সূর্য্যরা চারুকলা থেকে ইংরেজী নব বর্ষের শুভেচ্ছা মিছিল শেষ করে চারুকলার চত্ত্বরে একটি সভা শুরু করেন সেখানে অতিথী হিসাবে রয়েছেন চারুকলার বেশ কয়েজন শ্রদ্ধেয় শিক্ষক।আছেন বিশ্ব বিদ্যালয়ে ছাত্র ছাত্রীরা।মঞ্চে শুভেচ্ছা বিনিময়ের বক্তিতা চলছে।প্রায় এক ঘন্টা বক্তিতায় উঠে আসে বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্হিতি এবং যুদ্ধাপরাধী বিচার প্রসঙ্গ।প্রায় বেশীর ভাগ বক্তার মতে যুদ্ধাপরাধীর বিচার এবং রাজনিতীকে কখনই একত্রে দেখা ঠিক হবে না।বাংলাদেশের রাজনিতী একটা বিষয় আর যুদ্ধাপরাধের বিচার কার্য আরেকটি বিষয় কখনই আমরা তাকে যেন একত্রে মিলিয়ে না ফেলি।বর্তমান স্বাধীনতার স্হপতির শক্তি ক্ষমতায় তার প্রস্হান ঘটলে নতুন যারা ক্ষমতায় আসবেন তারাও তা চালিয়ে যাবেন।
বক্তাদের বক্তব্য সব দিক দিয়েই সঠিক তবে একটি যায়গায় আটকে যায় এর ফিনিশিংএ ….যুদ্ধাপরাধ বিচার চালিয়ে যেতে যে মন মানষিকতার প্রয়োজন তা ক্ষমতাসীন দল ছাড়া অন্য কোন দলে নেই এ কথা অকপটে সবাই স্বীকার করলেন বক্তারা।
………………………………………………………………………………………………………………………………….. -{@
বছরের শুরুতেই রাজনৈতিক পরিস্হি ঘোলাটে হতে থাকে ৫ই জানুয়ায়ী ২০১৫ ঢাকায় একই স্হানে বি এন পি, আওয়ামিলীগ সভা করার ঘোষনা করায় আইন শৃংঙ্খলা বাহিনী সেখানে ১৪৪ ধারা জারি করেন।
-এটাতো গণতন্ত্রকামী মানুষের কাম্য নয়।সমরের সহজ সরল উক্তির উত্তর দেন অভি।
–তাহলে তুই কি চাস আবারও রাজাকারের গাড়ীতে দেশের জাতীয় পতাকা উড়ুক।আবারও স্বাধীনতা বিরোধীরা অর্থে বিত্ত্বে লোক বলে শক্তি অর্জন করুন?আবারও তাদের দাপটে আমাদের মায়েরা তাদের শহীদ হওয়া সন্তানদের বিচার পাবার জন্য কাদুক অনন্তকাল?
-না,তাতো কারোই কাম্য নয়।তবে এই যে খালেদা জিয়াকে গ্রেফতারের পায়তারা করছেন সরকার দলীয় লোকেরা তা কি ঠিক হবে?
-যত গর্জে তত বর্ষে না।ও সব রাজনৈতিক হুমকি কেবল।অভি আবারো প্রশ্নের তীর ছুড়েন উপস্হিত সবার মাঝে।
–দেখা মাত্র গুলির নির্দেশ এটা কেনো?এটাকে কি বলবে? তাছাড়া সে একজন মন্ত্রী,আমাদের সেবক আমরা এ রকম একজন দায়ীত্ত্বশীল মন্ত্রীর কাছ থেকে এমন কথা আশা করি না।
-তা ঠিক আছে,বুঝতে হবে সে কোন অর্থে এ কথা বলেছিল।হ্যা,আমি স্বীকার করছি এমন বক্তব্য দেয়া মন্ত্রী হিসাবে ঠিক হয়নি তাতে জনগণ উল্টো বুঝবে এবং সরকারও বিপাকে পড়বে একটি লক্ষনীয় বিষয় জানিস কি এই যে দৈনিক ক্ষতি ২২৭৭কোটি ৮৬ লক্ষ টাকা এক দিনে হরতালের ক্ষতি, পর্যটন শিল্পের ক্ষতি,এই ক্ষতিটি প্রকৃত পক্ষে কাদের উপর দিয়ে যাচ্ছে…এই আমাদের মতন সাধারন জনগণের উপর দিয়ে এর জন্য ভুক্তভোগী আমরাই।রাষ্ট্র যারা চালায় কিংবা বিরোধীদলে যারা থাকেন তাদের কারো কোন ক্ষতি হয় না তারাই আবার ক্ষমতায় এলে এ ক্ষতিটিকে যে কোন কায়দায় জনগণের কাছ থেকেই তা পুশিয়ে নেবেন…..।
চারুকলা চত্ত্বরের পাশে একটু খোলা স্হানে লাল চা আড্ডায় সূর্য্য সহ আরো বেশ কয়েক জন ভার্সিটি পড়ুয়া ছাত্র ছাত্রী উপস্হিত ছিল।সেখানে একেক জনের একেক মতে আড্ডা স্হল জমে উঠছিল।জম জমাট আড্ডার এক পর্যায়ে প্রশাসনের নজর পড়ে হয়তো বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হতে পারে বিধায় সেখানে কর্তব্যরত এক পুলিশ অফিসার উপস্হিত হন।
-এখানে কি হচ্ছে ?
