
বাসায় ফিরেই রুদ্র প্রথমে গেলো নীলের রুমে, নীল ঘুমাচ্ছে আর রিয়া সোফায় বসে বই পড়ছে দেখে রুদ্র বেরিয়ে এলো রুম থেকে, সামনেই ভাবীকে দেখে বললো, তোমার বোনটা তোমারই মতো, বেশ কেয়ারিং।
রেনু হেসে বললো, এসব আমার মায়ের গুণ।
রুদ্রও মৃদু হেসে করিডোর দিয়ে এগিয়ে গেলো নিজ রুমে, কাপড় ছেড়ে বাথরুমে গেলো, শাওয়ারের পানি ছেড়ে দিয়ে নিজে ভিজতে লাগলো মাথায় অনেক গুলো প্রশ্ন নিয়ে।
শাওয়ার শেষে বেরিয়ে এলো চুল গুলো মুছতে মুছতে, টাওয়ালটা খুলে পাঞ্জাবি পড়ে নিলো, এরপর সিগারেট ধরিয়ে সোফায় বসলো।
কিছুক্ষণ পর দরজায় নক শুনে দ্রুত সিগারেট নিভিয়ে জিজ্ঞেস করলো, কে?
ভাইয়া আমি।
সুমি ভিতরে প্রবেশ করে রুদ্রর সামনে এসে দাঁড়ালো, রুদ্র খেয়াল করলো চোখ ভর্তি পানি সুমির চোখে।
বোস।
সুমি বসলে বললো, তুই এখনো কান্নাকাটি করছিস?
যদিও ও জানে রুদ্রদের চাইতে বাবার বেশি আদরের ছিলো এই বোনটি।
মাথায় হাত ভুলিয়ে বললো, দেখ কারোরই বাবা মা আজীবন থেকে যায়না, আমাদের সবাইকে আগে পরে যেতে হবে, এ নিয়ে দুঃশ্চিন্তা করে লাভ নেই, আমাদেরজে সামনে এগিয়ে যেতে হবে, বলতে বলতেই রুদ্রর চোখ দিয়ে জল গড়িয়ে পড়লো।
ভোরে ঘুম ভাঙলে রুদ্র উঠে দুই গ্লাস পানি খেয়ে ওয়াসরুমে গেলো, ফ্রেস হয়ে এসে ফ্রেস একটা পাঞ্জাবি পড়ে নিয়ে নিচে এসে দরজা খুলে বেরিয়ে গেলো কবরস্থানের উদ্দেশ্যে, ওর বাবার সাথে প্রতিদিন দেখা করতে যায় ও, সেখানে দাঁড়িয়ে কিছুক্ষণ কোরআন তিলাওয়াত করার পর জেয়ারত করে।
কবরস্থান থেকে ফিরেই ঘরের বাইরে পানি দিয়ে পা দুয়ে নিলো।
ঘরে প্রবেশ করতেই ওর মা বললেন, এসেছিস বাবা, ব্রেকফাস্ট রেডি চলে আয়।
রুদ্র গিয়ে মাকে জড়িয়ে ধরে বললো, মম রাতে ঘুম হয়েছে তোমার?
আর ঘুম, তোর ড্যাডের সাথে সাথে ঘুম আমার চলে গেছেরে, বড় করে নিশ্বাস নিয়ে ছাড়লেন উনি।
মম তুমি আজ কি থেকে রাতে আমার সাথে ঘুমাবে।
আরেহ দরকার নেই, এখন তো সুমি আমার সাথে থাকে।
নাহ তুমি রাতে আমার সাথে ঘুমাবে।
পাগল ছেলে।
কি করেছো আজ?
তেমন কিছুনা, ব্রেড বাটার, অমলেট।
তাই দাও।
আজ কি ব্যাংকে যাচ্ছিস।
হাঁ মম, গিয়ে দেখি কিছু করা যায় কিনা?
রুদ্র গাড়িতে উঠে স্টার্ট দেবে এই সময় সেলফোনে রিং হচ্ছে শুনে রিসিভ করে হ্যালো বললো।
রুদ্র আহমেদ?
