
অনেকের ধারনা যে,এই পাখিটি পরিযায়ী পাখি। তাদের ধরনাটা স্বাভাবিক। কারন এই পাখিটিকে লোকালয়ে দেখা যায় একটি নির্দিষ্ট ঋতুতে বা সময়ে অন্যান্য পরিযায়ী পাখির মতন। আমাদে দেশে পরিযায়ী পাখির সমাগম হয় মূলত শীত মৌসুমে। আবার কিছু পাখি দেখা যায় গ্রীষ্মে। মোট কথা শীত ও গ্রীষ্মে মূলত পরিযায়ী পাখির বিচরন আমাদের দেশে। পরিযায়ী পাখিগুলি আসে মূলত খাবারের জন্য। যে পাখিগুলি শীতে আসে তারা তিন থেকে চার মাস পর্যাপ্ত খাবারের মাধ্যমে ক্যালরী গ্রহন করে নিজ নিজ আবাসস্থলে চলে যায়। তারা আমাদের দেশে প্রজনন করে না।
অথচ এই পাখিটি আমাদের দেশীয় পাখি এবং তারা আমাদের দেশেই প্রজনন করে থাকে। তাদের প্রজনন সময় হচ্ছে এপ্রিল থেকে জুন মাস পর্যন্ত। এই তিন মাস লোকালয়ে এই পাখিগুলিকে দেখা যায়। তাই অনেকের ধারনা এটি পরিযায়ী পাখি। প্রজননেন পর ডিম থেকে বাচ্চা ফুঁটিয়ে তার লোকালয় থেকে চলে যায়। এখন প্রশ্ন থাকতেই পারে তারা কোথায় যায়?
এই পাখির মূল খাবার হচ্ছে প্রজাপতি,ফড়িং সহ উড়ন্ত কীট-পতঙ্গ। এরা নিজেরাও উড়ন্ত অবস্থায় তাদের আহারের জন্য শিকার ধরে থাকে বলে তাদের নাম ফ্লাইক্যাচার। প্রজননেনর পর বাকি সময়গুলি তারা উচু বাঁশ ঝাড়ে অবস্থান করে। সব গাছের পাতা একটি নির্দিষ্ট ঋতুতে ক্রমান্বয়ে ঝরে যায়। আবার নতুন পাতা গঁজায়। একমাত্র বাঁশ পাতা ঝরে না। প্রজাপতি ও অন্যান্য কীট পতঙ্গ বাঁশ পাতায় বাসা বুনে ও বংশ বৃদ্ধি করে। আর এই সুযোগটাই এই পাখিরা নেয় বলে তাদের খাবারের জন্য লোকালয়ে আসার প্রয়োজন হয় না।
আমি গত দুই বছর টানা ৫ মাস ময়মনসিংহ ও রাজশাহী জেলায় এই পাখি নিয়ে কাজ করেছি ও ছবি তুলেছি। (বাসা বুঁনা থেকে শুরু করে বাচ্চা উড়ানো পর্যন্ত) কাজ করার সময় আমার যে অভিজ্ঞতা হয়েছে তাতে দেখা যায় এই পাখিগুলি প্রকৃতির সাথে যুদ্ধ করে বেঁচে থাকে। যেমনঃ এপ্রিল থেকে জুন মাস পর্যন্ত আমাদের দেশে ঝড়-বাদল,কালবৈশাখী সহ নানান ধরনের প্রকৃতির বিরূপ আচরন দেখা যায়। আর এই সময়টাই হচ্ছে এদের প্রজনন সময়।
এরা দু’বার ডিম দেবার ক্ষমতা রাখে। সে জন্য প্রথমবার যদি কোন কারনে তাদের ডিম প্রকৃতির বিরূপ আচরনে বা অন্য কারনে নষ্ট হয়ে যায় তবে তারা আবার প্রজননের মাধ্যমে ডিম পাড়ে। সে ক্ষেত্রে কোন কোন পাখির লোকালয়ে অবস্থান জুলাই পর্যন্ত দেখা যায়।
