ও আমার দেশের মাটি
তোমার পরে ঠেকাই মাথা…
তোমাতে বিশ্বময়ীর, তোমাতে বিশ্ব মায়ের আঁচল পাতা॥
তুমি মিশেছ মোর দেহের সনে,
তুমি মিলেছ মোর প্রাণে মনে,
তোমার ঐ শ্যামলবরন কোমল মূর্তি মর্মে গাঁথা॥
ওগো মা,তোমার কোলে জনম আমার, মরণ তোমার বুকে।
তোমার ’পরে খেলা আমার দুঃখে সুখে।
তুমি অন্ন মুখে তুলে দিলে,
তুমি শীতল জলে জুড়াইলে,
তুমি যে সকল-সহা সকল-বহা মাতার মাতা॥
ও মা,অনেক তোমার খেয়েছি গো, অনেক নিয়েছি মা—
তবু জানি নে-যে কী বা তোমায় দিয়েছি মা!
আমার জনম গেল বৃথা কাজে,
আমি কাটানু দিন ঘরের মাঝে—
তুমি বৃথা আমায় শক্তি দিলে শক্তিদাতা॥
রবীন্দ্র সঙ্গীতটি শুনছিলাম কত বার যে শুনেছি তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না কিন্তু আজ এই চির চেনা সুরে গানটি শুনতে গিয়ে কেনো যেন চোখে পানি এসে গেল।সেই কবে কার গানটির কথা সুর কবি গুরুর সৃষ্টি এমনিতে হয়নি হয়তো, গভীর মমতায় বাংলাকে ভালবেসেছিল বলেই এ গানে এতটা ভাল লাগা রয়ে গেছে।কালে ভাদ্রে এমন অনেক গানের সুর সৃষ্টি করেছেন ভিনদেশীরা যেখানে ছিল না কমাশিয়াল চিন্তা, ছিল কেবল খাটি বাঙ্গালীয়ানা দেশপ্রেম।দেশকে ভালবেসে “৫২তে,৬৯,”৭১এ বহু তাজা প্রানের বলি দিতে হয়েছিল আজও দিচ্ছে দেশকে ভালবেসে জীবন সর্বোস্ব অনেকে।
এইতো কয়দিন আগেও বিশ্বের অনেক দেশ বাংলাদেশ নামক লোমহর্ষকর ইতিহাসময় একটি স্বাধীন দেশ আছে তা অজানা ছিল।কথায় আছে নিজেকে দ্রুত পরিচিতি করতে হলে চলচ্চিত্র জগৎ কিংবা খেলাধুলায় অভুতপূর্ব ভাল পারফর্ম করতে হয়।বিশ্বে দেশকে পরিচিতি আনতে আন্তজার্তিক কোন অনুষ্ঠানে সেরাটা অর্জন করতে হয়।আমাদের এ অভাগা বাংলাদেশটি জ্বলতে গলতে বিশ্বে এখন একটি সম্মানজনক স্থানে পৌছাতে শুরু করেছে কেবল মাত্র রাজনৈতিক অস্থিরতা ছাড়া দেশ এগিয়ে যেতে কোন বাধা নেই।
আসছে ১৯শে মার্চ ২০১৫ইং বাংলাদেশ ক্রীকেট বোর্ড মেলবর্নে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে কোয়াটার ফাইনালের ফাইনাল প্রতিবেশী রাষ্ট্রর শক্তিশালী রানিং ICC চ্যাম্পিয়ন ভারত এবং অপেক্ষাকৃত শিশু বাংলাদেশের সাথে।জয় পরাজয়ের আগেই মিডিয়ায় এই ম্যাচটি নিয়ে ব্যাপক বিতর্কের সৃষ্টি হয় তা এখনও বলবৎ।মওকা মওকা এক ভারতীয় পেপসির বিজ্ঞাপনে বাংলাদেশকে তাদের করুনার দান বানিয়েছেন।এর দাত ভাঙ্গা জবাবও দিয়েছেন বাংলাদেশের দেশ প্রেমিকরা।আরো একটি জবাব দেয়ার অপেক্ষায় তবে মিডিয়ায় নয় মাঠে।
যাদের কৃতির্তে বাংলাদেশের নাম বিশ্বে প্রসারিত হয়েছে তাদের মধ্যে অল রাউন্ডার সাকিব আল হাসানের কর্ম জীবন সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আকারে তুলে ধরার চেষ্টা করছি:: -{@
