আমি আমার মতো করে হেঁটে গেছি যে পথে
সে পথ আমার মোড় নিয়েছে বার বার
আমি তাল মিলাতে পারিনি, পথের এই ভিন্নতায়
আমি হোঁচট খেয়েছি বার বার।
তবুও হৃদয়ের টানে, ক্ষত পায়ে হেঁটে গেছি সে পথে
শুঁকনো ঝরা পাতার মর মর ভেঙে,
হঠাৎ বাঁক নেওয়া ছোট ছোট সবুজ উদ্ভিদের পথ দেখেছি,
শিশির বিন্দুর আয়নায় অতীত স্মৃতি আমার থরে বিথরে সাজানো।
যা আজও আমি যত্নের সাথে দেখি।
স্বপ্নময় স্মৃতি আমার নীল ঘুড়ির মতো কেটে হারিয়ে গেছে আকশের নীলিমায়
নীল ঘুড়ির বুকে যে অঙ্কন রেখা এঁকেছি সে অঙ্কন রেখায় ভুল
শেষ বিন্দুতে তাই মেলাতে পারিনি।
আকাঙ্খা ছিল নাগালের আয়ত্বে,
আয়ত্বের মাঝে বস্তুগত প্রাপ্তির তৃপ্তি অনেক
ক্লান্ত পথিক আমি,আমার এ বিষণ্ন জীবন অস্তায়মান ঐ রক্তিম সূর্য।
৯টি মন্তব্য
নীলাঞ্জনা নীলা
এতো বিষণ্ণ কেন মন গো শান্ত-সুন্দরী?
কবিতার পরতে পরতে শীতের শুষ্ক দৈন্যতা মনকে উদাস করে দেয়।
ভালো থেকো আপু। -{@
মৌনতা রিতু
আপু, ছোটকুর পরীক্ষা শেষ।মেমন সোনা সকাল এগারোটায় চলে যায় বিকাল চারটায় আসে। সময় কাটছে না এখন। কেমন যেন সময় যাচ্ছে।
তুমি কেমন আছ?
নীলাঞ্জনা নীলা
জীবন তো এমনই হয় আপু। সন্তান বড়ো হয়ে যায় যতো, মায়েদের মানসিক দায়িত্ব বাড়ে কিন্তু শারীরিক কর্মক্ষমতা কমে যায় ততোটাই। আমি ভালো আছি। আসলে ভালো রাখাটা অভ্যাসে পরিণত করে ফেলেছি, তাই চাইলেও মন খারাপ বেশীক্ষণ থাকতে পারেনা। এখন সময় আমার হাতেই নেই, শুধু ডাক্তার আর ডাক্তার এপয়েন্টমেন্ট। বিরক্তি লাগে, মেজাজ গরম হয়। কিন্তু মন খারাপ হয়না। 😀
ভালো থেকো আমার শান্ত-সুন্দরী। -{@
মৌনতা রিতু
তোমার এই উদ্যোমতাই আমাদের উৎসাহ। এমনি হাসতে থেকো। তোমার হাসিতেই প্রিয়জনের মুখে হাসি ফোটে স্বস্তি আসে। -{@ (3
মোঃ মজিবর রহমান
সকল বাঁকা পথ হোক সুপথ জীবন ফিরে পাক আনন্দ উল্লাসের মহোসব
হোক আনন্দের একান্ত ভাললাগার লেখা।
মৌনতা রিতু
হুম এবার একটা পেট ফাটার হাসির পোষ্ট আনতে হবে।
ভাল থাকবেন ভাই।
মোঃ মজিবর রহমান
হাস্তেই চাই হাসিতে ি থাকতে চাই।
ছাইরাছ হেলাল
পথ তার নিজ নিয়মেই বাঁক নেয়, আমরা পথের সাথী মাত্র,
আমাদের ক্লান্তিতে পথের কিছুই আসে যায় না।
একাকীত্ব সুন্দর ভাবেই লেখায় তুলে নিতে পেরেছেন,
‘ভাল লেখা’ বলছি,
মৌনতা রিতু
ধন্যবাদ কবি ভাই।