জ্বি বলছি।
আমি এবি ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর সুলতান শাহ বলছি।
সালামালেকুম স্যার।
শুনো তোমার বাবা আমার খুব ভালো বন্ধু ছিলেন, এক সময় উনি আমার বিপদে পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন, আমি গত পরশু দেশের বাইরে থেকে এসেই খবরটা পেয়েছি, সত্যি আমি দুঃখিত।
ধন্যবাদ স্যার।
আমি কিছুক্ষণের মধ্যেই তোমাদের অফিসে আসবো, তোমার সাথে আমার কথা হওয়া জরুরী।
স্যার আমিই আসি।
না না, তুমি অফিসে থেকো, আমি আসছি।
ওকে স্যার, ধন্যবাদ।
ফোন ডিসকানেট করে রুদ্র গাড়ি স্টার্ট দিয়ে গেইট দিয়ে বেরিয়ে এলো।
ওর পোঁছাতে আধা ঘন্টা লাগলো, অফিসে প্রবেশ করেই ফিন্যান্স ডিরেক্টরকে কল দিয়ে ডেকে নিয়ে সব খুলে বললো।
স্যার উনি নিশ্চয় আপনার উপকারে আসবেন আশা করছি।
দেখা যাক, উনি আসলে আপনি উনাকে নিয়ে আসবেন, উনি কি বলেন দেখি, এরপর নাহয় আপনাদেরকে ডেকে নেবো।
জ্বি স্যার।
রুদ্র অপেক্ষা করছে এর মধ্যে দরজা নক করে ফিন্যান্স ডিরেক্টর উনাদের নিয়ে প্রবেশ করলেন।
এবি ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টরকে সালাম দিয়ে বসতে বললো।
রুদ্র ভালো আছো তুমি?
জ্বি স্যার, মোটামুটি আছি।
আচ্ছা আমার মেয়ে আসতেছে, কাউকে বলে রাখো এলে এইখানে নিয়ে আসতে।
রুদ্র ফিন্যান্স ডিরেক্টর হুদা সাহেবকে নির্দেশনা দিয়ে জিজ্ঞেস করলো, স্যার আপনার নাম তো আবুল কালাম।
জ্বি।
বাবা বেশ কয়েকবার আপনার কথা আমাদের বলেছিলেন।
আসলে আমরা খুব ঘনিষ্ঠ ছিলাম।
কি খাবেন বলুন, কফি দিতে বলি।
সিউর কিন্ত ব্ল্যাক কফি উইত আউট সুগার।
রুদ্র ইন্টারকমে দুজনের জন্য ব্ল্যাক কফি দিতে বললো।
আসলে আমি ব্যক্তি উদ্যোগে কেন এসেছি তা নিশ্চয় তুমি জানো।
জ্বি স্যার।
আসলে এবি ব্যাংক সোনালি এবং রুপালি ব্যাংকে নিয়ে সিন্ডিকেট লোন দিয়েছিলো তোমার বাবা বা তোমাদের কোম্পানিকে, আমিই লোনটির ব্যবস্থা করে দিয়েছিলাম, বলেই উনি হ্যান্ডব্যাগ থেকে একটা কাগজ বের করে রুদ্রকে দিয়ে বললেন, পড়ে দেখো বর্তমান স্টাটাস।
রুদ্র চোখ ভুলিয়ে নিয়ে বললো, তাহলে এই মূহুর্তে চারশো পঞ্চান্ন কোটি অনাদায়ী আছে, আমরা তো ভেবেছিলাম প্রায় নয়শো কোটির মতো হয়েছে?
হাঁ সপ্তাহ খানেক আগেই তোমার বাবা কোনাবাড়ির জায়গাটি বিক্রি করে, যা থেকে উনি প্রায় চারশো কোটি টাকা পেয়েছিলেন, তা দিয়ে শোধ করে দিয়েছিলেন।
রুদ্র অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো, ড্যাড এতো বড় সম্পত্তি বিক্রি করেছেন আর আমরাই জানিনা, আশ্চর্য!