এদের অদ্ভুত একটি চরিত্র লক্ষ্য করেছি। এরা একের অধিক বাসা বুঁনে। আবার অনেক সময় পুরাতন বাসায় এমন ভাবে বসে থাকে যেন মনে হয় ডিমে তা’ দিচ্ছে। কোন বাসায় তারা ডিম দিবে তা বুঝা মুশকিল। আর এই অভিনয়টা করে থাকে মূলত শত্রুদের আক্রমন থেকে রক্ষা পাাবার জন্য।
এরা নীচুতে বাসা বুঁনে। মাটি থেকে আনুমানিক প্রায় ১০-১৫ ফুট উঁচুতে তিন ডালের সংযোগ স্থলে বাসা বুনে। জনপথের পাশে আম,কাঠাল,পেয়ারা বা অশোক গাছের ডালে বাসা বাঁধে। লোকজনের চলাচলের পথের ধারে বাসা বাঁধার কারন অন্যান্য শত্রু পাখি বা প্রাণী যেন তাদের আক্রমন করতে না পারে। তাদের বাসার ধারে জলাশয় থাকতে হবে। পুরুষ ও মেয়ে পাখি পালাক্রমে ডিমে তা’ দেয়। প্রতিদিনিই পুরুষ ও মেয়ে পাখি পানিতে গোসল করে। তাই জলাশয় বা পানির আধারের আশে পাশে তাদের বাসা বুঁনানোর আরেকটি কারন।
বাসার সামনে বড় বড় পাখি যেমন কাক,চিল বাজ পাখিদের দেখা মাত্রই তাড়া করে বেড়ায়। কোন পাখি তাদের বাসার সামনে আসা পছন্দ করে না। প্রকৃতির বিরূপ আচরন ও শত্রুদের মোকাবিলা করে এরা বংশ বৃদ্ধি করে ও বেঁচে আছে।
আমি গত দুই বছরে সর্বমোট ১৬ জোড়া পাাখির বাসা দেখেছি বিভিন্ন জায়গায়। এই ১৬ জোড়া পাখি প্রত্যেকেই ডিম দেয় নিজ নিজ বাসায়। প্রতিটি বাসায় নুন্যতম ৪টি করে ডিম পাড়ে। সে হিসেবে যদি সবগুলি জোড়ার বাসা থেকে বাচ্চা ফুঁটে বের হতো তবে গত দুই বছরে ৩২ জোড়া বা ৬৪ টি বাচ্চা প্রকৃতির অলংকার হিসেবে শোভা পেত।
কিন্তু বিধি বাম।
মাত্র দুই বছরে দুটি বাসা থেকে সফল ভাবে বাচ্চা বড় করে উড়িয়ে নিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে এই দুধরাজ পাখি।
একটি হলো ময়মনসিংহে আর একটি রাজশাহীতে।
এদের মূল শত্রু ঝড়,বৃষ্টি, বাদল, গুই সাপ, সাপ ও হাঁড়িচাচা পাখি। ঝড়ে গাছ ভেঙ্গে কিছু ডিম নষ্ট হয়। কিছু সাপ জাতীয় প্রানীরা খেয়ে ফেলে। আর কাক, হাঁড়িচাচা পাখি বাচ্চা খেয়ে ফেলে।
পাখি কুলের মাঝে সবচেয়ে প্রতিকুল অবস্থায় প্রকিৃতির সাথে যুদ্ধ করে এই দুধরাজ বা প্যারাডাইজ ফ্লাইক্যাচার পাাখি বেঁচে আছে।
তাই এই সময়টাতে দল বেঁধে দুধরাজ পাখির ছবি না তোলাই শ্রেয়ঃ। যদি ছবি তুলতে হয় তবে যেন নিজেকে হাইড করে এবং পাখিটিকে বিরক্ত না করে ছবি তোলার চেষ্টা করার জন্য সবার প্রতি অনুরোধ রইলো।
সময় নিয়ে পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
৩১টি মন্তব্য
শুন্য শুন্যালয়
কী সুন্দর দেখতে একটি পাখি! এরকম সুন্দর পাখি দেখলে আমাদের দেশে আগে ধরার জন্য ব্যস্ত হবে।
