
ধর্ষন-
এই একই ঘটনায় নারীর জাত যায় সমাজে
পুরুষের জাত যায় বিচারে (আপাত দৃষ্টিতে)
আর শিশুদের শেষ হয়ে যায় স্বপ্ন, শেষ হয় জীবন ।
অনিচ্ছাকৃত ভাবে জোড়পূর্বক ধর্ষিতা কোন নারী- ধর্ষনকালীন অসহায়ত্বের সত্য দোহাই দিয়ে ও সামাজিক কলংকের দাগ মুছতে পারেনা। সমাজের প্রায় শতভাগ কথিত বিবেকবান নারী পুরুষ তাকে ভিন্ন/কুলশিত চোখেই দেখে।
প্রশ্ন হলো-
যদিও এই অপকর্মের সমস্ত দোষগুণ ধর্ষক পুরুষের, তবুও একজন অসহায় ধর্ষিতা নারীর প্রতি সহমর্মীতার বদলে কেন বাঁকা দৃষ্টি সমাজের ?
যৌনাচার- ( বর্তমান সমাজের সবচেয়ে বড় সমস্যা )
প্রাপ্ত বয়স্ক এবং মানষিক প্রতিবন্ধী নয় এমন নারী পুরুষের সম্পূর্ণ সম্মতিক্রমে, দুইজনের ইচ্ছাকৃত শারীরিক মিলন মানে অবৈধ যৌনাচার।
কিন্তু নারীর সম্মতির দোহাই দিয়ে- পুরুষ ও পরবর্তিতে চলমান বিচারের হাত থেকে রেহাই পায় না।
প্রায়ই নিউজ হেডলাইন দেখা যায়,
“বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে দুই বছর যাবত ধর্ষন”
মামলার আসামী- পুরুষ,
আর ভিকটিম- নারী।
খোলা চোখে দোষী কে ?- পুরুষ একা ?
যদিও এক্ষেত্রে বিয়ের প্রলোভন দেখানোর দায়ে পুরুষ দোষী এবং বিয়ের লোভে পড়ে শরীর বিলিয়ে দেয়ার কারণে ধর্ম, সমাজ ও বিবেকের দৃষ্টিতে নারীও একই অপরাধে সমান অপরাধি।
বিয়ের প্রলোভন দেখালে, বেতন বাড়ানো কথা বললে বা পরীক্ষায় অধিক নাম্বারের প্রলোভনে, কাপড় খুলতে হবে কেন ?
ভুল করে ?
তাই বলে দিন, মাস, বছর যাবত লোকচক্ষুর আড়ালে শতশত বার ?
> সমাজে নারীদেহ লোভী পুরুষের তুলনায় অবাদ যৌনতায় লোভী নারীর সংখ্যা হয়ত কম তবে শূণ্য নয়।
> একজন পুরুষের আত্ম-মর্যাদা নষ্ট করার জন্য বা ঐ পুরুষের সম্পদের লোভে- শত্রুতা বশত, কোন নারীর দ্বারা নিজের শরীর/সম্ভ্রম লুটিয়ে দেয়ার মত “পরিকল্পিত ফাঁদ” কাল্পনিক নয় বরং চিরায়ত বাস্তবতা।
উভয় পক্ষের ইচ্ছাকৃত একাধিকবার / দীর্ঘমেয়াদী অবৈধ শারিরীক মিলন- ধর্ষন নয়, এটা উভয়ের দ্বারা সংঘটিত ঘৃণিত অনৈতিক যৌনাচার- বিবাহিতদের ক্ষেত্রে- পরকিয়া।
এইরকম ঘটনার হেডলাইন হওয়া উচিত-
> “বিয়ের লোভে পড়ে ও বিয়ের লোভ দেখিয়ে দুই বছর যাবত অবৈধ যৌনাচার”
> “অধিক বেতনের লোভে পড়ে সিনিয়র কুকুরের লালসায় দেহদান”
> “পরীক্ষায় পাসের আশায়, খচ্চর শিক্ষকের সাথে অনৈতিক সম্পর্ক।
বাস্তবে- ঐ দুজন নারী পুরুষ সমাজ, আইন ও ধর্মের কাছে অসামাজিক / অনৈতিক অপরাধে সমান অপরাধী হওয়া উচিত।
প্রশ্ন হলো-
সুদীর্ঘ সময় ধরে ধর্ষনের অপরাধে, ধর্ষক হিসেবে পুরুষের আইনগত শাস্তি হলে, একই অপরাধে, লোভের বসবতী হয়ে, ইচ্ছাকৃত যৌন ক্ষুধা নিবারণের জন্য ঐ নারীর শাস্তি হবেনা কেন ?