আসলে জায়গাটি নিয়ে এক মন্ত্রীর সাথে ঝামেলা হচ্ছিলো, শেষে ঐ মন্ত্রীই জায়গাটি কিনে নিয়েছিলো জবরদস্তি, বিষয়টি আমিই সেটেল করে দিয়েছিলাম।
ওহ তাহলে হয়ত উনি সময় পাননি বলার।
হতে পারে, এরপর তা দিয়ে লোন শোধ করে দেন, এরপরদিন আমি অস্ট্রেলিয়া চলে যায় আমার মেয়েকে আনতে, গত পরশু এসেছি।
তাহলে এখন আপনাদের ব্যাংক পাঁচশো কোটি পাবেন।
জ্বি।
এ সময় দরজা নক করে এমডি সাহেবের মেয়ে প্রবেশ করলো, যাকে দেখে রুদ্র অবাক হলো।
রুদ্র ও আমার মেয়ে অনিলা।
রুদ্র অবাক চোখে বললো, ওতো আমার ইউনিভার্সিটিতে পড়তো।
তাই, কি মা তুমি ওকে চেনো?
জ্বি বাবা, আমাদের ইউনিভার্সিটির সুপার হিরোকে চিনবো না?
না না ও কিছুনা।
অনিলা বসতে বসতে বললো, বাবা উনি ইউনিভার্সিটির সবার প্রিয় মানুষ রুদ্র ব্রো, সবার বিপদে উনি ত্রাণকর্তা হিসাবে হাজির হতেন।
ভাহ, এতো অনেক গুন দেখছি, এমডি সাহেব বললেন।
আপনার কফি চলবে?
সিউর।
রুদ্র ইন্টারকম তুলতে গেলে পিয়ন এলো দুইটা কফি আর বিস্কিট নিয়ে, ওকেই বলে দিলো দ্রুত এক্সপ্রেসো কফি দিতে।
বাবা আমি যখন ভর্তি হলাম, তখন উনি আমার তিন বছরের সিনিয়র, এছাড়া উনি আমাদের কারাতে ক্লাবের সিফু (টিচার)।
রুদ্র মিষ্টি করে হাসলো।
তা রুদ্র এখন মেইন পয়েন্টে আসি আমরা, এমডি সাহেব বললেন।
জ্বি স্যার, সিউর।
যেহেতু শফিক আজ আমাদের মাঝে নেই, এই জন্য একাউন্ট ফ্রিজ করা হয়েছে।
তা বুঝতে পারছি।
এখন এই টাকা গুলো তো তোমাদেরকেই ফেরত দিতে হবে।
জ্বি স্যার।
আমি জানি বিষয়টা এই মুহূর্তে তেমন ইজি না, তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি তোমাকে হেল্প করার।
জ্বি স্যার, কেমন হেল্প।
আমরা মানে তিন ব্যাংকের এমডি মিটিং করেছি, সেইখানেই আমি তোমার পক্ষ থেকে কিছু পজিটিভ ইনফরমেশন এনেছি।
কেমন স্যার?
তুমি কি আমাদের এই সিন্ডিকেট একাউন্টে পঞ্চাশ কোটি টাকা জমা করতে পারবে?
চেষ্টা করে দেখতে পারি, আরও কিছু ব্যাংক আছে, তাদেরও দিতে হবে।
তা জানি, কিন্তু ওগুলো এতো ম্যাটার করেনা, তুমি আমাদেরকে পঞ্চাশ দাও, ওদেরকে বলবে সাকসেশন সার্টিফিকেট পেলে তুমি সব সেটেল করে দেবে।
স্যার, যদি দিই তাহলে বাকিটার কি হবে?
পিয়ন দরজায় নক করে কফি দিয়ে গেলো, পিয়ন চলে গেলে এমডি সাহেব বললেন, এরপর তোমাকে আমরা আরও এক বছরের কিস্তি করে দেবো, যেন তুমি কিছু কিছু করে দিয়ে দিতে পারো।
রুদ্রর মুখে হাসি ফুটলো, এমডি সাহেবের হাতটা নিজের হাতে নিয়ে বললো, স্যার অনেক বড় উপকার হলো আমাদের, খুব টেনশনে পড়ে গিয়ে ছিলাম।
তা এখন টেনশন ফ্রি তো?
