অত্যন্ত মনে পড়ে সেই প্রত্যন্ত দিনগুলোকে
জীবন বড্ড সরল রূপকথা- প্রথা- শোলকে
উড়ন্ত ঘুড়ি দূরন্ত বক
তেঁতুলের ডালে পেঁচার নোলক
সকালে শিশির মাড়িয়ে-
উত্তরে ধানক্ষেত পেরিয়ে
মাঠে- গিয়েছি কুমারের হাঁটে- জেলের ঘাটে
বেড়িয়েছি এ মেলা ও মেলা গিয়েছে বেলা কেটে।
সন্ধ্যায় ঘরে ফেরা পাখি আঁধারে ডাকাডাকি
আমি যতটুকু পারি পা টিপে উঁকি মেরে দেখি-
দেখি সারসের ডানা- ছানা- কিছু পাখি অচেনা
রাত বাড়ে- বাড়ে নিরবতা তবু মনে ভয় ছিল না
আজ যদিওবা কিছু নেই
তবু আছে প্রাণ- তবুও আছে প্রেম
নিয়ে যাও যা যা লাগে
আলো আছে চেরাগে
যদি চাও হাত- পাও- ভেতরের বাহিরের সব,
শুধু ফিরিয়ে দাও কলরব- আমার সেই শৈশব।
শৈশব
০৬.০৭.২০১৫
৮টি মন্তব্য
ইঞ্জা
দারুণ কথামালায় মুগ্ধতা
নিবিড় রৌদ্র
ধন্যবাদ 🙂
অনিকেত নন্দিনী
আহা! সেই দুরন্তপনায় ভরা শৈশব যদি ফিরে পাওয়া যেতো। 🙁
লেখায় ভালোলাগা রইলো।
নিবিড় রৌদ্র
ধন্যবাদ 🙂
মৌনতা রিতু
তেঁতুলের ডালে পেঁচার নোলক !
আহ ! আমার শৈশব । যদি ফিরে পেতাম !
নিবিড় রৌদ্র
ধন্যবাদ 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
শৈশব হাতছানি দেয় নিঃসঙ্গ বেলায়।
নিবিড় রৌদ্র
ধন্যবাদ 🙂