-{@ (y) সাকিব আল হাসান…।
১৯৮৭ সালের ২৪শে মার্চে তার জন্ম হয় যশোর,মাগুরা সে একজন মনে প্রানে বাংলাদেশী ক্রিকেটার। ২০০৬ সালের আগস্ট মাসে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে প্রথম তার অভিষেক ঘটে।সে বাম হাতি মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান এবং বাম হাতি অর্থোডক্স স্পিনার। সাকিব ছিলেন বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (বি কেএস পি)-এর প্রাক্তন শিক্ষার্থী। তার খেলার মান আর ধারা বাহিকতা তাকে নিয়ে গেছে এক নতুন উচ্চতায়, হয়েছেন দলের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য একজন খেলোয়াড়। এছাড়াও তার রয়েছে বিশ্বের সেরা অল-রাউন্ডার হওয়ার কৃতিত্ব। সাকিব ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে টেস্ট, ওডিআই ও টি ২০ প্রত্যেক ক্রিকেট সংস্করণে এক নম্বর অল=রাউন্ডার হওয়ার গৌরব অর্জন করেন| সাকিব প্রথম বাংলাদেশি ক্রিকেটার হিসেবে একদিনের ক্রিকেটে ৪,০০০ রান করার গৌরব অর্জন করেন।
তার বাবা ছিলেন একজন ভাল ফুটবলার শৈশবে সেও ফুটবল খেলতেন।তাঁর বাবা খুলনা বিভাগের হয়ে খেলতেন এবং এক কাজিন বাংলাদেশ জাতীয় দলের হয়ে। এরকম ফুটবল পাগল পরিবারে বড় হওয়া সত্ত্বেও সাকিবের ক্রিকেট দক্ষতা ছিল অসাধারণ। গ্রাম-গ্রামান্তরে তাঁকে খেলার জন্য ভাড়া করে নিয়ে যাওয়া হত তাকে। এ রকমই এক ম্যাচে সাকিব এক আম্পায়ারকে অভিভূত করেছিলেন যিনি এরপরে সাকিব কে ইসলামপুর পাড়া ক্লাব (মাগুরা ক্রিকেট লীগের একটি দল) এর সাথে অনুশীলন করার সুযোগ করে দেন। সাকিব তাঁর স্বভাব সুলভ আক্রমণাত্মক ব্যাটিং ও দ্রুতগতির বোলিং অব্যাহত রাখেন, সেই সাথে প্রথমবারের মত স্পিন বোলিং নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন ও সফল হন। ফল স্বরূপ, ইসলামপুর দলে খেলার সুযোগ পান এবং প্রথম বলেই উইকেট তুলে নেন। সত্যিকারের ক্রিকেট বল দিয়ে এটাই ছিল তাঁর প্রথম করা বল। এর আগ পর্যন্ত তিনি টেপড টেনিস বল দিয়েই খেলতেন।
মাত্র পনের বছর বয়সেই সাকিব অনূর্দ্ধ-১৯ দলে খেলার সুযোগ পান। ২০০৫ সালে অনূর্দ্ধ-১৯ ত্রি-দেশীয় টুর্নামেন্টের ফাইনালে (অপর দুটি দেশ ছিল ইংল্যান্ড ও শ্রীলঙ্কা) মাত্র ৮৬ বলে সেঞ্চুরি করে ও তিনটি উইকেট নিয়ে দলকে জেতাতে সহায়তা করেন। ২০০৫ থেকে ২০০৬ সালের মধ্যে সাকিব অনূর্দ্ধ-১৯ দলের হয়ে ১৮টি এক দিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেন। ৩৫.১৮ গড়ে তিনি মোট ৫৬৩ রান সংগ্রহ করেন এবং ২০.১৮ গড়ে নেন মোট ২২টি উইকেট।এর পর হতে তাকে আর পিছু ফিরে তাকাতে হয়নি কর্ম দক্ষতায় তাকে নিয়ে যায় আন্তজার্তিক ম্যাচে।
