জন্ম সৃষ্টি জীবন। চলার পথ হয়তো কখনই মসৃণ নয়। সেই মায়ের পেট থেকে বাহির তারপরই সচল বা অচল, সমতা বা বন্ধুর পথ।
অভিজ্ঞ অনভিজ্ঞ ধরাধরি গমণ। চলতে হয় অনেক তিক্ত মিষ্ট পথ বেয়ে। আমরা মানুষ একে অপরকে কোন কর্ম বা গুন নিয়ে দোষারোপ হরহামেশায় করি। কিন্তু আমার মনে হয় সবই অতীব প্রয়োজন জায়গায় জায়গায় জিবনের ক্ষেত্রে।
বেশ কিছু বছর গাঁও গ্রামে পুলিশ মটর বাইকের চালকের উপর অতিরিক্ত চাপ প্রয়োগ করেই চলেছে। পুলিশ আছে যেমন ছ্যাচড়া তেমনি সাধারণ মানুষও কম না।
আইন ও ব্যাবহারঃ বেশ কয়েক বছর আগে এক সাধারণ কৃষক অবস্থাশালী, আছে মটর বাইক। এক গ্রামে বা বংশে একটি বাইক মানে সবাই চালক। তাই একদিন হাট ফেরত পথে পুলিশের ব্যারিকেট। থামাও মটর। থামালো।
মটর বাইকের চারিপাশ চেয়ে দেখে কাগজের প্রতি খোজ । শেষে ড্রাইভিং লাইসেন্স ও ইনস্যুরেন্স লইয়া টানাহেচড়া।
নাই নাইই। দেব কোত্থেকে? কাগজ নাই টাকা দাও। টাকাও নাই। পুলিশ ব্যাটাও টাকা ছাড়া বোঝেনা। বাইকের লোক ও টাকা নাই ছাড়া কথা নাই। এই ঠেলাঠেলি করতেই চলে বেশ কয়েক মিনিট মানে আধা ঘন্টা। পুলিশের দাবী ৫০০/= টাকা দিতেই হবে, এই এই করতে করতে ৫০/= টাকা দাবী, তাও নাই । শেষে লাথি পিছনে যা ভাগ। দূর থেকে দুই একজনের এই দর্শনে হাসাহসি চলেছেই চলছে।
গ্রামের একজন বাইক ওয়ালাকে বলে পঞ্চাশ টাকা দিলে অপমানের লাথি খাওয়া লাগতনা। এইবার বাইকের ওয়ালার উত্তর,” বেগুনের পাতা উল্টিয়ে বেগুন পেলে বারবার পাতা উল্টিয়ে দেখি আর আছে কিনা। তাইলে।
ইট মারলে পাটকেল খেতে হয়।
মানুষের প্রতি মানুষের অধিকারঃ এখন আমাদের দেশে নারীবাদি আন্দোলন ও তাহার পক্ষে অনেক পুরুষ ও নারী প্রত্যক্ষ আন্দোলন করেন কিন্তু বাস্তবে ঘরে তাদের আদর্শ খুজে পাওয়া যাবে না আন্দোলনের নিতিবাক্য। ।
আমি সমাজ ডেভেলপ বা সমাজের অবহেলিত নারীদের সামাজিক, আইন ও আর্থিক উন্নতির জন্য এন.জি.ও.তে জীবিকার তাগিতেই চাকরি করেছি। কিন্তু এই সব উচ্চ সুউচ্চ নারী নেত্রী ও কর্তাব্যাক্তিগনের বাসায় থাকেনা সময়াধিকার। কিছু আছে স্বামীদের দায়দায়িত্ব ত্যানাতানা আবার কিছু পুরুষের বাড়ীতে নাই নারীর সম অধিকার।
কিছু উন্নত নারী ও পুরুষ কারোর ফ্যামিলিতে নাই সুখ শান্তি। যে যার মত চলে। কে কার বিছানায় ঘুমায় তা নিয়েও খোজ খবর রাখেনা। কারণ তারা
মনে হয় সঠিক তাদের ইজ্জত অন্যের ঘরে থাকলেও নো চিন্তা ডু ফুর্তি। তাদের কাছে মনে হয় চামড়ায় চামড়ায় থাকে কি সমস্যা??? আসলেও কি তাই???
