কালোবকের ছবি তোলার সময় আমার রিক্সার পার্টনার খোন্দকার কিসমত ভাই অন্য পাখির ছবি তোলায় ব্যাস্ত ছিলেন। আমার সঙ্গীরা কেউই আমার সঙ্গে ছিলেন না। তাঁরা সবাই যার যার মতন ছবি তুলছিলেন। দলের সাথীরা কালোবকের ছবি তুলতে না পারায় আমার মনটা খারাপ ছিলো। পরে এক সঙ্গে হলে আমি উনাদের কালোবক সম্পর্কে বলি। তখন সবাই ছবি তোলার আগ্রহ প্রকাশ করেন। আমরা সবাই কালোবক খুঁজতে থাকি। পুরো ঝোপ তন্ন তন্ন করে খুঁজি। কোথাও কালোবকের দেখা পেলাম না। আমি জানি আমার সতীর্থদের কারো এই পাখির ছবি তোলা নেই। ঘন্টা খানিক খোঁজার পর যখন পাখিটির দেখা পাওয়া গেল না তখন সবার চেহারায় লক্ষ্য করলাম যেন, না পাওয়ার একটা চাপা বেদনার ছাপ ফুঁটে উঠেছে। নিজেকে সে সময় বেশ অপরাধী মনে হচ্ছিল।
দলবদ্ধ হয়ে ছবি তোলার সময় আমার ভিতর দুটি ক্রিয়া কাজ করে। প্রথমতঃ আমি কোন অচেনা ও নতুন পাখির সন্ধান পেলে দলের সবাইকে সেই পাখি তোলার জন্য অগ্রাধিকার দেই। নিজে না তুলে দলের সাথীদের আগে পাখিটির ছবি তোলার ব্যাবস্থা করে দেই। দ্বিতীয়তঃ দলবদ্ধ হয়ে ছবি তুলতে গেলে যদি কেউ ছবি না পায় তবে তার মনে একটা কষ্ট কাজ করে। সেটা আমি বুঝতে পারি। আর এই কষ্টটা অনেক বড় একটা কষ্ট। দলের সঙ্গীদের এই সুযোগ করে দেই বলে তাদের কাছ থেকে যে সম্মান ও ভালোবাসা পাই সেটা আমার জীবনে সবচেয়ে বড় পাওনা। অনেক সময় এই পাওয়া না পাওয়া নিয়ে দলের মধ্যে অনেকের সঙ্গে মনোমালিন্যও হয়ে থাকে। আমি আগের কোন এক পর্বে বলেছিলাম ফটোগ্রাফী অনেকটাই ভাগ্যের উপর নির্ভর করে। ভাগ্য সুপ্রসন্ন না হলে এখানে কিছুই করার থাকে না। যার জন্য অধিকাংশ সময় আমি একা একা ছবি তোলায় স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি শুধুমাত্র এমন বিব্রতকর পরিস্থিতি থেকে নিজেকে মুক্ত রাখার জন্য।
আমি এই বনে Yellow-eyed Babler বা হলদে-চোখ ছাতারে ও Greater grey Babler বা বড়-ধুসর ছাতারে নামক দুটি নতুন পাখি পেয়ে গেলাম। Yellow-eyed Babler তোলার জন্য ২০১৫ সালে ঠাঁকুরগাও ছুটে গিয়েছিলাম। সারাদিন ঘুরাঘুরি করেও পাখিটির দেখা না পেয়ে সেদিন রাতেই ঢাকায় চলে আসি। পরের দিন স্থানীয় ফটোগ্রাফাররা Yellow-eyed Babler এ ছবি পায়। আর Greater-grey Babler আমাদের দেশে পরিযায়ী পাখি। পঞ্চগড় জেলার বোদা উপজেলায় এই পাখিটি মাঝে মাঝে দেখা যায়। অনিশ্চয়তা বলে কোনদিন এই পাখির ছবি তোলার আগ্রহ জাগে নি। আমার দলের সাথীরা সবাই নতুন পাখি দুটির ছবি তুলতে পেরে কালোবকের কষ্ট অনেকটাই ভুলে গেলেন। তারা সবাই মহা খুশী। তাঁদের খুশী মাখা চেহারা দেখে আমিও আনন্দিত। আবেগে