
সৃষ্টি আছে স্রষ্টা নাই।
বলে শুধু নাস্তিক রাই।
কোন সূত্রে বলে
পাওয়ার ছারা বল যন্ত্র খানা চলে।
বিজ্ঞান এ অজ্ঞান
নাস্তিক রাই শুধু
গাছ ছারা ফল খায়
আরো খায় কদু।।
তাই ডোন্ড মাইন্ড
নাস্তিকরা ব্লাইন্ড।
স্রষ্টা ওদের এমন করেছে
আমাদের কি ক্ষমতা আছে।
ওদের আস্তিক করি
তারাও আসবে পথে,
আগে যাক মরি।
আস্তিক মরলে যদি,
জান যায় সব ভুল
তাতে তার কি ক্ষতি হল,
বল রে বেভুল।
নাস্তিক মরার পরে
কিতাবের কথা দেখে সত্য
তার কি উপায় হবে
ভাব আল্লাহর ভৃত্য।
নাস্তিক নিয়ে ভাবার
আছি কি কোন দরকার
নাই তো,
নাই নাই নাই
তাকে জানাই আস,
বাই বাই বাই।
আপন মত নিয়ে
ডুবুক ঘোলা পানি খেয়ে।
বলার কথা বলছি তাই
আমরা সবাই আস্তিক ভাই
নাস্তিকতা ভাবনায়,
মরনে নাস্তিক ধরা খেল
নরকের কিট, মরে নরকে
কি এল গেল।।
বিশ্বাস ইমান
নৈতিকতার ছোয়া
রিতিনিতি রসম নিয়মে
সাজিয়েছে দুনিয়া
আজ যদি বিয়ে না হয়
তুমি কুকুর সমান
মায়ের বোনের খালা চাচীর
কেউ কি পেত মান?
সুন্দর স্রষ্টা
সুন্দর নিয়মে
গড়েছেন বিশ্ব
থেক না আর ভ্রমে।
ঈশ্বর বলেছে
তার নেই ঈশ্বর
তিনি আদি অকৃতিম
একমাত্র মহা শক্তিধর।
একথা নাস্তিকে
যতই তুমি বল
অন্ধ মুখ বধির সে
কি করে ভাবলে,নাস্তিক তা মেনে নিল।
ছিলা গালা
লোক তারা
তাদের ভাবনায়
লেগেছ কারা
নাস্তিকতায় বরকত
এগুলোও খোদার দান
যাতে তাদের ক্রিয়াকর্মে
তারা থাকে পেরেসান্
ধার্মিক রাই সুখি
এটাই হল সত্য
ঈশ্বর আছেন থাকবেন সদা
এটাই সুখের পথ্য।
১৪টি মন্তব্য
সুপর্ণা ফাল্গুনী
ভালো কথা। সৃষ্টি কে বিশ্বাস করে কিন্তু সৃষ্টিকর্তা কে নয়। শুভ কামনা রইলো
আতা স্বপন
সবাইকে তার মত প্রকাশের অধিকার দিতে হবে। সে আস্তিক হোক কি নাস্তিক। সে মত নিয়ে আলোচনা পর্যালোচনা হতেই পারে । তবে সিমা পরিসিমার মধ্যে। কোয়লিটি পুন্য মন্তব্য প্রয়োজন। এদিকটি সবাই খেয়াল রাখলে সমাজে মতের পার্থক্য থাকলেো উগ্রতা ছড়াবে না। আপনার মতা মতের জন্য ধন্যবাদ।
তৌহিদ
আমি আস্তিক নাস্তিক বুঝিনা। শুধু জানি একজন ইশ্বর আছেন না হলে আমরা এলাম কিভাবে এবং তারই গুনগান গাইতে হবে। খেয়াল করে দেখবেন বেশিরভাগ সময় যারা নাস্তিক মানে নিজেদের তাদের মৃত্যুর পরে ধর্মীয়মতেই শেষকৃত্য হয় কিন্তু! তাহলে লাভ কি হলো? এসব আসলে সস্তা এটেনশন পাবার চেষ্টা বলে মনে করি।