আমার সাবেক কর্মস্থলের ইডি বলতেন সে কাজের মেয়ের সাথে থাকে আমি তো না করিনা। বলুন এইটা কি নারীর অধিকার!!! এইটা নারীর সমাজের বা ধর্মের বা পরিবার মানাসই???
অনেক পুরুষ আছে সংসার ঠিক রাখার জন্য বউয়ের সব আব্দার মেনে নিয়েই বাবা মাকে , ভাইবোনকে দূরে রাখতে বাধ্য হয়। আমি মোহাম্মদপুরে থাকার সময় এক ফ্যামিলির ভাবি তাঁর শাশুড়িকে মেরে বের করে দিতেন সেই ভাই ছেলে সন্তানের জন্য মেনে নিতেন। আবার উল্টাও দেখেছি। শশুড় শাশুড়িকে সন্মান খাবার দাবার দেয়।
এমন মানুষ সকল দেশ সমাজে কম বেশি আছে, থাকবেও। এরও মাঝে মানুষের জীবন। হয়ত ধরন কাহীনির কিছু হেরফের। অনেকের ইছা বা পুরুষের দোষ অনেক যা নিম্ন তুলে আনলাম। আসলে আমরা ধর্ম, আইন কানুন থেকে দূরে। কারন ধর্ম ক্ষেত্রে প্রগতিশীলরা বা আধুনিকবিদরা বাড়াবাড়ি বলে। আমার যা ইচ্ছা তাই করব তাই পরিধান করব। আসলেই কি তাই সম্ভব বা স্বাভাবিক মনে হয়? আমরা বিভিন্ন ক্ষেত্রে ইউরোপ বা আধুনিকতার দোহায় দিয়ে নারীর সমান অধিকারে ব্যাস্ত থাকি কিন্তু বাস্তবে কি চাই তাই জানিনা।
নিম্নের তথ্য কাটকপি( লেখক তাহনিয়া তরিক)ঃ
আধুনিক বিশ্বে নারী সমস্যার ভয়াবহ চিত্র :
* ইংল্যান্ডে প্রতি ৪ জনে তিন জন মেয়ে যৌন নির্যাতনের শিকার হন। বেশির ভাগ নির্যাতনকারী হয় ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা কিংবা সহকর্মী।
* ভারতে নারী ভ্রুণ হত্যা এবং নারী সন্তান হত্যার জন্য বিগত শতকে ৫০ মিলিয়ন নিখোঁজ রয়েছে। ২০০০ সালে পারিবারিক সম্মান রক্ষার নামে ১০০০ নারীকে খুন বা Honour Killing করা হয়েছে।
* বিশ্বের স্বল্পোন্নত দেশগুলোতে কমপক্ষে ১২.৫ লাখ অবিবাহিত কিশোরী গর্ভ ধারণ করে।
* সুসভ্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি হাজারে ৩০৭ জন নারী সহকর্মীদের দ্বারা যৌন নির্যাতনের শিকার হয়। সেখানে প্রতি মিনিটে একজন নারী হারায় তার সম্ভ্রম।
* ভারতে প্রতিদিন গড়ে ৮ জন নারী ধর্ষিতা হয় এবং ১৪ জন নির্যাতিত হয়।
* মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নারীদের শতকরা ৫০ জন বিয়ের আগে সতীত্ব নষ্ট করে এবং ১০ জনে ৫ জনের বিবাহ তালাকে পর্যবসিত হয়।
* সৌন্দর্যের লিলাভূমি ফ্রান্সে ২৪০ টিরও বেশি সেক্স ক্লাব রয়েছে।
* নারী দিবসের পেছনে কোটি কোটি টাকা ব্যয়কারী চীনও কন্যা সন্তান রফতানি করে আয় করে ১৫০ কোটি ডলার।
* মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ১০-১৪ বছর বয়সী শিশু-কিশোরীর আত্মহত্যার চিত্র শতকরা ৭৬ ভাগ।
* অস্ট্রিয়ায় কর্মস্থলে শতকরা ৮০ জনের মত মহিলা জীবনে একবার কিংবা একাধিকবার বিভিন্ন মাত্রার যৌন নির্যাতনের শিকার হন।