বলে ফেললাম একটা হারানোর পুরস্কার স্বরূপ দুইটা নতুন পাখি সবাই পেয়ে গেলাম। তারা অট্টহাসি হেঁসে আমাকে বুকে জড়িয়ে নিলো। তাদের এহেন ভালোবাসায় আমি আপ্লুত হয়ে গেলাম। আমার পাঠক বন্ধুদের জন্য নতুন পাখি দুটি শেয়ার করলাম। তাঁরাও যেন পাখি দুটির ছবি দেখে আমাদের মতন তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলেন।
Yellow-eyed Babler বা হলদে-চোখ ছাতারে
Greater grey Babler বা বড়-ধুসর ছাতারে
কালোবকের ছবি তুলতে না পারায় আমার সঙ্গীরা দলছুট হলো না।
তাঁরা আমার সঙ্গে থাকবে বলে পণ করলো। আমরা সবাই ৫ নাম্বার জোনে পৌছালাম। রিক্সা থেকে নেমে জোনের মুখে দাঁড়ালাম। চারিদিক ভাল করে তাকালাম। জোনটাকে বুঝার চেষ্টা করলাম। মূল সড়কের (যদি মূল ফটক থেকে আসতে হয় তবে বাঁ দিকে। আর শেষ প্রান্ত থেকে আসতে হলে হাতের ডান দিকে) হাতের ডান দিকে ৫ নাম্বার জোন শুরু। পায়ে চলার মেঠো পথ। চওড়া ১০ফুট। লম্বা প্রায় দুই কিলোমিটার। জোনের মাটির পথ ধরে হেঁটে ২০০ গজের মতন সামনে গেলে হাতের ডান দিকে আরেকটা সরু ৪ ফুটের মাটির পথ। সেই সরু পথের দুই ধারেই বিলের মতন বিছানো। শুধু পানি আর পানি। তৃণ জাতীয় উদ্ভিদে বিলটা আবৃত। জলজ পাখিদের মূল খাবার হচ্ছে জলজ তৃণ উদ্ভিদ। বিলটা দেখে আমার বুঝতে অসুবধিা হলো না এখানে কি কি প্রজাতি পাখির দেখা পাওয়া যাবে।
আমাদের দেশে অধিকাংশ হাঁস জাতীয় জলজ পাখি পরিযায়ী হয়ে শীত মৌসুমে আসে। Gad-wall বা পিয়াং হাঁস ছাড়া অন্য কোন হাঁস পাখির এত বড় ফ্লক বা ঝাঁক দেখা যায় না। রাজশাহীর পদ্মার চর ও ফেনীর মহুরীর বাঁধে প্রায় ২০০-২৫০ পিঁয়াং হাঁসের ঝাঁক দেখা মিলে। অন্য প্রজাতির হাঁস পাখি সংখ্যায় ৩/৪টি আসে। অথচ এই বনের জলাশয়ে এই পিয়াং হাঁসের দেখা পেলাম অগণিত। গুনে শেষ করা যাবে না। পিয়াং হাঁসের জলকেলী ও জল স্নান আমাকে মুগ্ধ করলো। এত কাছ থেকে দেখার সুযোগ কখনই দেশে হয়নি। পদ্মার চরে বা মুহুরীর বাঁধে হাঁস পাখিগুলি বেশ দূরে থাকে। সাইলো ইঞ্জিন বোটের শব্দে পাখিগুলি আকাশে উড়ে যেত। অথচ এই কেওলাদেও বনের বিলে হাঁস পাখিগুলিকে এত কাছে পাবো কোনদনি কল্পনা করিনি। আমার লেন্সের যে মিঃমিঃ তাতে ফুলফ্রেম শট হবে। অথচ এই ফুলফ্রেম শটের জন্য নিঝুম দ্বীপে জানুয়ারী মাসের শীতে মাথায় জলজ উদ্ভিদে ঢেকে গলা সমান পানিতে দাঁড়িয়ে ইউরেশিয়ান উইজিওন বা সিঁথি হাঁসের ছবি তুলেছিলাম। যে কোন ফটোগ্রাফারের কাছে যে কোন পাখির ফুলফ্রেম ছবি মানে হাত দিয়ে পাখিটিকে ধরে ছবি তোলার মতন।
