ক্যাটাগরি একান্ত অনুভূতি

 ** মাত্র দুই বছরের ছোট বড় পিঠাপিঠি ভাইবোন আমরা। বড় হয়েছি একই আলো বাতাসে । ১৯৭১ এর যুদ্ধের দিনগুলোতে ওর ছোট হাত আমার ছোট হাত দিয়ে শক্ত করে ধরে হেটেছি গ্রাম থেকে গ্রাম। শুধু যে আমার ছোট বোন তা নয় - বন্ধুর মতই বড় হয়েছি। আমাদের দুজনের সব কথাই আমরা একে অন্যের কাছে শেয়ার করেছি। [ বিস্তারিত ]
১. বিবেকের ঘরে তালা দিসি কান্দো এবার বইয়া, হুনুম না আর কিছুই আমি যতই যাও কইয়া! ২. দেখি তোমার মেকি হাসি এ্যাঁ কি ছলনায়, একই অঙ্গে কত যে রূপ কত মহিমায়! ৩. ধূর শালা! লিখুম না আর যা-ই লিখিনা ছাই, সব লেখাতেই তোমার গন্ধ তোমায় খুঁজে পাই! ৪. তোমার জন্য হৃদয় আমার হইলো তামা তামা, [ বিস্তারিত ]
শনিগ্রহ থেকে বার্তা এসেছে,এ বছর বাংলা সাহিত্যের হিম্যানদের সবাইকে নোবেল কমিটি একটি করে নোবেল দেবে! আর কোনো বিভাগে নোবেল দেওয়া হবে না!শুধু বাংলা সাহিত্য বিভাগেই নোবেল দেওয়া হবে!কারন হিম্যানদের সাহিত্য ভাবনার চেয়ে জীবনদর্শনে ভীষণ ফিউশন!আর হিম্যানদের জীবনদর্শন এতোই রহস্যময় যে জীবনদর্শন গুলো নাসার গবেষণাগারে পাঠানো হবে,মহাজাগতিক রহস্য উদঘাটনের জন্য!কারন এখনো মহাজাগতিক রহস্য ব্ল্যাকহলে!
১. সে-ই জানেরে সে-ই জানে মন পুড়ে যায় যার, বুকের ভেতর আর কিছু নাই শুধুই হাহাকার। ২. হ্যালো ম্যাডাম আর পারিনা ইতনা জ্বালা বুকে! ক্যামনে কমু আই এম ইন লাভ আন্ধাইর দেখি চউক্ষে। ৩. তোমার দেয়া স্বপ্ন বীজে আজও করি চাষ, বন্ধ্যা বীজে হয়না ফসল কি যে সর্বনাশ। ৪. শীতে কাঁপায় হাড্ডি মাংস তুমি কাঁপাও [ বিস্তারিত ]

