কবে কখন কারো সাথে আবার
হবে কি দেখা!
হবে কি এমনি আনন্দগণ দিনগুলির পূর্ণরাবৃত্তি
হবে হয়তো-হয়তো বা হবে না,
কেউ বেচে থাকবো
হয়তো বা
কেউ বেচে থাকবো না.
দিন মাস বছর শেষে
যুগের পর যুগও ক্ষয়ে যাবে
পৃথিবীর শ্রেষ্ট জাতি মানবও পর পর হবে গত
শেষ বিদায়ে কিছুই যাবে না সঙ্গে,
ধন সম্পদ নিয়ে চিড় ধরবে আত্বীয়তার সম্পর্কের
ভুলে যাবে আমায়,তোমাকে স্বার্থপর এ দুনিয়া
শুধু ক্ষয়হীন,
অম্লান হয়ে বেচে থাকবে ভালো কিছু কাজের স্মৃতি
যুগ যুগে পৃথিবীর বুকে।
-হ্যালো মনির ভাই কোথায়?
-এইতো আসছি গুলিস্থানে এলে ফোন দিবো।
-ঠিক আছে,
-অতপরঃ
শ্রদ্ধেয় আস্থা বাজন ভালোবাসার মানুষ সকলের প্রিয় মুখ জিসান ভাইয়ার ফোন
-হ্যালো জি ভাইয়া,
-আপনি এখন কোথায়?
-গুলিস্থান রিক্সায় আসছি….মজিবর ভাইকে নিয়ে আসবো।
-সে চলে এসেছেন,আপনি চলে আসুন।
জিসান হেলাল ভাইয়ার কাছে আবেদন দু বার সোনেলা মিলন মেলায় উপস্থিত থাকার পরও কি বলবো আমাকে আপনি,আপনি” বলে সম্ভোধন করতে হবে।এখন থেকে আমাকে তুমি করে বলতে হবে৴৴৴৴এই হলো আমার বদ অভ্যাস৴৴ হাজার চিন্তা করেও নদী পাড়ি আর হয় না তাতে জোড় খাটাতেই হয়।কোন কথা হতে কোন কথায় চলে যাই তা আমার দোষ না দোষ সব নন্দ ধোষের।
আবাবারো মজিবর ভাইয়ের ফোন
=হ্যালো মনির ভাই এখন কোথায়
-এই মাত্র গুলিস্থান রিক্সায় শান্তি নগর মোড়ে যাচ্ছি।
আমি শান্তি নগর মোড়ে আপনার জন্য দাড়িয়ে আছি৴৴৴৴
-ঠিক আছে।
“এই যে বন্ধন
এখানে কোন ধর্ম অধর্ম লেখা আছে?
নেই”
-{@ আছে সোনেলা পরিবারের সদস্যেদের মাঝে একে অন্যের প্রতি আন্তরিকতার গভীরতা।আর এ ভালবাসাই হলো সোনেলার সোনার অলংকার।
শান্তি নগর মোড়ে এসে ভাবছিলাম কোন মোড়ে খোজবঁ তাকে,মোড়ের তো অভাব নেই ৴৴৴৴
তবে এতোটা সহজে একত্র হবো ভাবতেও পারিনি .একে বাড়ে বলা চলে এতো ভীড়ের মাঝে কি ভাবে যেনো অন্য সব দৃশ্য আবছা করে প্রথম চোখের দৃষ্টিই পড়ল মজিবর ভাইয়ের চোখে৴এখানেও এক ধরনের ভালবাসার টানই ছিলো বলা চলে।কথায় আছে গরীব বুঝে গরীবে ব্যাথা।
যদিও আড্ডায় আমি তেমন কোন কথা বলিনি অবশ্য কিছুটা মন খারাপও ছিলো ইঞ্জা ভাইয়ার স্বাদ নাহি মিটিল ৴কন্যা গো তোর লম্বা মাথার কালো চুল৴ সে দেখতে পেলেন না।(সেই লীলাবতীর মা/আম্মা সম্ভবতঃ অসুস্থ,আমরা তার রোগ মুক্তির জন্য স্রষ্টার কাছে প্রার্থণা করি যেনো দ্রুত সে অরোগ্য লাভ করেন)।
মন খারাপের আরো কিছু কিছু কারন ছিলো ননদী ঢাকায় ভাবী কি দূরে থাকতে পারেন উপায় কি বিধি বাম তাই বলে কি রিতু আপুটা কাদা মাটিতে নামবেন!!! আর তা দেখে তার তাজঁ ননদীও কান্না শুরু করে দিলেন (সেই সময়কার তাদের ফেবুক পোষ্ট)।