* জার্মানীতে কর্মস্থলে শতকরা ৭২ জনের মত মহিলা জীবনে একবার কিংবা একাধিকবার বিভিন্ন মাত্রার যৌন নির্যাতনের শিকার হন।
* লুক্সেমবার্গে জীবনে অন্তত একবার ৭৮% মেয়ের যৌন নির্যাতনের শিকার হন।
* হল্যান্ডেও একই অবস্থা উপরন্তু ৩৬% মেয়েরা রীতিমত ভায়োলেন্সের শিকার হন।
* সম্প্রতি চলন্ত বাসে গণধর্ষণের শিকার ভারতকন্যা নামধারী জ্যোতি সিং পান্ডে বিশ্বের নির্যাতিত নারীদের সুস্পষ্ট প্রতিচ্ছবি। (সূত্র : ইন্টারনেট)
আমার বাংলাদেশে নারীর অবস্থা : নারী কেন্দ্রিক বিভিন্ন সমস্যার বিষবাষ্পে জর্জরিত আমাদের প্রিয় এ জন্মভূমির চারপাশ। ১৯৮৮ সাল থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত চব্বিশ বছরে এ দেশে পতিতালয় বেড়েছে প্রায় ৩০ হাজার। ২০১২ সালের জানুয়ারি থেকে নবেম্বর মাসে নারী নির্যাতনের কয়েকটি চিত্র নিম্নরূপ, যদিও বাস্তব অবস্থা আরও অনেক বেশি ভয়াবহ:
নারী ধর্ষণ-৪৮৫, গণধর্ষণ-১৫৬, ধর্ষণের পর হত্যা-১৯০, শ্লীলতাহানি-১৯০, এসিডদগ্ধ-৬১, নারী অপহরণ-১১৫, যৌন নির্যাতন-৩৮, গৃহপরিচারিকা হত্যা-১৬, নারী ও শিশু পাচার-১৮, পতিতালয়ে বিক্রি-১৩, উত্ত্যক্তের কারণে আত্মহত্যা-১৫, যৌতুকের কারণে হত্যা-২৮২, শারীরিক নির্যাতন-৩৭৮, নারী হত্যা-৮৩৫, উত্ত্যক্ত-৪৩, বাল্যবিবাহ-৮৪, নারী অগ্নিদগ্ধ-২৩। (সূত্র: মহিলা পরিষদ)
পুরুষের বিছানা সঙ্গী হওয়া,
সন্তান জন্ম দেয়া,
স্বামীর বাড়ির ১৪ গোষ্ঠীর সকলের সকল কাজ করে দেয়া
পান থেকে চুন খসলে সকলের অত্যাচার সহ্য করা
বাপের বাড়ি হতে কারি কারি যৌতুক নিয়ে আসা।
এই সবের মুলে কি শুধুই পুরুষ দোষী। অনেক ক্ষেত্রে দেখবেন অধিকার হরনে মহিলারা জড়িত।
প্রথমত বলি বিছানা সঙ্গী শুধু পুরুষের চাহিদা?
সন্তান জন্ম কি শুধুই পুরুষের জন্য।
পুরুষ কি নিজ বাড়ী ছাড়া শশুর বাড়ীর কাজে মন দেয় না?
অনেক পুরুষের সাথে কি সকল পুরুষ মিলান উচিত না সকল নারীর সাথে সকল নারীর গুন মিলানো উচিত।
যার যেমন বা যে এলাকায় যা প্রচলন। যৌতুক প্রদানের ক্ষেত্রে বিভিন্ন অঞ্চলে কনের পক্ষ অনেকাংশে দায়ী। আবার বরের পক্ষের বাড়াবাড়ি তো আছেই।
সকল সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা মহান আল্লাহর হাতেই, আর তাঁর অবাধ্য আমরা তাঁর দেওয়া নিয়ম থেকে দূরে সরে যাওয়ায় বড় বিশৃঙ্খলা এখন সারা বিশ্বেই।
ধর্মকর্ম নাই, বড়দের সন্মান নাই, ছোটদের স্নেহ নাই, মানুষের প্রতি মানুষের আস্থা ভালবাসা নাই।
আমাদের সকলের উচিত, ” যেমন কুকুর তেমন মুগুর।” যেমন স্বভাব তেমন স্বভাবই দেওয়া উচিত।
আজ এখানেই সমাপ্তি। আগামী পর্বে অন্য বিষয় নিয়ে আসব ।
২৭টি মন্তব্য
মনির হোসেন মমি
