তাপসকিরণ রায়

কোলকাতা থেকে আমার পাঁচটি বই প্রকাশিত হয়েছে। এর মধ্যে ২ টি কবিতার ও তিনটি গল্পের। এ ছাড়া বেশ কিছু পত্র পত্রিকায় নিয়মিত লিখে যাচ্ছি।

  • নিবন্ধন করেছেনঃ ১১ বছর ৬ মাস ১২ দিন আগে
  • পোস্ট লিখেছেনঃ ৩৯টি
  • মন্তব্য করেছেনঃ ২২৬টি
  • মন্তব্য পেয়েছেনঃ ৪১৪টি

হ্রেষা ধ্বনি

তাপসকিরণ রায় ২৯ মে ২০১৭, সোমবার, ০১:৪৪:৪৯অপরাহ্ন কবিতা ৫ মন্তব্য
বয়সকে ধরা যাবে না পুলকিত ধ্বনিগুলি অন্তহীন শৈশব, কৈশোর যৌবন ছিঁড়ে আবার জুড়ে যাচ্ছে অনায়াস স্বপ্ন নদীর ভেসে যাচ্ছে হ্রেষা ধ্বনিতে তোমার বয়েস ধরা যাচ্ছে না !

রমাকান্ত নামা—গন্ধবিলাস (ছোট গল্প)

তাপসকিরণ রায় ১৬ এপ্রিল ২০১৫, বৃহস্পতিবার, ০৮:২২:০১অপরাহ্ন গল্প ৬ মন্তব্য
ঘর চাই একটা, জীবন ধারণের। যেখানে একান্ততার নিবাস। ঘরের মধ্যে আর কি চাই ? সুন্দর স্বচ্ছদ একটা পালঙ্ক। রমাকান্তর ভাবনায়, লাগাম ছাড়া ঘোড়া হতে পুরুষদের ভালো লাগে।  চরিত্র নিয়ে টানাটানি যতই করো না কেন--মন বিশ্লেষণে দেখবে পুরুষদের গভীরে চরিত্রহীনতার বীজ জমা থাকে ! সে বীজ উর্বর ভূমিতে না পড়লেই হল। কিন্তু এ ভাবে কি আর জীবন চলে [ বিস্তারিত ]

না

তাপসকিরণ রায় ২ এপ্রিল ২০১৫, বৃহস্পতিবার, ০৯:৫৫:১৪অপরাহ্ন কবিতা, সাহিত্য ৮ মন্তব্য
না, সবার ব্যথা এক মত নয় আকৃতির ভেতর যতটা ছুঁয়েছে প্রতিফলক তুমি চিনতে পার না সেই আঁকিবুঁকি !   হাতের তালু চির রেখায় নাকি ভবিষ্য লেখা থাকে, জীবনটাই দুর্বোধ্য মলাট পৃষ্ঠা-- আমার হাসির মধ্যে হাসি ধরা নেই— আমার গানের মধ্যেই আমি যা বলে গেছি-- কতটা আমি ধরা থাকি তাতে ? অভিজ্ঞান ভেঙ্গে যাচ্ছে--মনের কোনও যন্ত্রণামাপ [ বিস্তারিত ]
নেশার কি শেষ আছে ? ম'কারের নেশাই শুধু নেশা নয়,  ফেসবুকে বসে থাকা যেমন নেশা, তেমনি প্রতিদিনের খোলা জানলার বাইরের দৃশ্য দেখাও নেশা হয়ে উঠতে পারে ! অভ্যাস নেশার বশীভূত কিম্বা বলা যেতে পারে নেশা অভ্যাসের বশীভূত। বশীকরণ তন্ত্রমন্ত্রের এখানে প্রয়োজন নেই। হ্যাঁ, একটা কথা এর মাঝে এসে যায় বটে, আকর্ষণ কিছু একটা থাকতে হবে, [ বিস্তারিত ]

কাকের ডাক (ভৌতিক গল্প–শেষ অংশ)

তাপসকিরণ রায় ২০ জানুয়ারি ২০১৫, মঙ্গলবার, ১১:৪৪:৪৭অপরাহ্ন গল্প ৬ মন্তব্য
৪ এমনি আর এক রাতেও ঘুম ভেঙ্গে গিয়ে ছিল কমলেশের, গভীর রাত ছিল, কাকগুলি কর্কশ রবে ডাক ছিল! অজানা আশঙ্কায় মন কেমন ব্যথিত হয়ে গিয়ে ছিল--কে জানে আগামী ভোর কি দুঃসংবাদ নিয়ে আসবে! কমলেশের চাকরির দশ বছর হয়ে গেছে, তিনি বিয়ে করেছেন। এক মেয়ে তাঁর। মেয়ের বয়স তিন হবে। ওই সময় কমলেশের স্ত্রী তাঁর সঙ্গে ছিলেন না, [ বিস্তারিত ]