পুরুষের আর্থিক জরিমানা হলে নারীর হবে না কেন ?
কোন ক্ষেত্রে লোভে পড়লে নারীদের পাপ হয় না ?
টাকার লোভে দেহ বিলিয়ে দিয়ে এক শ্রেণীর নারী পতিতা হলে, বিয়ে, বেতন, নম্বরের লোভে শরীর বিক্রেতা নারীকে কি বলবেন ?
নৃশংসতা-
এইতো গেল প্রাপ্তবয়স্ক নরনারীদের হিসেব- অন্যদিকে- কালের সবচেয়ে জঘন্যতম একটা বিষয় হলো “শিশু ধর্ষন”
কথার প্রয়োজনে ধরে নিলাম, একজন স্বল্পবসনা নারী, গভীর রাত্রিতে, একাকী অসহায় অবস্থায় দেখে যে পুরুষের ভেতর “পশুসম আত্মা” জাগ্রত হলো, লম্বা হয়ে ঝুলে থাকা জিভে লালার ঝর্ণা বয়ে গেল, এমনকি ভাদ্র মাসের কুকুরের ন্যায় পিছু নিয়ে সুযোগ বুঝে আক্রমন করলো- সে ধর্ষক।
অথবা-
একজন প্রবাসীর স্ত্রী, একজন শিক্ষকের বাধ্যগত ছাত্রী বা একজন অধিনস্থ চাকুরীজিবী নারীর আনুগত্যের প্রতি, নিজের বৌ, মেয়ের কথা ভুলে- যে পুরুষের “শুকুনী নজর” পড়ে এবং বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তুলে অথবা ছলে, বলে, কৌশলে জোড় পূর্বক শারিরীক মিলনে বাধ্য করে- সে ধর্ষক।
তাহলে একজন প্রাইমারী স্কুলের ছাত্রী- যে আজও নারী হয়ে উঠেনি, যাকে দেখে কথিত পৌরষিক আত্মা জাগ্রত হওয়ার বদলে স্নেহ, মায়া, মমতা, ভ্রাতৃত্ববোধ বা পিতৃত্ববোধ জাগ্রত হওয়ার কথা- তেমন একটা শিশুর উপর অমানবিক নির্যাতন কি শুধুই ধর্ষন ?
সেই নৃশংস শিশু নির্যাতনকারী পুরুষ কি শুধুই ধর্ষক ?
নাহ- শিশুদের উপর পৈশাচিক লালশা চরিতার্থকারী শুধুই ধর্ষক নয়, সে “জীবন্ত মাংসাসী হায়েনা”
আমি বলবো- চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রদত্ত “চারিত্রিক সনদে ওদের জন্য আলাদা অপশন থাকা উচিত- “নেড়ি কুকুর” “ভাদ্রমাসী পাগলা কুকুর” এবং চেয়ারম্যান ওই অপশনের একটাত টিক চিহ্ন দেবেন।
প্রশ্ন হলো-
একজন “নারীলোভী ধর্ষক” এর জোড়পূর্বক ধর্ষনের শাস্তি,
লোভ দেখিয়ে বা লোভে পড়ে “ইচ্ছাকৃত অবৈধ সম্পর্ক স্থাপনকারী”দের শাস্তি বা পরকীয়ার শাস্তি
আর
একজন শিশুর উপর “পৈশাচিক নির্যাতন” কারী হায়েনার শাস্তি এবং অপরাধের পরিমাপ আইন ও সমাজের চোখে ভিন্ন মাত্রার হবে না কেন ?