ছবি তুলতে গেলে যে ওদের বিরক্ত করা যাবেনা, এটাও কারো মাথায় থাকবেনা।
সুস্বাগতম আপনাকে সোনেলায়। প্রথম পোস্টেই এরকম তথ্য সমৃদ্ধ একটি লেখা পেয়ে খুব ভালো লাগলো। এখানে মনের আনন্দে লিখুন। অন্যদের লেখা পড়ে তাদের উৎসাহিত করুন।
শুভেচ্ছা ♣
শামীম চৌধুরী
ধন্যবাদ।
আপনাকেও শুভেচ্ছা।
ইঞ্জা
আপু, দুধরাজ আমাদের দেশেরই পাখি, যেন বার্ড অফ প্যারাডাইস। 😊
শামীম চৌধুরী
সঠিক বলেছেন ইঞ্জা ভাই। এটার ইংরেজী নাম না দেয়াটা আমার ভুল হয়ে গেছে।
আমি দিয়ে দিচ্ছি এখন
Asian Paradise Flycatcher
Alternate Names- Common Paradise Flycatcher.
Scientific Name: Terpsiphone paradisi
Bangla : সাহেব বুলবুল, শাহবুলবুল, দুধরাজ, লম্বা লেঞ্জুর ওয়ালা বুলবুল পাখি
Info:
The typical adult male Asian Paradise-flycatcher is about 20 cm long, but the long tail streamers double this. It has a glossy black crown and crest, blue eye-ring and a long narrow rounded tail. The body and wings are white with very long central pair of tail feathers .which form streamers that droop. The Females are much like the sub-adult males or rufous-morphs but the throat is greyish and not black and they lack streamers. The Asian Paradise-flycatcher is a noisy bird with a sharp skreek call. It has short legs and sits very upright whilst perched prominently, like a shrike. It is insectivorous, hunting by flycatching in the understory. They bathe in small pools of water in the afternoon by diving fro
শুন্য শুন্যালয়
হ্যাঁ ইঞ্জা ভাইয়া, জানিতো। ভাইয়াতো বলেই দিয়েছে এটা দেশের পাখি। আমি আসলে বলতে চেয়েছি, দেশে আমাদের চোখের সামনে সুন্দর একটি পাখি পেলে আগে ধরবার চিন্তাভাবনা করি। শামীম ভাইয়ার মতো সত্যিকারের পাখিপ্রেমিক হাতে গুনে অল্পকিছু।
পাখিগুলো বেঁচে থাকুক, হাসি আনন্দে মানুষের সাথে মিশে।
ইঞ্জা
ধন্যবাদ ভাই। 😊
ইঞ্জা
সম্পূর্ণ একমত আপু।
মাহমুদ আল মেহেদী
সোনেলার উঠানে স্বাগতম।
শামীম চৌধুরী
ধন্যবাদ মাহমুদ ভাই।
মনির হোসেন মমি
খুব সুন্দর তথ্যবহুল পোষ্ট।আপনাকে স্বাগতম।
শামীম চৌধুরী
ধন্যবাদ।
সাবিনা ইয়াসমিন
পাখি নিয়ে খুব সুন্দর তথ্যবহুল লেখা নিয়ে এলেন। সোনেলা ব্লগ পরিবারে আপনাকে স্বাগতম। আপনার লেখা আরও পড়ার ইচ্ছে রাখছি।
