
আকাশে অন্ধকার ঘন হয়ে উঠেছে। আলোর রহস্য বিষাদের পূর্বাভাস। আমার অগোচরে যে আমাকে চেয়েছে চিরদিন; কিন্তু আমি তাকে কোনোদিন দেখিনি সেই নারীর মতোন-এ অন্ধকার মিশে আছে আমার মস্তিষ্কে।
আমার বিলুপ্ত হৃদয়, মৃত চোখ, বিলীন স্বপ্ন আকাঙ্ক্ষা নিয়ে এগিয়ে গেলাম সোনেলার প্রেম পারে। সোনেলা ভুবনে কমলা রঙের রোদ আছে, শব্দহীন জোৎস্নার ঘ্রাণে একরাশ মুগ্ধতা আছে, প্রেয়সীর না দেখা মুখ দুধ-শঙ্খের মতোন শব্দ দিয়ে বিছানো আছে, বিমর্ষ পাখির রঙে ভরা কিছু দুঃখ আছে যেগুলো রচিত হয়েছে কতো একাকিত্বে, নির্জনতায় বা মন খারাপে!
হুম আমি সোনেলা ব্লগের কথাই বলছি। এখানে সাহিত্য প্রেমী কিছু মানুষের আসা-যাওয়া। প্রভাতের শুভ্র আলোয় চোখ খুলা মাত্রই সোনেলা আমায় ডাকে। যতো ব্যস্ততা, তিক্ততা ছুঁড়ে ফেলে আমি উদ্যমনাশ হয়ে এগিয়ে আসি সোনেলার পারে!
কি এক স্নিগ্ধ মায়ায় পরে গেছি! যেনো দুটো শব্দের স্ক্রল ছাড়া আমার পেট ক্ষুদার্ত হয়ে পরে! এ নেশার বেদনাময় রেখার রঙিন আলো যে তোমার পিছুটান।
আমি চেয়েছি, আমার মলিন দুঃখ, দুর্নিবার বেদনা, বিষাদের আর্তনাদ কেউ না দেখুক, না জানুক। আমি নিশ্বব্দে, নীরবে নিস্তব্ধ প্রকৃতিতে মিশে যাবো। পৃথিবীর মুখোমুখি দাড়াবার জন্য যথেষ্ট শক্তি আর মানুষিকতা আমার যে নেই! আমার আক্রোশ থেকে মুক্তি পেতে হলে আমাকে আমার হতে পলায়ন হতে হবে এ আমি ঢের বুঝেছিলাম।
আমার আত্মা গভীর অন্ধকারে ঘুমের আস্বাদে লালিত; আমি আর জেগে উঠতে চাইনা।
কিন্তু সবাই আমাকে মৃত্যুমুখি করলেও সোনেলা আমাকে যেতে দেয়নি। সে আমাকে কাছে ডাকে, তারপর মন খারাপ মেঘের দেশে ভাসিয়ে দিয়ে আমাকে করে তুলে ফুরফুরে। আমি স্বস্তির নিশ্বাসে বেঁচে থাকার আশ্বাস পাই এগিয়ে চলি দু’পা।
পৃথিবীর পথে, আমি এগুচ্ছি বাইশ বছর ধরে। আকাশ যেমন ঝড়ের পূর্বাভাস পেয়ে তার নীল মলিনতা হারায় আমিও তেমনি জন্মের আট বছরে বাবাকে হারিয়েছি। জীবনের রঙিন পথচলা থেকে হয়েছি বঞ্চিত, অন্ধকারের বিদর্ভ বেদনা আমার রক্তে এঁকে দেয় দুঃখের বিচ্ছুরিত আলোকরশ্মি। ধূসর জগতের পৃথিবীর সব রঙ নিভে গেলে যেরকমভাবে ফ্যাকাশে হয়ে উঠে, আমার অন্তর দিশা হারায়ে হয়েছে বিদীর্ণ জোনাকির রঙে ঝিলমিল।
আমি ক্লান্ত প্রাণ এক, যখন চারিদিকে জীবনের ব্যর্থতায় দুঃখ নড়েচড়ে বসে ঠিক এ দুর্দিনে সাক্ষাত হয় আমার সোনেলার পারে।
তবে একদিন