যদিও অধিকাংশ হাঁস জাতীয় পাখির পূর্বে তোলা ছিলো। তারপরও ভাল মানের ছবির জন্য লোভ কাজ করলো । Puprle Swamphen বা বেগুনী কালিম,Darter গয়ার বা সাপ পাখি,Gaeganey বা গিরিয়া হাঁস ও Indian spotbill বা মেটো হাঁসের ছবি ফুলফ্রেমে তুলতে পেরে আমরা সবাই মহা খুশী। একটানা ছবি তুলে দলের সবাই ক্লান্ত। এরই মাঝে জীতেনকে ফোনে বলা হলো চা ও বিস্কিট আনার জন্য। ফোন পেয়ে জীতেন রিক্সা নিয়ে বনের ভিতরে ক্যান্টিনে চলে গেল। আমাদের মাঝে যাদের ধুমপানের অভ্যাস ছিল তারা ধুমপান সেরে নিলো। এখানে বলে রাখা দরকার এই ৫ নাম্বার জোনে প্রায় ১৫০ প্রজাতির জলজ পাখির আবাসন। পাঠক বন্ধুরা একাবার ধারনা করুন কত বড় জলাশয় হতে পারে।
দিদিভাইয়ের ছবি দেখে মন ভরাতে পারায় আমি যানপরনাই মহা খুশী। আমার ছবি কারো ভাল লাগলে তখন পিছনের কষ্টগুলো ভুলে যাই। মনে হয় আমার বন্ধুদের খুশী করাতে পারায় ক্যামেরায় শাটার বন্দী ছবিগুলি স্বার্থকতা পেল। আপনার জন্যও শুভ কামনা রইলো দিদিভাই।
আজকের পাখির ছবিগুলি মনকাড়া সুন্দর। সবকিছু নতুন আমার কাছে। আমার জ্ঞানভাণ্ডারে আরও কিছু তথ্য যোগ হলো। এর জন্য আপনি ধন্যবাদ অবশ্যই পাবার যোগ্য
এখন আসি লেখার শুরুর প্রথম দুই প্যারায়। এটি পড়ে আসলে আপনাকে আরো ভালোভাবে চিনলাম। আপনি বন্ধুবৎসল, পরোপকারী এবং সহানুভূতিশীল একজন মানুষ। যাকে দলবদ্ধভাবে সকলেই একজন ক্যাপ্টেন বলে স্বীকার করতে বাধ্য। নিজে বঞ্চিত হয়ে অন্যকে সুযোগ দেয়া বা অন্যের কস্টে ব্যথিত হওয়া এই গুন সবার মধ্যে থাকেনা। আপনি সত্যি অনন্য ভাইজান। আমার দেখা ভালো মানুষগুলোর মধ্যে একজন।
ছবিগুলি আমার ভাইয়ের মন কেড়েছে জেনেই আমি খুশী। দলের নেতৃত্ব দিতে গেলে সবার আগে পরের জন্য সেক্রিফাইসটাই হচ্ছে মূল নীতি। তাতে নেতার উপর দলের সঙ্গীদের আস্থা ও ভালবাসা জন্মায়। তোমার সুন্দর মন্তব্যে আমাকে আরো বেশী পরিশ্রম করার সাহস বাড়ায়। ভাল থেকো আদরের ভাইটি।
ধন্য মোদের পাখি ভাই
নিত্য নতুন পাখি নিয়ে
ছবি তুলে মজা পায়।
হলদে চোখ ছাতারে
দেখতে ভারি মজারে।
বেগুনী কালিমের প্রেম পীরিতি
দেখতে ভাল লাগেরে।
ভাল থাকবেন ভাইজান। শুভ কামনা।
কালেম চোখে দেখেছি, কিন্তু এত কাছে তা ছিল না,
চেনা পাখিকে এ যেন নূতন করে চেনা।
মেটো হাঁসের ছবিটি খুবই সুন্দর।
ছবি তোলার এই ডেডিকেশন যেন লেখা পড়ে নিজেই উপলব্ধি করতে পারছি।
সব কৃতিত্ব জিসান ভাই ও ইঞ্জা ভাইয়ের। হাতে ধরে অ, আ, ক, খ শিখাচ্ছেন। আপনার অবদানও কম কিসের। সামনের পোষ্টগুলি আরো দৃষ্টিনন্দন করে সাঁজাতে চেষ্টা করবো। অনেক অপশন দেয়া আছে। একন এগুলি রপ্ত করতে পারলেই লেখাগুলি দৃষ্টি নন্দন করে অলংকার করা যাবে। তবে দাদা ভিডিও আরলোডটা শিখাবেন কবে?