নিয়মিত লিখুন, সোনেলার সাথে আনন্দময় সময় কাটুক। শুভ কামনা রইলো। 🌹🌹
শামীম চৌধুরী
ধন্যবাদ ও আপনার জন্যও শুভ কামনা রইলো আপু।
জিসান শা ইকরাম
আপনাকে স্বাগতম সোনেলা পরিবারে।
সোনেলা অবশেষে একজন পাখি নিয়ে গবেষক পেলো।
আপনার কথা জেনেছি ইঞ্জা ভাইর কাছ কাছ থেকে,
আশাকরি ভবিষ্যতে আপনার দেখা পাখি নিয়ে এমন আরো পোষ্ট দিয়ে সোনেলাকে সমৃদ্ধ করবেন।
শুভ কামনা সব সময়ের জন্য।
শামীম চৌধুরী
ধন্যবাদ ইকরাম ভাই। আপনাদের ভালোবাসা ও উৎসাহ আমাকে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যাবে। সাথে থাকবেন সবসময়। পাখির ছবি তোল ও প্রকৃতির সাথে থাকতে পেরে খুব আনন্দ উপভোগ করি। নতুন বা অদেখা কোন পাখির খোঁজ পেলে ছুটে যাই বন জঙ্গলে বা জল কাদায়। সব বণ্য প্রানী ও পাখি হচ্চে প্রকৃতির অলংকার। এরা আছে বলেই প্রকৃতি এত সুন্দর ও মানব কল্যানে নিয়োজিত। তাই আমাদের উচিত বণ্যপ্রাণীকে ভালোবাসা তাদের জন্য অভয়াশ্রম গড়ে তুলা।
শুভ ককমনা রইলো আপনার জন্য। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন।
আরজু মুক্তা
পাখি,কার না ভালো লাগে!সাথে এরকম ছবি থাকলে তো কথাই নেই!
শামীম চৌধুরী
ধন্যবাদ আপু। জ্বী বন্যপ্রাণী ও পাখি হচ্ছে প্রকৃতির অলংকার।
নীলাঞ্জনা নীলা
স্বাগতম আমাদের এই সোনেলা নীড়ে।
চমৎকার একটি পোস্ট। দুধরাজ পাখী সম্পর্কে জানলাম। আশা করছি তথ্যবহুল আরোও অনেক এমন পোস্ট পাবো আপনার থেকে।
শামীম চৌধুরী
জ্বী আপু। যেহেতু শখের বার্ড ফটোগ্রাফার তাই অবশ্যই আমি ধারাবাহিক ভাবে ভিন্ন প্রজাতি পাখির ছবি সহ তথ্যবহুল লেখা দেবার চেষ্টা করবো। সততার সাথে কাজ করার জন্য আপনাদের পরামর্শ নিবো। আপনাদের মাঝে আমাকে জায়গা করে দিয়ে আমার কাজকে প্রকাশ করার জন্য যে সুযোগ করে দিয়েছেন তাতে আমি কৃতজ্ঞ। দোয়া ও ভালোবাসা চাই সকল ব্লগারের কাছ থেকে।
সবাইকে ধন্যবাদ।
তৌহিদ
সোনেলার উঠোনে স্বাগতম ভাই। প্রথমেই এত সুন্দর একটি তথ্য সমৃদ্ধ লেখা আমাদের উপহার দিলেন, ধন্যবাদ আপনার প্রাপ্য।
লিখতে থাকুন, আর এরকম সুন্দর সুন্দর পাখির তথ্য সবাইকে জানান।
শামীম চৌধুরী
তৌহিদ ভাই আপনাকেও ধন্যবাদ ও শুভ কামনা। আমি যানপরনাই চেষ্টা চালিয়ে যাবো আমার নিজের তোলা ছবিগুলোকে সবার মাঝে তথ্যবহুল লেখা সহ প্রকাশ করতে। প্রথম দিনেই আপনাদের ভালোবাসা ও শ্রদ্ধায় আমি সিক্ত ও আপ্লুত। দোয়া করবেন আমার জন্য এই ৫৮ বছর বয়সে য্মল পরিশ্রম করছি ছবির জন্য বাকী জীবনটাও যেন প্রকৃতিকে ভালোব্সে যেতে পারি সুস্থ্য শরীবে। সবার কাছে দোয়া চাই আপনার মাধ্যমে।