২০০৬ প্রথম আন্তজার্তিক ম্যাচে জাতীয় দলের হয়ে জিম্ভাবুয়ের মাঠে খেলার সুযোগ পান।শেষ টেষ্ট খেলেন ২০১৪ সাল ১২নভেম্বর জিম্ভাবুয়ে।ওয়েস্ট ইন্ডিজ আয়োজিত ‘২০০৭ ক্রিকেট বিশ্বকাপ’ এ হাবিবুল বাশারের নেতৃত্বাধীন ১৫ জনের বাংলাদেশ স্কোয়াডে ডাক পান এই তরুণ ক্রিকেটার।টুর্নামেন্টের দ্বিতীর পর্বে যেতে সক্ষম হয় এই দল এবং ৭ নম্বর টিম হিসেবে টুর্নামেন্ট শেষ করে।শক্তিশালী ভারতকে হারিয়ে দলটি বড়সড় রকমের অঘটনের জন্ম দেয়।তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিম ও সাকিব – এ তিনজনের হাফ সেঞ্চুরির উপর ভর করে বাংলাদেশ সহজেই ১৯২ রানের লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছে যায়। টুর্নামেন্টে সাকিব ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে আরেকটি হাফ সেঞ্চুরি করেন। ৯ ম্যাচে তিনি ২৮.৮৫ গড়ে ২০২ রান করেন। বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ রান করেন মোহাম্মদ আশরাফুল ২১৬রান। সাকিব ৪৩.১৪ গড়ে ৭টি উইকেটও নেন।
একজন অল-রাউন্ডার হওয়া সত্ত্বেও অক্টোবর,২০০৮ এর নিউজিল্যান্ডের বাংলাদেশ ট্যুরের আগ পর্যন্ত সাকিবকে বোলার নয়, ব্যাটসম্যান হিসেবেই গণ্য করা হত। টেস্টে সাত নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামলেও ওয়ানডেতে কিন্তু প্রথম পাঁচ ব্যাটস ম্যানের মধ্যেই থাকতেন তিনি। ট্যুরের আগ দিয়ে কোচ জিমি সিডন্স জানালেন, সাকিবকে স্পেশালিস্ট বোলার হিসেবেই টেস্ট সিরিজ খেলানো হবে। কোচকে হতাশ করেননি সাকিব। উদ্বোধনী টেস্টের প্রথম ইনিংসেই তিনি ৩৭ রান দিয়ে তুলে নেন ৭টি উইকেট। তখন পর্যন্ত কোন বাংলাদেশী বোলারের টেস্টে এটাই ছিল বেস্ট বোলিং ফিগার। বাংলাদেশ সিরিজ হারে ২-০ তে, কিন্তু সাকিব ১৭.৮০ গড়ে ১০টি উইকেট নিয়ে সিরিজের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী হন। ওয়ানডে সিরিজের প্রথম ম্যাচটিতে বাংলাদেশ জয় পায়। নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে ওয়ানডেতে এটাই ছিল বাংলাদেশের প্রথম জয়।শেষ পর্যন্ত অবশ্য স্বাগতিক দল সিরিজ হারে ২-১ এ।সাকিব ৩ ম্যাচে ৫ উইকেট তুলে নিয়ে মাশরাফি মুর্তজা (৭ উইকেট)’র পেছনে থেকে সিরিজে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী হন।