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে, বলেই ইন্টারকমে কল করে হুদা সাহেবকে আসতে বললো রুদ্র।
হুদা সাহেব আসলে রুদ্র সব খুলে বলে বললো, পঞ্চাশ কোটি টাকার চেক কেটে নিয়ে আসুন।
স্যার আপনারা যদি আজকে আমার সাথে লাঞ্চ করেন তাহলে আমি খুশি হবো।
না আজ না, অন্য একদিন হবে, আমরা উঠছি, চেক নিয়ে কাউকে ব্যাংকে পাঠিয়ে দিও, আমি এগ্রিমেন্ট রেডি করে দিয়ে দেবো, তুমি, তোমার মা আর তোমার বড় ভাই সিগ্নেচার করে দিও।
স্যার, ভাইয়া অসুস্থ, উনি তো সিগ্নেচার করতে পারবেন না।
কেন কি হয়েছে ওর?
ড্যাডের মৃত্যুতে প্রচন্ড শকড হয়ে উনি বাচ্চাদের মতো হয়ে গেছে।
ওহ সো স্যাড, তাহলে তোমার মা আর তুমি সাইন করে দিও।
জ্বি সিউর।
তাহলে আসি আজ।
রুদ্র উঠে গিয়ে দরজা খুলে ধরলো, উনাদেরকে নিয়ে লিফট পর্যন্ত এগিয়ে দিয়ে বিদায় দিয়ে আসলো।
……. চলবে।
ছবিঃ গুগল।
২৯টি মন্তব্য
মোহাম্মদ মনজুরুল আলম চৌধুরী
আশার আলো দেখা যাচ্ছে। দেখা যাক সামনে কি অপেক্ষা করছে।
ভালো থাকবেন ভাই। শুভ কামনা ।
ইঞ্জা
এমন আশার আলো আমি দেখেছিলাম আমার আব্বার বন্ধু যিনি ব্যাংকের উচ্চপদে ছিলেন, উনিই আমাকে এমন হেল্প করেছিলেন দাদা।
ইঞ্জা
★ভাই
প্রদীপ চক্রবর্তী
যাই হোক কিছুটা স্বস্তি ফিরে আসছে।
ড্যাডের মৃত্যুতে প্রচণ্ড শকড হওয়ার কথা।
পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় দাদা….
ইঞ্জা
ধন্যবাদ দাদা, অনেকেই এমন শকড হয় নিজের প্রিয়জনের মৃত্যুতে, অনেকে তো মারাই যান।
ছাইরাছ হেলাল
যাক, এবারে এমডি সাহেব তার মেয়েকে নিয়ে এখানে এলেন !!
দেখি পানি কোন দিকে গড়ায়।
ইঞ্জা
ধন্যবাদ ভাইজান, এখন দেখা যাক কোথাকার পানি কোথায় গড়ায়।
তৌহিদ
অনিলার আগমনে গল্পে আবারো ট্যুইস্ট আসতে যাচ্ছে নাকি! এমডি সাহেব বড্ড উপকারী মানুষ। জীবনে দু’একজন এরকম শুভাকাঙ্ক্ষী থাকলে আর কিচ্ছুই লাগেনা। আমাদের বেলাতেও হয়েছিলো এরকমটা আব্বা মারা যাবার পরে।
রুদ্র ব্রো’র জন্য শুভকামনা রইলো। আশাকরি সবকিছু ম্যানেজ করে নিতে পারবে।
দারুণ লাগছে পড়তে দাদা। ধন্যবাদ আপনাকে ভীন্নধর্মী এই ধারাবাহিকটির জন্য।
ইঞ্জা
আমাকেও এমন উপকার করেছিলেন এক উচ্চপদস্থ ব্যাংকার, আব্বার ইন্তেকালের পর আমি তো খুব সমস্যায় পড়েছিলাম।
ধন্যবাদ ভাই, খুব উৎসাহিত হলাম।
তৌহিদ
ভালো থাকুন ভাই।
ইঞ্জা
ভালোবাসা ভাইয়ের জন্য। ❤💕
সুপায়ন বড়ুয়া
যাক এবি ব্যান্কের এমডি সাহেব একটি উপায় বাতলে দিলেন।
রুদ্র সাব ও ওনার সক্ষমতায় বের হয়ে আসবেন নাকি
ঋন খেলাপী কালচারের দিকে নিয়ে যাবেন।
দেখা যাক ভাল লাগলো। শুভ কামনা।
ইঞ্জা
হাঁ দাদা, সময়ই বলে দেবে কথা ঘটবে, প্রার্থনায় রাখবেন।
ধন্যবাদ দাদা, অনুপ্রেরিত হলাম।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
পঞ্চাশ লাখ টাকার চেক কেটে নিয়ে আসুন। এখানে মনে হয় লাখের জায়গায় কোটি হবে ভাইয়া? ঠিক আরেকখান নায়িকা এনে গল্পের মধ্যে উত্তেজনা বাড়িয়ে দিলেন! শুভ কামনা রইলো
ইঞ্জা
ধন্যবাদ আপু, এইটি আমার বেখেয়ালে হয়েছে, এখন ঠিক করে দিয়েছি।
নায়িকা আরেকখান, দুজন নায়িকা কই পেলেন আপু?