মজিবর ভাইয়ের সাথে কয়েকটি ফুল নিয়ে চলে এলাম আড্ডার নির্ধারিত স্থান বেইলী রোডে “হেলভেশিয়া হোটেলে” নিকটে দেখা হলো আরেক প্রিয় মুখ।আমি অবাক তার লেখায় যে ভাব দেখি তাতে মনে করে ছিলাম আনিস ভাইয়া হয়তো একটু বয়স্ক টাইপের হবেন।কিন্তু না এমন ইয়াং ম্যান আমি খুব কমই দেখেছি।নাইস অল দা বেষ্ট আনিস ভাইয়া।তিন জনে প্রবেশ করলাম আড্ডা স্থলে,জিসান ভাইয়াকে কথা দিয়ে কথা রখতে পারিনি,কথা দিয়েছিলাম অনুষ্ঠানে একটু আগেই আসবো।কিন্তু হায়রে কপাল মন্দ চোখ থাকিতে অন্ধ জ্যামে বারোটা বাজিয়ে দিলো।
আমার বহু আগেই জিসান-হেলাল ভাইয়া সোনেলায় সোনাদের মিলন মেলার শিরোমণি সকলের প্রিয় মুখ শুন্য শুন্যালয় এবং এক সময়কার ভাইয়া খড়সা নামে পরিচিত যা সোনেলার প্রথম মিলন মেলায় মোড়ক উম্নোচিত হয় খড়সা ভাইয়া রুনা আপু খড়সা আপু হিসেবে তারা অপেক্ষায় গে্ষ্ট স্বাগতমে।এর পর এলেন আমাদের প্রিয় মুখ সোলেনায় ধারাবাহিক প্রকাশ করছেন বঙ্গবন্ধু অসমাপ্ত আত্ম জীবনী।এবং যে কোন অন্যায়ে প্রতিবাদে অগ্রগামী মারজানা ফেরদৌসি রুবা।এরই মধ্যে টুকটাক আপ্যায়ন শুরু হয়ে গিয়েছিলো তার আগমনে শুন্য শুন্যালয় আনন্দে লাফিয়ে যেনো তাকে স্বাগত জানালেন।শুরু হলো হালকা খাবারের সাথে হালকা আড্ডা জিসান ভাই তার সাথে উপস্থিত সবাইকে পরিচিত করিয়ে দেন।তারপর আবারো অপেক্ষা অতিথীদের আগমনে।কিছুক্ষণের মধ্যেই আমাদের অত্যান্ত প্রিয় মুখ পরোপকারী জনপ্রিয় কবি সাহিত্যিক বন্দনা কবীর সম্ভব সুমন ভাইকে সাথে নিয়ে এলেন।সম্ভবতঃ তার কিছুক্ষণ পরই ম্যাডাম অনিকেত নন্দিনীর আগমন….এ ভাবেই একের পর এক জন করে ভার্চুয়াল চেনা প্রিয় মুখ গুলো আসতে থাকেন।এক সময় প্রিয় মুখ নাসির সারোয়ার আসেন।অনুষ্ঠানের প্রায় শেষ পর্যায় আসেন পাগলা জাঈদ।প্রতি বারই তারাদের আগমনে উৎফুল্লহ যতটা না আমরা ছিলাম তার চেয়ে বেশী আনন্দময় চঞ্চলতায় অনুষ্টানটি ভরে দেন প্রিয় উপক্ষ্য ওমেন শুন্য শুন্যালয়।
বন্দনা কবীর আপু এক কঠিন অসুস্থতার মাঝেও আমাদের সোনেলাকে ভাল বেসে তার মুল্যবান সময় ব্যায় করে বিভিন্ন আলোচনায় আমাদের মাতিয়ে রাখেন।এই বন্দনা আপুকে দেখার খুব সখ ছিল যদিও ফেবুকে তার প্রতিটি পোষ্টেই টোকটাক কমেন্টস লাইক দিতাম কিন্তু কখনো তার সাথে এই প্রথম দেখা।অসম্ভব ভাল মনের একজন মানুষ সে।তার আলোচনায় উঠে আসে যুদ্ধপরাধী বিষয়টি।আমরা কৃতজ্ঞ তার কাছে অনুষ্টানে যোগ দিয়ে অনুষ্টানটিকে স্বরণীয় করে রাখতে।আমরা তার আশু রোগ মুক্তির কামনা করছি।
বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনার মাঝে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আমার কাছে মনে হয়েছে তা হলো সৈয়দ পুরের মুক্তি যুদ্ধের ইতিহাস।যুদ্ধ শুরু হওয়ার দুই মাস আগেই নাপাকিদের ঘৃণ্য বর্বর হামলা শুরু হয় সেই সৈয়দপুরের ইতিহাসের কিছু জানা অজানা ঘটনা বললেন আসরের খড়সা আপু। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সোনেলা ব্লগ বিশ্বাসী একটি সোনার মঁহল যার প্রতিটি সন্তানের মাঝে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কাজ করে।