সোনেলা আমাকে ডেকে কয়-
“বাছা, কিসে এতো তোমার অভিমান? কিসে এতো পরাজয়ের গ্লানি তোমার? স্মৃতি মেখে বেঁচে থাকো সমুদ্রের উত্তাল ঢেউয়ের মতো । দুঃখ নিয়ে যতো ঘাটিবে মৃত্যু আরো তত কঠিন হয়ে উঠিবে তোমার।
প্রতুত্তরে যদি বলতে হয় সোনেলারে তবে কহিলাম –
” কি নিয়ে থাকিবো বলো, যেখানে আকাশ খুব নীরবতা, শান্তি হয়ে উঠেছে গ্রীষ্মের ঝড়ের মতোন।
প্রেমের বিচ্ছেদে মানুষ ক্রমে ক্রমে আশ্বাস খুঁজেছে দায়ভাগী নক্ষত্রের কাছে। একদিন হৃদয়ে আঘাত ঢের দিয়েছে প্রেমের চেতনা, তারপর ঝরে গেছে। সোনেলা! আজ তবু মনে হয় যদি ঝরিত না হৃদয়ে প্রেমের আলোরন, স্মৃতি স্মরণ করার আরক্ত বাসনা তবে সুখী হতাম আমি। ভীড় জমাতাম নাহ তোমার পাড়ে”।
দুঃখ দুঃখ দুঃখ! আমাকে এক সমুদ্র দুঃখ গ্রাস করেছে
আমি সহ্য করতে পারছিনে! আমাকে চলে যেতে হবে!
অন্তীম গন্তব্যে নতুবা নিশ্চিহ্ন কোথাও! যেথায় স্মৃতি নেই,
টানাপোড়েনের আশঙ্কা নেই।
অন্তর্হিত হয়ে সোনেলা তবে কয়-
আমি সোনেলা হয়েছি, চারিদিকের শূন্য থেকে ভেসে আসা বিষাদের কাব্যে। আমার পারে যারা আসে তারা কপালকুণ্ডলার অভাগী। কেউ নিভন্ত সূর্যে অনেকদূর থেকে শ্মশানের চন্দনকাঠের চিতার গন্ধের মতো পুড়ে জীর্ণশীর্ণ হয়ে আসে, কেউবা নিশীথের আঁধারে, প্রদীপ নিভায়ে অন্ধকার ঠেস দিয়ে জেগে জেগে মৃত্যু অনুভব করে এগিয়ে আসে।
তুমিও তাদের চেয়ে কম কিসে? তবে তোমার দুঃখে রুক্ষতা বেশি। তুমি দুঃখের অনলে পুড়ে পুড়ে খাঁটি হয়েছো।
তোমাকে আমি যেতে দিবোনা। তোমার মুখের স্নিগ্ধ চাহুনি আমাকে তোমার দিকে ডাকে । তুমি থেকে যাও দুঃখী, লিখে যাও আমার বুকে তোমার যতো কথা আছে।
সোনেলার সৌন্দর্য আর নিবিড় আহ্বানে আমি এসেছি দুঃখীদের দলে। আমি আর যাচ্ছিনা কোথাও, আমাকে আমার দুঃখ কে নিয়ে বেঁচে থাকতে হবে। সোনেলার পারে আমার শেষ নিশ্বাস পাড়ি জমাক আকাশে। আমাকে জাগিয়ে তোলো বেঁচে থাকার গানে, শেষ সন্ধার সূর্যালোকে।
“চারিদিকের মৃত শকুনে, বিচ্ছেদের বমি মিথ্যার সমহার-
অভিশপ্ত প্রকৃতি, বিদীর্ণ আকাশ আমি ক্লান্ত প্রান এক
আয়ুহীন এ সুখে আমারে দুদণ্ড শান্তি দিয়েছিলো স্মৃতি
সঞ্চিত সোনেলার পার”
ছবিঃ আমি নিজে।
২৫টি মন্তব্য
জিসান শা ইকরাম
সোনেলাকে নিয়ে এত সুন্দর লেখা শিঘ্র আর পড়িনি।
এ পোস্ট নিয়ে বিস্তারিত মন্তব্য আগামীকাল করবো।
শুভ কামনা।
স্বপ্নীল মেঘ