২১টি মন্তব্য
সুপর্ণা ফাল্গুনী
গ্রুপে ফটোগ্রাফী হলে সুবিধা অসুবিধা দুটোই হয়। তবে আজকের পর্বটা মন ভরে দিল এতো সুন্দর পাখি দেখে। বেগুনি কালিম টা অনেক সুন্দর। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন শুভকামনা অবিরত পাখি ভাই
শামীম চৌধুরী
দিদিভাইয়ের ছবি দেখে মন ভরাতে পারায় আমি যানপরনাই মহা খুশী। আমার ছবি কারো ভাল লাগলে তখন পিছনের কষ্টগুলো ভুলে যাই। মনে হয় আমার বন্ধুদের খুশী করাতে পারায় ক্যামেরায় শাটার বন্দী ছবিগুলি স্বার্থকতা পেল। আপনার জন্যও শুভ কামনা রইলো দিদিভাই।
তৌহিদ
আজকের পাখির ছবিগুলি মনকাড়া সুন্দর। সবকিছু নতুন আমার কাছে। আমার জ্ঞানভাণ্ডারে আরও কিছু তথ্য যোগ হলো। এর জন্য আপনি ধন্যবাদ অবশ্যই পাবার যোগ্য
এখন আসি লেখার শুরুর প্রথম দুই প্যারায়। এটি পড়ে আসলে আপনাকে আরো ভালোভাবে চিনলাম। আপনি বন্ধুবৎসল, পরোপকারী এবং সহানুভূতিশীল একজন মানুষ। যাকে দলবদ্ধভাবে সকলেই একজন ক্যাপ্টেন বলে স্বীকার করতে বাধ্য। নিজে বঞ্চিত হয়ে অন্যকে সুযোগ দেয়া বা অন্যের কস্টে ব্যথিত হওয়া এই গুন সবার মধ্যে থাকেনা। আপনি সত্যি অনন্য ভাইজান। আমার দেখা ভালো মানুষগুলোর মধ্যে একজন।
শুভককামনা রইলো ভাই।
শামীম চৌধুরী
ছবিগুলি আমার ভাইয়ের মন কেড়েছে জেনেই আমি খুশী। দলের নেতৃত্ব দিতে গেলে সবার আগে পরের জন্য সেক্রিফাইসটাই হচ্ছে মূল নীতি। তাতে নেতার উপর দলের সঙ্গীদের আস্থা ও ভালবাসা জন্মায়। তোমার সুন্দর মন্তব্যে আমাকে আরো বেশী পরিশ্রম করার সাহস বাড়ায়। ভাল থেকো আদরের ভাইটি।
সুপায়ন বড়ুয়া
ধন্য মোদের পাখি ভাই
নিত্য নতুন পাখি নিয়ে
ছবি তুলে মজা পায়।
হলদে চোখ ছাতারে
দেখতে ভারি মজারে।
বেগুনী কালিমের প্রেম পীরিতি
দেখতে ভাল লাগেরে।
ভাল থাকবেন ভাইজান। শুভ কামনা।
শামীম চৌধুরী
কবির ছন্দে
মন্তব্য পেলে
কষ্টগুলি হয়
আমার আনন্দময়।
ভালো থাকবেন কবি
আপনার দোয়া মাখানো
সুন্দর চয়নগুলো
আমার আগামী দিনের রবি।
ভালো থাকবেন
সঙ্গে রাখবেন।
সুপায়ন বড়ুয়া
এই তো মিলে গেল
ভাইয়ের সাথে ছন্দমিল
