সায়মা নুর নাতাশা

  • নিবন্ধন করেছেনঃ ৮ বছর ৪ মাস ১৪ দিন আগে
  • পোস্ট লিখেছেনঃ ৭টি
  • মন্তব্য করেছেনঃ ৭৪টি
  • মন্তব্য পেয়েছেনঃ ১৪০টি
তাঁরা তিন ভাইয়ের সংসার। বোনকে বিয়ে দিয়ে নিজেদের সংসারে মনোনিবেশ করেছেন। তাঁদের আবার আরও দুজন বোন ছিলেন। একজন সবার বড়। তিনি এক কন্যা সন্তান জন্ম দেয়ার পর মারা যান। আরেকজন বিয়ের এক সপ্তাহ আগেই এ পৃথিবী ছেড়ে মুক্ত হয়ে যায়। আচ্ছা...তাঁরা তাঁরা করছি কেনো? তাঁদের একটা নাম রাখলে ভালো হয় না??? তাদের মধ্যে বড় ভাই [ বিস্তারিত ]

একটি ইন্টার্ভিউ

সায়মা নুর নাতাশা ১০ আগস্ট ২০২০, সোমবার, ০১:৪২:০৪পূর্বাহ্ন স্মৃতিকথা ১৬ মন্তব্য
ঢুকতেই আমরা মুগ্ধ হয়ে যাই!!! ফ্লোর দেখে চোখ যেনো ছানাবড়া !!!!!!!!! জীবনের প্রথম ইন্টার্ভিউ দিতে যাওয়া। উত্তেজনাপূর্ণ মূহূর্ত। কারণ জীবনের প্রতিটি "প্রথম" উত্তেজনা পূর্ণ হয়ে থাকে। যা আমরা এক্সাইটেড , নার্ভার্সনেস সব মিলেয়েই বলে থাকি...তেমনি কিছু। ইন্টার্ভিউ শেষে আমি নিশ্চিত ছিলাম আমার বান্ধবি মুন্নাকেই ডাকা হবে। কারণ সে যথেষ্ঠ স্মার্ট। তাকে বলে বলেই হাঁটতে হাঁটতে [ বিস্তারিত ]

সেই বসন্ত_এই বসন্ত

সায়মা নুর নাতাশা ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭, বুধবার, ০৪:১১:৪৭অপরাহ্ন একান্ত অনুভূতি ২৪ মন্তব্য
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। শনিবার। ঘুম থেকে উঠি ফোন কলের রিংটোন এ। মুনু কল করেছে। জরুরী কাজে কলেজে যেতে বলা হয়। আমি উঠি। কেন যেন বসন্তের সাথে মিল রেখে কাপড় পরতে মন চাইলো। বেছে নিলাম প্রায় কড়া সবুজ রঙের একটা কাপড়। তবে সব রঙের উপস্থিতি ছিলো এ জামায়। কলেজে যাওয়ার জন্য তৈরি হয়ে নিয়। সেজেগুজে নিয়। [ বিস্তারিত ]
আজ অনেক দিন পর ছোট ভাইয়ের সাথে বসে কার্টুন দেখছিলাম। "গোপাল ভার" এর। সেখানে "পরশপাথর" নামের এক পর্ব দেখায়... একদিন রাজা স্বপ্নে দেখেন...তাঁর ভগবান তাঁর পরশপাথর এর ছোঁয়ায় তাঁর রাজ্য সোনার রাজ্যে পরিণত করেন। এ নিয়ে রাজার মহা চিন্তা। খাওয়া নেই নাওয়া নেই। শুধুই চিন্তা। হঠাৎ একদিন তিনি হিমালয়ে যান সাধনা করতে। পরশপাথর এর উদ্দেশ্যে। [ বিস্তারিত ]

স্মৃতি………

সায়মা নুর নাতাশা ২৮ মে ২০১৬, শনিবার, ১০:০০:৪২অপরাহ্ন একান্ত অনুভূতি ১৯ মন্তব্য
২৭-০৫-২০১৬ সময় দুটো বেজে পঁয়তাল্লিশ মিনিট। দুপুরের খাওয়া প্রায় শেষের দিকে। ক্যালেন্ডারের দিকে তাকিয়ে দেখছিলাম আজ তারিখ কত। হঠাৎ আমি শুধু তাকিয়েই থাকি। ফ্যানের বাতাসে ক্যালেন্ডারের কিছু পাতা উড়তে থাকে। চোখ স্থির। ঝাপসা হয়ে আসে। পলকহীন চোখে আমি ভাবতে থাকি খানিক। আজ আছি। এখন আছি। হয়তো একটু পর আর থাকবো না! কখনোই আসবো না। কেউই [ বিস্তারিত ]
সাল ২০০৬। তখন আমি পঞ্চম শ্রেণীতে পড়ি। একটা সরকারি বিদ্যালয় এ লিখাপড়া করতাম। স্কুলটি ছিলো ঠিক আমার বাসার সামনে। বাসা আর স্কুলের ব্যবধান এ ছিলো শুধু মাত্র একটা রাস্তা। তাই যখন তখন ঘরে চলে আসার সুযোগ ছিলো। আসতামও। একদিন টিফিন এর ছুটিতে বাসায় এসে আমি চমকে যাই। ছোট ছিলাম তো??? আর চঞ্চল ও ছিলাম বেশ। [ বিস্তারিত ]
আমাকে দুঃখের শ্লোক কে শোনাবে? কে দেখাবে আমাকে দুঃখের চিহ্ন কী এমন, দুঃখ তো আমার সেই জন্ম থেকে জীবনের একমাত্র মৌলিক কাহিনী। আমার শৈশব বলে কিছু নেই আমার কৈশোর বলে কিছু নেই, আছে শুধু বিষাদের গহীন বিস্তার। দুঃখ তো আমার আমার হাত...হাতের আঙুল...আঙুলের নখ.. দুঃখের নিখুঁত চিত্র এ আমার আপাদমস্তক। আমার দুঃখ আছে কিন্তু আমি [ বিস্তারিত ]

মাসের সেরা ব্লগার

লেখকের সর্বশেষ মন্তব্য

ফেইসবুকে সোনেলা ব্লগ