কে গো তুমি ?
হাসি দিয়ে কোন আঁধার ঢাকতে চাইছো ?
চোখ বেয়ে নামছে পাথুরে শীতল আঁধার,
তবু ঝুলে থাকে হাসি উষ্ণ ঠোটের পরশে।
সুখি থাকার তীব্র প্রতিযোগিতায় নেমেছ তুমিও ?
সুখ আর এখন সোনার হরিণ নিয়ে পালায় না
মুখোশ পড়া শিখে নাও…
জীবন মঞ্চে সুখ নামক মুখোশ ঝুলিয়ে
এগিয়ে যাওয়ার নামই জীবন।
আমিও মুখোশ সংগ্রহে ভীষন ব্যাস্ত
সুখ আমাকেও যে পেতে হবে!
১৮টি মন্তব্য
তানজির খান
কোন মুখোশ নাই, শুধুই বেদনা নিয়ে ঘুরি। দারুণ হয়েছে। কবিতার ভাষা দগ্ধদের মন ছুয়ে যাবেই।
শুভ কামনা রইল, মুখোশ পেলে জানাবেন একটা ধার নিব। -{@
সাঞ্জনা চৌধুরী জুঁথী
একটা মুখোশ আছে। আঁধা খাওয়া চাঁদের আদলে। এই মুখোশ দিল খুশ করে।এটা আমার কাছে দুটো আছে। ধার নয়, একেবারে দিতে চাই 😀 -{@
তানজির খান
সত্যি!আমিও আকুণ্ঠ চিত্তে নিতে চাই কবি, তা সে যতই আঁধা খাওয়া চাঁদের মত হোক ।এড্রেস লিখে দিতে হবে নাকি সেই মুখোশ, মুখোশ পরে লুকাবে?
নূরু
চমৎকার কবিতার জন্য
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা রইলো।
সাঞ্জনা চৌধুরী জুঁথী
ধর্য্য নিয়ে পড়ার জন্য ধন্যবাদ ।
অরুনি মায়া
মুখোশধারী মানুষ গুলোকে দেখে বোঝার উপায় নাই কে ভাল আছে আর কে কষ্টে আছে |
🙂
এই যে আমি হাসছি , আসলেই কি আমি হাসছি ??
সাঞ্জনা চৌধুরী জুঁথী
;? সত্যিই তো ?
তবে হাসুন মন খুলে….তার কিছুটা বন্ধুদের মাঝে ছড়িয়ে দেন। -{@
ভোরের শিশির
চমৎকার… সুখ নামের সোনার হরিনের মুখোশে ব্যস্ত সবাই…
সাঞ্জনা চৌধুরী জুঁথী
সুখ যে সবাইকে পেতেই হবে। সে যেভাবেই হোক। সুখে থাকুন মুখোশ ছাড়াই….. 🙂
ভোরের শিশির
আমি সব সময় মুখোশ ছাড়াই 😀
জিসান শা ইকরাম
মুখোশে সুখ পাওয়া গেলে আমিও আছি আপনার দলে
আমারো একটা মুখোশ দরকার 🙂
ছোট কবিতায় অনেক ভালোলাগা।
শুভ কামনা।
সাঞ্জনা চৌধুরী জুঁথী
থার্টি ফাষ্ট ডিসেম্বরে সুর্য্য ডিকাউন্টে বিক্রি হবে বাজারে। সাথে এখটা মুখোশ ফ্রি। মানানসই একটা মুখোশ নিয়ে নিবেন 🙂
-{@আপানার কামনা শুভ হোক।
ফ্রাঙ্কেনেস্টাইন
খুব ছোট্ট কবিতায় দারুণ বিষয় তুলে ধরেছেন 🙂
শুভকামনা
সাঞ্জনা চৌধুরী জুঁথী
\|/ ভালোলাগলো ধর্য্য নিয়ে পড়ার জন্য…
নীলাঞ্জনা নীলা
বিষয়টা বিশাল। তুলে ধরেছিস সহজ-সাবলীল ভঙ্গীতে। আর তোর লেখার বিশেষত্ত্ব এখানেই।
তবে একটা কথা বলে রাখি, মুখোশে মুখ ঢাকিস, কিন্তু কখনো বদলে যাসনা। মানুষ ভীষণ বদলায়, আজ এই আমি তোর অনেক কাছের, একটু পরেই হয়তো বদলে গিয়ে দেখবি আমাকে চেনাই যাচ্ছেনা।
জানুমনু রে নে তোর জন্যে -{@ (3
সাঞ্জনা চৌধুরী জুঁথী
আমার মুখোশ একটাই। পারমানেন্ট।টানাটনি করেও খুলতে পারি না।আশেপাশের সব কিছুই বদলে যাচ্ছে, পারলাম না আমি। বলেছিলাম না , তুই শয়তানের উপরে যদি কিছু থাকে সেটা কিন্তু তোর মনটা অনেক ভালো….
ভালোবাসি ওরে পাখি…তাইতো ঘুরেফিরে তোর কাছে আসি (3 (3 (3
নীলাঞ্জনা নীলা
হাহাহাহাহাহাহা। গালাগালটা তোর মুখে ভালোই লাগে। আমি শয়তান বলেই তো চলে যাই। তখন তো আবার খুঁজতে থাকিস। মন দিয়ে হবে কি?
অনেক দিন পর পাখী ডাকটা শুনলাম রে ফুল। -{@ (3
তোর জন্যে একটা সারপ্রাইজ আছে, পেয়ে যাবি। এতোদিন নিখোঁজ ছিলাম তো তার জন্য। 😀
মেহেরী তাজ
আমি ঘুরে আসা পর্যন্ত কোত্থাও যাবেন না। ভালো লিখেছেন। নিয়মিত লিখুন। অন্যের লেখা ও পড়ুন মন্তব্য করুন।
ঘুরে আসি পরিচিত হবো! উক্কে?