ধন্যবাদ। সোনেলায় আমার মন পরে থাকে সারাক্ষণ।
সাবিনা ইয়াসমিন
সোনেলাকে নিয়ে এতো সুন্দর উপস্থাপন খুব কম ব্লগারকে প্রকাশ করতে দেখেছি। অল্প কিছুদিনের মধ্যে সোনেলাকে যেমন করে আপন করে নিয়েছেন তা পড়ে মুগ্ধ এবং আপ্লুত হলাম। এটা সত্যি, একজন লেখকের অব্যক্ত মনের সকল ভাবনা প্রকাশ করতে সোনেলা উঠোন অপ্রতিদ্বন্দ্বী। ভালোবাসি আমার/আমাদের এই প্রিয় ব্লগটিকে, আর গর্বিত হই সোনেলায় আপনাদের মতো সুন্দর মনের লেখকদের অনুভব উপলব্ধি জেনে।
ভালো থাকুন আপনি, ভালো থাকুক সোনেলা পরিবার।
শুভ কামনা রাশি রাশি 🌹🌹
স্বপ্নীল মেঘ
সোনেলার সৌন্দর্য আর নিবিড় আহ্বানে আমি এসেছি দুঃখীদের দলে। আমি আর যাচ্ছিনা কোথাও, আমাকে আমার দুঃখ কে নিয়ে বেঁচে থাকতে হবে। সোনেলার পারে আমার শেষ নিশ্বাস পাড়ি জমাক আকাশে। আমাকে জাগিয়ে তোলো বেঁচে থাকার গানে, শেষ সন্ধার সূর্যালোকে।
ধন্যবাদ বুবু। এখানে এসে আপনাদের ভালোবাসায় মুগ্ধ আমি। আমাক্ব দোয়ায় রাখবেন। ভালো থাকুন।
আরজু মুক্তা
ভালো লাগলো প্রিয় ব্লগকে নিয়ে লেখাটি। আমাদের প্রশান্তি বা নিঃশ্বাস ফেলার জায়গা এটা। আমরা গর্বিত অনুভব করি এমন একটা প্ল্যাটফরম পেয়ে। আমার লেখা যতোটুকু মানুষের মনে স্থান পেয়েছে তা এখানে লেখার ফল। আশা করি আপনি সবসময় আমাদের পাশে থাকবেন। আপনার লেখা বা অভিমত সোনেলার পাতাকে করবে উজ্জ্বল। এমন প্রত্যাশা থাকলো। আর আপনি ভালো থাকবেন সবসময়। আপনার মুখের হাসি, আর কারও হাসির বা উৎসাহের কারণ হোক।
শুভ কামনা ছোট।
স্বপ্নীল মেঘ
আমার মুখের হাসি আষাঢ়ের বৃষ্টির মতোন বুবু। একনাগাড়ে ফুটলে বিরক্ত।
আমার মুখের হাসি থাকুক। দোয়ায় রাখবেন আমাকে। ভালো থাকুন।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
অসাধারণ, চমৎকার, অনবদ্য কাব্যকথা রচিত হয়েছে ‘সোনেলা’কে নিয়ে। আমি মুগ্ধ, বিমোহিত আপনার লেখনীর সৌন্দর্যে । আপনাকে আর যেতে নাহি দেবো। থাকুন সোনেলার সোনা মানুষের মাঝে। এখানে না এলে ভালোই লাগে না , প্রতিনিয়ত খুঁজি এমন সৌন্দর্য মন্ডিত লেখা। আত্মতৃপ্তি নিয়ে মন্তব্য করার অভাব বোধ করি । তবুও দেরী হয়ে গেল এমন সুন্দর পোস্ট এ মন্তব্য করতে । আপনার আরো সমৃদ্ধি কামনা করছি , এমন লেখার অপেক্ষায় রইলাম। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন শুভকামনা অবিরাম। শুভ সকাল
স্বপ্নীল মেঘ
