তোমার চোখের,
অশ্রু মোছা এই হাত!
আর ছুঁয়ে দেখেনি
অন্য কোনো যুবতীর ঠোঁট!
যন্ত্রনাগলা জলে ভেজারুমাল
আজও নিঃস্বঙ্গ রাতে,
বালিশের পাশে খোঁজে,
স্বান্তনা আর উষ্ন -উত্তাপ!
তোমার হাত থেকে ফেলেদেওয়া,
নিরাপত্তার গন্দ্ধবিহীন গোলাপ-পাঁপড়ি,
আজ প্রতিক্ষনে শুকায়,
পান্ডুপাতার নির্মম চাপে !
অভিমানের শালিক আমার,
রান্নাঘরের খড়ের চালে,
বিকেল বেলায় আর বসে না!
এখন শুধু বিড়ালছানার,
ভয় কাঁতুরে লোমে বসে,
সবার বাড়ির পাতের ভাত
দেখি ও নিরাপত্তা মাপি!
আর বাড়ির ভেতরের সভ্য
কুকুরও দেখি!
এলোমেলো জীবনের,
আমার মাথার উস্কো-খুস্কো চুলে,
তোমার না বলা শব্দের ডাক শুনি,
তুমি আজও কি তেমনি আছো!
@বাড়ি
তারিখ-২৩/১০/১২
সময়-১১ঃ০৩ রাত
৬টি মন্তব্য
জিসান শা ইকরাম
না বলা শব্দগুলো তো বলেই দিলেন 🙂
শুভকামনা —-
লীলাবতী
ইশ্শ এত তুলতুলে বেড়ালের মত লেখাটা। খুব ভালো লাগলো।
পেন্সিলে আঁকা পরী
যন্ত্রনাগলা জলে ভেজারুমাল
আজও নিঃস্বঙ্গ রাতে,
বালিশের পাশে খোঁজে,
স্বান্তনা আর উষ্ন -উত্তাপ………….
অসম্ভব সুন্দর কবিতা।অসাধারন শব্দচয়ন!!
শিশির কনা
তোমার হাত থেকে ফেলেদেওয়া,
নিরাপত্তার গন্দ্ধবিহীন গোলাপ-পাঁপড়ি,
আজ প্রতিক্ষনে শুকায়,
পান্ডুপাতার নির্মম চাপে !………. অসাধারন !!
ছাইরাছ হেলাল
না , আজ সে আর তেমন নাই !
যদি তেমনই থাকত তাহলে এমন ডাক না শুনে পারত না ।
লেখায় আকুতি এসেছে খুব চমৎকার করেই ।
সুরাইয়া পারভীন
হয়তো বদলে গেছে
তা না হলে এ ডাক শুনবে না কেনো
চমৎকার লিখেছেন