-তাতো দেখতেই পাচ্ছেন।
-উঠে পড়ুন,আর এখানে থাকাটা ঠিক নয়।
-মামুর বাড়ীর আবদার নাকি যখন যা ইচ্ছে আপনারা তাই করবেন।
সম্ভবত প্রতিবাদী ছেলেটি ঢাকার স্হানীয় কোন প্রভাবশালী রাজনীতিবিদের ছেলে ছিল ঘটনার পরক্ষণেই তা জানা যায়।
-দেখুন আপনারা স্বেচ্ছায় যদি না উঠেন তবে আমরা বাধ্য হবো…….।
সেই ছেলেটি বসা থেকে দাড়িয়ে পুলিশের সাথে তর্ক করেন।
-কি করবেন?লাঠি পিটা করবেন,কাদানে গ্যাস ছুড়বেন?আর কি আর কি?চামচামিটা একটু কম কইড়েন?
-আপনার পরিচয়টা কি বলবেন?
-কেনো?আমার পরিচয় আমি এ দেশের একজন সাধারন নাগরিক সেই হিসাবে এখানে আড্ডা মারার অধিকার আমার আছে।
-তা আছে, আর আমাদের কর্তব্য হলো আপনাদের নিরাপত্তা দেয়া।
-নিরাপত্ত্বা!হা হা হা…..এই ভাবে সভা সমাবেশ বন্ধ করে?আশ্চর্য্য আপনাদের সেবামূলক কাজ।
হঠাং বিকট শব্দ চমকে দাড়িয়ে যায় সবাই,পুলিশটি ঘটনা স্হলে যেতে কথা না বাড়িয়ে তড়িৎবেগে প্রস্হান নেন।আড্ডা ভেঙ্গে ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যায় সবাই।সূর্য্য অভি সমর দৌড়ে ঘটনা স্হলে গিয়ে অবাক হন।একটি চলন্ত বাসে কে বা কারা যেন পেট্ট্রোল বোমা নিক্ষেপ করে।ড্রাইভার দরজা দিয়ে গাড়ীর ব্রেকে না জমিয়ে পলায়ন করেন।দাউ দাউ করে জ্বলন্ত বাসটি আগুল জ্বলছে এরই মধ্যে যে যেখান দিয়ে পারছেন বের হচ্ছেন।কারো পোষাকে জ্বলন্ত আগুন কারো বা আগুনের স্ফুলিঙ্গে মাথার চুল পুড়ে যাওয়া অবস্হায় জানালার কাচ ভেঙ্গে লাফিয়ে লাফিয়ে জীবনকে রক্ষা করার আপ্রান চেষ্টার অব্যাহত।
জ্বলন্ত গাড়ী হতে নিজেকে আত্ত্ব রক্ষা করতে সবচেয়ে বেশী কষ্টকর মহিলা আর শিশুদের।তৎক্ষনাত পুলিশ বাহিনী এসে ধীরগতি চলন্ত বাসটিকে স্হির করান এবং ফায়ার সার্ভিসের বাহিনী জল ছুড়ে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনেন তত ক্ষনে বেশ কয়েজন অগ্নিদগ্ধ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন।দু,তিন জন অগ্নিদগ্ধ হয়ে বাসের ভিতরেই মারা যান তার মধ্যে একটি শিশুও ছিল।কাউকে সনাক্ত করার মতো শারীরিক অবস্হা তাদের ছিল না।উত্তপ্ত তেলে আস্ত মুরগী ভাজলে মুরগীটি যেমনটি দেখায়…… দু’হাত পা স্টিল নাইনটি এঙ্গেলে উচু করে স্টিল,পুড়ে যাওয়া শরীরের মাংসগুলো চিড় ধরা ফাটা ফাটা হলদে ফ্যাকাসে,চোখঁ দুটোর কোন অস্হিত্ত্ব নেই….বিভৎসতার আর কোন সজ্ঞা আমার জানা নেই।আহত লোকজনের আহাজারী,লাশের খোজাখুজি পরিবেশ যেন এক ভয়ার্ত নগরীতে রূপ নিয়েছে ,,,,,,,শিশুটির পাশে শোকে কাতর কোন মতে বেচে যাওয়া তার মা কিংবা চাচী বুক থাবরানো আত্ত্ব চিৎকারে আকাশ যেন বিষন্নতার বায়ুতে অন্ধকার হয়ে যায়…..