সোনেলায় অন্তমিল।
ভাল থাকবেন। শুভ কামনা।
ফয়জুল মহী
নিখুঁত ভাবনায় কোমল হাতের পরশ।
শামীম চৌধুরী
কৃতার্থ সুহৃদ।
ইঞ্জা
আজ অনেক পাখি চিনলাম, যদিও কালিম আগেও দেখেছি, বাকি গুলো দেখার স্বাদ মিটলো, পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
ছাইরাছ হেলাল
কালেম চোখে দেখেছি, কিন্তু এত কাছে তা ছিল না,
চেনা পাখিকে এ যেন নূতন করে চেনা।
মেটো হাঁসের ছবিটি খুবই সুন্দর।
ছবি তোলার এই ডেডিকেশন যেন লেখা পড়ে নিজেই উপলব্ধি করতে পারছি।
শামীম চৌধুরী
জ্বী ভাইজান, ফুলফ্রেম ছবি মানেই জীবন্ত। ভাল থাকবেন। শুভ কামনা রইলো।
আরজু মুক্তা
বেগুনি কালেম পাখি ভালো লাগলো।আর গয়ার নামটাও নতুন। দেখলামও প্রথম।
ধন্যবাদ ভাই। এতো সুন্দর সুন্দর পাখি আপনার কল্যাণে দেখতে পাচ্ছি
শামীম চৌধুরী
আপনার ভাল লাগায় আমি যানপরনাই খুশী আপু। শুভেচ্ছা রইলো আপনার জন্য। ভাল থাকবেন।
নিতাই বাবু
ছবি বলে লাগাতে পারেন না? আইজা দেখি লেহা আর পটতো মাখা-মাখি। লিংকও লাগাইছেন এক্কেবারে ব্লগ শিরোনামের মতন! আইজগার পোস্ট দেইখা মনডা ভইরা গেলোগা। ভালো থাকবেন দাদা। না পারার কিছুই নেই। চেষ্টায় মানুষকে সাফল্যের শিখরে নিয়ে পৌঁছে দেয়।
শুভকামনা থাকলো।
শামীম চৌধুরী
সব কৃতিত্ব জিসান ভাই ও ইঞ্জা ভাইয়ের। হাতে ধরে অ, আ, ক, খ শিখাচ্ছেন। আপনার অবদানও কম কিসের। সামনের পোষ্টগুলি আরো দৃষ্টিনন্দন করে সাঁজাতে চেষ্টা করবো। অনেক অপশন দেয়া আছে। একন এগুলি রপ্ত করতে পারলেই লেখাগুলি দৃষ্টি নন্দন করে অলংকার করা যাবে। তবে দাদা ভিডিও আরলোডটা শিখাবেন কবে?
নিতাই বাবু
একবার না দেখিয়ে দিয়েছিলাম, দাদা। মনে হয় ভুল্র গেলেন। ইশ! যদি সামনাসামনি থাকতেন, ওয়ান-টু-তে শেষ করে দিতাম।
আলমগীর সরকার লিটন
সত্যই চমৎকার লাগল শামীম দা
শামীম চৌধুরী
খুব খুশী হলাম লিটন ভাই। ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
প্রদীপ চক্রবর্তী
দাদা
আমি তো আপনার ভক্ত।
আপনার লেখা ও ছবি সত্যিই অসাধারণ।
ভালো লাগলো।
শামীম চৌধুরী
ধন্যবাদ দাদাভাই। শুভ কামনা রইলো।