আজকের দিনটা এই কারনে বিশেষ করে মনে পড়ে, তোমার হাতে আমার কেকটি আছে তাই! তোমার চোখের মেটাফরমিকের চাদর সরিয়ে, আমি তোমার হাতে হাত রেখেছি! আজকে সেই ..... আমি কান্তা, তুমি এটা জানো! কিন্তু আজকের দিনের আমি তোমার সান্তা! মানির কোনো প্রয়োজন নেই,প্রয়োজন বানীর! আজকে যদি তোমার কাছে না পাই, স্ক্রীন সটে দেব! ওয়াল স্ট্রিটে এখন [বিস্তারিত]
তনুশ্রী মেয়েটা বেশ!ও ইলুমিনেশনস খুব একটা পছন্দ করে না! মানিয়ে চলাটা ওর ভীষণ বড় দোষ!তবে ও ধনুচি নাচটা খুব ভালো একটা জানে না! স্যার আমাদের জুলজিতে আদি থেকেই অভ্যস্ত!প্রথম থেকেই ডান দিকে,ওকে ডান হাতের আগলে রাখতো! আর আমাকে বাঁ দিকে,আমার চোখে সেন্সার লেন্স তাই! ভুল করে একদিন আমি ডান দিকে বসি! ও তখন আমার জায়গাটা [বিস্তারিত]
বিজয়ের মাস চলছে । লাল সবুজের এই পতাকার জন্য ১৯৭১ সনে এক সাগর রক্ত দিতে হয়েছিল আমাদের। শুধু মাত্র দেশ মাতাকে মুক্ত করার জন্য যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পরেছিল এই দেশের দামাল ছেলেরা। বাবা মা ভাই বোন স্ত্রীর ভালোবাসার টানকে উপেক্ষা করে ঝাঁপিয়ে পরেছিল যুদ্ধে।রণাঙ্গন থেকে মুক্তিযোদ্ধারা চিঠি দিয়েছেন তাঁদের প্রিয় জনকে। চিঠিতে যুদ্ধের অবস্থা , মুক্তিযোদ্ধাদের [বিস্তারিত]
আমায় তুমি খুন করেছো গুম করেছো, ঘুম কেড়েছো স্বপ্ন দেখার সাধ কেড়েছো মাঝ পথে দু-হাত ছেড়েছো রক্ত মাখা হৃদয় খানি ইচ্ছে করেই- আচ্ছা মতো হ্যাঁচড়া টানে বের করেছো! তবু, ছ্যাঁচড়া আমি তোমার পানে তাকিয়ে তাকি স্মৃতি মাখা অম্ল মধুর দিনগুলোর সব আগলেই রাখি। আগলে রাখি বিলীন হওয়া হাওয়ায় মেশা মুখের হাসি খুব যতনে সঙ্গোপনে বলছি [বিস্তারিত]

