
গভীর নিশীথে ঝরে ধড়ফড়ে দু’চোখের জল
ডাকলেই ছেঁড়া প্রীতি,
হারানো দিনের কথা জানি তোর কাছে
শুধুই বেসুরো আজ তাল হারা শকুনের গীতি।
কেনেই হবে না বল
চিত্তের চাওয়া যে তোর অসীম বৈভব,
অথচ ছিলাম পাশে কতো বোকা আমি
বাঁধনের বুকে সেচে হা-ভাতের ভীরু কলরব।
আঘাত করলি তাই,
দ্বিধাহীনে না ভেবেই থাকতেও পারে জেগে
ঘর্মাক্ত ও’ বুকে চির মহান যে দয়াময় সাঁই।
হঠাৎই হয়তো আমি দূরে যাবো চলে
নিভৃতেই ক্ষয়ে যাবে মূল্যহীন কায়া,
খুঁজবি না জানি ছায়া,
তবুও এ আশা যাবো চরাচরে রেখে
আজীবন পুষে থাকি যদি এক বৃন্ত,
করবিই আফসোস হোক অবশেষে ঝোরে আঁখি জল
তা থেকে জন্মালে লাখো লাল ও বেগুনি হায়াসিন্থ!
ছবিঃ নেট থেকে সংগৃহিত।
৬টি মন্তব্য
আলমগীর সরকার লিটন
প্রেমবিরহের এক অনুভূতির ছোঁয়া কবি দা
অনেক শুভেচ্ছা রইল———-
বোরহানুল ইসলাম লিটন
আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভ কামনা জানবেন সতত কবি দা!
সুস্থ থাকুন খুব ভালো থাকুন।
মোঃ মজিবর রহমান
হায়াসিন্থ ফুলের ছবিতে হায়াসিন্থ নিয়ে বেদনাত্বক কাব্য হৃদয় ছুয়ে মনের গভীরে জায়গা পেলো ভাই।
বোরহানুল ইসলাম লিটন
জী মজিবর ভাই!
’চিরায়ত পূরাণ’ এ হায়াসিন্থ’র জন্মকথা নিয়ে লেখা
এক করুণ কাহিনী পড়েই এই কবিতা লেখা।
আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভ কামনা জানবেন সতত।
সুস্থ থাকুন খুব ভালো থাকুন!
হালিমা আক্তার
হায়াসিন্থের জন্ম কথা জানতে চাই। সুন্দর কাব্য রচনা। শুভ কামনা রইলো।
বোরহানুল ইসলাম লিটন
’চিরায়ত পূরাণ’ এর কাহিনী আপু!
আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভ কামনা জানবেন সতত!
সুস্থ থাকুন খুব ভালো থাকুন!