সেই মুক্তি যুদ্ধের একটি ভাস্ককর্য ২০১৩ সালে আমাদের সোনেলার প্রিয় মুখ খড়সা বা রুনা আপুর স্বামীর সহযোগিতায় সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার অভ্যন্তরে স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদ রেলওয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের স্মরণে নির্মিত করেন রেলের লোহায় তৈরী ‘অদম্য স্বাধীনতা’ নামে একটি স্মৃতিসৌধ।৭১-এর ১২ এপ্রিল শহীদ সাবেক প্রাদেশিক পরিষদ সদস্য ডা. জিকরুল হককে তৎকালীণ আওয়ামী লীগ সরকার ২০০২ সালে স্বাধীনতা পদক (মরণোত্তর) প্রদান করেছিলেন।
মুক্তিযুদ্ধে পাক-হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসরদের বর্বরতা ও নির্মম হত্যাযজ্ঞের স্মারক চিহ্নগুলো হারিয়ে যেতে বসেছিল।বর্তমানে এসব বধ্য ভূমি বলে না দিলে বোঝারই উপায় নেই যে,এ স্থানে প্রাণ দিয়েছেন শত শত লোক।উত্তরাঞ্চলের অবাঙালি (উর্দুভাষী) অধ্যুষিত সৈয়দপুর শহরে ৭১-এর মহান মুক্তি যুদ্ধের দৃশ্য পট ছিল দেশের অন্যান্য এলাকার তুলনায় একেবারে ভিন্ন। ৪৭’এর দেশ বিভাগের পর থেকে এই সৈয়দপুর শহরে বিপুল সংখ্যক অবাঙালি এসে আস্তানা গাড়ে। মুক্তিযুদ্ধকালে শহরের বাঙালিরা অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। সৈয়দপুর শহরের পার্শ্ববর্তী চিরির বন্দর থানার আলোক ডিহি ইউনিয়ন পরিষদের তৎকালীন চেয়ারম্যান মাহতাব বেগ বন্দুক নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েন বাঙ্গালীদের উদ্ধারে।কিন্তু শহরে ঢোকার প্রাক্কালেই হানাদার বাহিনী মিস্ত্রি পাড়ায় তাকে গুলি করে নির্মম ভাবে হত্যা করে।সে মূলত এই অঞ্চলের প্রথম শহীদ মুক্তিযোদ্ধা।৭১’ এর ২৩ মার্চ পাকিস্তানি বাহিনী হিন্দু ও মাড়োয়ারী পরিবারের ৩৫০ জনকে হত্যা করে। মুক্তি যুদ্ধের ইতিহাসে সৈয়দ পুরে এটি ছিল সব চেয়ে বড় গণ হত্যা।এ শহরে এমন অনেক পরিবার রয়েছে যাদের কোনও সদস্যকে বাঁচতে দেওয়া হয়নি নাপাকিরা।
এমন সব খড়সার আলোচনায় আমরা মুগ্ধতার সাথে শুনে গেলাম।সমসাময়িক সমাজের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা্য় ছিলেন রুবা নন্দিনী আপু এরই ফাকে সুদূর বিদেশ থেকে অনলাইন ভিডিও আড্ডা জমান আমাদের প্রিয় মুখ সোনেলায় প্রবাসী লেখক কবি গল্পকার নীলাঞ্জনা নীলা।এবং বাংলাদেশে থেকেও আসতে না পারায় অনলাইন ভিডিও আড্ডা দেন বন্দুকওয়ালী তাজঁ।যে কোন সৃষ্টিতে তার ব্যাকগ্রাউন্ডে থাকেন কিছু বিল গেটসের মতো মাথাওয়ালা যাদের শ্রমে বুদ্ধিমত্তায় সৃষ্টিটি হয়ে উঠে পরিপূর্ণ ।আমাদের সোনেলা পরিবারেও এর ব্যাতিক্রম নয়৴৴৴ এই সোনেলার লেখক গুলোকে যিনি কারিগরি ঠিক দিয়ে একত্রে রাখেন যিনি আমাদের নারী ভুড়ি সবই চিনেন সে হলেন নাজমুল আহসান অনুষ্ঠানে তার মুখে সব সময় হাসি লেগেই থকতো।আমরা আরো খুশি হয়েছি অনুষ্ঠনে শুন্য আপুর বোনের উপস্থিতি।