রঙ চাই

নীলাঞ্জনা নীলা ২৮ ডিসেম্বর ২০১২, শুক্রবার, ০৮:১৮:৫৬অপরাহ্ন একান্ত অনুভূতি, কবিতা ১৬ মন্তব্য
ছবি আঁকা হবে , তাই রঙ চাই ওই রঙ-এর জন্ম কারখানার বন্ধ-ধোঁয়াটে পরিবেশে নয় গাছের পাতা থেকে নেবো সবুজ আকাশ দেবে নীল মেঘের থেকে কালো মাটি দেবে পিঙ্গল বেলী ফুলের থেকে সাদা আর লাল নেবো এই শরীরের সতেজ রক্ত থেকে তারপর চিত্রকরকে দেবো এমন পেইন্টিং পেপার প্রকৃতি এবং রক্তের রঙ মিশিয়ে তোমার ছবি আঁকা হবে [ বিস্তারিত ]
এইটা হল আমার দাদির কবর! ঐ হল আমার দাদা, শুয়ে আছে!শহরের মর্গ না!বা বৃদ্ধাশ্রম!আর এই যে সবুজের মায়ায় জড়ানো রোদের হাসিতে,হিজল-পলাশ-শিমূলের কোলে,দোয়েল নাচে কোয়েল আমার দাদির গান গায়! দাদা,অলক্ষ্য বাতাচে মুচকি হাসে, ফিঙে শোনে আর বাবুই দাদির নকশীকাঁথা বোনে! এই হল আমার স্বর্গ,কল্লোলিনী কংসাবতীর আঁচলে ঢাকা সবুজ বাঁশ বাগানে! দাদা নাকি দাদির জন্য কৃষনচূড়ার ডালে, [ বিস্তারিত ]
১৯৭১ এর কিছু বীভৎসতা: ১। ২৫ মার্চ থেকে পাকিস্তানিদের ধারাবাহিক ধর্ষণ উন্মত্ততার সঙ্গে মধ্য এপ্রিল থেকে যুক্ত হতে শুরু করে এদেশীয় দোসর রাজাকার, শান্তি কমিটি, আল বদর ও আল শামস্ বাহিনীর সদস্যরা। এরা বিভিন্ন স্থান থেকে নারীদের ধরে আনার পাশাপাশি ধর্ষকে অংশনিয়েছে। প্রত্যেকটি ক্যান্টনমেন্ট, পুলিশ ব্যারাক, স্থায়ী সেনা বাঙ্কার ছাড়াও বিভিন্ন স্কুল কলেজ, সরকারি ভবন [ বিস্তারিত ]
আজকের দিনটা এই কারনে বিশেষ করে মনে পড়ে, তোমার হাতে আমার কেকটি আছে তাই! তোমার চোখের মেটাফরমিকের চাদর সরিয়ে, আমি তোমার হাতে হাত রেখেছি! আজকে সেই ..... আমি কান্তা, তুমি এটা জানো! কিন্তু আজকের দিনের আমি তোমার সান্তা! মানির কোনো প্রয়োজন নেই,প্রয়োজন বানীর! আজকে যদি তোমার কাছে না পাই, স্ক্রীন সটে দেব! ওয়াল স্ট্রিটে এখন [ বিস্তারিত ]
তনুশ্রী মেয়েটা বেশ!ও ইলুমিনেশনস খুব একটা পছন্দ করে না! মানিয়ে চলাটা ওর ভীষণ বড় দোষ!তবে ও ধনুচি নাচটা খুব ভালো একটা জানে না! স্যার আমাদের জুলজিতে আদি থেকেই অভ্যস্ত!প্রথম থেকেই ডান দিকে,ওকে ডান হাতের আগলে রাখতো! আর আমাকে বাঁ দিকে,আমার চোখে সেন্সার লেন্স তাই! ভুল করে একদিন আমি ডান দিকে বসি! ও তখন আমার জায়গাটা [ বিস্তারিত ]
আমায় তুমি খুন করেছো গুম করেছো, ঘুম কেড়েছো স্বপ্ন দেখার সাধ কেড়েছো মাঝ পথে দু-হাত ছেড়েছো রক্ত মাখা হৃদয় খানি ইচ্ছে করেই- আচ্ছা মতো হ্যাঁচড়া টানে বের করেছো! তবু, ছ্যাঁচড়া আমি তোমার পানে তাকিয়ে তাকি স্মৃতি মাখা অম্ল মধুর দিনগুলোর সব আগলেই রাখি। আগলে রাখি বিলীন হওয়া হাওয়ায় মেশা মুখের হাসি খুব যতনে সঙ্গোপনে বলছি [ বিস্তারিত ]
তখন ক্লাস সিক্স অথবা সেভেনে পড়ি। শহীদ দিবস, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, বাংলা নববর্ষ, পহেলা ফাল্গুনসহ নানান রকম উৎসব এলেই আমাদের স্কুলে বিভিন্ন জমকালো অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে তা যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হতো, এখনো হয়। পাঁচ সাত দিন আগে থেকেই একটা উৎসব উৎসব ভাব থাকতো সবার মধ্য। প্রিয় স্যার তপন কুমার দাস (বর্তমানে বাংলাদেশ বেতারে [ বিস্তারিত ]
চিঠিটি ৩১ অক্টোবর ২০১০ এ পোস্ট করেছিলাম। এতদিনেও আমার ছোট ভাই চিঠিটি পায়নি। আজ বুঝলাম ভুল ডাকঘরে পোস্ট করা হয়েছিল। আশাকরি এবার চিঠিটি পাবে ও।   স্নেহের রাসেল, আমাদেরকে ছেড়ে যাচ্ছ তুই, ২ বছর তোকে দেখব না- যাবার কয়েকদিন আগ হতে এই ভাবনায় আচ্ছন্ন হয়ে ছিলাম । আব্বা হঠাৎ মারা যাবার পর, তোকে ত পিতৃস্নেহ [ বিস্তারিত ]
১. দীঘে তুমি বাড়ছো না গো প্রস্থে শুধু বাড়ো, ফাস্ট ফুডের মায়া তবে এইবার ছাড়ো। ২. তোমার ভয়ে আমি থাকি অফ-লাইনে, বাঁচাতে পারিনা তবু মাস শেষের মাইনে। ৩. কালো চুলে ধরে পাক দ্বারে নক করে টাক, ব্যচেলার ডিগ্রিটা এইবার ঘুচে যাক। ৪. কেউ বলে প্রেম আর কেউ বলে জ্বালা, তবু কেন সকলার বিবেকে তালা ? [ বিস্তারিত ]
মাঝখানে আমি ঘুমিয়ে আছি!দুইপাশে কে?মা আর বাবা!এইভাবে আমি অনেক রাত ঘুমিয়েছি, জন্ম থেকেই!রাতেরবেলা যখন আমি কেঁদে উঠলে,মা যদি জেগে থাকে ,মা আদর করত!না হয় বাবা গায়ে হাত বুলিয়ে আদর করে ঘুমপাড়াতো! গভীর খাদে দুইকূলের আদোর পেতে পেতে আমি মধ্য গতিতে এসেছি!আবার মাঝে মাঝে বাঁধ পেরিয়ে নাব্যতাটুকু হারিয়েছি!এখানে দু পাড় ভাঙা! সবাই যাকে দামোদর বলে,সেটা হল [ বিস্তারিত ]
দুঃখিত মা , ক্ষমা করে দাও আমাকে । আমি দেখেছি তোমার ৯ মাস ব্যাপি প্রসব বেদনা। তুমি নিজকে নিজে জন্ম দিয়েছ । তারপরেও এই ৪১ বছরে একবারো তোমাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানো হয়নি। অথচ কত অকৃতজ্ঞ মানুষকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছি। কত উপহার দিয়েছি জন্মদিনে তাদের। কিন্তু তোমার বেলায়ই আমার এই কৃপণতা । অনেক ঋণ তোমার প্রতি [ বিস্তারিত ]

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

সংরক্ষণাগার

ফেইসবুকে সোনেলা ব্লগ