পয়স্বিনী’—অনমনীয় স্পৃহায়;
লোহিত বর্ণের ধেনুর কাছে, সহজাত হার-হারে।
ভাঙ্গা মানচিত্রে একটা কোঙর গিরগিটি হয়ে,
চোখের বাতায়নের শিক—বেয়ে-ওঠে অভিসারে!
কেবল,অবরুদ্ধ পিঞ্জরের প্রাণনই জানে—
উড্ডীয়মান খেচরের আমোদ।
যেমনটা আমি জানি তোমার আগ্রাসিত জবানে;
কৈফিয়ত চাওয়া গঁজনা-প্রমুখ।
তোমার চলতি পথে,লাল স্মারকচিহ্ন;জ্বলে উঠে চিরতরে।
স্মারকচিহ্ন দেখে—
বিষ্ময়চিহ্নের মতোন বেবাক দাঁড়িয়ে যেতে হয় আমার।
আমি আর এগোতে পারি না— ‘শতরুপা’!
চক্ষুলজ্জার ভয়ে,তোমার কথায় জন্মবারে চুল কাটানো হয় না কতোকাল—
বিষ্যুদবার আমার জন্মবার!
ঐ মৌসুমে বুকের পানিপ্রবাহ; স্বাভাবিক রাখতেই—খোলা থাকে ফারাক্কা বাঁধ।
তোমার বিমুখকরণে—
উত্তর গোলার্ধের সবদেশ সহ, আমার বালিশে নামে—সর্বকালের দীর্ঘতম রাত!
তুমি—এমন এক বিবাদবান্ধব গাছ!
যার গায়ে কেটেকুটে যোগ করি আমাদের নামের প্রথম অক্ষর।
৮টি মন্তব্য
বোরহানুল ইসলাম লিটন
অনিন্দ্য শব্দ চয়ণে অনন্য নিবেদন।
বেশ মুগ্ধতায় শুভেচ্ছা ও শুভ কামনা অন্তহীণ।
কান্ত রায়
অশেষ কৃতজ্ঞতা জানবেন 🌼
ফয়জুল মহী
বেশ ভালো লাগলো l♥️♥️
কান্ত রায়
ভালোবাসা জানবেন দাদা 🌺
সুপর্ণা ফাল্গুনী
চমৎকার, অসম্ভব সুন্দর একটা কবিতা। যত তোমার লেখা পড়ছি ততই মুগ্ধ হয়ে যাচ্ছি। ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করুন। অফুরন্ত শুভেচ্ছা ও শুভকামনা।
ভালো থেকো সুস্থ থেকো নিরন্তর
কান্ত রায়
দিদিভাই 🖤
আরজু মুক্তা
এতো নিষেধ শোনা যায়? তবুও প্রেম চলে
কান্ত রায়
তবুও প্রেম চলে 🖤