এর মাঝেই আমাদের আরেক প্রিয় মুখ নাসির সারোয়ার ভাইয়ের সে দিন ছিলো তার জন্ম দিন নিঃসন্দেহে এ স্মৃতি তার জীবনে এক স্বরণীয় অধ্যায় হয়ে থাকবে।জন্ম দিনের কেট কেটে সবাইকে খাওয়ালেন নিজেও খেলেন।অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বিনিময় চলে ক্ষণে ক্ষণে।খাবারে ছিলো ভরপুর সব শেষে চা কফির আড্ডা।
ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞ
শুন্য শুন্যালয় এবং সোনেলা কর্তৃপক্ষ।
-{@ লেখায় অনেক ভুলত্রুটি পছন্দ অপছন্দ থাকতে পারে হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন আর ভাবতে শিখি আমরা মানুষ৴মানুষই আমার পরিচয়।
৩৫টি মন্তব্য
মিষ্টি জিন
খুব মজা করেছেন সবাই,,গুড ভেরী গুড।
:@
জ্বীনে যেদিন সবার ঘাড় মটকাবে, সেদিন বোঝবেন মজা \|/
লেখা , ছবি সব পচা, পচা , পচা। :p
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
আমরা এমন জ্বীনকে স্বাগত জানাই।ধন্যবাদ -{@ -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
মনির ভাই মন খারাপ। কি মজা করেছেন আপনারা সবাই।
যান কথা বলবোনা।
আমি রাগ করে কাঁদছি। ;(
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
উমা আপনিতো আড্ডাতেই ছিলেন আমাদের একটুও মনে হয়নি নীলাদি আড্ডায় নেই।লাইভ আড্ডাটা ছিল অনুষ্ঠানের বাড়তি আয়োজন।সুদূর প্রবাস থেকে সরাসরি ভিডিও লাইভ আড্ডার আয়োজনের জন্য আপনাকে বিশেষ ধন্যবাদ।প্রবাসে যারাই আছেন সোনেলার সদস্য দেশে আসার খবর পেলেই হলো…..আড্ডার কোন বিকল্প নেই। -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
মনির ভাই সত্যি কি যে ভালো লেগেছিলো সেদিন। 🙂
ছাইরাছ হেলাল
ভুলত্রুটি কোন ব্যাপার না, আমরা যখন আমরাই,
তবে খসড়া ভাইয়াপুর কাছে শোনা সৈয়দপুরের মর্মান্তিক ঘটনা অ সৌধ নির্মাণে ভাইয়ার সাফল্য অনবদ্য ছিল।
আর যার জন্য এ মেলা তাঁকে নিয়ে কী বলব ভেবে পাচ্ছি না,
তবে সোনেলা সোনাদের পরিবার তা আবারও প্রমাণিত,
সময়ের হিসাবে চিরজাগরূক থাকুক এ বন্ধন তা কামনা করি।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
আমাকে সবচেয়ে বেশী অবাক করেছে সৈয়দ পুরের ঘটনাগুলো -{@ সত্যিই রুনা আপুকে ধন্যবাদ দিতে হয় যে মুক্তি যুদ্ধকে মনে গভীরে কতটা জুড়ে রেখেছেন তা না হলে দুলাভাই এমন একটি মহৎ কাজ করবেন কি করে।ধন্যবাদ দুলা ভাইকে। -{@ ধন্যবাদ আপনাকে লেখায় একটি চাওয়া ছিলো জিসান ভাই আর আপনার নিকট।
ছাইরাছ হেলাল
হবে হবে, সবই হবে,
ফারহানা নুসরাত
সবাইকে দেখে ভাল লাগছে। শুভকামনা সবার জন্য। সোনেলা দীর্ঘজীবী হোক।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ধন্যবাদ আপু এমন মিল আর কোন ব্লগে আছে বলে মনে হয় না। -{@ আশা করছি আগামী আড্ডায় আপনিও থাকছেন।
অরুনি মায়া অনু
