“গরু, তুমি এখন রাজা
কারো তাজা, কারো মোটা,
সাধ্যমতে তুমিই খাসা।
গরু, তুমি এখন রাজা।
দরেদামে সবার সেরা,
কাওফি হলে মজার মজা।
গরু, তুমি এখন রাজা।
তোমার গলায় রঙের মালা,
হাভাতেরও ভিক্ষের থালা
গরু, তুমি এখন রাজা।”
ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষে চেনা জানাদের এই মেসেজ দিয়ে উইশ করি। ঈদের চাঁদ দেখা যাওয়ার পর থেকেই।
ভাবিনি প্রত্যুত্তরে কি জানতে পারবো! আমার জীবনের এত্তোগুলো বছর পার হলো তবুও এমন করে কিছু জানার অভিজ্ঞতা হয়নি।
#প্রথম প্রত্যুত্তর আসার সাথে সাথেই জানতে চাইলাম সেই চিরাচরিত কৌতুককর প্রশ্ন
-“এবার কি গরু?”
আর শুনলাম
–‘না’।
অতএব? বললো সেই সাধ্য নাই, ঈদের দিন আশেপাশে সবাইকে সাহায্য করেই সে ঈদ কাটায় তার পরিবারসহ। অথচ এই মানুষটিই বাচ্চাদের জন্য গড়তে যাওয়া এক ফ্রী স্কুলে গত রমযানের ঈদে নিজের গাঁটের থেকে প্রায় হাজার পাঁচেক দিয়ে কাপড় কিনে দিয়েছে সেই বাচ্চাগুলোর জন্য! আমরা যখনই তার সাথে দেখা করতে যাই তখনই সে তার সাধ্যমতো আমাদের জন্য করে। বুঝতে দেয়নি কিছুই। কিন্তু খুব মন খারাপ হয়ে থাকলে তার সামনে এলে তা ২৪ ঘন্টা সচল থাকা হাসি আর মজা করার জন্যে গম্ভীর হয়ে থাকাও দায় হয়ে পড়ে। এই মানুষ্টির সাধ্যও নেই কোন রকমের ভাগে কোন কোরবানী দেওয়ার অথচ!!
#দ্বিতীয় প্রত্যুত্তর এলো অনলাইনের এক ছোটভাইয়ের ‘অনলাইন ভাগ্নী’ থেকে
-হৈট! গরু কেনা শেষ হলে কাওফি কোথায়??
–না মামু, কোরবানী দিচ্ছি না।
-হৈট!! দিচ্ছি না মানে কি!!!
–সম্ভব হচ্ছে না মামু, আব্বার Loan হয়ে গিয়েছে অনেক বেশী তাই কোরবানী দিচ্ছি না আমরা…
এরপরে সোজাসাপ্টা অন্য কথায় চলে যাই। জিজ্ঞেস করার সাহস পাইনি ‘ঈদে কি করবে তবে!’
#তৃতীয় প্রত্যুত্তর এলো
–ঈদ মুবারক দাদা।
-ঈদ মুবারক। গরু কিনেছিস?
–না, আজ রাতে নিয়ে আসবে।
-এতো দেরি কেন?
–দাদা, আমাদের এখানে আগে কিনে রাখতে সমস্যা। তাছাড়া খাওয়াবেও কে??
-কেন তুই খাওয়াবি?
–আমি তো পারি না এসব!
-পারবি না কেন? গরুর কাছে গিয়ে গলায় আদর করে ঘাস, খড়, ভূষা খাইয়ে দিলেই হবে 😉
–হিহিহিহ… তুমিই গরু তাইলে 😛
এরপর? সকালে অর্থাৎ ঈদের সকালে
-কি’রে, কি অবস্থা? ঈদ মুবারক
–ঈদ মুবারক দাদা। আমাদের কোরবানীর গরু চুরি হয়ে গিয়েছে!
-মানে!!!!!!!!!
–কোরবানীর দুইটা গরু চুরি হয়ে গিয়েছে…
-জীবনে এই প্রথম এমন শুনলাম’রে!