সচারচর জীবনের বেশ কয়েকটি সমস্যা তুলে ধরেছেন।প্রথম আইন ব্যাবস্থার অবনতি দ্বিতীয়ত মানুষে মানুষে মমতাবোধ অধিকার তৃতীয় যে বিষয়টি তুলে ধরেছেন তা খুব গুরুত্বপূর্ণ। অনেকে নারী অধিকার নিয়ে উঠেপড়ে লেগে সব পুরুষের গোষ্টিশুদ্ধ উদ্ধার করে ফেলেন। আপনার সাথে একমত এটা ঠিক নয় ।সবাইকে দোষীর পাল্লায় দাড় করানো ঠিক নয়। খুব ভাল লেখা। মজিবর ভাই এবার প্রকৃত ব্লগার হিসাবে আত্মপ্রকাশ করছেন। পরেরটার অপেক্ষায়।
মোঃ মজিবর রহমান
ধন্যবাদ মনির ভাই। পড়ার জন্য।
তৌহিদ
সমাজের বাস্তব কিছু সমস্যা, আবেগ অনুভূতি, শিষ্টাচার বহির্ভূত কর্মকান্ড তুলে এনেছেন লেখায়। আমাদের মনে রাখতে হবে, অন্যের সাথে যেমন আচরণ করবেন আপনি ত্বমনই আচরণ পাবেন অন্যের কাছ থেকে।
নারীরা সব জায়গার নিগ্রহের শিকার। শুধু বাংলাদেশ নয় আমাদের সাউথ এশিয়া রিজিয়নে নারীরা নানান ভাবে হেনস্তার সম্মুখীন হয়। এই অবস্থার উত্তরণ প্রয়োজন।
সুন্দর একটি লেখার জন্য ধন্যবাদ আপনার প্রাপ্য ভাই। ভালো থাকবেন।
মোঃ মজিবর রহমান
ভাই ঘরে বাহিরে সব জায়গাতেই সমস্যা। তবে আমাদের দেশে বেশি হওয়ার কারন আমরা ইউরোপের ন্যায় হাফ প্যান্ট বা অনৈতিক মানতে নারাজ এবং সবাই। কিন্তু আধুনিক আর প্রগতিবাদিরা এই দেশ পাইনা, আবার সেদেশেই যায়না। তাই সমস্যা জিয়ে থাকে। ধন্যবাদ ভাই।
নিতাই বাবু
আমার শ্রদ্ধেয় মজিবর রহমান দাদাকে বর্তমানে একজন সমাজচিন্তাবিধ লেখক হিসেবে মেনে নিচ্ছি। শ্রদ্ধেয় দাদা, বর্তমান সময়ের আমাদের দেশ ও সমাজের কিছু বাস্তবোচিত ঘটনা রটনা আপনার লেখায় তুলে ধরেছেন। জীবের সেরা মানুষ হতে শুরু করে দেশের আইনশৃঙ্খলা অবনতি সহ বর্তমান সমাজের নারী-পুরুষ নিয়ে খুঁটিনাটি যাকিছু আছে সবই আপনার এই সুলেখনীতে দেখতে পাচ্ছি। আপনার এই পোস্ট পড়ে নিজের চোখের সামনে বর্তমান সময়ের এসব ঘটনাবলী দেখতেও পাচ্ছি। সত্যি অসাধারণ লিখেছেন। এরকম অসাধারণ একটা লেখা উপহার দেওয়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
মোঃ মজিবর রহমান
শ্রধ্বেয় দাদা। পড়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
নিতাই বাবু
আপনাকে শুভেচ্ছা!
মোঃ মজিবর রহমান
প্রানভরা ভালবাসা ভাই।
ছাইরাছ হেলাল
কঠিনতম বাস্তবতা উঠ এসেছে লেখা ও তথ্য উপাত্তগুলোতে।
আগামী পর্বের অপেক্ষায়।
মোঃ মজিবর রহমান
দেখা যাক কি আনতে পারি। দোয়া করেন। ভাল থাকুন।
এস.জেড বাবু
ধর্মকর্ম নাই, বড়দের সন্মান নাই, ছোটদের স্নেহ নাই, মানুষের প্রতি মানুষের আস্থা ভালবাসা নাই।
সত্য গুলি উঠে আসছে
ভাল লিখেছেন-
মোঃ মজিবর রহমান
ধন্যবাদ বাবু ভাই।
রেজওয়ান
ছোট ছোট গল্পের এক অনবদ্য প্লট করেছেন ভাইজান। সমাজের অনেক বাস্তব চিত্রই ফুটে উঠেছে..