আল্লাহ্ যদি চান দেখা হবে অবশ্যই 🙂
মৌনতা রিতু
আবার কাঁদায় নামব ;(
সত্যি খুবই ভাল লেগেছে সবাইকে।
ভাইয়ার এই অদম্য স্বাধীনতা ভাস্কর্যে আমরা সবাই গিয়েছিলাম। খুবই সুন্দর। বাস্তবে না দেখলে বোঝা যাবে না।
এই তো আমাদের পরিবার। আমি সোনেলার কাছে কৃতজ্ঞ। কোনো জন্মেই এই ঋন আমার শোধ হবে না। এ যেন আমার এক অন্য জন্ম। নিজেকে চেনা।
ধন্যবাদ মনির ভাই।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
আপনার সাথে সহমত জ্ঞাপন করছি।ধন্যবাদ আপু -{@
রিমি রুম্মান
আমার কথা কেউ বলেনি ! 🙁
ভোরে ঘুম ভেঙ্গেই মেসেজ পাই জিশান দাদাভাই’র, নির্দিষ্ট সময়ে আমায় ফোন করা হবে বলে। ছেলেদের স্কুলে দিয়ে নিজেই নক করি। অপেক্ষায় থাকি প্রতিউত্তরের। সেই উত্তর যখন এলো, ততক্ষনে আমিও ছেলের স্কুলে মিটিং এ। যদিও শুন্যআপু চলে গেছে ততক্ষনে। হেলাল, নাসির, নাজমুল এবং অনিকেত নন্দিনী … ভাইয়া, আপু’রা ছিলেন। ছেলের স্কুলের মিটিং চলাকালীন সময়ে লুকিয়ে কিছু মেসেজ আদান প্রদানের মাধ্যমে বিষয়গুলো জেনেছি। একরাশ মনঃকষ্ট নিয়ে সোনেলা’য় আসি আর যাই আপডেট জানার জন্যে। 🙁
যাক্, ছবিতে শুন্য আপু কিংবা রুবা আপুর পাশে থাকতে পারলে ভাল লাগতো। আই উইশ…
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
আপনার কথা কেউ বলবে এখন আগে একটি বার দেশে আসুন দেখবেন….সোনেলায় আড্ডা না দিয়ে যেতেই পারবেন না।মনই বলে দিবে সোনেলাদের ডাকো -{@ সেই অপেক্ষায়।ভাল থাকবেন আপু।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
কি আর করা এটাই নিয়তি -{@ ছেলের জন্য রইল অফুরন্ত দোয়া।
মোঃ মজিবর রহমান
মনির ভাই, আদ্দার নারীভুড়ি পস্টমরডেম করলেন ভাল লাগ্ল।
সত্যিই সৈয়দ পুরের https://www.google.com/url?sa=t&rct=j&q=&esrc=s&source=web&cd=3&cad=rja&uact=8&ved=0ahUKEwiMoJbH2IbQAhVEto8KHVjRAngQFgglMAI&url=http%3A%2F%2Fwww.ccnews24.com%2F2014%2F04%2F11%2F%25E0%25A6%2595%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B2-%25E0%25A6%25B6%25E0%25A6%25A8%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B0-%25E0%25A6%25B8%25E0%25A7%2588%25E0%25A7%259F%25E0%25A6%25A6%25E0%25A6%25AA%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%25B0%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%25B8%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25A5%25E0%25A6%25BE%2F&usg=AFQjCNHSKMXNZcCQEAFPuVKwn-YnJSBhtQ
মনে রাখার মত।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
হুম সময়ের অভাব না হলে আরো একটু সাজাতে পারতাম।ধন্যবাদ -{@
মোঃ মজিবর রহমান
আমার অফিসে খুব কাজে চাপা পড়ে আছি তাই সোনায় জেতে কম হচ্ছে। তবে কাজের মাঝে জাচ্ছি।
ভাল থাকুন।
ইঞ্জা