–আমার জীবনেও এই প্রথম, হিহিহিহহহহ
বুঝতে পারছিলাম না কি বলবো! সাধ্য নেই তাই সবার সাথে সাহায্য করে দিন কাটায়, সাধ্য আছে তাই কেনার পরেও চুরি হয়ে যায়। এরপরে প্রত্যুত্তর এলেও অন্য কথায় চলে যাই প্রায় সবার সাথে। কেউ একটা, কেউই দুইটা, কেউ ভাগে বা কেউ কেউ গরু না দিয়ে অন্য কিছু দেয় নিজের সাধ্যমতো কিন্তু এমন পরিস্থিতির মুখোমুখি হইনি কোনদিন তাই বিহবল হয়ে যাই।
আমার এই পোস্ট ধনী গরীব বৈষম্য প্রকাশের জন্য নয় বরং এই বৈষম্য ভুলে কিছু পরিস্থিতির অনুভূতির কথা বলার জন্যই। ঈদ শুভেচ্ছা হিসেবে সবার উপরে মজা করে লিখে রাখা গুটি কয়েক লাইন যে এভাবেই সত্য হয়ে আমার নিজেকেই ধাক্কা দিবে বুঝিনি।
এ’বার ঈদের দিনে অন্য কিছু বলি।
##যে কোন কারণে কিছু একটা থেকে দূরে ছিলাম। ঈদের শুভেচ্ছা জানানোর পর ঈদের দিন সকালে তাঁর কাছ থেকে প্রত্যুত্তর পেয়েই সেই ‘কিছু একটা’ নিয়ে কথা চালাচালি করে সেখানে আবার ফিরে আসা।
## সেই ক্লাশ ফোর থেকে সহপাঠী হয়ে আসা বন্ধুটির সাথে চাকুরী জীবনে এসেও এই কোরবানীর ঈদের প্রথম মাংস রান্নার প্রথম হাঁড়ির প্রথম খাদক (!) হয়ে যাওয়া আমি নিজে গত বেশ কিছু বছর থেকে সেই বন্ধুকে Miss করি মাংসের জন্য নয় বরং প্রথম হওয়ার অনুভূতির জন্য (ইয়ে মানে মাংসের জন্যেও হতেও পারে অগোচরে!! 😛 ) কারণ সেই বন্ধুটি এখন প্রবাস জীবনে আছে।
——————–
“শেষ হইয়াও হইলো না শেষ”
ঈদ মুবারক সোনেলার সবাইকে
৩৫টি মন্তব্য
ব্লগার সজীব
আপনার পোষ্ট মানেই অন্য কিছু।জানলাম কয়েকজনের কুরবানির অবস্থা।গরুও চুরি হয় তাহলে? 🙂 ঈদ মোবারক -{@
নীতেশ বড়ুয়া
বুঝুন তাহলে যে যাদের চুরি হয়েছে তার সাথেই আপনি ঈদ শুভেছা বিনিময় করছে!!!
ঈদ মুবারক ও ঈদের শুভেচ্ছা আবারো সজীব ভাই -{@ (3 😀
অরুনি মায়া
আপনার সাদা কালো জীবন টাও রঙীন হয়ে যাক এই কামনা রইল,,,,,,, -{@
নীতেশ বড়ুয়া
ঈদ মুবারক ও ঈদের শুভেচ্ছা অরুনি মায়া আপনাকেও 😀 -{@
অরুণিমা
মজা পেলাম পড়ে -{@
নীতেশ বড়ুয়া
-{@ 😀 -{@
ঈদের শুভেচ্ছা রইলো অরুণিমা 😀
মেহেরী তাজ
কোরবানির গরু চুরি যায়???
তারপরেও সবকিছু মিলে সবার ঈদ ভালো কাটুক ভাইয়া।
ঈদ মোবারক।
নীতেশ বড়ুয়া
একটা নয়, দুইটাই চুরি হয়েছে!!!