কাকের ডাক (ভৌতিক গল্প)

তাপসকিরণ রায় ১৩ জানুয়ারি ২০১৫, মঙ্গলবার, ১০:২২:৫২অপরাহ্ন গল্প ৬ মন্তব্য
চতুর্থ অংশ... বাস থেকে নেবে আনোয়ারশা রোডের ঠিক সামনের রাস্তা, হরিপদ দত্ত লেনের দিকে হাঁটতে লাগলেন। এক ধরণের অদ্ভুত রোমাঞ্চ অনুভব করতে লাগলেন। সব কিছু পাল্টে গেছে, রাস্তার ডান দিকের বিরাট পুকুরের কোন অস্তিত্ব নেই। ঝোপঝাড় ছোট বড় জঙ্গল সব সাফ হয়ে গেছে। তার পরিবর্তে দাঁড়িয়ে আছে কিছু বড় বড় বাড়ি। চেনার মধ্যেও মাঝে মাঝে পুরনো ঘর দুচারটে আছে [ বিস্তারিত ]

কাকের ডাক (ভৌতিক)

তাপসকিরণ রায় ৯ জানুয়ারি ২০১৫, শুক্রবার, ০৭:১৪:২৫অপরাহ্ন গল্প ৪ মন্তব্য
তৃতীয় অংশ... দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে রাত বারটা বেজে গেল। কমলেশ বললেন, বোগাস, আরে ওসব কিছু নয়! গ্রামের লোকের গুজব ছাড়া আর কিছু নয়। --যা রটে তা কিছু বটে, চাপা স্বরে বিশুমাস্টার বলে ওঠেন। --ঠিক আছে আর আধ ঘণ্টা দেখে যাই, তারপরে ঘরে চলে যাব, কমলেশ অনিচ্ছায় বলে ওঠেন। --সেটাই ভালো হবে, শিক্ষকদের মধ্যে থেকে এক জন [ বিস্তারিত ]

কাকের ডাক (ভৌতিক)

তাপসকিরণ রায় ৫ জানুয়ারি ২০১৫, সোমবার, ১১:১৪:০০পূর্বাহ্ন গল্প ৬ মন্তব্য
পরবর্তী অংশ... অবিবাহিত কমলেশের বয়স তখন বাইশ তেইশ হবে। ভূতটুতে তখনও বিশ্বাস ছিলনা, তবে কৌতূহল ছিল অনেক। বিশু মাস্টারের গল্প শুনেই তিনি ঠিক করে নিলেন, যাচাই করে দেখতে হবে জিনিষটা কি! গাঁয়ের তিন চার জন শিক্ষককে রাজি করালেন, প্রত্যেকের মধ্যেই ব্যাপারটা নিয়ে বেশ কৌতূহল দেখা গেলো। ঠিক হল কোন শনিবার ধরে গভীর রাতে তাঁরা দেখতে যাবেন--আলেয়া। সত্যি [ বিস্তারিত ]

কাকের ডাক (ভৌতিক)

তাপসকিরণ রায় ২৯ ডিসেম্বর ২০১৪, সোমবার, ১০:৫৬:০৬অপরাহ্ন গল্প ৬ মন্তব্য
কি লিখবেন ভাবছিলেন কমলেশ। মাঝে মাঝে এমনি হয়, কলম আর চলতে চায় না, মনে হয় লেখার সমস্ত ভাবনা এখানেই বুঝি থেমে গেলো! কমলেশ লেখক, বেশ কিছু গল্প কবিতা পত্রিকায় ছেপেছে তাঁর ।চার পাঁচটা বইও প্রকাশিত হয়েছে। লিখে যাচ্ছেন একের পর এক গল্প কবিতা, কোথাও আটকাচ্ছে না। কিন্তু আজ কি লিখবেন  কিছুই মনে করতে পারছেন না। হাতে কলম, সামনে লেখার কাগজ, [ বিস্তারিত ]

স্পৃশ্য অস্পৃশ্য

তাপসকিরণ রায় ২০ ডিসেম্বর ২০১৪, শনিবার, ০৭:০৬:৫৪অপরাহ্ন গল্প, সাহিত্য ১০ মন্তব্য
পোশাক মোড়া মানুষ মানুষের আসল রূপ নয়। তবে স্পৃশ্য অস্পৃশ্য মানুষের সংজ্ঞা কি ভাবে দেওয়া যাবে ? ভবানন্দের খালি গায়ে পৈতা যদি না ঝুলত তবে ব্রাক্ষ্মণ বলে কে তাঁকে চিনত ? প্রাথমিক ভাবে মানুষকে মানুষের আদলে চেনা যায়। তারপর আসে জাতপাতের ব্যাপারগুলি। বর্ণশেষ্ঠ ব্রাক্ষ্মণ নাকি এই ভবানন্দ। সমাজে এমন অনেক উন্নাসিক ব্যক্তি আছেন বাস্তবে তাঁরা [ বিস্তারিত ]