অপরাধের গভীরতা ও অপরাধের কারণভেদে নির্ধারিত হউক ন্যায় বিচারের মানদন্ড।
সামাজিক ভাবে
> ইভটিজিংয়ের কঠিনতম ও অবশ্যই জনসম্মুখে লজ্জ্যাজনক শাস্তি নিশ্চিত হলে,
>জনপ্রতিনিধি কর্তৃক ধর্ষকদের চারিত্রিক সনদে নির্দিষ্ট কলামে প্রমান সাপেক্ষে ধর্ষক / পরকীয়ায় আসক্ত ইত্যাদি বিশেষণ লিখা বাধ্যতামূলেক করা হলে,
>বিবাহ বহির্ভূত ইচ্ছাকৃত অনৈতিক সম্পর্কের জন্য “কর্মস্থল থেকে বাধ্যতামূলক” অব্যহতি দেয়া হলে
এবং
>শিশু ধর্ষনের ক্ষেত্রে ধর্ষকের স্থাবর অস্থাবর যাবতীয় সম্পদ যদি থাকে অথবা ধর্ষকের পৈত্রিক সম্পদের প্রাপ্য সমস্ত অংশ তাৎক্ষণিক ধর্ষিতা শিশুর নামে হস্তান্তরসহ-
প্রতিটি বিচারের ক্ষেত্রে অপরাধ ভেদে চলমান আইনে জেল, জরিমানা, মৃত্যূদন্ড কার্যকর করা হলে- শুধু মাত্র বিচারের ভয়ে আশি শতাংশ উল্লিখিত অপরাধ কমে যাবে।
যে বিচারের রায় নির্লজ্জভাবে হজম যোগ্য- তেমন বিচারে হবু অপরাধিরা ভয় পায় না।
বরং কিছু কিছু সামাজিক হাস্যকর বিচার ব্যাবস্থা ও বিচারের রায় দেখে “হবু ধর্ষকেরা” উৎসাহ ও পায়।
আপনি বিচারক, ধর্ষনের শাস্তি হিসেবে দশ/বিশ হাজার টাকা জরিমানা করে ছেড়ে দিলেন- তো আপনি পরবর্তিতে কোন সচ্ছল অগোছালো/নিয়ন্ত্রনহীন পরিবারের বিগড়ে যাওয়া উড়নচন্ডি ছেলেটাকে, ভবিষ্যত ধর্ষক হিসেবে সায়/সাহস দিয়ে গেলেন। খুশি হতাম যদি পরের বার ধর্ষনের ভিকটিম আপনার মত বিচারকের পরিবারের হতো এবং উৎকোচের টাকাটা আপনাকেই গুনতে দেয়া হতো।
> ধর্ষনের ভোগান্তি টাকার বিনিময়ে নিরাময় যোগ্য নয়। ভয়ংকর বিচারের ভয়ে, হেন অপকর্ম করার আগে, থেমে যেতে পারে ভবিষ্যত ধর্ষক।
> উভয়ের সম্মতিতে, দিনের পর দিন লাগাতার অবৈধ সম্পর্কের জন্য পুরুষ কিংবা নারী এককভাবে দোষী নয়। সমান অপরাধের অপরাধি দুজন।
> শিশু ধর্ষনকারী কোন ভাবেই মানুষের পর্যায়ে পড়ে না। দেখতে মানুষের মত হলেও ওরা মানুষ নয়। এদের একমাত্র শাস্তি মৃতূদন্ড হওয়া উচিত।
আমি প্রায়ই একটা কথা বলি- “আজকের ইভটিজার আগামি দিনের ধর্ষক। তাই সময় থাকতে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসার আশপাশের এলাকা এবং হাটে বাজারে, গ্রামে এসব ইভটিজার পর্যায়ের উঠতি ধর্য়কদের সামাজিক ভাবে প্রতিহত করা উচিত।
আমরা নীতি নির্ধারক মহলের সঠিক পরিকল্পনার অপেক্ষায়,
আমরা সুদিনের অপেক্ষায় ॥
–
১৮/০৯/২০১৯
–
-প্রতিকি ছবি
১৪টি মন্তব্য
ছাইরাছ হেলাল
পড়ছি, দুদিকের বাস্তবতা তুলে ধরেছেন, সব ঠিক আছে,
আপনার মতামত- ও আমরা জানতে পেরেছি।
(সমাজ বিজ্ঞানী নই কিন্তু)
এবারে কুট্টি করে আমাদের সমাজ ব্যবস্থার বাস্তবতা কী তা একটু বলুন।
আচ্ছা এত বড় লেখা ক্যামনে লেখে? আমি লিখতে বসলে জ্বর জ্বর লাগে ক্যা?