আপনার গরুর তো কিছুই হবে না কারণ তাজা বন্দুকে গুলতির গুলি দিয়ে এলাকায় সাজিয়ে রাখেন তাই :D)
ঈদ মুবারক তাজাপু (3 -{@
মেহেরী তাজ
আপনি আমার নামটা কোন দিন জনি তাজ থেকে তাজা করে দিবেন সেটা নিয়ে সামান্য টেনশনেই আছি। ;?
নীতেশ বড়ুয়া
সে কি!!!!!!!!!! এ তো শুরু থেকেই তাজা হয়েছে। সব সময়েই তো বলি ‘তাজাপু’ :D)
চিন্তামুক্ত করলাম, অকা :D)
মেহেরী তাজ
তাজা+আপু= তাজাপু আর তাজার মধ্যে অনেক তফাৎ।
আর এটা যদি চলতে থাকে তো আপনার খবর আছে..।।।।
নীতেশ বড়ুয়া
আচ্ছা, তাজাপু তাজা হয়ে তাজা ফল খেয়ে তাজা চা পাতার রস খেয়ে তরতাজা ফল হাতে তাজা ঘুম ভেঙ্গে তাজা আছেন তবে :p :D) :D) :p :D) :D) :D)
শুন্য শুন্যালয়
যে কোন কারণে কিছু একটা থেকে দূরে ছিলাম। আমি কিন্তু এই কিছু একটা বুঝছি :p
দাদা ভাই কই কই থাকেন? তবু যে গরু আপনাকে সোনেলায় টেনে আনলো তাতেই খুশি। চুরি করে হলেও কোরবানি দেয়া চাইই চাই, কি আজব কোরবানি! তা এবার কয় নাম্বার হইলেন? আর কয় কেজি খেলেন তাতো কিছু বললেন না।
ঈদ মোবারক দাদা ভাই।
নীতেশ বড়ুয়া
আপনি এতো বুঝেন কেন ^:^
কৈ থেকে কৈ নিয়ে কৈ যায় অবস্থা :p
এই মুহুর্ত পর্যন্ত 0.00আউন্স/গ্রাম/কেজি/পাউন্ড খেলাম :D)
ঈদ মুবারক শুন্যাপু -{@ (3 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
অনেক আনন্দে আছি। আর আপনার লেখা পড়ে আরোও বেশী। আচ্ছা এতো হাসি দিয়ে কিভাবে ভালো থাকুন? ;? জানতে চাই। যদিও আমার হাসি একেবারে ব্যথা করিয়ে দেয়। দারুণ সুন্দর সময় যাচ্ছে এখন। বোলিং এবং ক্যারমে জয়ী হয়ে যদিও ফান গেম, হুম লিখবো। তবে বলবেন না এ নিয়ে লিখতে। কিছু কিছু ব্যাপার লেখা যায়না। ফিল করা যায়।
ওহ লেখা নিয়ে বলবো না। হাসিটুকু রেখে গেলাম এখানে। 😀 😀
নীতেশ বড়ুয়া
হাসি নিয়ে থাকি বলেই সব পরিস্থিতিতেই ভাল থাকি 😀 :D)
ইয়ে মানে আমি আপনার সেই ‘ব্র্যান্ড’ নিয়ে কথোপকথন দারুণ মিস করি সত্যি 🙁 :p ;( (3 :D)
আর এই বোলিং, ক্যারম নিয়ে যদি না লিখেন তবে তো আপনার জয়ী হওয়াটাই বৃথা। অক্কে? অতএব হাজিরা দিন সেইসব মুহুর্ত ও অনুভূতি নিয়ে আমাদের সাথে, পৌঁছে দিন আমাদের সেই সময়ে সেই অনুভূতিতে 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
ভাবছি ব্র্যান্ড নিয়ে কিছু লিখবো। এক কাজ করুন যৌথভাবে লিখি। কেমন হয় তবে? ভাবতেই তো মজা লাগছে। ব্র্যান্ডের নাম কি দেয়া যায়? ;?