“অাল্লাহ”গো কি ক্ষতি আমি করেছিলাম আমাকে কেনো এত বড় শাস্তি দিলে!আমার বুকের ধন… আমারি চোখের সামনে এমনি ভাবে পুড়িয়ে মারলে?তারআগে আমারে কেন মরন দিলানা।কি ভাবে এ শোক আমি সইব?
উপস্হিত কারো মুখে কোন শব্দ নেই,সেখানে কেবল শ্মশানের নীরবতা,কেমন যেন এক হাহকারে শব্দ জনতার ভীড়ে। এ কেমন বর্বরতা জনগণের দাবী আদায়ে রাজনৈতিক দলগুলোর এ কেমন কর্মসূচী?
অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে জনতা,ক্রন্দনরত দৃষ্টিতে বৃষ্টির জলের অঝোর ধারা প্রবাহিত।এ সব কি হচ্ছে শান্তিকামী দেশে একে অন্যের ক্যাম্প পোড়ানো,নির্বিচারে মানুষ হত্যা,রাষ্ট্রের সম্পদের বিনষ্ট বা ধ্বংস করা।না আর ভাবতে পারছেন না সূর্য্যরা…এ সমস্যার সমাধান কোথায়?আওয়ামিলীগ কিংবা বি এন পির মধ্যে মানুষের কোন বিবেদ নেই যত বিবেদ জামাত এবং যুদ্ধাপরাধীদের নিয়ে।
সন্ধ্যা ঘনিয়ে এলো সূর্য্যরা সেখান থেকে ফিরে এসে দোয়েল চত্ত্বরে বসেন।পরিস্হি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ বিজিবির গাড়ীর শো শো আনাগোনা যেন কোন যুদ্ধগ্রস্হ রাষ্ট্রে বসবাস তাদের।
-নাহ,আর ভাল লাগছে না…দেশের পরিস্হিতি দিন দিন কেমন যেন হয়ে যাচ্ছে।আমার মতে বি এন পি যদি জামাতকে ছাড়তে পারত তবে রাজনৈতিক অন্ধকার অনেকটাই পরিষ্কার হতো।এমনটি যদি হতো,যে যুদ্ধাপরাধীর বিচারকে আরো তরিৎ করতে রাজনৈতিক দলগুলো সব ঐক্যবদ্ধ হয়েছেন।আমরা সেদিনের অপেক্ষায়,স্বাধীনতা যুদ্ধে আমাদের পূর্বপুরুষদের কাছে অঙ্গীকার বদ্ধ যে কোন মূল্যে তাদের ঋণ শোধের বদলা আমরা নিবোই……………।
চলবে….
ছবি:অনলাইন
২৮টি মন্তব্য
স্বপ্ন
ভালো লিখেছেন ভাইয়া।বাস্তব অবস্থা এসেছে আপনার লেখায়।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
বিশেষ ধন্যবাদ আপনাকে প্রথম মন্তব্য করায়। -{@
খসড়া
ভয়াবহ, ভয়াভহ। আমি মৃত্যু ভয় পাইনা তবে পুড়ে যাওয়া কে ভয় পাই।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ধন্যবাদ -{@
মারজানা ফেরদৌস রুবা
বর্তমান রাজনীতির বাস্তব চিত্রটা অনেক সুন্দর করে তুলে ধরেছেন।
আসলেই তো সেনাচাউনি থেকে বিএনপি’র জন্ম হলেও ৯০ পরবর্তী সময়ে বেগম জিয়ার হাত ধরে রাজনীতির ময়দানে বিএনপি যে গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা শুরু করেছিলো, সে বিএনপিকে মানুষ অনেক আশা নিয়ে গ্রহণ করেছিলো।
কিন্তু ৯৬ তে ক্ষমতার শেষভাগে এসে তারা সে অভিযাত্রা থেকে সরতে শুরু করে। ২০০১ সালে এসে তারা ক্ষমতা কুক্ষিগত করতে রীতিমতো জাতির সাথে বেঈমানি করে স্বাধীনতাবিরোধী শক্তিকে ক্ষমতার মসনদে নিয়ে আসে এবং সেদিন থেকেই বিএনপি নিজেরাও জানে না আস্তে আস্তে আপামর জনতার শত্রুতে পরিণত হয়।
এরই ধারাবাহিকতায় আজ তারা বলা যায় প্রায় পরিত্যক্ত। এখন বিএনপি’র দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে, ফলে জালাও-পোড়াওই সার হয়ে দাঁড়িয়েছে।
কিন্তু যদি বিএনপি জালাও-পোড়াওয়ে না গিয়ে জাতীয় শত্রু থেকে নিজেদের সরিয়ে আনতে পারতো তাহলেই বোধহয় নিজেদের রাজনৈতিক ভিত্তি শক্তিশালী করতে পারতো।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
সুন্দর মন্তব্য ধন্যবাদ আপনাকে।হ্যা আদর্শ বিচ্যুতির জন্যই বি এন পির আজকের এ অবস্হা। -{@
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
ভয় এই গণতন্ত্র কে! ধিক্কার!!! অভিশাপ!!!