এস.জেড বাবু
বিচারের নামে তুলনামূলক ক্ষমতাসীনদের প্রহসন। নগদ অর্থের বদলে অপরাধ ঢেকে রাখা।
সমান অপরাধের পরও, অবৈধ সম্পর্কের ক্ষেত্রে, নারীর ইচ্ছেমত/ আইনত- পুরুষকে একতরফা যৌন হয়রানির দায়ে দোষী করা।
শিশু নির্যাতনের বিচার- মৃতূদন্ড না হওয়া (কারণ শিশু নির্যাতনকারী কখনোই মানুষ না)
এই তিনটা চলমান বাস্তবতা-
সবচেয়ে হাস্যকর বাস্তবতা হলো-জনপ্রতিনিধি কর্তৃক “চারিত্রিক সনদ”
কেন ?
কষ্ট করে নিজেই আন্দাজ করে নিবেন।
ধন্যবাদ ভাইজান
ছাইরাছ হেলাল
গুড বয়!
এস.জেড বাবু
গুড আর হলাম কই !
পরিচিত সমাজে অতি পরিচিত মহারথীরা- আমার ওয়ালে পোষ্ট করা এসব লিখার পর আর তেমন চোখে দেখে না। হাসতে হাসতে প্রশ্ন রেখে যায়, কেন লিখি ।
শুভেচ্ছা রইলো ভাইজান।
ছাইরাছ হেলাল
এই তো জায়গা মতন এসেছেন!
মোক্ষম উত্তর জানি, এই ‘কেন লেখেন’ এর। এখানে লিখতে পারলাম না।
এস.জেড বাবু
থাক- পরে একসময় জেনে নিবো উত্তর।
তবে আমার আশেপাশে আমি ঠোটকাটা হিসেবে পরিচিত, কিছুই আটকায় না মুখে। মুখরোচক না হলেও জবাব আমিও দিই।
ধন্যবাদ প্রিয় ভাই
ভাল থাকবেন।
সাবিনা ইয়াসমিন
আমরা সুদিনের অপেক্ষা করি জন্ম থেকেই। আমাদের পূর্বপুরুষরাও অপেক্ষা করেছেন, আমাদের পরবর্তি প্রজন্মরাও এই অপেক্ষা জন্মসুত্রে পেয়ে যাবে, যদি না আমরা নিজেরা এই অপরাধ-অবিচার এর কোন সমাধান খুঁজে না পাই।
ধর্ষণের প্রথম কারন যেটা বললেন, তা অহরহ ঘটে। ধর্ষিত নারীর প্রতি আমরা আমাদের সমাজ কেন জানি কখনোই আন্তরিক হতে পারেনা। নয়তো একাত্তুরের বীরাঙ্গনাদের জীবন যাপন এতো দূর্বিসহ হতো না। যারা ভিকটিমের উপর অপরাধের দ্বায় চাপিয়ে দেয়, তারাই আজকাল সমাজ নির্ধারক রুপে বেশি প্রতিষ্ঠা পায়। এটাই বাস্তবতা।
” এইরকম ঘটনার হেডলাইন হওয়া উচিত-
> “বিয়ের লোভে পড়ে ও বিয়ের লোভ দেখিয়ে দুই বছর যাবত অবৈধ যৌনাচার”
> “অধিক বেতনের লোভে পড়ে সিনিয়র কুকুরের লালসায় দেহদান”
> “পরীক্ষায় পাসের আশায়, খচ্চর শিক্ষকের সাথে অনৈতিক সম্পর্ক।”
সম্পূর্ন একমত আপনার সাথে। যে কাজ একবার/ দুইবার হয় সেটাকে অন্যায়-অপরাধ বলা যায়। কিন্তু পারস্পারিক ইচ্ছায় বছরের পর বছর অবৈধ সম্পর্ক কন্টিনিউ রেখে হুট করে পার্টনারের উপর ধর্ষণের অভিযোগ চাপিয়ে দেয়া স্বার্থসিদ্ধতা ছাড়া আর কিছু নয়। উভয় পক্ষ স্বেচ্ছায় যে সম্পর্ক দীর্ঘদিন চালিয়ে যায়,ওটাকে এরেঞ্জমেন্ট বলা চলে, হ্যারেসম্যান্ট নয়।