ভালবাসা রইলো❤
মোঃ মজিবর রহমান
আপনাদের প্রতিও সমান ভাইজান।
রেজওয়ান
❤❤❤
সঞ্জয় মালাকার
সমাজের বাস্তব কিছু সমস্যা, আবেগ অনুভূতি, শিষ্টাচার বহির্ভূত কর্মকান্ড তুলে এনেছেন লেখায়।
সত্য গুলি উঠে আসছে। ভালো লাগলো খুব,
ভালোবাসা নিবেন শ্রদ্ধে দাদা।
মোঃ মজিবর রহমান
আবেগ অনুভুতি ছাড়া জন্মই বৃথা দাদা। এগুলই মানুষের মমতা আহরেনে মিশে থাকে।
সঞ্জয় মালাকার
হু ঠিক বলেছেন দাদা শুভেচ্ছা জানাবেন ধন্যবাদ আপনাকে।
মোঃ মজিবর রহমান
আপনাকেও ধন্যবাদ।
রেজিনা আহমেদ
অন্যকে ইট ছুঁড়লে পাটকেল তো নিজের দিকে আসবেই,, অনেকগুলো সমসাময়িক ঘটনা লেখায় তুলে ধরেছেন, সুন্দর লিখেছেন, শুভকামনা রইলো
মোঃ মজিবর রহমান
আপনার লেখা পড়েই লেখারিচ্ছে জেগেছে আপু।
ধন্যবাদ আপনাকে।
রেজিনা আহমেদ
আমি সত্যিই আপ্লুত
ভীষণ ভালো লাগলো,
সমসাময়িক ঘটনা নিয়ে নিজের মতামত দেওয়া উচিত বলে মনে করি, আরোও লিখুন, শুভকামনা রইল
মোঃ মজিবর রহমান
আল্লাহ সহায়। আমি আসলে ব্যাক্তি বা এই সব নিয়ে লিখার ইচ্ছে খুব ছিলনা। কিন্তু বিভিন্ন লেখা এবং বর্তমান সমসাময়িক লেখা থেকেই লিখছি। ধন্যবাদ আপু।
সাবিনা ইয়াসমিন
সব পুরুষ এক হয়না, সব নারীরাও এক হয়না। সমাজে কুলাঙ্গার স্বভাবের পুরুষ যেমন আছে, তেমনি পথ ভ্রস্টা নারীর সংখ্যাটাও কম নয়। আধুনিক হওয়া সময়ের দাবী। সমাজের সাথে তাল মিলিয়ে আধুনিক রীতিনীতি ধারণ করতে হয়, গ্রহন করতে হয়। তবে আধুনিকতা আর বেলেল্লাপনাকে এক করে দেখার অবকাশ নেই। দুটোই ভিন্ন বিষয়। ৮০ এর আগে এদেশীয় মেয়েরা যতটুকু পর্দা করতো তার তুলনায় এখন বেশি করে,,তাতে কি নোংরামি কমেছে? আগের দিনে কেউ ধর্ষিতা হলে তাকে শালিসের মাধ্যমে ধর্ষকের সাথেই বিয়ে দেয়া হতো, এখনো তেমন হয়? সময়ের সাথে সব কিছু পরিবর্তন হতে থাকে। নৈতিকতা যদি জন্ম থেকেই ঠিক না হয়, এর দোষ ব্যাক্তির, জাতির নয়।
আরো লিখুন ভাই, পরের পর্বের অপেক্ষায় আছি।
শুভ কামনা 🌹🌹
মোঃ মজিবর রহমান
সাবিনা আপু, এখন ছেলেরা দাড়ি রাখে ফ্যাশন হিসাবে অল্প বয়সে যা আমরা কম বেশি সবাই জানি আল্লাহর সুন্নত পালনের উদ্দেশ্যে ম
নয়। আবার মেয়েরা অনেকেই মাথার উপর চৌদ্দ হাত কাপড় পায়ে খেয়াল করে দেখবেন সুন্নত নাই।
আমি আপনি মনে সুন্নতি নাই মানুষ দেখানো পর্দার লাভ কি????
নৈতিকতা জন্মএর পর প;ইবার থেকেই শুরু হঈয়া খুব দরকার।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
সাবিনা ইয়াসমিন
পরের পর্ব দিন। আর কত অপেক্ষা করাবেন ভাই?
মোঃ মজিবর রহমান
আপু লেখা মোটামুটি হয়েছে বানান টা দেখতে হবে। দিয়ে দেব। আপু।