আপনার প্রতিটি মন্তব্য মনে দাগ কেটে যায়। মনে হয় এক বড় বোন তার ছোট ভাই কে কেয়ার করছে এরকম।
ভালো থাকুন বুবু। আমাকে দোয়ায় রাখবেন। সোনেলা আমার ভালো থাকার আস্থা, বেঁচে থাকার নতুন আশ্বাস।
রোকসানা খন্দকার রুকু
আমি খুবই লজ্জিত এতো অসাধারন, মনস্পর্সী লেখা পড়তে দেরী হয়ে গেলো। কাল সত্যি অনেক ব্যসততায় আপনার মতো মন আকুলি বিকুলি করলেও সময় করে উঠতে পারিনি। ভেবেছি কবিতা হয়তো পরে পড়ে নেব। ঠাকুর সাহেব যথার্থ বলেছেন- “ যেখানে দেখিবে ছাই উডাইয়া দেখো তাই,,,,
আসলেই আমরা যারাই সোনেলা পাড়ে আসি তারা কোন না কোন অপূর্নতা নিয়েই আসি।
সে আমাদের আসন পেতে দেয়, নিশ্চিনততা দেয়, অভয় দেয়, বুকে আগলে রাখে। শত মন খারাপের কথাগুলি তাকে বলা যায়। এমন বিমোহিত মনোযোগী শ্রোতা আপনি কই পাবেন?
ভাই থাকুন আমাদের সাথে সোনেলা পরিবারের একজন হয়ে আর আপনার অসাধারন কথামালা তার তরে সাজান আমরা পড়তে থাকি। আপনার যে ভাষাশৈলী অনেকদুর নিশ্চিন্তে এগিয়ে যাবেন।
অনেক অনেক শুভকামনা, ভালোবাসা ও দোয়া রইলো ছোট ভাইয়ের জন্য।
স্বপ্নীল মেঘ
সোনেলা যাদের স্পর্শে আজ এতো ভালোবাসার পাঠাগার হয়ে উঠেছে তারা সবাই সুন্দর মনের মানুষ।
এখানে আমি এসে নিজেকে গর্বিত মনে করি। এখানে আপনাদের ভালোবাসায় আমি ভুলে যাই আমি একজন দুঃখী মানুষ। যদি অপূর্ণতা নিয়ে মরে যেতে তবে বলবো, আর আর কোনো দুঃখ নেই। আমি আপনাদের ভালোবাসা পেয়েছি আর কি চাই!
এভাবেই থাকবো আমরা। একদিন সকলে মিলে সাক্ষাত হবে ইন-শা-আল্লাহ। ভালো থাকুন দিদিভাই।
রোকসানা খন্দকার রুকু
অবশ্যই দেখা হবে। আপনিও অনেক ভালো থাকুন।
আলমগীর সরকার লিটন
সত্যই এক আবেগময় পড়ে পড়ে কথায় হারিয়েছিলাম ভাবতেই দুফোটা জল টুপ করে পরল অনেক শ্রদ্ধা জানাই
স্বপ্নীল মেঘ
ধন্যবাদ ভাইপ্রিয়। লেখার স্বার্থকতা এখানেই।
আমার আর অন্য ভালোবাসার দরকার নেই। এ ভালোবাসা অটুট থাকুক জন্মান্তর। ভালোবাসা রইলো। ভালো থাকুন।
তৌহিদুল ইসলাম
এত অল্প সময়ে সোনেলার প্রেমে পড়েছেন জেনে ভালো লাগলো। আপনার এই অনুভূতি সদা জাগ্রত থাকুক এটাই কাম্য। আমরা সকলে এখানে একটি পরিবার। নিজেরা নিজেদের সুখদুঃখের অনুভুতি লেখার মাধ্যমে ভাগাভাগি করে নিয়ে সকলে বেশ ভালোই আছি। আপনিও ভালো থাকবেন আশাকরি।
লিখুন আপনার সব কথাগুলি, পড়বো অবশ্যই।
স্বপ্নীল মেঘ