না বাপু ওসব বোলিং, ক্যারম নিয়ে গল্প না। জয়ী হয়ে আবার পরাজিতও হয়েছি যে! ;( মাথা খারাপ সেই গল্প লিখবো? অসম্ভব!!! 🙁
নীতেশ বড়ুয়া
যৌথভাবে!! আপত্তি নেই। ব্র্যান্ডের নাম নীল দিয়ে দিন। নীলে ভালবাসা, নীলে বেদনা, নীলে কষ্ট আবার নীলে নীলাকাশ ও নীলে নীলাঞ্জনা। এই এক ব্র্যান্ডে অনেক কিছুর নেশা হবে 😀
জয়ী হবার আনন্দ তখনই বেশি লাগে যখন পরাজিত হবার স্বাদ নেওয়া হয়ে যায়-অতএব এইসব ফাঁকি দিলে হবে না। আড্ডার আড্ডাময় স্বাদ আমরাও পেতে চাই। বোলিংয়ে দারুণ দারুণ সব কান্ড ঘটে এ আমি জানি :D)
নীলাঞ্জনা নীলা
তাহলে লেখা শুরু করুন ব্র্যান্ড নিয়ে। আমিও এদিকে লিখবো।
ফাঁকি কিনা জানিনা, তবে এ নিয়ে কিছুতেই লিখবোনা। করিয়াছি পণ 😀
আচ্ছা এখানেই শুরু হোক কথোপকথন। ঠিক আছে?
নীতেশ বড়ুয়া
“নীলের সাথে তো সেই কবের কোন এক ভোরে পরিচয় যা আছো চলছে। ফুল চুরির নেশায় ডুবতে গিয়েই নীলের সাথে পরিচয়, আজো নীল অপরাজিতা দেখলে মনে হয় পৃথিবীতে যা কিছু সাদা আছে তার সাথে আছে নীল। সাদার মেঘের সাথে, ভালবাসার সাথে আর আছে—নীলার সাথে।
দারুণ এক নেশা এই নীল হতে পাওয়া নীলায়।
আজকাল তো হর রোজ নানান নেশায় মাতি, কমলা-কালো-লাল কি সাদা কিন্তু এইসব নেশার ঘোর কেটে গেলেই শুরু হয় নীলের নেশা। কিছুতেই ছাড়ে না, কিছুতেই মুছে না।”
-কি নীলা, কেমন লাগলো আমার এই ব্র্যান্ডের সাথে পরিচিত হয়ে? তবে সাবধান তুমিও এই ব্র্যান্ডে মজে যেয়ো না, ছুটবে না আর কিছুতেই। আমার তো হয়েই আছে নীলে আর নীলাতে!
নীলাঞ্জনা নীলা
নেশা, সে আবার কি! কোনো কিছুতে আসক্তির নাম কি? তাহলে সে তো জন্মগতভাবেই আমার আছে। ওই নীল এবং নীলা। আ-কারহীন একজন আরেকজন আ-কারসহ। সবই বলবো। তবে নীতেশ ফিরে আসি আগে। নেশায় তো মজেছো, আজ বারবিকিউ করেছি, রেখেও গেছি। এখন গিয়ে দেখো ওখানে। কেমন?
