আমরা মানুষ। মানবতাই মূখ্য। গুটি কয়েক দানবের হাতে যেন জিম্মিদশায় মানব সমাজ/সভ্যতা। এজন্য শান্তিকামীদের একাট্টা হওয়াটা জরুরী। কিন্তু ওইসব মানুষরূপী দানবদের ঘেরাটোপে যে বন্দী মানবতা। শকুনদের বেড়াজাল ভেঙ্গে না ফেললে ওই যে একটি কবিতা সব কিছুই চলে যাবে নষ্টদের দখলে। অতএব…।
৯টি মন্তব্য
মরুভূমির জলদস্যু
খুব সাবধান……. ;?
নীলাঞ্জনা নীলা
(y)
কালিয়া
(y)
লীলাবতী
ব্লগ ফেইসবুক স্ট্যাটাস এর জায়গা না।
অসম্ভব ভালো লিখেছেন। এক কথায় অনবদ্য। বহুদিন পরে একটা ভালো লেখা পড়লাম। রবীন্দ্র পরবর্তী যুগে এধরনের লেখা আর আগে আসে নি। অনবদ্য…অসাধারণ… শুধু যে প্রাসঙ্গিক ও সময়উপযোগী লেখা তাই নয় একেবারে সমস্যার মূলে কুঠারাঘাত করেছেন। লেখকের বক্তবের সাথে পুরোপুরি একমত। এই পোস্টটিকে স্টিকি করা হৌক।
সমকালীন বঙ্গীয় সাহিত্যাকাশের উদীয়মান নক্ষত্রসম লেখকের এই প্রতিবেদন খানা সাহিত্য পিয়াসীদের মনে নিগূড় যে বেদনার সৃষ্টি করিয়াছে তাহা কেবলমাত্র নব্য একবিংশীয় ধারার তত্ত্বীয় দর্শনের সহিতে প্রাচীন চন্ডী মঙ্গলীয় রোমান্টিসজমের সামঞ্জস্যপূর্ণতার ব্যাখ্যাই নয়, বর্তমান পেটি বুর্জোয়াদের জলশুন্য অন্ন ভক্ষণের তীব্র ক্ষুধাও প্রকাশ করিয়াছে…
তৃতীয় বিশ্বের একটি উন্নয়নশীল দেশ হিসাবে আমরা যখন সম্রাজ্যবাদীদের চোখ রাঙ্গানো আর আমলাতান্ত্রীক জটিলতার শিকার হয়ে ক্রমশ এগিয়ে যাচ্ছি একটি অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে; ঠিক তখনি, ঠিক সেই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে আপনার এই পোস্টের মাঝে আমি খোজে পাচ্ছি অন্ধকার ঠেলে সামনে এগিয়ে যাওয়ার একটি সম্ভবনা আর বিদেশী বেনিয়াদের কাছে বুদ্ধিবৃত্তিক দাসত্ব গ্রহন করার বিপক্ষে একটি সুক্ষ বার্তা যা আমার মনে মুড়ি খাওয়ার বাসনা জাগিয়ে তুলেছে।
যাই, মুড়ি খেয়ে আসি।
বান্ধাইয়া রাখার মত পোষ্ট। একটা ফুলের মালা থাকবে ফ্রেমের গায়ে।