সময় কখনো প্রেমের নির্ধারক হয়না। আমার এই একটাই গুন আমি ভালো মানুষের মুখ চিনতে পারি। সোনেলার স্পর্শে থাকা মানুষ গুলো অবশ্যই সুন্দর মনের মানুষ। আমি তাদের সাথে অনেকদিন থাকতে চাই। লিখতে চাই সোনেলার বুকে অদম্য কথা গুলো।
ধন্যবাদ ভাইপ্রিয়। ভালো থাকুন। আমাকে দোয়ায় রাখবেন।
মোঃ মজিবর রহমান
আপনার লেখনীর খুরধার অত্যান্ত সুশব্দে শব্দের বন্ধনে যৌবনাকৃষ্ঠ অন্তররাক্ষে।
আপনার বিচরণ হোক অদম্য , আপনার বিচরণ হোক উদ্যমাকাশের বুকে শব্দের বনন।
আমার কিছুই দেবার নাই দিলাম/আশা/ জাগ্রত থাক সোনেলা আপনার অন্তরের অন্তে।
শুভেচ্ছা অবিরত।
স্বপ্নীল মেঘ
আমার কিছুই চাইনা। যা পাওয়ার তা আপনার মন্তব্যে শব্দের বুননে পেয়ে গেছি।
এতো সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আর ভালোবাসা রইলো। ভালো থাকুন।
পুষ্পিতা আনন্দিতা
মেঘ, আপনি খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করতে পারেন। সোনেলা আমারও ভালোবাসার বাগান।
স্বপ্নীল মেঘ
সোনেলা আমার উত্তরে ভেসে আসা শিরশিরে বাতাস, দখিনের একরাশ স্নিগ্ধ বৃষ্টি।
ভালো থাকুন। দোয়া করুন। ধন্যবাদ।
ছাইরাছ হেলাল
শব্দ থেকে শব্দান্তরে অকাতরে বিলীন হয় ভাবনারা,
বেঁচে থাকে দু’টো বন্ধনীর মাঝে একটি অনিঃশেষ সোনেলা;
বিবর্ণতা এড়িয়ে জেগে থাকা স্বপ্ন-নিদ্রার মাঝেও বিষ্ময়-বিচূর্ণে
পার হওয়া এক কুড়ি+দুই সরস বসন্তে,
গলিত মেঘের সযত্ন ছুঁয়ে যাওয়া ফোঁটা ফোঁটা জলে
একটু প্রস্ফুটিত বিশ্বস্ত সংযুক্তি– সোনেলা, হৃদ-চিত্রকল্পে;
স্বপ্নীল মেঘ
আপনার এতো সুন্দর শব্দের বুনন অবশ্যই কবিতা সমাজ কে মুগ্ধ করার প্রয়াস।
“গলিত মেঘের সযত্ন ছুঁয়ে যাওয়া ফোঁটা ফোঁটা জলে
একটু প্রস্ফুটিত বিশ্বস্ত সংযুক্তি– সোনেলা, হৃদ-চিত্রকল্পে”
দারুন বললেন। ধন্যবাদ।
হালিমা আক্তার
অনেক বড় ও নান্দনিকতায় ভরপুর। তাই সময় নিয়ে পড়তে হলো। কী বলব অসাধারণ শব্দচয়ন। ভালোবাসায় মিশানো কথার বুনন। আপনার কথার যাদুতে ভরে উঠুক সোনেলার সোনালী পাতা। শুভকামনা।
স্বপ্নীল মেঘ
ধন্যবাদ বুবু। আমি আমার লেখা দিয়ে পেট চালাতে চাইনা।
এরকম ভালোবাসা আর দুটো কথার ফুলঝুরি চাই আজীবন।
ধন্যবাদ সোনেলা ব্লগ আমাকে এভাবে আগলে রাখার জন্য।
হালিম নজরুল
চমৎকার লিখেছেন। অনেক বড় হলেও কবিতার মতো সুন্দর মনে হল।
স্বপ্নীল মেঘ
ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।