সোনেলার সোনাদের আসরের কথা লুখে শেষ করা যায়নারে ভাই, এ তো ছিলো আত্মার আত্মীয়দের আসর, যেইখানে সবাই অপরিচিত কিন্তু কেন জানি কোন সোনার কাটি রুপোর কাটির ছোঁয়ায় সবাই সবাইকে চিনি এমনই হয় ভাই শুধু সোনেলায় আর কোথাও নয়। 😀
মোঃ মজিবর রহমান
থিক তাই ইঞ্জা ভাই।
ইঞ্জা
(3
ইঞ্জা
লিখে★
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ধন্যবাদ ইঞ্জাদা -{@
ইঞ্জা
(3
নাসির সারওয়ার
এরকম আড্ডা চলতে থাকুক এদিন ওদিন করে। কোন একটা উছিলা হোলেইতো আবার এক হওয়া যাবে।
মনে হচ্ছিলো সবাই কত আপন অথচ ঐ দিনই প্রথম দেখা। এশুধু সোনেলার কারনেই সম্ভব।
আমার মনে থাকবে অনেক বেশী করে। কেক, উপহার আর অনেক অনেক উইশ। এ যে কি আনন্দের তা কি করে প্রকাশ করি।
অনেক শুভেচ্ছা রইলো সুন্দর ভাব প্রকাশের জন্য।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ঠিক বলেছেন ভাইয়া চলবেই আড্ডা। -{@
অপার্থিব
আড্ডার ধারাবিবরনী ভাল লাগলো। মনে হয় মিস করলাম।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ধন্যবাদ দাদা -{@ পরবর্তী আড্ডায় অবশ্যই দেখা হবে।
ব্লগার সজীব
এত্ত তারার মেলায় নিজে উপস্থিত না থেকে জীবনের চরম একটি ঘটনা থেকে নিজকে বঞ্চিত করলাম। সবাইকে উচ্ছল আনন্দময় একটি মিলন মেলায় অংশ নিতে দেখে ভাল লাগলো ভাইয়া। প্রিয় ব্লগারদের সাথে কিছুক্ষন একসাথে কাটানো একটি স্বপ্ন ছিল, কবে যে স্বপ্নের বাস্তবায়ন হবে জানিনা 🙁
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ইচ্ছে করলে উপায় হয়।আপনি কই আপনার জন্য কারেন্ট জাল বুণতেছি যাতে আগামী বই মেলার আড্ডায় আপনি ছুটতে না পারেন।কেমন আছেন ভাইয়া ব্লগে মাঝে মাঝে দেখি আপনাকে নিয়মিত নয় কেন?
মারজানা ফেরদৌস রুবা
আহা! কি আনন্দময় মুহূর্তগুলো।
মনিরভাই, বর্ণনায় তুলে ধরেছেন বেশ।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ধন্যবাদ রুবা আপু
স্মৃতি হয়ে থাকবে -{@
শুন্য শুন্যালয়
মনির ভাইয়া আপনার মতো এতো সুন্দর গুছিয়ে লিখতে পারবো না বলে বর্ননাতে যাইনি আর। খুব চমৎকার করে পুরো আড্ডার আনন্দকে তুলে এনেছেন। আমি অনেক লাকি ভাবছি নিজেকে। এভাবে হঠাৎ করেই প্রোগ্রাম ঠিক হয়ে যাওয়া, সবার সাথে দেখা হওয়া, নানা প্রতিবন্ধকতার মধ্যেও সম্ভব হবে বুঝতে পারিনি। সবার কাছে কৃতজ্ঞ আমি।
আমার ছবি এমন আলাদা করে তুলে এনেছেন! 🙂
আপনি এত্তোগুলা ভালো 🙂
জিসান শা ইকরাম
মনির ভাই, অত্যন্ত সুন্দর ভাবে সম্পুর্ন আড্ডাটি তুলে এনেছেন পোষ্টে,
প্রগ্রামটি হঠাৎ করে হওয়ায় তেমন বড় করা যায়নি, তবে অংশগ্রহনকারী সবাই খুবই আন্তরিক ছিলেন। অনেক বড় একটি আড্ডায় কিছুটা বিশৃঙ্খলা থাকে, সেটি বিবেচনা করলে এই উপস্থিতিই ভাল ছিল।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এবং মজিবর ভাইকে, দুজনেই অত্যন্ত প্রাণবন্ত ছিলেন আপনারা। আর তিনটি বড় ফুলের তোড়ার জন্যও কৃতজ্ঞতা -{@