ছবিগুলো দেখে হাত পা শরীর কেঁপে কেঁপে উঠছে। সাথে বাস্তবগুলো পড়ে (-3
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
গণতন্ত্রকে ধিক্কার দিন নোংরা রাজনিতীর নেতা ফেতাগুলোকে।সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ -{@
জিসান শা ইকরাম
আপনার অনেক সাহস পোড়া মানুষের এই বীভৎস ছবিটা দিতে পেরেছেন।
অনেক চেষ্টা করেও এই ছবিটি আমি দিতে পারিনি।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
সাহস না থাকলে কলম যুদ্ধ করব কি করে ভাইয়া -{@ ছবিটি বদলিয়ে ফেলেছি।
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো...
Chokh bondho kore ondho hoye thaki. Amader hat paa kono odrisso sekole badha. They are practicing demo crazy in the country… All of them…
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
থ্যাকংইউ ব্রাদার। -{@
স্বপ্ন নীলা
আর ভাল লাগে না– এই অবস্থা হতে আমরা মুক্তি চাই– মুক্তিি
আন্তরিক ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
অনেক ধন্যবাদ -{@
ব্লগার সজীব
মানুষ পুড়িয়ে ভয় দেখিয়ে জনতাকে জিম্মি করার এই রাজনীতির অবসান হওয়া প্রয়োজন।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
অবশ্যই সহমত এটা কোন শুস্হ রাজনীতির নীতি হতে পারে না।ধন্যবাদ সজীব ভাইয়া। -{@
বৃষ্টিহত ফাহিম
ভাই, এভাবে খোলামেলা ফটো দেয়াটা কিন্তু ঠিক না।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ছবিটা পরিবর্তন করে দিয়েছি -{@ ধন্যবাদ
খেয়ালী মেয়ে
চারদিকে এতো অসহায়, পীড়িত, আহত, দগ্ধ, মৃত মানুষ দেখতে হয় যে, এই দেখার পর নিজেকে সুস্থ, ভালো আর জীবিত দেখে লজ্জাই লাগে 🙁
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ধন্যবাদ আপনাকে -{@
প্রহেলিকা
কি বীভৎস!! মাথা ঘুড়াচ্ছে , এমন ছবি দেখতে পারি না, দেওয়াও ঠিক না, এমন ছবি কিছুটা ঢেকে দেয়াই ভালো কারণ স্নায়ুবিক দুর্বলতা যাদের রয়েছে তাদের জন্য এমন ছবি বিপদ ডেকে আনতে পারে।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
যুদ্ধে গুলিকে ভয় করলে যুদ্ধে পরাজয় নিশ্চিৎ আর যে কোন অন্যায়ের ভয়াবহতা নির্মমতা প্রচার করতে না পারলে কিংবা প্রতিবাদের জন্য প্রতিবাদীদের মন যুদ্ধে যাবে কি করে। -{@ সাহস সঞ্চয় করুন।
ব্লগার সজীব
মনির ভাই, আপনি খুব ভাল লেখেন। কিন্তু জানা ঘটনার লিংক না দিলিই মনে হয় ভালো। যে ঘটনা অজানা তার লিংক দিন সুধু। নইলে লিংকে এসে মন সংযোগ নষ্ট হয়।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
চেষ্টা করব আপনার কথা রাখতে তবে অনেকেই হয়তো জানেন না।ধন্যবাদ আপনাকে -{@
প্রজন্ম ৭১
মানুষ পুড়িয়ে মারার বর্তমান রাজনীতি বন্ধ হোক।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
সহমত -{@
ছারপোকা
রাজনিতীকে
রাজনিতী
স্হপতির
প্রস্হান
দায়ীত্ত্বশীল
বানানগুলো যথাসম্ভব টাইপিং মিসটেক তা নৈ কি ?
ভাল লেগেছে ।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ধন্যবাদ ভূল ধরিয়ে দেয়ার জন্য। -{@