রমাকান্ত নামা–তাল, বেতাল, ঝাঁপতাল

তাপসকিরণ রায় ১২ ডিসেম্বর ২০১৪, শুক্রবার, ১১:৫৮:৫৮অপরাহ্ন গল্প, রম্য ১০ মন্তব্য
রমাকান্তর তালের জ্ঞান নেই। তবে তিনি বলতে পারেন কোন তাল কানে ভালো লাগে। অবশ্য এ ভালো লাগার রকমফের থাকতেই পারে ! তাঁর মতে বেতালও একটা তাল, কিছু তালের নাম তিনি শুনেছেন, তার মধ্যে ঝাঁপতাল নাকি একটা তাল ! কে জানে ওতে কিভাবে ঝাঁপ দিতে দিতে তাল লাগাতে হয় ! তাঁর মত তালকানাদের এর বেশী কিই [ বিস্তারিত ]

বাবা ও মা

তাপসকিরণ রায় ২৫ নভেম্বর ২০১৪, মঙ্গলবার, ১১:৩৭:২১অপরাহ্ন কবিতা ১২ মন্তব্য
বাবা ? তোমার ? আমারও বাবা ছিল জানো ? এমনি হাজারও লোকের বাবা কোথাও হারিয়ে গিয়েছে ! তার ছিল পদাতিক রাত্রি জাগরণ। সে দৃঢ় চেত আজও মনের ভেতরে হেঁটে চলে। মা, সবারই মা থাকে, হাজারও সন্তানের মা জেগে থাকে নিঝুম শূন্যতায়-- হৃদয় প্রদীপের ঘরে--সে যাপন জন্মান্তর ভরে থাকে !

ফেসবুক নামা

তাপসকিরণ রায় ২০ নভেম্বর ২০১৪, বৃহস্পতিবার, ০৭:১২:২১অপরাহ্ন গল্প, সাহিত্য ১৯ মন্তব্য
চাইছি তোমার বন্ধুতা--সুনন্দার ফেসবুকের ইনবক্সে এমনটা লিখে দিয়ে ছিলেন রমাকান্ত। চেনা জানার প্রয়োজন নেই--চেহারাই যথেষ্ট। দেখতে টেকতে বেশ, বয়স একটু বেশী লাগলেও চৌকস চেহারা, যাকে বলে সাড়া জাগানো ভাবের মাঝে গাম্ভীর্য ভাব লুকানো। তার ওপর সাজ সজ্জা চেহারা ছবির পোশাকের ভেতর দিয়ে কেমন একটা আকর্ষণ-বিকর্ষণ ভাব ধরে রাখা! সুনন্দার তরফ থেকে প্রথমে ফ্রেন্ড হবার অপশন এলো। রমাকান্ত [ বিস্তারিত ]

ডানা ও রোমন্থন

তাপসকিরণ রায় ১২ নভেম্বর ২০১৪, বুধবার, ০১:৩৯:৩০অপরাহ্ন কবিতা, সাহিত্য ৮ মন্তব্য
ডানা বন্ধু ! তুমি কি পর না-- প্রসারিত মুক্ত ঝিনুকের আঁক নিয়ে হেসে উঠতে সেই মত-- বুকের বন্ধনটুকু খুলে রেখে ওই সবুজ ঘাস, ওই তেপান্তরের মাঠের বিজন নির্জনতায় যে ছেলেটি চুপ বসে আছে-- যে হারিয়েছে তার বিরহী বাঁশি। একটু নিবিড় ঘন হয়ে পার না কি তার হাতটা তুলে নিতে তোমার হাতে-- জানি স্বপ্নে জ্বালা আছে [ বিস্তারিত ]

লেখনী ও ভাসান

তাপসকিরণ রায় ৬ নভেম্বর ২০১৪, বৃহস্পতিবার, ০১:১৭:২০অপরাহ্ন কবিতা, সাহিত্য ১৬ মন্তব্য
লেখনী বুকের জাড়ানো কলমটি জানে শুধু আমার একাকীত্বের কথা, --এ আনন্দ উচ্ছ্বাস জেনো ঢেকে রাখা ব্যথা, অবাধ ফেটে পড়া দুঃখগুলি, লেখনী তুমি তো জানো অভ্যন্তর ! অশ্রু নেই কোথাও কাগজ ভরেছে জীবন কথায়। ভাসান তোমার ভাসান পাত্রে একটি জল ছবি-- ওদিকে খণ্ডিত মেঘের আকাশ--বাতাসে ভেসে যায় জীবন কথা, কাব্য লিখেছি বৃষ্টি ঝরার দিনে--একটি যুগলবন্দী গান-- [ বিস্তারিত ]

মাসের সেরা ব্লগার

লেখকের সর্বশেষ মন্তব্য

ফেইসবুকে সোনেলা ব্লগ