নীতেশ বড়ুয়া
কবিতায় আমি বারবিকিউ হয়েছি কিছু দিন আগেই। ভাবনায় ডুবে গেলাম… তবে হ্যাঁ, এক কথায় দূর্দান্ত হয়েছে। 😀 -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
কবিতায় বারবিকিউ হলে তো দারুণ ভাগ্য বলতে হবে। একটু শিখিয়ে দিন কিভাবে বারবিকিউ করা যায় কবিতাকে।
নীতেশ বড়ুয়া
এহহ!!! নিজেই তো করে ফেলেছেন আবার আমাকে বলে :@
জিসান শা ইকরাম
লেখা কিন্তু ভালো হৈসে 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
:p :T \|/ -{@ (3 ঈদ মুবারক ভাইয়া
লীলাবতী
বিহ্বল অনুভূতি জানলাম।আপনি তো খুবই ভালো লেখেন ভাইয়া। ঈদ মুবারক।
নীতেশ বড়ুয়া
ভত্তাবউ লীলাপুর সাথে কথা বলি না, উনি অনেক পঁসা হয়ে গিয়েছে। পোস্ট দেন না কোন অনেকদিন। উনার সাথে আঁড়ি -:-
লীলাবতী
আপনি নিয়মিত আসেন না কেনো জানতে পারি? আমি সবই দেখি,কে কে আসলেন না আসলেন।আমি পোষ্ট দিলে আপনিই যদি না পড়েন,তাহলে পোষ্ট দিয়ে লাভ কি? :p
নীতেশ বড়ুয়া
আপনার চাইতে আমার অংশগ্রহণ বেশী :@
আপনার শুধু একটা পোস্টে কোন মন্তব্য করিনি আর তা হচ্ছে ‘ক্যাসপার’ নিয়ে। কিন্তু পড়েছি।
আর আপনি??? প্রমাণ দিচ্ছিঃ
“মাসের শীর্ষ ১৫ মন্তব্যকারী
অরুনি মায়া (658)
নীলাঞ্জনা নীলা (584)
ছাইরাছ হেলাল (436)
মেহেরী তাজ (432)
শুন্য শুন্যালয় (404)
জিসান শা ইকরাম (318)
ব্লগার সজীব (212)
নীতেশ বড়ুয়া (174)
অরণ্য (173)
অরুণিমা (124)
লীলাবতী (120)
ইমন (108)
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ) (97)
মরুভূমির জলদস্যু (86)
সীমান্ত উন্মাদ (69)”
হুনহহহহহ…নিজে ফাঁকি মারে আবার আমেক সাথী করার তালে :@
লীলাবতী
আপনি তো খুবই একটিভ ভাইয়া 🙂 আরো চাই আরো -{@ নতুন পোষ্ট দিন ভাইয়া। আমি কিন্তু কথা রেখেছি।
নীতেশ বড়ুয়া
এখানে ভয়ের কোন ইমু নাই কেন!!!!!!!! যা পোস্ট করলেন তাতেই আমার ভয়ে হাসি কাঁপাকাঁপি শুরু হয়ে গিয়েছে :D)
নীতেশ বড়ুয়া
কে বলেছে আপনার পোস্ট পড়ি নাই :@
আমিও দেখি প্রতিদিন এসে আপনি কিছুই বলেন না। আলসেমি করে ফাঁকি মারেন :@
অলিভার
কুরবানির গরু নিয়ে নানা ঘটনাই ঘটে আমাদের চারিপাশে। গেল কয়েক বছর আগে কুরবানির ঈদে বিক্রির জন্যে এলাকার একজন কয়েকটি গরু নিয়ে বেশ খাটাখাটনি করেছিল। কিন্তু ঈদের কিছুদিন আগেই গরু গুলি চুরি হয়ে গেল। আসলে চুরি না বলে এটাকে ডাকাতিই বলা ভালো। শুনেছি ট্রাক নিয়ে এসেছিল, গরুগুলিকে গোয়াল থেকে চুপেচাপে বের করে সোজা ট্রাকে করে পগারপার হয়েছিল। বেচারা কিভাবে ঐ ঈদ কাটিয়েছিল তা জানার সাহস হয়নি আর।
ছোট ছোট করে অনেক গুলি অবস্থার কথাই বললেন। ভালো লাগল প্রথমেই দেয়া ছন্দগুলি পড়ে।
শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্যে -{@
নীতেশ বড়ুয়া
আমিও এই ঈদের দিন থেকে ঈড নিয়ে তার সাথে কোন কথাই বলিনি। সাহস নেই…
আপনার অভিজ্ঞতার সাথে মিলে যাচ্ছে দেখছি! আর কারো যেন এমন না হয়…
ধন্যবাদ অলিভার দাদা সময় দেওয়ার জন্য। (3