পরের মাসেই বাংলাদেশ দল দুটি টেস্ট, তিনটি ওয়ানডে ও একটি টি-২০ খেলতে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে যায়।সাকিবের বোলিং পারফরম্যান্স এখানেও অব্যাহত থাকে। প্রথম টেস্টের প্রথম দিন সাকিব উইকেট শূন্য থাকলে মোহাম্মদ সালাহউদ্দীন, বাংলাদেশের তৎকালীন সহকারী কোচ, তাকে বলে ‘ফ্লাইট’ দেবার পরামর্শ দেন। গুরুর উপদেশ শিরোধার্য করে সাকিব দ্বিতীয় দিনেই পাঁচ-পাঁচটি উইকেট তুলে নেন। দ্বিতীয় টেস্টে সাকিব আবারও এক ইনিংসে ৫ উইকেট তুলে নেন। সিরিজ শেষে সাকিবের ঝুলিতে জমা হয় ২০.৮১ গড়ে ১১টি উইকেট।সাকিবের বোলিং দেখে মুগ্ধ অস্ট্রেলিয়ার সাবেক লেগ স্পিনার ক্যারি ও’ কীফে তাকে ‘বিশ্বের সেরা ফিঙ্গার স্পিনার’ হিসেবে অভিহিত করেন। ২০০৮ এর ডিসেম্বর মাসে শ্রীলঙ্কা এদেশে দুটি টেস্ট ও একটি ত্রি-দেশীয় ওয়ানডে টুর্নামেন্ট (অপর দলটি ছিল জিম্বাবুয়ে) খেলতে আসে।দুটো টেস্টই শ্রীলঙ্কা জিতে নেয়। সেই সাথে ওয়ানডে টুর্নামেন্টের ফাইনালও। গ্রুপ পর্বের দ্বিতীয় ম্যাচে অবশ্য সাকিবের করা ৯২* রানের ইনিংসটি বাংলাদেশকে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে সিরিজের একমাত্র জয়ের স্বাদ এনে দেয়।সাকিব ম্যান অব দ্য ম্যাচ নির্বাচিত হন।
২২ জানুয়ারী, ২০০৯ সাকিব আইসিসি’র ওডিআই অল-রাঊন্ডার র্যাঙ্কিংয়ে ১ নম্বরে উঠে আসেন।২০১১ সালে আইপিএল এর নিলামে তাকে ৪ লাখ ২৫ হাজার ডলারের বিনিময়ে কলকাতা নাইট রাইডার্স কিনে নেয়।
-{@ CRICBUZ হতে কপি করা তার কর্ম জীবন এক নজরে
M | Inn | Runs | HS | Avg | SR | NO | 100 | 50 | 4s | 6s |
Tests | 37 | 71 | 2529 | 144 | 38.32 | 60.98 | 5 | 3 | 17 | 313 | 14 |
ODI | 146 | 140 | 4163 | 134 | 34.98 | 80.32 | 21 | 6 | 28 | 370 | 32 |
T20I | 35 | 35 | 752 | 84 | 22.79 | 128.33 | 2 | 0 | 4 | 78 | 20 |
IPL | 28 | 21 | 347 | 60 | 23.13 | 139.92 | 6 | 0 | 1 | 32 | 10 |
CL | 4 | 2 | 30 | 17 | 15 | 90.91 | 0 | 0 | 0 | 1 | 1 |
M | Inn | B | Runs | Wkts | BBI | BBM | Econ | Avg | SR | 5W | 10W |
Tests | 37 | 62 | 9071 | 4402 | 140 | 36 / 7 | 124 / 10 | 2.91 | 31.44 | 64.79 | 14 | 1 |
ODI | 146 | 145 | 7433 | 5322 | 189 | 16 / 4 | 16 / 4 | 4.3 | 28.16 | 39.33 | 0 | 0 |
T20I | 35 | 35 | 769 | 833 | 44 | 22 / 4 | 22 / 4 | 6.51 | 18.93 | 17.48 | 0 | 0 |
IPL | 28 | 28 | 633 | 704 | 34 | 17 / 3 | 17 / 3 | 6.7 | 20.71 | 18.62 | 0 | 0 |
CL | 4 | 4 | 90 | 110 | 1 | 30 / 1 | 30 / 1 | 7.33 | 110 | 90 | 0 | 0 |
|
|
||||||||||||||||||||||||||||||||
— indicates player not in top 100 Rank changes shown are of the last 30 days |
Career
TEST | v India, May 18, 2007, Zahur Ahmed Chowdhury Stadium Scorecard |