শিশু ধর্ষণের বিচার একমাত্র ফাঁসি। বিকল্প কোনো সাজা এই নরপশুদের উপুযুক্ত হতে পারেনা।
সম্পূর্ন লেখাটি অত্যন্ত ভালো হয়েছে। কয়েকটি জায়গায় ছোট ছোট বানান ভুল মনে হলো। বড় লেখাগুলোতে এমন হওয়া অস্বাভাবিক নয়। আপনি সম্পাদনায় গিয়ে একটু ঠিক করে নিন।
শুভ কামনা বাবু ভাই 🌹🌹
এস.জেড বাবু
ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া গাড়ি চালানোর জরিমানা ছিলো দুই তিনশ টাকা- এখন পঁচিশ হাজার।
ভেবে নিলাম একজন অসৎ পুলিশ লাইসেন্স ছাড়া কাউকে আটক করেছে, তার উৎকোচ হবে একশ থেকে দুইশ।
অনায়েশে একজন ড্রাইভার এই টাকা ঘুষ দিবেন নয়ত মামলা খেয়ে দুই চারশ জরিমানা দেবেন। ডোন্ট কেয়ার।
এখন আইনত পঁচিশ হাজার জরিমানা কার্যকর হলে সেই অসৎ পুলিশের হাতে কত ঘুষ দিতে হবে?
মিনিমাম দশ/ পনের হাজার।
এইবার শিউর কেয়ার।
ভাববে সারা মাসের সব কামাই একবার ধরা খেলে দিয়ে দিতে হবে। বাধ্য হয়ে সে বিআরটিসির দারস্থ হবে।
জরিমানা / শাস্তি কঠিনতম হলেই সাধারণ মানুষ অপরাধ করার আগে হাজার বার ভাববে/ ভয় পাবে, ভয় পাবে অপরাধিরা।
সুদীর্ঘ সময় ভিন্ন ভাষায় পড়ালেখার পর বাংলায় ফিরেছি। এমনিতেও বাংলায় অনেক কাঁচা আমি। আপনাদের লিখা পড়ে পড়ে কিছু বানান আত্মস্থ করছি।
অনেক যন্ত সহকারে মন্তব্য করলেন- কৃতজ্ঞতা রইলো।
নিতাই বাবু
সহমত পোষণ করছি, মহারাজ! এসব নিয়ে বিচার কার্যসম্পাদন আপনার সুপরামর্শ মোতাবেক হলেই, হতে পারে উত্তম বিচার।
শুভকামনা আপনার জন্য।
এস.জেড বাবু
কঠিন বিচার হওয়া উচিত। হাঁড় কাঁপানো রায় হওয়া উচিত।
তেমন আইনের অপেক্ষায় কাঁদে প্রতিটি ভিকটিম এবং তাদের পরিবার।
ধন্যবাদ ভাইজান
নৃ মাসুদ রানা
ভালো লেগেছে, খুবই যত্নশীল লেখা..
এস.জেড বাবু
কৃতজ্ঞতা অশেষ ভাইজান।
জিসান শা ইকরাম
অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং বাস্তবধর্মী লেখা,
লেখায় মুগ্ধ হয়ে গেলাম।
প্রকৃত শিক্ষার আলোয় যেদিন আমাদের সমাজ ব্যবস্থা পালটে যাবে,
সেদিন হয়ত এসবের অবসান হবে।
আমরা সেদিনের প্রত্যাশায় বেঁচে থাকি।
শুভ কামনা।
এস.জেড বাবু
সত্যিকার মানুষের মধ্যে শিক্ষা জাগ্রত হতে হবে।
শিক্ষিত মানুষের মধ্যে মনুষত্ব জাগ্রত হতে হবে।
একদিন সত্যি বদলাবে।
ধন্যবাদ ভাইজান