আতা ভাই, দুঃখিত কিছু মনে করবেননা। আপনার এই পোস্টে ব্যবহৃত ছবিটি আমার অপ্রকাশিত একটি পোস্টের ছিলো। ছবিটি আমি মুছে ফেলাতে আপনার লেখা থেকেও ডিলিট হয়ে গিয়েছে আমি বুঝতে পারিনি ভাইজান। কষ্ট করে আরেকটি ছবি যোগ করে দিন।
ভালো লিখেছেন। শুভকামনা রইলো।
আতা স্বপন
ঈশ্বর থাকা মানে একজন নিয়ম দাতা আছেন। যিনি একটি নিয়ম সব পরিচালনা করছেন। এটাই আস্তিকদের বিশ্বাস। মানুষ মারা গেলে দেহ টা একটা হিল্লে হওয়া দরকার। এটা পচনশীল। তাই আস্তিকরা তাদের বিশ্বাসের আলোকে শেষকৃত্য করে। এটার বাস্তবিকই দরকার আছে। তা না হলে পরিবেশ দূষন হতো। পোড়ান বা গোড় দেয়া শেষকৃত্যের পদ্ধতি নিয়ে মত পার্থক্য থাকতে পারে। শেষকৃত্য নিয়ে নয়। এটার অবশ্যই প্রয়োজন আছে।
আতা স্বপন
আসলে ফটোগ্যালারী থেকে নিয়েছিলাম ছবিটা। এগুলো ব্যবহৃত ছবি তা জানি। কিন্তু দ্বিতীয়বার ব্যবাহর করা কি যাবে না যাবে না তা জানিনা। আপনি সরি বলবেন না। আপনি আপনার নিয়মে কাজ করেছেন। এটা কোন বিষয় না। ভাল থাকবেন । ধন্যবাদ
তৌহিদ
ধন্যবাদ ভাই।
তৌহিদ
হ্যা ২য় বার ব্যবহার করা যাবে। তবে আপনি যদি জানেন কার পোস্টের ছবি সেটা লেখার শেষে মেনশন করতে পারেন।
আতা স্বপন
ধন্যবাদ! আপনাদের সাথে নিয়ে সোনেলায় আমার পথ চলা। আশা করি এভাবে পাশে থাকবেন সবসময়।
ফয়জুল মহী
অনন্য ,অপূর্ব শব্দ বুনন ।
আতা স্বপন
ধন্যবাদ
শামীম চৌধুরী
দারুন লিখেছেন কবিতাটি।
আতা স্বপন
ধন্যবাদ।
হালিম নজরুল
ঈশ্বরের ঈশ্বর নাই। তার গুণকীর্তণ করা জরুরী।
আতা স্বপন
একটি মহা শক্তি সব কিছু নিয়ন্ত্রন করছে। এমন তার নিয়ন্ত্রন তাতে কেনা বত্যয় নেই। নিজের দেহের দিকে তাকালেইতো বুঝা যায়। একটা রোবট তেরি করতে কত বিলিয়ন ডলার খরচ হয়। আর একটা মানুষ কত নিপুন ভাবে তৈরি। ভাবা যায়। এমনি এমনি পরিকল্পনা ছাড়া কিছুই সম্ভব নয়। আর পরিকল্পনাকারী হলেন আমাদের স্রষ্টা। তার এসব কাজের জন্য তার প্রসংসা বলেন গুনকির্তন বলে এটা প্রাপ্য তার অধিকার। আমরা মোসাহেব যারা আছি হাতকচলে দুটাকার জন্য কত চামচামি করি। আর সেই বিচারে স্রষ্টার অর্চনা কতটুকু করি? ধন্যবাদ।