সুপর্ণা ফাল্গুনী
ভাবীর বোন রিয়া আর এমডির মেয়ে অনিলা
ইঞ্জা
এখনো নায়িকা কোনটা হবে তা নির্ধারণ করিনি, ভাবীর বোন রিয়ার কোনো এক্টিভিটি নেই আর অনিলারও কোনো এক্টিভিটি দেখছিনা, তাহলে কেমনে কি?
ফজলে রাব্বী সোয়েব
ভালো কিছুর ইঙ্গিত পাচ্ছি। শুভ কামনা ভাইয়া।
ইঞ্জা
পাশে থাকার দরখাস্ত রইলো ভাই, ধন্যবাদ।
ফয়জুল মহী
ভীষণ ভালো লাগলো লেখা ।
ইঞ্জা
ভালোবাসা জানবেন ভাই।
খাদিজাতুল কুবরা
গল্পটি ভালো লেগেছে।
আমার বাবা মারা যাওয়ার পর ছোট বোন শকড হয়েছি।
তাকে কিছুদিন চিকিৎসা ও নিতে হয়েছে।
মনে হচ্ছে পরের পর্ব আরও চিত্তাকর্ষক হবে।
শুভকামনা নিরন্তর
ইঞ্জা
আমার তিনটি জনপ্রিয় লেখা এই ব্লগেই আছে, কিন্তু এইবার একটু ভিন্ন ধরণের ধারাবাহিক নিয়ে নামলাম টেস্ট কেস হিসাবে, দোয়া রাখবেন।
ধন্যবাদ।
আরজু মুক্তা
এমডির মেয়ে না থাকলে তো গল্পই জমেনা।
অপেক্ষায় পরের পর্ব
ইঞ্জা
এমডির মেয়েই যে নায়িকা হবে তা এখনো বলিনি, দেখা যাক কি হয়। 😉
ধন্যবাদ আপু।
হালিম নজরুল
ভাই, এটা কি আপনার নিজের বা আপনার দেখা কারো জীবনের বাস্তব চিত্র?
ভাল লাগছে।
ইঞ্জা
জ্বি ভাই, গল্পের বেশ কিছু অংশ আমার জীবনেরই অংশ, দোয়া করবেন ভাই যেন সুন্দর ভাবে এগুতে পারি।
জিসান শা ইকরাম
তিন ব্যংকের জন্য এক বছরের জন্য সময় পাওয়া গেলো। এই এক বছরে আশাকরি রুদ্র গুছিয়ে নিতে পারবে সব।
বাংকের লোন এর মত বড় টেনশন নেই জেনুইন ব্যবসায়ীদের।
ভালো হচ্ছে গল্প,
পরের পর্বের অপেক্ষায় আছি।
শুভ কামনা।
ইঞ্জা
সত্যিকার অর্থেই ব্যাংকের লোন নাকি চৌদ্দ পুরুষে শোধ করতে হয়, আমি আমার আব্বার লোন শোধ করতে গিয়ে এসব শিখেছি ভাইজান, আমাকেও এমনই একজন ব্যাংকার হেল্প করেছিলেন।
গল্পটা একটু ভিন্ন ধারার হওয়াতে গুছিয়ে এগুতে সমস্যা হবে, দোয়া করবেন যেন সুন্দর ভাবে এগুতে পারি।
ধন্যবাদ ভাইজান।