এই লেখাটিতে লেখক মনের অন্ধি সন্ধিতে যে মনস্তাত্বিক টানাপোড়েনের আভাস আমরা দেখতে পাই সেটা নিয়ে আসলে বিশদ আলোচনার অবকাশ রয়েছে। লেখাটিতে আমরা পাবলো পিকাসোর কিউবিজমের সাথে সালভাদর দালির স্যুরিয়ালিজমের একটি সম্মিলিত অভিক্ষেপের লিখিত রূপ দেখতে পাই। লেখককে সাধুবাদ তিনি খুবই মুনশিয়ানার সাথে এই দুটি বিপরীতমুখী চিত্রকলার ধারাকে একই লেখনীর মাধ্যমে প্রকাশ করতে পেরেছে। এ প্রসঙ্গেই স্বনামখ্যাত পরিচালক আকিরো কুরোশাওয়া হয়তো কখনো বলেছিলেন “দুটি বিপরীত ধারার মিলনে যেই লেখনী আমাদের সামনে প্রতিভাত হয়ে ওঠে সেটাই আসলে একটি ব্যবসা সফল চলচ্চিত্রের মূলকথা”। যাক, এই লেখা নিয়ে আলোচনা করার দুঃসাহস করলে পাতার পর পাতা আই মিন মেগাবাইটের পর মেগাবাইট শেষ হয়ে যাবে তবু আলোচনার সিদ্ধান্তে আসা কঠিন থেকে কঠিনতর হয়ে যাবে।
ইমন
উনার ঠিক আগের পোষ্ট গুলা কিন্তু ভালোই ছিলো। উনি আসলে সমেজের মুখুশধারীদের নিয়ে দু-এক লাইনে কমেন্ট শেষ করে দিয়েছেন এখানে । কেও যদি তার ব্যাক্তিগত ভাবনা এক লাইনে প্রকাশ করতে চায় তাহলে আমাদের কি তাকে মশকারা করা উচিত? নাকি তাকে ব্যাপারটা বুঝিয়ে বলা উচিত??/
🙂
জিসান শা ইকরাম
ওনার আগের পোষ্ট ছিল বরিশাল প্রেস ক্লাবের সভাপতি সম্পর্কে। উনি সভাপতিকে বাবুল ডন হিসেবে লিখেছিলেন। ডন বিশেষণটা কার সাথে যায়? ঐ পোষ্টের কারনে বাবুল সাহেব মামলা করে সোনেলা বন্ধ করে দিতে পারতেন। এই ব্লগারকে আমরা খুঁজে পাবো তখন?
উনি এখানে পোষ্ট করেন খবর। এই ব্লগ টা কি অনলাইন পত্রিকা? তারপরেও ওনাকে বলেছি, প্রতিটা খবরের নীচে আপনার নাম, ঠিকান, মোবাইল নাম্বার দিতে। উনি দিচ্ছেন না। ওনার খবরের দায় দায়িত্ব কে বহন করবে?
আহমেদ জালাল
সবাই ধন্যবাদ।
জয় হউক মেহনতি মানুষের।
আহমেদ জালাল
সহযোদ্ধাদের ধন্যবাদ।
জয় হউক মেহনতি মানুষের।
আহমেদ জালাল
মান্যবর,
জিসান শাহ ইকরাম।
১.
কারণ জরাজীর্ন পুরাতন’র বিপরীতে নতুন সমাজ বির্নিমানের পথে আমার অবিরাম গতিতে পথ চলা। কোন রক্তচক্ষু গরমে মাথা নত নয়। বাস্তবতার চিত্রপটেই আমার লেখালেখি । ‘ডন’ এর সংজ্ঞাটা আমার ভালোভাবেই জানা আছে। আর হিসেব নিকেশ করেই ডন শব্দটি ব্যবহার। আপনি জানেন ইতিহাস প্রমাণ, লেখার স্টাইল যে একইরূপে হয়ে আসছে তা কিন্তু নয়; লেখার স্টাইল পরিস্থিতিনুযায়ী পরিবর্তনশীল। শুধু এতটুকু বলছি আমার লড়াইটা মানবতার জন্য। শুধুই সাম্যের জয়গান।
জয় হউক মেহনতি মানুষের।
… ..
.. . .
.. …
আহমেদ জালাল (সাংবাদিক)
মাজেদা ভিলা,
কাউনিয়া ব্যাঞ্চ রোড,
বরিশাল সিটি কর্পোরেশন,বরিশাল।
০১৭০৩৯৭৬৪০১