কলমিফুল

এজহারুল এইচ শেখ ২১ ডিসেম্বর ২০১২, শুক্রবার, ১০:১৮:২৯অপরাহ্ন অন্যান্য, কবিতা, বিবিধ, সমসাময়িক, সাহিত্য ৬ মন্তব্য
আমি দাঁড়িয়ে,ও আমার পাশে দাঁড়িয়ে! ওর সঙ্গে আমার বেশ ফুচকার শরীরে একটা মিল আছে! যে কেউ আমাদের ঝাল-আর লবন গোলা জলে, রাস্তা ঘাটে বেশ কুড়-মুড় শব্দে, সকাল বিকেল মজা করে আমাদের খেতে পারে! ওর মস্তক আদিযুগের ঢেবা কম্পিউটার বাক্সে বন্দি,পিথাগোরাসে আমার বন্দি! কিন্তু দুজনের জামা একটা দড়িতে শুন্যে ঝোলে - মোরাল ভেলু! তাই দুজন মিলে [বিস্তারিত]
তখন ক্লাস সিক্স অথবা সেভেনে পড়ি। শহীদ দিবস, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, বাংলা নববর্ষ, পহেলা ফাল্গুনসহ নানান রকম উৎসব এলেই আমাদের স্কুলে বিভিন্ন জমকালো অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে তা যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হতো, এখনো হয়। পাঁচ সাত দিন আগে থেকেই একটা উৎসব উৎসব ভাব থাকতো সবার মধ্য। প্রিয় স্যার তপন কুমার দাস (বর্তমানে বাংলাদেশ বেতারে [বিস্তারিত]
চিঠিটি ৩১ অক্টোবর ২০১০ এ পোস্ট করেছিলাম। এতদিনেও আমার ছোট ভাই চিঠিটি পায়নি। আজ বুঝলাম ভুল ডাকঘরে পোস্ট করা হয়েছিল। আশাকরি এবার চিঠিটি পাবে ও।   স্নেহের রাসেল, আমাদেরকে ছেড়ে যাচ্ছ তুই, ২ বছর তোকে দেখব না- যাবার কয়েকদিন আগ হতে এই ভাবনায় আচ্ছন্ন হয়ে ছিলাম । আব্বা হঠাৎ মারা যাবার পর, তোকে ত পিতৃস্নেহ [বিস্তারিত]
বিজয়ের মাস চলছে । লাল সবুজের এই পতাকার জন্য ১৯৭১ সনে এক সাগর রক্ত দিতে হয়েছিল আমাদের। শুধু মাত্র দেশ মাতাকে মুক্ত করার জন্য যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পরেছিল এই দেশের দামাল ছেলেরা। বাবা মা ভাই বোন স্ত্রীর ভালোবাসার টানকে উপেক্ষা করে ঝাঁপিয়ে পরেছিল যুদ্ধে।রণাঙ্গন থেকে মুক্তিযোদ্ধারা চিঠি দিয়েছেন তাঁদের প্রিয় জনকে। চিঠিতে যুদ্ধের অবস্থা , মুক্তিযোদ্ধাদের [বিস্তারিত]
১. দীঘে তুমি বাড়ছো না গো প্রস্থে শুধু বাড়ো, ফাস্ট ফুডের মায়া তবে এইবার ছাড়ো। ২. তোমার ভয়ে আমি থাকি অফ-লাইনে, বাঁচাতে পারিনা তবু মাস শেষের মাইনে। ৩. কালো চুলে ধরে পাক দ্বারে নক করে টাক, ব্যচেলার ডিগ্রিটা এইবার ঘুচে যাক। ৪. কেউ বলে প্রেম আর কেউ বলে জ্বালা, তবু কেন সকলার বিবেকে তালা ? [বিস্তারিত]
মাঝখানে আমি ঘুমিয়ে আছি!দুইপাশে কে?মা আর বাবা!এইভাবে আমি অনেক রাত ঘুমিয়েছি, জন্ম থেকেই!রাতেরবেলা যখন আমি কেঁদে উঠলে,মা যদি জেগে থাকে ,মা আদর করত!না হয় বাবা গায়ে হাত বুলিয়ে আদর করে ঘুমপাড়াতো! গভীর খাদে দুইকূলের আদোর পেতে পেতে আমি মধ্য গতিতে এসেছি!আবার মাঝে মাঝে বাঁধ পেরিয়ে নাব্যতাটুকু হারিয়েছি!এখানে দু পাড় ভাঙা! সবাই যাকে দামোদর বলে,সেটা হল [বিস্তারিত]
বিজয়ের মাস চলছে । লাল সবুজের এই পতাকার জন্য ১৯৭১ সনে এক সাগর রক্ত দিতে হয়েছিল আমাদের। শুধু মাত্র দেশ মাতাকে মুক্ত করার জন্য যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পরেছিল এই দেশের দামাল ছেলেরা। বাবা মা ভাই বোন স্ত্রীর ভালোবাসার টানকে উপেক্ষা করে ঝাঁপিয়ে পরেছিল যুদ্ধে।রণাঙ্গন থেকে মুক্তিযোদ্ধারা চিঠি দিয়েছেন তাঁদের প্রিয় জনকে। চিঠিতে যুদ্ধের অবস্থা , মুক্তিযোদ্ধাদের [বিস্তারিত]
দুঃখিত মা , ক্ষমা করে দাও আমাকে । আমি দেখেছি তোমার ৯ মাস ব্যাপি প্রসব বেদনা। তুমি নিজকে নিজে জন্ম দিয়েছ । তারপরেও এই ৪১ বছরে একবারো তোমাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানো হয়নি। অথচ কত অকৃতজ্ঞ মানুষকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছি। কত উপহার দিয়েছি জন্মদিনে তাদের। কিন্তু তোমার বেলায়ই আমার এই কৃপণতা । অনেক ঋণ তোমার প্রতি [বিস্তারিত]
ডায়েরী লেখার প্রাত্যহিক কোন অভ্যাস আমার কোন কালেই ছিলো না, এখনো নেই। তবে প্রতি বছরই বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও প্রিয় বন্ধুদের কাছ থেকে অনেক ধরনের ডায়েরী উপহার হিসেবে পেয়ে থাকি। সেসব ডায়েরীতে আমি সাধারণত কবিতা ও লিরিক লেখার কাজটাই করি। দু-একটা ডায়েরীতে আমার জীবনে ঘটে যাওয়া কিছু স্মরণীয় ঘটনার আংশিক বা পূর্ণ বিবরণ লিখে গেছি। এখন [বিস্তারিত]
১৬ ডিসেম্বর, ভোর। ১৯৭১। আমার বুক ধক ধক করছে। বাজিছে বুকে সুখের মতো ব্যথা। বিশ্বাসই হচ্ছে না, আমরা স্বাধীন। এখন আর মাথা উঁচু করে হাঁটতে সমস্যা নেই।... 'নিজের দেশের মাটি/দবদবাইয়া হাঁটি।' আমি দবদবিয়ে হাঁটার জন্যে বের হলাম। প্রথমে খুঁজে বের করতে হবে আমার ছোট ভাইকে (জাফর ইকবাল)। শুনেছি, সে যাত্রাবাড়ীতে আছে। গর্তে বাস করে। যাত্রাবাড়ীতে [বিস্তারিত]
গত ক'দিন থেকেই হাত দুটো নিশপিশ করছে নতুন করে কিছু লিখতে, কিন্তু পারছিনা। লিখতে বসলেই অবধারিত ভাবেই বিশ্বজিৎ আমার চেতনায় ভর করে, কখনো মনে হয় বিশ্বজিৎ আমার খুব পাশে দাঁড়িয়ে আছে। তার রক্তচক্ষু আমাকে গিলে খাচ্ছে, একটু পর পর বিশ্বজিৎ আমার কানের কাছে এসে ফিস ফিস করে বলছে, “তুই আমাকে মেরেছিস, হ্যাঁ তুই তুই তুই... [বিস্তারিত]

সংরক্ষণাগার

ফেইসবুকে সোনেলা ব্লগ