তৌহিদ
শুভকামনা সবসময়। লিখুন ভাই। আপনার পরিশ্রম স্বার্থক হোক এই দোয়াই করি।
মোঃ মজিবর রহমান
অত্যধিক সুন্দর পাখিটি। লেজটি বেশি মুগ্ধ করেছে আমায় বিশাল লেজ।
আরো এলখা পড়ার অপেক্ষায় থাকলাম।
শুভেচ্ছা অবিরত– এই সোনেলায়।
শামীম চৌধুরী
শুভ কামনা ও শুভেচ্ছা রইলো।
ইঞ্জা
সোনেলার উঠোনে আপনাকে স্বাগতম ভাই, প্রথমেই বলে রাখি এই উঠোন আমাদের সবার, আমরা সবাই তথ্যবহুল লেখা পড়ি, লিখি, কমেন্ট করি, এতে আমাদের জ্ঞানও সমৃদ্ধ হয়, সোনেলা এমনই এক ব্লগ যা সম্পূর্ণ ক্লিন ইমেইজ ধরে রেখেছে দীর্ঘ অনেক বছর ধরে, আপনিও লিখুন সবসম, অন্যের লেখা পড়ুন, কমেন্ট করে উৎসাহ দিন, এতে আপনার লেখার পাঠক বাড়বে বৈ কমবেনা।
এখন আসি আপনার লেখাতে, আমি জানতাম আপনার প্রথম লেখাতেই কিস্তিমাত করবেন, দুধরাজের বিষয়ে আপনার লেখা থেকেই অনেক জেনেছি আমি এবং বলতে দ্বিধা নেই এই পাখিটিকে আমার প্রিয় বানানোর প্রধান কারিগর হলে স্বয়ং আপনি, এই জন্য অবশ্যই ধন্যবাদ অফুরান।
হ্যাপি ব্লগিং।
শামীম চৌধুরী
শুভেচ্ছা ও শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য ইঞ্জা ভাই। ব্যাক্তিগত ভাবে আপনি আমার ওয়াইল্ডলাইফ ফটোগ্রাফীর একজন বড় মাপের ও উদার মনের ভক্ত বন্ধু। যার জন্য আমি নিজেকে খুব ভাগ্যবান মনে করি আপনার মতন একজন প্রকৃতপ্রেমী সাদা মনের মানুষ আমার জীবনে আছেন ভেবে। আর এই উঠানে আপনিই আমাকে দাঁড়ানোর জন্য একটু জায়গা করে দিয়েছেন। যার জন্য আমি কৃতজ্ঞ ও ঋণী। যেহেতু আমি আরনার মাধ্যমে জায়গা পেয়েছি তাই আমি যানপরনাই চেষ্টা করবো সততা ও কাজের মধ্য দিয়ে সকলের হৃদয়ে জায়গা করে নিতে। সবার ভালোবাসাকে জয় করতে। দোয়া করবেন আমার জন্য।
ইঞ্জা
ধন্যবাদ ভাই, আরেকটি কথা বলে রাখি, যখন একটা ছবি দিয়ে ব্লগ লিখবেন তা প্রকৃতিতে দেবেন, আবার যদি অনেক গুলো ছবি দেবেন সাথে অল্প বিস্তারিত দেবেন সেইটা হবে ছবিব্লগ, যেমন শূন্য আপুর লেটেস্ট পোস্ট দেখলেই বুঝে যাবেন।
অপার্থিব
পোষ্ট ভাল লেগেছে, প্রথম আলোতে পাখি নিয়ে লেখা লেখাগুলো এক সময় নিয়মিত পড়তাম। আশা করি দুর্লভ পাখি নিয়ে ভবিষ্যতেও লিখবেন।
শামীম চৌধুরী
ধন্যবাদ ভাই।
জাহিদ হাসান শিশির
এই পাখি কখনো দেখিনি !
কামাল উদ্দিন
অসাধারণ পাখি এই দুধরাজ, কখনো দেখার সৌভাগ্য হয়নি…….শুভ কামনা জানবেন ভাই।