বলবেন আশা করি, সহযোগী ব্লগাররা যদি সহযোগিতা না করেন তাহলে কি করবে? বলছিলাম arthur rimbaud এর কথা কবিতার ফিনিক্স পাখি যাকে কবিতার দেবতা বলা হয় মাত্র ৩ বছরের কাব্য চর্চা করেছিলেন তিনি। ২০ বছর বয়সেই তিনি কাব্যচর্চা ছেড়ে দেন। আর এই তিন বছরেই তিনি দুমড়ে মুচড়ে দিয়ে গেছেন পুরো প্রাচীন ধারাকে। তাকে নিয়ে পোষ্ট লিখছি একটি দেখি তাকে নিয়ে লেখা যায় কি না, তবে তাকে নিয়ে লেখা আমার জন্য ধৃষ্টতাসম।
কখন কার দৃষ্টিভঙ্গি আচম্বিত পরিবর্তন নিয়ে আসবে তা আমরা কেউ জানি না, হয়তো আপনার থেকেই এর শুরু হবে। দুখের মাঝেও যে একটা সুখের আবেশ রয়েছে সেটাই ক’জন বুঝতে পারি বলুন। এই যে আপনি ১৬ বছর কিশোরীর চোখে আপনি দেখেছেন বিয়ের আনন্দ তবে আমরা কিন্তু তা দেখিনি। ভালো লাগলো অনেক আপনার লেখা পড়ে।
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে! এত প্রশং শার বদলে কি করে ধন্যবাদ দিতে হয় তার ভাষা নেই আমার।
আমি শুধু আরও ভাল লিখার চেষ্টা করব।
সাথে থাকবেন 🙂
আপনার লেখার অপেক্ষায় থাকব।
শুন্য শুন্যালয়
বাহ্ চমত্কার! আপনার সাথে আমার প্রথম পরিচয় হলো 6 নাম্বার বাসে। এক ঢাকাপ্রেমীর এমন গল্প শুনতে শুনতে যাত্রাটা দারুণ হলো। জ্যামটা আরেকটু বেশি হলে আরেকটু বেশি গল্প করতে পারতাম। এমন সুন্দর যে লেখে তার এটুকু লেখায় মন ভরেনা।
নাইস টু মিট ইউ স্বর্না … -{@
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
হাহাহ জ্যাম আমার খুব উপভোগের বিষয় 😀
খুব একটা সুযোগ হয়নি জ্যামে পড়ার :p
অনেক ধন্যবাদ চেষ্টা থাকবে আরও লেখার। অনেক উৎসাহ পেলাম 🙂
আগের লেখাটি পড়বেন এ গল্পের শুরু যেখানে।
গুড টু মিট ইউ ঠু 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
ধ্যুত!! একদম পঁচা লেখা 🙁
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
নীতেশ বড়ুয়া ;(
নীতেশ বড়ুয়া
এতো ভালো লেখা এতো ছোট করে শেষ করেন কেন!!!!!!!!!! হুয়াই???
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
হাহাহ আমি ভয় পাই 😀 😀 খুব ভাল লাগল আপনার কথা শুনে। ইনস্পায়ার্ড 🙂 চেষ্টা করব আরও 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
বড় করে লিখতে থাকেন… দেখবেন এক্সময় উপন্যাস হয়ে গিয়েছে 😀 আপনার লেখা সাবলীল আর একটা রেশ থাকে পরের পাতায় যাওয়ার…
মেহেরী তাজ
আপনি আপনার ভাবনা দিয়ে আকাশ ছুঁয়েছেন সে কবে জানেন না আপনি? 🙂 লেখা কিন্তু চুরি করে নিয়ে যাবো,এত ভালো লেখা লিখেন কেন?
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
চুরি করুন নির্দ্বিধায় ভাল লাগলে। আপনারা অনেক সুন্দর করে প্রশংসা করেন 🙂
ভালবেসে ফেললাম 🙂
লীলাবতী
লেখার প্রথম লাইন পড়েই তো আপনার ভক্ত হয়ে গেলাম আপু। ‘ এ শহরে চেনা বলতে শুধু আমার আমি ই ছিলাম। তাই বলে অচেনাদের ভীরে নিজেকে রুদ্ধ করে রাখতে পারিনি ‘- কত আস্থা নিজের উপর (y) খুব খুব খুব ভালো লেগেছে -{@
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
অনেক অনেক ধন্যবাদ দিদি 😀 আর আমি আপনার ভক্ত। (3
স্বপ্ন
ঢাকাকে নিয়ে আপনার দুটো লেখা একবারেই পড়লাম। আত্মপ্রত্যয় পরিপুর্ন লেখা।
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
অনেক ধন্যবাদ স্বপ্ন আপনাকে 🙂
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
নীতেশ বড়ুয়া অনেক ধন্যবাদ চেষ্টা করছি 🙂
উপন্যাস ওরে বাবা 😀
প্রজন্ম ৭১
অচেনা একটি শহরকে চিনছি আপনার চোখ দিয়ে,অনুভুতি দিয়ে।আসছি গুলশান-২ এ আপনার সাথেই 🙂
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
কি যে ভাল লাগা কাজ করে এমন একটি মন্তব্যের পর 😀
আপনাকে নতুন করে জানাতে পারব আশা রাখছি 🙂 সাথে থাকবেন। অনেক ধন্যবাদ -{@
মাহামুদ
আর আমি অপেক্ষায় আছি কবে মুক্তি পাবো আশৌশব লালিত এ শহর থেকে……
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
চলে আসুন!!