Last | v Zimbabwe, 2014-11-12, Zahur Ahmed Chowdhury Stadium Scorecard |
ODI | v Zimbabwe, Aug 06, 2006, Harare Sports Club Scorecard |
Last | v New Zealand, 2015-03-13, Seddon Park Scorecard |
T20I | v Zimbabwe, Nov 28, 2006, Sheikh Abu Naser Stadium Scorecard |
Last | v Australia, 2014-04-01, Shere Bangla National Stadium Scorecard |
IPL | v Rajasthan, Apr 15, 2011, Sawai Mansingh Stadium Scorecard |
Last | v Punjab, 2014-06-01, M.Chinnaswamy Stadium Scorecard |
CL | v Somerset, Sep 25, 2011, Rajiv Gandhi International Stadium Scorecard |
Last | v Auckland, 2012-10-15, Newlands Scorecard |
২০১২ সালের ১২ই ডিসেম্বর তারিখে সাকিব আল হাসান যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী উম্মে আহমেদ শিশিরের সাথে বিবাহ-বন্ধনে আবদ্ধ হন। ঢাকার হোটেল রূপসী বাংলা’য় তাদের বিবাহ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয় যেখানে বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের তামিম ইকবাল উপস্থিত ছিলেন।
সব শেষে বলব সে একাদারে দলের অধিনায়ক এবং সহ অধিনায়কের দায়ীত্ত্ব পালনে কুন্ঠাবোধ করেননি দেশের স্বার্থে যে কোন পরিস্থিতিতে খেলাকে সঙ্গে রেখেছেন।
তার সাথে আরো যে সব টাইগাররা আছেন তাদের মধ্যে মোহাম্মদ মুশফিকুর রহিম :বর্তমান অধিনায়ক ও উইকেট রক্ষক।এ ছাড়া নড়াইল এক্সপ্রেস মোর্তূজা,এবারের ICC কাপের আলোচিত দুই সেঞ্চুরিয়ান মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ,তামিম,হ্যাপি নিয়ে আনহ্যাপি রুবেল,ইমরুল কায়েস,নাফিজ,সাব্বির,মমিনুল এবং আরো অনেকে।আগামী কাল ১৯ শে মার্চে সবার প্রতি রইল ভাল খেলার প্রত্যাশা।জয় পরাজয় যাই হোক খেলা খেলার মতো খেলবে এটাই কামনা। -{@ -{@ -{@ -{@ -{@ -{@ -{@ -{@ -{@ -{@
সহযোগিতায়:উইকিপিয়া
৯টি মন্তব্য
জিসান শা ইকরাম
বেশ তথ্য পুর্ন পোষ্ট।
টাইগারদের জন্য শুভ কামনা।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ধন্যবাদ -{@ শুভ কামনা।
শুন্য শুন্যালয়
পুরো সাকিব এক পোস্টে তুলে এনেছেন !! বাহ। দারুন পোস্ট।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
(y) -{@
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্যই শুভ কামনা ,তা ফলাফল যা ই হোক না কেন।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
হুম -{@
খেয়ালী মেয়ে
অনেক তথ্যবহুল পোস্ট–ধন্যবাদ..
ব্লগার সজীব
টাইগার রা আমাদের প্রান।
স্বপ্ন
টাইগাররা আমাদের গর্ব -{@ (3